দশম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ হযরত ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূত্বী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বিশ্বখ্যাত কিতাব ‘ই’জাযুল কুরআন শরীফ’ উনার মধ্যে উল্লেখ করেন,
وَمَوْلَانَا سَيِّدُنَا مُـحَمَّدٌ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَـمَّا زُجَّ بِهٖ فِـىْ عَالَـمِ الْعِزَّةِ اَرَادَ اَنْ يـَّخْلَعَ نَـعْلَـيْهِ فَاِذَا النِّـدَاءُ يَا حَضْرَتْ مـُحَمَّدُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا تَـخْلَعْ نَـعْلَـيْكَ. فَـقَالَ يَا رَبِّ سَــمِعْـتُكَ تَـقُوْلُ لِـمُوْسٰى عَلَيْهِ السَّلَامُ فَاخْلَعْ نَـعْلَيْكَ. فَـقَالَ يَا حَضْرَتْ مُحَمَّدُ صَلَّى اللهُ عَلَـيْهِ وَسَلَّمَ لَئِنْ اَمَرْتُ حَضْرَتْ مُوْسٰى عَلَيْهِ السَّلَامُ بِنَـزْعِ نَـعْلَيْهِ عَلـٰى جَبَلِ الطُّوْرِ فَـقَدْ اَبَـحْ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ جَابِرٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ لَـمْ يَكُنِ النَّبِىُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَـمُرُّ فِي طَرِيْقٍ فَيَتْبَعُهٗ اَحَدٌ اِلَّا عَرَفَ اَنَّهٗ سَلَكَهٗ مِنْ طِيْبِهٖ
অর্থ: “হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেই রাস্তায় গমন করতেন, সেই রাস্তা উনার সুগন্ধে সুরভিত হয়ে যেতেন। উনার পিছনে গমনকারী ব্যক্তি সহজে অনুভব করতে পরতো যে, এই রাস্তা দিয়ে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি যেমন কায়িনাতের কোনো কিছুর মুহ্তায নন, ঠিক তেমনিভাবে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও একমাত্র মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত সৃষ্টির কোনো কিছুর মুহ্তায নন। সুবহানাল্লাহ! তিনি সৃষ্টির শুরুতেই মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত কুদরত মুবারক উনার মধ্যে, মহাসম্মানিত দীদার মুবারক উনার মধ্যে ছিলেন, আছেন এবং অনন্তকাল থাকবেন। সুবহানাল্লাহ! আলমে খ¦লক্বের শেষ সীমানা হচ্ছে আরশে আযীম মুবারক। এর উপরে হচ্ছে আলমে আমর। এটাও সৃষ্টির মধ্ বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
اِنَّـا اَعْطَـيْـنٰكَ الْكَوْثَـرَ
অর্থ: “নিশ্চয়ই আমি আপনাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কাউছার মুবারক হাদিয়া মুবারক করেছি। ” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা কাওছার শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ১)
এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কাওছার মুবারক উনার কোটি-কোটি ব্যাখ্যা মুবারক রয়েছেন। উনাদের মধ্যে একখানা ব্যাখ্যা মুবারক হচ্ছেন, ‘খইরে কাছীর’ অর্থাৎ সমস্ত প্রকার ভালাই। অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সমস বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি যেমন কায়িনাতের কোনো কিছুর মুহ্তায নন, ঠিক তেমনিভাবে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও একমাত্র মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত সৃষ্টির কোনো কিছুর মুহ্তায নন। সুবহানাল্লাহ! তিনি সৃষ্টির শুরুতেই মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত কুদরত মুবারক উনার মধ্যে, মহাসম্মানিত দীদার মুবারক উনার মধ্যে ছিলেন, আছেন এবং অনন্তকাল থাকবেন। সুবহানাল্লাহ! আলমে খ¦লক্বের শেষ সীমানা হচ্ছে আরশে আযীম মুবারক। এর উপরে হচ্ছে আলমে আমর। এটাও সৃষ্টির মধ্ বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন, মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৩ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৬ই ছফর শরীফ লাইলাতুছ ছুলাছা শরীফ (মঙ্গলবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “চিন্তা করো না, কুদরতী ফায়ছালা। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) আমি এগুলি চিন্তা করিনা। নি বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৫৯তম বৎসর মুবারক (আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নুবুওওয়াত এবং রিসালাত মুবারক প্রকাশের ১৯তম বছর, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হিজরত মুবারক উনার ৬ষ্ঠ ও ৭ম বছর):
* তারপর সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ) মাসে খন্দকের মূল সম্মানিত জিহাদ মুবরাক হয়। অতঃপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দোয়া মুবারক উনার কারণে কাফির-মুশরিকদের উপর গযবস্বরূপ কঠিন ঝড়-তুফান এসে তাদের সমস্ত কিছু লন্ডভন্ড কর বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন, মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪২ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ লাইলাতুছ ছুলাছা শরীফ (মঙ্গলবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “একটা ঘটনা মুবারক। তোমরা তো বুঝো না। বললে কি হবে? এটা ৪৫-৪৬ বছর আগের কথা। তখন যাত্রাবাড়ী দরবার শরী বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে ঊলা বা প্রথমা, কুবরা বা মূল, বড়, মহান, শ্রেষ্ঠা।” সুবহানাল্লাহ!
তিনি আরো ইরশা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি যেমন কায়িনাতের কোনো কিছুর মুহ্তায নন, ঠিক তেমনিভাবে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও একমাত্র মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত সৃষ্টির কোনো কিছুর মুহ্তায নন। সুবহানাল্লাহ! তিনি সৃষ্টির শুরুতেই মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত কুদরত মুবারক উনার মধ্যে, মহাসম্মানিত দীদার মুবারক উনার মধ্যে ছিলেন, আছেন এবং অনন্তকাল থাকবেন। সুবহানাল্লাহ! আলমে খ¦লক্বের শেষ সীমানা হচ্ছে আরশে আযীম মুবারক। এর উপরে হচ্ছে আলমে আমর। এটাও সৃষ্টির মধ্যে বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন, মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪২ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ লাইলাতুছ ছুলাছা শরীফ (মঙ্গলবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “একটা ঘটনা মুবারক। তোমরা তো বুঝো না। বললে কি হবে? এটা ৪৫-৪৬ বছর আগের কথা। তখন যাত্রাবাড়ী দরবার শর বাকি অংশ পড়ুন...












