প্রতি সেকেন্ডে কোটি কোটি ঈদ
২. ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার এবং হযরত ইমাম মালেক রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার অর্থাৎ উনাদের ক্বওল শরীফ দ্বারা দলীল:
৬ষ্ঠ হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, গাউছুল আ’যম হযরত বড়পীর আব্দুল ক্বাদির জীলানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন,
إن رجلاً دخل على امام الاول سيدنا حضرت كرم الله وجهه عليه السلام في يوم عيد وهو يأكل الخبز الخشكار فقال له اليوم يوم العيد وأنت تأكل الخبز الخشكار فقال اليوم عيد لمن قبل صومه وشكر سعيه وغفر ذنبه اليوم لنا عيد وغدًا لنا عيد وكل يوم لا نعصى الله فيه فهو لنا عيد
অর্থ: “নিশ্চয়ই এক ঈদের দিনে ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয় বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে বিশেষ যিয়ারত ও ঈমান মুবারক লাভ:
কিতাবে বর্ণিত রয়েছে
انه كان فى البصرة رجل يعمل فى كل سنة مولد النبى صلى الله عليه وسلم وكان يذهب فيه مالا كثيرا وكان مجاوره رجل يهودى يحب هذا العمل فقالت له زوجته ما بال جارنا المسلم فى هذا الشهر يذهب مالا كثيرا فقال لها زوجها يزعم ان نبيه قد ولد فى هذا الشهر فدخل فى قلبها محبة على هذا العمل فلما كانت تلك الليلة رأت فى المنام رجلا عليه انوار وهيبة ووقار يدخل بيت جارها المسلم وهو بين اصحابه يتخير فقالت من هذا الذى هو كثير الانوار مليح اللون قالوا لها هذا هو النبى المختار الذى ارسله الله تعالى فقالت ايكلمنى اذا كلمته فقالوا لها انه ليس بمتكبر ولا متجبر فقالت له يا محمد فقال لها لبيك فقالت له يا حبيبى ات বাকি অংশ পড়ুন...
প্রশ্ন: খাছ মু’মিন উনাদের জন্য বৎসরে কত দিন ঈদ?
উত্তর: খাছ মু’মিন উনাদের জন্য বৎসরে ৩৬৫ দিনই ঈদ।
প্রশ্ন: আখাছ্ছুল খাছ মু’মিন অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার আশিক্ব, আরিফ বা ওলীআল্লাহ এবং ছূফী উনাদের প্রতিটি দমে বা শ্বাস-প্রশ্বাসে কয়টি ঈদ?
উত্তর: আখাছ্ছুল খাছ মু’মিন অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার আশিক্ব, আরিফ বা ওলীআল্লাহ এবং ছূফী উনাদের প্রতিটি দমে বা শ্বাস-প্রশ্বাসে ২টি ঈদ
প্রশ্ন: খলীফা অন্যায়-অত্যাচার, যুলুম-নির্যাতন থেকে তওবা করার পর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে উনার ধন-সম্পদের কতটুক বাকি অংশ পড়ুন...
প্রতি সেকেন্ডে কোটি কোটি ঈদ
১. প্রতি দমে দুটি ঈদ ও দুটি ঈদে আকবর হওয়ার দলীল:
বিশ্বখ্যাত মুফাসসির আল্লামা হযরত ইসমাঈল হাক্কী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বিশ্বখ্যাত তাফসীরগ্রন্থ ‘তাফসীরে রূহুল বয়ান’ উনার মধ্যে আরো বলেন,
يقول الفقير لعل العيدين اشارة الى النفس الداخل والخارج وللعارفين فى كل منهما عيد اكبر باعتبار كونهم مع الحق وشهوده
অর্থ: “এই ফক্বীর (অর্থাৎ আল্লামা হযরত ইসমাঈল হাক্কী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি) বলেন, সম্ভবত (প্রতি দমে) দুই ঈদ দ্বারা শ্বাস গ্রহণ ও শ্বাস ছাড়ার কথা বলা হয়েছে। আর আরিফগণ উনাদের জন্য এই উভয়ের প্রত্যেকটিই হচ্ছেন ‘ঈদে আকবর’, কারণ বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন-
وَحُكِىَ عَنْ بَعْضِ الْـخُلَفَاءِ اِنَّه كَانَ يَـجُوْرُ فِـىْ حُكْمِه وَكَانَ ظَالِمًا لٰكِنْ لَه عَادَة يُـحِبُّ قِرَاءَةَ مَوْلِدِ النَّبِىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَيَعْمَلُ الْوَلِيْمَةَ لِقِرَاءَتِه وَكَانَ لَه اِبْنُ عَمِّ يَرُوْمُ الْـخِلَافَةَ وَيَتَوَقَّعُ لَهُ الدَّوَاهِى حَتّٰى اَرَادَ اَنْ يَّقْتُلَه وَيَّنْزَعَ الْـمُلْكَ مِنْهُ فَلَمَّا كَانَ فِىْ بَعْضِ الْاَيَّامِ وَهُوَ فِـىْ خَلْوَةٍ مُنْفَرِد عَنِ النَّاسِ مِنْ غَيْرِ سِلَاحٍ وَلَا خَادِمٍ عِنْدَه اِذْ دَخَلَ عَلَيْهِ اِبْنُ عَمَّه وَهَجَمَ عَلَيْهِ وَالْـخَنْجَرُ بِيَدِه وَقَالَ لَه مَنْ يُّـخَلِّصُكَ مِنِّـىْ يَا خَبِيْثُ بَيْنَ النَّاسِ فَجَرٰى عَلٰى لِسَانِ الْـخَلِيْفَةِ يُـخَلِّصُنِـىْ مِنْكَ مَوْلِدُ النَّبِـىِّ صَ বাকি অংশ পড়ুন...
১. নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ উনাকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ বিষয়ে আপত্তি ও তার খ-নমূলক জবাব:
প্রতি সেকেন্ডে কোটি কোটি ঈদ
১. প্রতি দমে দুটি ঈদ ও দুটি ঈদে আকবর হওয়ার দলীল:
বিশ্বখ্যাত মুফাসসির আল্লামা হযরত ইসমাঈল হাক্কী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ১১২৭ হিজরী শরীফ) তিনি উনার বিশ্বখ্যাত তাফসীরগ্রন্থ ‘তাফসীর বাকি অংশ পড়ুন...
প্রশ্ন: মহান আল্লাহ পাক তিনি কি হিসেবে একক। আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কি হিসেবে একক?
উত্তর: মহান আল্লাহ পাক তিনি خَالِقٌ ‘খালিক্ব’ হিসেবে। আর একক আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ‘সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবিয়্যীন’ হিসেবে একক।
প্রশ্ন: মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র اَحْمَدُ ‘আহমদ’ লফ্য বা শব্দ মুবারক উনার মধ্যে ‘মীম’ দ্বারা উদ্দেশ্য কি?
উত্তর: ‘মীম’ দ্বারা উদ্দেশ্য হচ্ছেন মালিক, মুরাদ, মাহবূব।
প্রশ্ন: মহাসম্মানিত ও মহাপ বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খালিক্ব মালিক মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَرَفَعْنَا لَكَ ذِكْرَكَ
অর্থ: “আর (আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আমি আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র যিকির মুবারক, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আলোচনা মুবারক, শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক বুলন্দ থেকে বুলন্দতর করেছি।” সুবহানা মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আলাম নাশ্রহ্ শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৪)
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবি বাকি অংশ পড়ুন...
প্রশ্ন: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় নাম মুবারক অনুযায়ী যাঁদের নাম রাখা হবে এবং যাঁরা রাখবেন, উনাদের ফায়ছালা কি?
উত্তর: উনারা প্রত্যেকেই জান্নাতী।
প্রশ্ন: যে ব্যক্তির নাম মুহম্মদ বা আহমদ নয় বা সে কারো নাম মুহম্মদ বা আহমদ রাখেনি; তবে উক্ত নাম উনাকে সম্মান করেছেন, উনার ফায়ছালা কি?
উত্তর: তিনি অবশ্যই জান্নাতী হবেন। যদিও উনার আমলে ত্রুটি থাকুক না কেন।
প্রশ্ন: প্রত্যেক মুসলমান উনাদের নামের আগে বা পরে ‘মুহম্মদ’ কিংবা ‘আহমদ’ থাকার হুকুম কি?
উত্তর: প্রত্যেক বাকি অংশ পড়ুন...
এ সম্পর্কে কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন-
يَوْمَ مَوْلِدِهٖ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ذَبَحَ سَيِّدُنَا حَضْرَتْ اَلصِّدِّيْقُ الْاَكْبَرُ عَلَيْهِ السَّلَامُ (سَيِّدُنَا حَضْرَتْ اَبُوْ بَكْرٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ) مِائَةَ نَاقَةٍ وَّتَصَدَّقَ بِـهَا
অর্থ: “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দিন, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার দিন খলীফাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আফযালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি একশত উট যবেহ করেছেন এবং ত বাকি অংশ পড়ুন...
আর হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা সমস্ত সৃষ্টির জন্য রহমত স্বরূপ অর্থাৎ ‘রহমতুল্লিল আলামীন’ কি কারণে- সে সম্পর্কে হযরত ইমাম আবূ মানছূর মাতুরীদী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেছেন,
رَحْمَةً مِّنَّا لِلْخَلْقِ لِاَنَّ مَنِ اهْتَدٰى وَاتَّبَعَهٗ كَانَ لَهٗ بِهٖ نَـجَاةٌ
অর্থ: “জলীলুল ক্বদর নবী ও রসূল হযরত রূহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি আমার পক্ষ থেকে সমস্ত সৃষ্টি জগতের জন্য রহমত স্বরূপ অর্থাৎ ‘রহমতুল্লিল আলামীন’। কেননা যে ব্যক্তি হেদায়াত লাভ করেছে বা করবে এবং (হযরত রূহুল্লাহ আলাইহিস সালাম) উনাকে অনুসরণ করেছে বা করবে, সে ব্যক্তি উনার কারনে নাজাত লাভ কর বাকি অংশ পড়ুন...
মাত্র এক দিরহাম অর্থাৎ প্রায় ৪০০ টাকা খরচ করার মাধ্যমে অচিন্তনীয়, অকল্পনীয়, সীমাহীন, বেমেছাল ফযীলত মুবারক লাভ
খ) ৭০টি সম্মানিত মক্ববূল হজ্জ মুবারক আদায় করার সমপরিমাণ ফযীলত মুবারক লাভ
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ اَلصِّدِّيْقِ الْاَكْبَـرِ عَلَيْهِ السَّلَامُ (سَيِّدِنَا حَضْرَتْ اَبِـىْ بَكْرٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ) قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ اَنْفَقَ دِرْهَـمًا فِـى الْـمَوْلِدِ فَكَاَنَّـمَا حَجَّ سَبْعِيْـنَ حَجَّةً.
অর্থ: “সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, বাকি অংশ পড়ুন...












