কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اَلْـحَسَنِ الْبَصْرِىِّ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ اَنَّهٗ قَالَ اِنَّ اللهَ لَيُوْقِفُ الْعَبْدَ بَيْـنَ يَدَيْهِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ الَّذِىْ اِسْـمُهٗ اَحْـمَدُ اَوْ مُحَمَّدٌ فَيَقُوْلُ يَا عَبْدِىْ اَمَا تَسْتَحْىٖ اَنْ تَعْصِيَنِـىْ وَاسْـمُكَ عَلـٰى اِسْمِ حَبِيْبِـىْ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَيُنَكِّسُ الْعَبْدُ رَاْسَهٗ حَيَاءً وَيَقُوْلُ اَللّٰهُمَّ اِنِّـىْ قَدْ فَعَلْتُ وَنَدَمْتُ فَيَقُوْلُ اللهُ عَزَّ وَجَلَّ يَا جِبْـرِيْلُ خُذْ بِيَدِ عَبْدِىْ وَاَدْخِلْهُ الْـجَنَّةَ فَاِنِّـىْ اَسْتَحْىٖ اَنْ اُعَذِّبَ بِالنَّارِ مَنِ اسْـمُهٗ اِسْمُ حَبِيْبِـىْ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্থ: “ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত ত্বরীক্বত হযরত ইমাম হাসান বছরী রহমতু বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
اَنَّهٗ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ قَالَ اللهُ تَعَالـٰى وَعِزَّتِـىْ وَجَلَالِـىْ لَا اُعَذِّبُ اَحَدًا تُسَمّٰى بِـاِسْـمِكَ فِـى النَّارِ
অর্থ: “নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমার ইয্যাত এবং জালালিয়াত মুবারক উনদের ক্বসম! (আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৫ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১১ই ছফর শরীফ- ২৮ ছালিছ, ১৩৯১ শামসী লাইলাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (লাইলাতুল ইছনাইনিল আযিম শরীফ বা সোমবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ফালইয়াফরহূ শরীফ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “মানুষের আসলে ক্বিবলা ঠিক নেই। ক্বি বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَاِذْ اَخَذَ اللهُ مِيْـثَاقَ النَّبِـيّٖنَ لَمَاۤ اٰتَـيْـتُكُمْ مِّنْ كِتٰبٍ وَّحِكْمَةٍ ثُـمَّ جَآءَكُمْ رَسُوْلٌ مُّصَدِّقٌ لِّـمَا مَعَكُمْ لَـتُـؤْمِنُنَّ بِهٖ وَلَـتَـنْصُرُنَّهٗ قَالَ ءَاَقْـرَرْتُـمْ وَاَخَذْتُـمْ عَلـٰى ذٰلِكُمْ اِصْرِىْ قَالُوْاۤ اَقْـرَرْنَا قَالَ فَاشْهَدُوْا وَاَنَا مَعَكُمْ مِّنَ الشّٰهِدِيْنَ. فَمَنْ تَـوَلّٰـى بَـعْدَ ذٰلِكَ فَاُولٰٓـئِكَ هُمُ الْفٰسِقُوْنَ
অর্থ: “আর (আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি স্মরণ করুন ঐ সময়ের কথা) যখন মহান আল্লাহ পাক তিনি সমস্ত হযরত বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَا مِنْ اُمَّتِـىْ مِنْ اَحَدٍ رَزَقَهُ اللهُ وَلَدًا ذَكَرًا فَسَمَّاهُ مُحَمَّدًا وَعَلَّمَهٗ{تَبَارَكَ الَّذِىْ بِيَدِهِ الْمُلْكُ} اِلَّا حَشَرَهُ اللهُ عَلـٰى نَاقَةٍ مِنْ نُوقِ الْـجَنَّةِ مُدَبَّـجَةِ الْـجَنْبَيْـنِ خِطَامُهَا مِنَ اللُّؤْلُؤِ الرَّطِبِ عَلـٰى رَاْسِهَا تَاجٌ مِنْ نُورٍ وَاِكْلِيْلٌ يُفْتَخَرُ بِهٖ فِـى الْـجَنَّةِ
