মুসনাদে বাযযার, তাবারানী ও দালায়িলুন নবুওয়াহ লিল বাইহাক্বীতে বর্ণিত আছে, “খালিক্ব, মালিক, রব মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, যখন আমরা কা’বা শরীফ থেকে বুরাকে করে যাচ্ছিলাম তখন আমরা খেজুর গাছওয়ালা একটি যমীনে পৌঁছলাম। হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি দয়া করে এখানে তাশরীফ নিন। আমি নামলাম এবং সেখানে নামায আদায় করলাম। তারপর আ বাকি অংশ পড়ুন...
ফানা-বাক্বার বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক-
মুনাফিক্ব বিশরকে হত্যা:
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
فَلَا وَرَبِّكَ لَا يُؤْمِنُوْنَ حَتّٰى يُحَكِّمُوْكَ فِيْمَا شَجَرَ بَيْنَهُمْ ثُمَّ لَا يَجِدُوْا فِيْ أَنْفُسِهِمْ حَرَجًا مِمَّا قَضَيْتَ وَيُسَلِّمُوْا تَسْلِيْمًا
অর্থ: “আপনার রব তা‘য়ালা মহান আল্লাহ পাক উনার ক্বসম! তারা কস্মিনকালেও ঈমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত তারা আপনাকে তাদের সমস্ত বিষয়ে ফায়ছালাকারী হিসেবে মেনে না নিবে। তাদের অন্তরে কোনোরূপ সংকীর্ণতা অনুভব করবে না। অতঃপর তারা আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ফায়ছালা মুবারক উনাকে বিনা চূ-চেরা, ক্বীল-ক্বা বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, জান্নাতী ইমাম, সাইয়্যিদুল উমাম সাইয়্যিদুনা হযরত শাহনাওয়াসা আর রবি’ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক বেমেছাল। উনার কোনো মেছাল বা তুলনা নেই। উনার মেছাল শুধুমাত্র তিনি নিজেই। সুবহানাল্লাহ! তিনি বহু কারণে এবং বিভিন্ন দিক থেকে বেমেছাল মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনার অধিকারী। সুবহানাল্লাহ!
তিনি এমন মহাস বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ইসিম বা নাম মুবারক: সাইয়্যিদুনা হযরত আলী আলাইহিস সালাম। সুবহানাল্লাহ!
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লক্বব মুবারক: সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদু শাবাবি আহলিল জান্নাহ ইত্যাদি। সুবহানাল্লাহ!
যেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লক্বব মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পরিচিতি মুবারক গ্রহণ করেছেন: সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত আছ ছানী আলাইহিস সালাম। সুবহানাল্লাহ!
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আব্ বাকি অংশ পড়ুন...
অষ্টম প্রমাণ
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিশুদ্ধ হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اَبِىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰی عَنْهُ قَالَ وَعَدَنَا رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ غَزْوَةَ الْـهِنْدِ فَاِنْ اَدْرَكْتُهَا اُنْفِقْ فِيْهَا نَفْسِىْ وَمَالِىْ وَاِنْ قُتِلْتُ كُنْتُ اَفْضَلَ الشُّهَدَاءِ وَاِنْ رَجَعْتُ فَاَنَا حَضْرَتْ اَبُوْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰی عَنْهُ اَلْمُحَرَّرُ
অর্থ: “সর্বাধিক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ বর্ণনাকারী বিশিষ্ট ছাহাবী হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
ফানা-বাক্বার বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক-
আমর ইবনে আব্দে উদ্দকে হত্যা:
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
كان امام الاول سيدنا حضرت كرم الله وجهه عليه السلام ذا شجتين فى قرنى رأسه احداهما من عمرو ابن عَبْدِ ودّ والثانية من ابن ملجم ولذا يقال له ذو القرنين
‘ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত মাথা মুবারক উনার দুই কিনারে অর্থাৎ কপালের উপরের দিকে দুই পাশে দুটি আঘাত বা ক্ষত ছিলেন, যার একটি আমর ইবনে আব্দে উদ্দের এবং অন্যটি ইবনে মুলজিমের। এজন্য উনাকে ‘যুল ক্বারনাইন’ বলা হতো। ’ (তারীখুল খমীস ১/৪৮৭)
ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ও বাকি অংশ পড়ুন...
শুধুমাত্র ৪ স্থানে ‘সাইয়্যিদুনা মাওলানা হযরত মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক এসেছেন। (১) সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ উনার ১৪৪ নং সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে (২) সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ উনার ৪০ নং সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে (৩) সম্মানিত ও পবিত্র সূরা ফাতহ্ শরীফ উনার ২৯ নং সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে এবং (৪) সম্মানিত ও পবিত্র সূরা মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ২ নং সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উ বাকি অংশ পড়ুন...
সপ্তম প্রমাণ (২য় অংশ)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
فَبَيْنَمَا هُمْ يَقْتَسِمُوْنَ الْغَنَائِمَ قَدْ عَلَّقُوْا سُيُوْفَهُمْ بِالزَّيْتُوْنِ اِذْ صَاحَ فِيْهِمُ الشَّيْطَانُ اِنَّ الْمَسِيْحَ قَدْ خَلَفَكُمْ فِـىْ اَهْلِـيْكُمْ
অর্থ: “অতঃপর যখন সম্মানিত মুসলমান উনারা গনীমতের মাল-সম্পদ বণ্টন করতে থাকবেন এবং উনাদের তরবারীসমূহ যাইতূন গাছের সাথে ঝুলিয়ে রাখবেন, ঠিক এমতাবস্থায় হঠাৎ শয়তান এই ঘোষণা দিবে যে, আপনাদের অনুপস্থিতিতে মাসীহ দাজ্জাল আপনাদের বাড়ি-ঘরে ঢুকে পড়েছে। ” (মুসলিম শরীফ ৮/১৭৫, ইবনে হিব্বান ১৫/২২৪, সুনানুল ওয়ারিদা ৬/১১১৫, আহকামু বাকি অংশ পড়ুন...
ফানা-বাক্বার বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক-
আমর ইবনে আব্দে উদ্দকে হত্যা:
ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি আমর ইবনে আব্দে উদ্দকে বললেন, ‘তুমি না মহান আল্লাহ পাক উনাকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছো যে, যদি সম্মানিত কুরাইশ উনাদের কোনো ব্যক্তি তোমাকে বন্ধুত্বের দিকে আহ্বান করে তবে তুমি তা গ্রহণ করবে। ’ সে বললো, ‘হ্যাঁ; আমি তা বলেছি। ’ তিনি বললেন, ‘তাহলে শুনো-
فأنا أدعوك إلى الله وإلى رسول الله صلى الله عليه وسلم وإلى الإسلام فقال لا حاجة لي بذلك
‘আমি তোমাকে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, মহাসম্ বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَرَفَـعْنَا لَكَ ذِكْـرَكَ
অর্থ: “আর (আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আমি আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র যিকির মুবারক, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আলোচনা মুবারক, শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক বুলন্দ থেকে বুলন্দতর করেছি।” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আলাম নাশ্রহ্ শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৪)
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূর বাকি অংশ পড়ুন...












