আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন, মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪১ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৮শে যিলক্বদ শরীফ লাইলাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (লাইলাতুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ বা সোমবার রাত্রে) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার মাক্বামটা কঠিন এক বাকি অংশ পড়ুন...
১. কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
حضرت مير محمد نعمان رحمة الله عليه وبعضے ياران اينجائى كه در وقائع ان حضرت صلى الله تعا لى عليه وعلى اله وسلم ديده اند كه ازين معركه مولود بسيار راضى اند
অর্থ: “হযরত মীর মুহম্মদ নু’মান রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি এবং অন্যান্য সাথীগণ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে স্বপ্নে দেখেছেন যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মীলাদ শরীফ মাহফিল মুবারক অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক উনার প্রতি অত্যন্ত সন্ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ সম্মানিত ১২ রবীউল আউওয়াল শরীফ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়্যাম শরীফ (ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম সোমবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আওক্বাত শরীফ অর্থাৎ ছুবহে ছাদিক্ব উনার সময় সম্মানিত বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন। অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার সময়টি ছিলো রাত্রি এবং দিন উভয়ের মাঝামাঝি। এর মাধমে মহান আল্লাহ পাক তিনি রাত ও বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
قَالَ النَّبِـىُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ عَظَّمَ مَوْلِدِىْ وَهُوَ لَيْلَةُ اثْنَـىْ عَشَرَ مِنْ رَّبِيْعِۣ الْاَوَّلِ بِاتِّـخَاذِهٖ فِيْهَا طَعَامًا كُنْتُ لَهٗ شَفِيْعًا يَّوْمَ الْقِيَامَةِ.
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি খাদ্য খাওয়ানোর মাধ্যমে আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার সম্মানিত তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই রবী‘উল আউওয়াল শরীফ) রাত্র বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ সফর মুবারক:
দুনিয়াবী দৃষ্টিতে যখন সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বয়স মুবারক ছয় বছর, তখন উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আম্মাজান সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আওলাদ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাক বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত সালমান ফারসী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন। একদা হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক-এ এসে বললেন, নিশ্চয়ই আপনার রব তা‘য়ালা মহান আল্লাহ পাক তিনি আপনাকে বলেছেন, যদিও আমি হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম উনাকে খলীল হিসেবে গ্রহণ করেছি, কিন্তু আপনাকে আমি ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ হিসেবে গ্রহণ করেছি। সুবহানাল্লাহ! আমি এমন কোনো মাখলূক্ব (সৃষ্টিজীব) সৃষ্টি করিনি, যে মাখলূক্ব আমার কাছে আপনা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি যেমন কায়িনাতের কোনো কিছুর মুহ্তায নন, ঠিক তেমনিভাবে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও একমাত্র মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত সৃষ্টির কোনো কিছুর মুহ্তায নন। সুবহানাল্লাহ! তিনি সৃষ্টির শুরুতেই মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত কুদরত মুবারক উনার মধ্যে, মহাসম্মানিত দীদার মুবারক উনার মধ্যে ছিলেন, আছেন এবং অনন্তকাল থাকবেন। সুবহানাল্লাহ! আলমে খ¦লক্বের শেষ সীমানা হচ্ছে আরশে আযীম মুবারক। এর উপরে হচ্ছে আলমে আমর। এটাও সৃষ্টির মধ্যে বাকি অংশ পড়ুন...
বাতিল ফিরক্বা ওহাবী, খারিজী ও লা মাযহাবীরা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার দলীল খুঁজে পায় না। তাই তারা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করাকে বিদয়াত বলে থাকে। নাউযুবিল্লাহ!
অথচ তারা যে বুখারী শরীফের নাম নিতে নিতে মুখে ফেনা তুলে ফেলে খোদ সেই বুখারী শরীফেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার দলীল রয়ে গেছে। তারা দেখেও না দেখার ভান করে থাকে। কারণ বুখারী শরীফের উক্ত দলীল খ-ন করার মত মুরাদ তাদের কারোই নাই। নিম্নে এ সম্পর্কিত দলীল পেশ করা হলো-
যেমন এ প্রসঙ্গে ‘ছহীহ বুখারী শরীফ’-উনার বাকি অংশ পড়ুন...












