আফযালুন নিসা ওয়ান নাস বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার সবচেয়ে বড় পরিচয় মুবারক হচ্ছেন, তিনি হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বানাত (মেয়ে) আলাইহাস সালাম। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানি বাকি অংশ পড়ুন...
সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম দেশে কাফিররাও সৃষ্টিকর্তা বলতে মহান আল্লাহ পাক উনার নাম মুবারক স্মরণে নেয়, কারণ সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি বিশালত্বের ধারণার চর্চা মুসলমানরা করে এবং কাফিররাও তার দ্বারা প্রভাবিত হয়। কিন্তু এতে কাফিররা মুসলমান হতে পারে না, পারত যদি মুসলমানরা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বুলন্দী শান মুবারকের প্রচার-প্রসার করে কাফির-মুশরিকদের প্রভাবিত করতে পারত।
এর উদাহরণ দেয়া যেতে পারে আকাশের সাথে, দুনিয়ার মানুষের দৃষ্টিতে প্রকৃতির সর্ববৃহৎ নিদর্শন হলো বাকি অংশ পড়ুন...
- اَتَانِـىْ حَضْرَتْ جِبْـرِيْلُ عَلَيْهِ السَّلَامُ فَقَالَ اِنَّ رَبَّكَ يَقُوْلُ تَدْرِىْ كَيْفَ رَفَعْتُ ذِكْرَكَ قُلْتُ اَللهُ اَعْلَـمُ قَالَ اِذَا ذُكِرْتُ ذُكِرْتَ مَعِىْ. অর্থ : “আমার কাছে হযরত জিব্রীল আলাইহিস্ সালাম তিনি আসলেন এবং তিনি বললেন, নিশ্চয়ই আপনার রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, হে আমার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি কি জানেন, আমি আপনার যিকির বা আলোচনা মুবারককে কত বুলন্দ করেছি? তখন আমি বললাম, মহান আল্লাহ পাক তিনিই ভাল জানেন। খ্বালিক মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন, যখনই আমাকে স্মরণ করা হবে তখন আমার স্মরণ বা বাকি অংশ পড়ুন...
- اَتَانِـىْ حَضْرَتْ جِبْـرِيْلُ عَلَيْهِ السَّلَامُ فَقَالَ اِنَّ رَبَّكَ يَقُوْلُ تَدْرِىْ كَيْفَ رَفَعْتُ ذِكْرَكَ قُلْتُ اَللهُ اَعْلَـمُ قَالَ اِذَا ذُكِرْتُ ذُكِرْتَ مَعِىْ. অর্থ : “আমার কাছে হযরত জিব্রীল আলাইহিস্ সালাম তিনি আসলেন এবং তিনি বললেন, নিশ্চয়ই আপনার রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, হে আমার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি কি জানেন, আমি আপনার যিকির বা আলোচনা মুবারককে কত বুলন্দ করেছি? তখন আমি বললাম, মহান আল্লাহ পাক তিনিই ভাল জানেন। খ্বালিক মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন, যখনই আমাকে স্মরণ করা হবে তখন আমার স্মরণ বা বাকি অংশ পড়ুন...
আল্লামা হযরত মোল্লা আলী ক্বারী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ১০১৪ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন-
كَانَ يَعْمَلُ طَعَامًا فِى الْمَوْلِدِ النَّبَوِىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَيُطْعِمُ النَّاسَ وَيَقُوْلُ لَوْ تَمَكَّنْتُ عَمِلْتُ بِطُوْلِ الشَّهْرِ كُلِّ يَوْمٍ مَوْلِدًا قُلْتُ وَاَنَا لَمَا عَجَزْتُ عَنِ الضِّيَافَةِ الصُّوْرِيَّةِ كَتَبْتُ هٰذِهِ الْاَوْرَاقَ لِتَصِيْرَ ضِيَافَةً مَعْنَوِيَّةً نُوْرِيَّةً مُسْتَمِرَّةً عَلٰى صَفَحَاتِ الدَّهْرِ غَيْرَ مُخْتَصَّةٍ بِالسَّنَةِ وَالشَّهْرِ وَسَمَّيْتُهٗ بِالْمَوْرِدِ الرَّوِىِّ فِى الْمَوْلِدِ النَّبَوِىِّ
অর্থ: “আল্লামা হযরত ইমাম বুরহানুদ্দীন ইবরাহীম ইবনে জামা‘আহ্ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি মাওলি বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৩ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাসের কোন একদিন চতুর্থ তলা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পবিত্র খানকাহ্ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “আফযালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনাকে ‘ছানী ই বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَرَفَعْنَا لَكَ ذِكْرَكَ
অর্থ: “আর (আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আমি আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র যিকির মুবারক, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আলোচনা মুবারক, শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক বুলন্দ থেকে বুলন্দতর করেছি। ” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আলাম নাশ্রহ্ শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৪)
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসস বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত ফযীলত মুবারক:
অপর বর্ণনায় রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ صَلَّى عَلَيَّ فِيْ كِتَابٍ لَمْ تَزَلِ الصَّلَاةُ جَارِيَةً لَهُ مَادَامَ اِسْمِيْ فِيْ ذَالِكَ الْكِتَابِ
অর্থ: “হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি কিতাবে আমার প্রতি পবিত্র দুরূদ শরীফ লিখবে। যতক্ষণ পর্যন্ত ঐ কিতাবে আমার সম্মানিত নাম মুবারক থাকবে ততক্ষ বাকি অংশ পড়ুন...
আল্লামা হযরত ইমাম শামসুদ্দীন সাখাবী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ৯০২ হিজরী শরীফ) তিনি ৭ম হিজরী শতকের বিশিষ্ট বুযূর্গ, ছূফী, মহান আল্লাহ পাক উনার মাহবূব ওলী আল্লামা হযরত ইমাম বুরহানুদ্দীন ইবরাহীম ইবনে জামা‘আহ্ রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিলাদত শরীফ ৫৯৬ হিজরী শরীফ : বিছাল শরীফ ৬৭৫ হিজরী শরীফ) উনার সম্পর্কে বলেন,
كَانَ يَعْمَلُ طَعَامًا فِى الْمَوْلِدِ النَّبَوِىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَيُطْعِمُ النَّاسَ وَيَقُوْلُ لَوْ تَمَكَّنْتُ عَمِلْتُ بِطُوْلِ الشَّهْرِ كُلِّ يَوْمٍ مَوْلِدًا
অর্থ: “আল্লামা হযরত ইমাম বুরহানুদ্দীন ইবরাহীম ইবনে জামা‘আহ্ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি মাওল বাকি অংশ পড়ুন...












