আল ইহসান ডেস্ক:
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা এবং সম্মানিত হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহ তায়ালা আনহুম উনারা সকলেই যব খেয়েছেন। বিশেষ করে উনারা যবের রুটি, যবের তৈরি খাবার তালবীনা, যবের ছাতু ইত্যাদিসহ আরও অনেক ধরণের খাবারে যবের ব্যবহার করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
যদিও পবিত্র সুন্নতী সকল ধরণের খাবারের মধ্যেই রয়ে গেছে ব্যাপক বরকত ও সাকিনা, পাশাপাশি বৈজ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حضرت عَاصِمِ بْنِ عُمَرَ بْنِ قَتَادَةَ رضى الله تعالى عنه حَدَّثَهُ أَنَّ حضرت جَابِرَ بْنَ عَبْدِ اللهِ رضى الله عنهما عَادَ الْمُقَنَّعَ ثُمَّ قَالَ لاَ أَبْرَحُ حَتَّى تَحْتَجِمَ فَإِنِّىْ سَمِعْتُ رَسُوْلَ اللهِ صلى الله عليه وسلم يَقُوْلُ إِنَّ فِيْهِ شِفَاءً
অর্থঃ হযরত আছিম বিন উমর বিন ক্বাতাদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। হযরত জাবির বিন আব্দুল্লাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি অসুস্থ হযরত মুক্বন্না’ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে দেখতে যান। এরপর তিনি বলেন, আমি এখান থেকে সরব না; যতক্ষণ না আপনি শিঙ্গা লাগাবেন। কেননা আমি নূরে ম বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যবের রুটি, যব দিয়ে তৈরি সুন্নতী খাবার তালবিনা খেয়েছেন ও পছন্দ করতেন। সুবহানাল্লাহ!
যবের স্বাস্থ্য উপকারিতা: যবের ফ্যাট কম। যবের ফাইবার বেশী, ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য হয়না, এজন্য এনার্জি ফুড হিসেবে যব ব্যবহার করা হয়। হাড়ের ব্যাধি দূর করে, রক্তশূণ্যতার জন্য উপকারি, রক্তে ও কোষে চর্বি কমায়, এ্যাজমা দূর করে, হজমে সহায়তা করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, কিডনী পরিস্কার রাখে।
বরকতময় এ সকল নিত্যপ্রয়োজনীয় সুন্নতী বিষয়াদিসহ সকল প্রকার পবিত্র সুন্নতী সাম বাকি অংশ পড়ুন...
হিজামা (حِجَامَة) বা শিঙ্গা লাগানো একটি খাছ সুন্নতী চিকিৎসা ব্যবস্থা মুবারক। এটি আরবী শব্দ ‘আল-হাজম’ থেকে এসেছে। যার অর্থ চোষা বা টেনে নেওয়া। আধুনিক পরিভাষায় পঁঢ়ঢ়রহম (কাপিং)। হিজামা বা শিঙ্গা লাগানোর মাধ্যমে দূষিত রক্ত বের করা হয়। এতে শরীরের গোশÍ পেশী সমূহের “রক্ত প্রবাহ” দ্রুততর হয়। পেশী, চামড়া, ত্বক ও শরীরের ভিতরের অরগান সমূহের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। ফলে শরীর সতেজ ও শক্তিশালী হয়।
হিজামা খাছ সুন্নতী চিকিৎসা মুবারক : নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অন্যতম চিকিৎসা পদ্ধতি হিজামা। নূরে ম বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, দু’টি বিষয় প্রতিষেধক হিসেবে গ্রহণ করো মধু এবং পবিত্র কুরআন শরীফ।”
মহান আল্লাহ পাক তিনি মধুর ব্যাপারে ইরশাদ মুবারক করেন- “আপনার মহান রব তায়ালা তিনি মৌ-মাছিকে আদেশ মুবারক দিলেন পর্বতে, বৃক্ষে ও উঁচু চালে মৌচাক নির্মাণ করো। এরপর সর্বপ্রকার ফল হতে ভক্ষণ করো এবং আপন মহান রব তায়ালা উনার উন্মুক্ত পথ সমূহে চলমান হও। তার পেট হতে বিভিন্ন রঙের পানীয় নির্গত হয়। তাতে মানুষের জন্য রয়েছে রো বাকি অংশ পড়ুন...