অর্থ: “হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اُمَيْمَةَ بِنْتِ رُقَيْقَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهَا قَالَتْ كَانَ لِلنَّبِـىِّ صلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلم قَدَحٌ مِّنْ عِيْدَانٍ فَيَبُوْلُ فِيْهِ يَضَعُهٗ تَـحْتَ السَّرِيرِ فَجَاءَتِ امْرَاَةُۣ اسْـمُهَا سَيِّدَتُنَا حَضْرَتْ بَرَكَةُ عَلَيْهَا السَّلَامُ فَشَرِبَتْهُ فَطَلَبَهٗ فَلَمْ يَـجِدْهُ فَقِيْلَ شَرِبَتْهُ سَيِّدَتُنَا حَضْرَتْ اُمِّـىْ بَعْدَ اُمِّـىْ عَلَيْهَا السَّلَامُ (سَيِّدَتُنَا حَضْرَتْ بَرَكَةُ عَلَيْهَا السَّلَامُ) فَقَالَ لَقَدِ احْتَظَرَتْ مِنَ النَّارِ بِـحِظَارٍ
অর্থ: “হযরত উমাইমাহ্ বিনতে রুক্বাইক্বাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। বাকি অংশ পড়ুন...
একবার হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত মুবারকে চারজন প্রধান ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম তাশরীফ আনলেন এবং বললেন, ‘ইয়া রসূলাল্লাহ! ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনার খিদমত মুবারকে আমাদের একটি আরজু আছে, যদি আপনি দয়া করে কবুল করেন।’ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাদের আরজু মুবারক জানতে চাইলেন।
প্রথমে হযরত আজরাইল আলাইহিস সালাম বললেন, “ইয়া রসূলাল্লাহ ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমার আরজু হলো, প্রতিদিন আপনার যে উম্মত আপনার প্রতি মাত্র দশবার দরূদ শরীফ পাঠ ক বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইমাম আবূ যুরআ রহমাতুল্লাহি আলাইহি অনেক বড় মুহাদ্দিছ ছিলেন। তিনি ইন্তিকাল করার পর একজন বুযুর্গ ব্যক্তি উনাকে স্বপ্নে দেখলেন যে, তিনি আসমানের উপর হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের ইমাম হয়ে নামায পড়াচ্ছেন। উনাকে জিজ্ঞাসা করা হলো, ‘হে হযরত আবূ যুরআ রহমাতুল্লাহি আলাইহি! আপনি কোন আমলের কারণে এই মর্যাদা-মর্তবা মুবারক হাছিল করলেন?’ তিনি বললেন, “আমার জীবনে আমি দশ লক্ষ পবিত্র হাদীছ শরীফ লিখেছি এবং লেখার মধ্যে আমি প্রত্যেকবার ‘ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ স্পষ্ট করে ও সুন্দর করে লিখেছি। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পা বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
وَمِنْهُ شُرْبُ مَالِكِ بْنِ سِنَانٍ دَمَهٗ يَوْمَ اُحُدٍ وَّمَصُّهٗ اِيَّاهُ وَتَسْوِيْغُهٗ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ذٰلِكَ لَهٗ وَقَوْلُهٗ لَهٗ لَنْ تُصِيْبَهُ النَّارُ
অর্থ: “হযরত মালিক বিন সিনান রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার সম্পর্কে বর্ণিত আছে। উহুদের সম্মানিত জিহাদ মুবারক-এ যখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার সম্মানিত বর্ম মুবারক উনার মাধ্যমে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ইস্তিক্বামত মুবারক (জিহাদে আহত হওয়া শান মুবারক) প্রকাশ করার পর হযরত বাকি অংশ পড়ুন...












