কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন-
فأتيا باب سيدنا حضرت الإمام الصادق عَلَيْهِ السَّلَامُ والناس ينتظرون خروجه عَلَيْهِ السَّلَامُ وقبل خروج سيدنا حضرت الإمام الصادق عَلَيْهِ السَّلَامُ خرج عليهم من الدار غلام حدث السن فقام الناس اجلالاً وهيبة له فسأله حضرت أبو حنيفة رحمة الله عليه صاحبه عبد الله عن الغلام فقال هذا ابنه سيدنا حضرت موسى عَلَيْهِ السَّلَامُ فأراد حضرت أبو حنيفة رحمة الله عليه أن يمتحنه فتقدم إلى سيدنا حضرت الإمام موسى بن جعفر عَلَيْهِ السَّلَامُ وسأله يا غلام أين يضع الرجل حاجته؟ فرد الإمام عَلَيْهِ السَّلَامُ بما معناه يضعها في مكان بحيث يتوارى فيهِ عن الأنظار ولا يستقبل القبلة ولا يستدبرها ثم شرح له الإمام عَلَيْهِ السَّلَامُ واجبات ومستحبات ومكروهات التخلي فبهت حضرت أبو حنيفة رحمة الله عليه لأن حضرت أبا حنيفة رحمة الله عليه يعتقد أن سيدنا ح বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মনোনীত করেছেন। হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা মনোনীত। সুবহানাল্লাহ! এ সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
اَللهُ يَجْتَبِىْ إِلَيْهِ مَنْ يَّشَاءُ
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক তিনি যাঁকে ইচ্ছা, উনাকে মনোনীত করেন। ” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা শূরা শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ১৩)
اَللهُ أَعْلَمُ حَيْثُ يَجْعَلُ رِسَالَتَهٗ
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক তিনিই সবচেয়ে ভালো জানেন কোথায় সম্মানিত রিসালত মুবারক ও সম্মানিত নুবুওওয়াত মুবারক দিতে হবে। ” সুবহানাল্লাহ! (সম্মান বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنِ الْاِمَامِ الثَّالِثِ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ اَلْـحُسَيْنِ بْنِ عَلِىٍّ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِمَا السَّلَامُ اَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَنْ سَبَّ اَهْلَ الْبَيْتِ فَاِنَّـمَا يَسُبُّ اللهَ وَرَسُوْلَهٗ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্থ: “সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল খ¦মিস সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ আলাইহিস সালাম (সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম) উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র মি’রাজ শরীফ: ছাহিবে ক্বাবা ক্বাওসাইনে আও আদ্নাসাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনাকে স্বচক্ষে অবশ্যই দেখেছেন; যা কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ, ইজমা ও ক্বিয়াস শরীফের বর্ণনা দ্বারা প্রমাণিত। পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন-
ثُمَّ دَنَا فَتَدَلّٰى فَكَانَ قَابَ قَوْسَيْنِ أَوْ أَدْنٰى
অর্থ: অতঃপর তিনি নিকটবর্তী হলেন এবং আরো ঝুঁকে গেলেন। ব্যবধান ছিল দু’ধনুক বা তার চেয়েও কম। (পবিত্র সূরা বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ اللهِ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَلَكَ الْاَرْضَ اَرْبَعَةٌ مُّؤْمِنَانِ وَكَافِرَانِ فَالْــمُؤْمِنَانِ حَضْـَرتْ ذُو الْقَرْنَيْنِ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ وَحَضْـَرتْ سُلَيْمَانُ عَلَيْهِ السَّلَامُ وَالْكَافِرَانِ نَـمْرُوْدُ وَبـُخْتُ نَصَّرَ وَسَيَمْلِكُهَا خَامِسٌ مّـِنْ اَهْلِ بَيْتِـىْ
অর্থ: “হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, সারা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি অন্যত্র ইরশাদ মুবারক করেন-
وَالَّذِيْنَ يُؤْذُوْنَ رَسُوْلَ اللهِ لَـهُمْ عَذَابٌ اَلِيْمٌ
অর্থ: “আর যারা মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রসূল, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কষ্ট দেয়, তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। ” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা তাওবা শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৬১)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ عَلِـىٍّ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ قَالَ رَس বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اِنَّ الَّذِيْنَ يُؤْذُوْنَ اللهَ وَرَسُوْلَهٗ لَعَنَهُمُ اللهُ فِـى الدُّنْيَا وَالْاٰخِرَةِ وَاَعَدَّ لَـهُمْ عَذَابًا مُّهِيْنًا
অর্থ: “নিশ্চয়ই যারা মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রসূল, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অর্থাৎ উনাদেরকে কষ্ট দেয়, তাদের উপর মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত দুনিয়া ও আখিরাতে এবং মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদের জন্য লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছেন। ” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আহয বাকি অংশ পড়ুন...
৬০ হিজরী শরীফ উনার সম্মানিত ও পবিত্র ২২ রজবুল হারাম শরীফ-এ সাইয়্যিদুনা হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি পবিত্র বিছাল শরীফ গ্রহণ করেন। সুবহানাল্লাহ! তিনি ছিলেন- জলীলুল ক্বদর ছাহাবী, কাতিবে ওহী, আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন, খলীফায়ে সাদিস (৬ষ্ঠ খলীফা), ছাহিবুস র্সির অর্থাৎ গুপ্তভেদ জাননেওয়ালা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদুনা হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার ফযীলত মুবারক সম্পর্কে কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
قَدْ سُئِلَ حَضْرَتْ عَبْدُ اللهِ بْنُ الْمُبَارَكِ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ اَيُّهُمَا বাকি অংশ পড়ুন...
আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নুবুওওয়াত-রিসালাত মুবারক প্রকাশের ১০ম বছর সম্মানিত ও পবিত্র ২২ রজবুল হারাম শরীফ-এ খাজা আবূ ত্বালিব তিনি পবিত্র বিছাল শরীফ গ্রহণ করেন। তিনি একাধারে ৪২ বছর ২ মাস নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সল্লাম উনার বেমেছাল সম্মানিত খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! এই বেমেছাল সম্মানিত খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেয়ার কারণে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সল্লাম তিনি অত্যন্ত সন্তুষ্টি মুবারক প্রকাশ করেছেন। সু বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَلَقَدْ كَتَبْنَا فِى الزَّبُوْرِ مِنْ ۢ بَعْدِ الـذِّكْرِ اَنَّ الْاَرْضَ يَرِثُهَا عِبَادِىَ الصّٰلـِحُوْنَ
অর্থ: “আর নিশ্চয়ই আমি সম্মানিত যাবূর শরীফ উনার মধ্যে সম্মানিত যিকির মুবারক উনার পর অর্থাৎ সম্মানিত লওহে মাহফূয মুবারক উনার পর সমস্ত সম্মানিত আসমানী কিতাব মুবারক উনাদের মধ্যে এই কথা লিপিবদ্ধ করে দিয়েছি যে, আমার সম্মানিত ছালিহীন বান্দাগণ উনারা সারা পৃথিবীর, সারা কায়িনাতের সম্মানিত ওয়ারিছত্ব মুবারক লাভ করবেন। অর্থাৎ উনারা সারা পৃথিবীব্যাপী, সারা কায়িনতব্যাপী সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবার বাকি অংশ পড়ুন...