টুপি ব্যবহার করা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক।
কেউ কেউ মাথায় টুপি পরিধান করাকে গুরুত্ব দেয় না, যার কারণে টুপি মাথায় না দিয়েই অর্থাৎ খালি মাথায় নামায আদায় করে। কিন্তু মাসয়ালা হচ্ছে, কেউ যদি ইচ্ছা করে বা বিনা কারণে টুপি ছাড়া নামায পড়ে, তাহলে তার নামায মাকরূহে তাহরীমী হবে। যদিও কেউ কেউ এতে ইখতেলাফ করেছেন, তবে হানাফী মাযহাব অনুযায়ী বিশুদ্ধ ফতওয়া হলো এঅবস্থায় নামায মাকরূহে তাহরীমী হবে। আর বিনা টুপিতে নামায পড়লে নামায মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার খিলাফ হবে। বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাপবিত্র উম্মাহাতুল মুমিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সাথে মুবারক নিসবাতে আযীমাহ শরীফ উনার ওয়ালীমা মুবারক অনুষ্ঠানে ‘হাইস’ খাবার দ¦ারা আপ্যায়ন করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
খেজুর, পনির, মাখন বা ঘি, যবের আটা ইত্যাদি উপকরণ দ্বারা পবিত্র সুন্নতী এ খাবার তৈরি করা হয়। বরকতময় ও অত্যন্ত উপকারী, পবিত্র সুন্নতী খাবার ‘হাইস’ তৈরি পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে মহাপবিত্র রাজারবাগ দরবার শরীফ থেকে প্রকাশিত ‘বরকমতময় সুন্নতী খাদ্যসমূহ’ কিতাবখানি সংগ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সর্বদা ইযার বা সেলাইবিহীন লুঙ্গী মুবারক পরিধান করেছেন। এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারাও ইযার বা সেলাইবিহীন লুঙ্গি মুবারক পরিধান করতেন। এ কারনে সেলাইবিহীন লুঙ্গি পরা খাছ সুন্নতে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং সুন্নতে ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনার অন্তর্ভুক্ত।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সেলাইবি বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে লিবাস বা পোশাকের বর্ণনাও সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। যেমন লিবাস বা পোশাক সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا بَنِي آدَمَ قَدْ أَنزَلْنَا عَلَيْكُمْ لِبَاسًا
অর্থ: “হে বনী আদম! আমি তোমাদের জন্য লিবাস বা পোশাক নাযিল করেছি। ” (পবিত্র সূরা আ’রাফ শরীফ; পবিত্র আয়াত শরীফ ২৬)
আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা ইহুদী-নাছারা অর্থাৎ কাফির-মুশরিকদের লিবাস বা পোশাক থেকে বেঁচে থাকো। ”
এর দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, মুসলমানদের জন্য আলাদা বা নির্দিষ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার একটি সুন্নত মুবারক হলো খাবারের সময় দস্তরখানা ব্যবহার করা। দস্তরখানা চামড়ার এবং হালকা খয়েরী রংয়ের হওয়া সুন্নত।
যে ব্যক্তি খয়েরী রঙের চামড়ার দস্তরখানায় এক লোকমা খাবার খাবে, তার প্রতিটি লোকমার প্রতিদানে তাকে ১০০টি করে ছওয়াব দেয়া হবে। (হাদীছ শরীফ)
তাই খাবারের সময় সুন্নত মুবারক উনার অনুসরণ করে রহমত বরকত হাছিল করতে সুন্নতী দস্তরখানা ব্যবহার করুন। সুন্নতী দস্তরখানা সংগ্রহ করতে যোগাযোগ করুন-
আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার কেন্দ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسِ بْنِ مَالِكٍ رَضِيَ اللَّهُ تَعَالَى عَنْهُ ، يَقُولُ جَاءَ ثَلاَثَةُ رَهْطٍ إِلَى بُيُوتِ أَزْوَاجِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَسْأَلُونَ عَنْ عِبَادَةِ النَّبِيِّ صلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَلَمَّا أُخْبِرُوْا كَأَنَّهُمْ تَقَالُّوْهَا فَقَالُوْا وَأَيْنَ نَحْنُ مِنَ النَّبِيِّ صلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَدْ غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ وَمَا تَأَخَّرَ قَالَ أَحَدُهُمْ أَمَّا أَنَا فَإِنِّي أُصَلِّي اللَّيْلَ أَبَدًا وَقَالَ آخَرُ أَنَا أَصُومُ الدَّهْرَ وَلاَ أُفْطِرُ وَقَالَ آخَرُ أَنَا أَعْتَزِلُ النِّسَاءَ فَلاَ أَتَزَوَّجُ أَبَدًا فَجَاءَ رَسُولُ اللهِ صلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ : أَنْتُمُ الَّذِينَ قُلْتُ বাকি অংশ পড়ুন...












