‘আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার কেন্দ্র’ থেকে সংগ্রহ করুন কালোজিরা ও কালোজিরার তেল
আল ইহসান ডেস্ক:
মহান আল্লাহ্ পাক পবিত্র কালামে পাকে এরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ্ পাক ও উনার রাসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অনুসরণ করলো, সে ব্যক্তি বিরাট সফলতা অর্জন করলো।” সুবহানাল্লাহ! (সূরা আহ্যাব/৭১)
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মৃত্যু ছাড়া এমন কোন রোগ নেই কালোজিরায় যার আরোগ্যতা নেই।”
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আল বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “সুতরাং যে ব্যক্তি আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক ইত্তিবা’ তথা অনুসরণ-অনুকরণ করবেন, তিনি অবশ্যই সম্মানিত হিদায়াত মুবারক লাভ করবেন। সুবহানাল্লাহ!
জুব্বা পরিধান করা খাছ সুন্নত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি জুমুয়া, ঈদ এবং বিশেষ বিশেষ সময়ে কামীছ বা কোর্তা মুবারকের উপরে জুব্বা মুবারক পরিধান করতেন। জুব্বা কালো, গন্ধম ইত্যাদি রং-এর হওয়া সুন্নত মুবারক। জুব্বা হচ্ছে বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেনقُلْ إِن كُنتُمْ تُحِبُّونَ اللّهَ فَاتَّبِعُونِي يُحْبِبْكُمُ اللّهُ وَيَغْفِرْ لَكُمْ ذُنُوبَكُمْ وَاللّهُ غَفُورٌ رَّحِيمٌ .
অর্থ: “আয়! আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন, যদি তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে মুহব্বত করো বা মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত হাছিল করতে চাও, তবে তোমরা আমার অনুসরণ করো। তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে মুহব্বত করবেন এবং তোমাদের গুনাহখাতা ক্ষমা করে দিবেন। আর মহান আল্লাহ পাক তিনি অত্যধিক ক্ষমাশীল ও দয়ালু।” (পবিত্র বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা এবং সম্মানিত হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহ তায়ালা আনহুম উনারা সকলেই যব খেয়েছেন। বিশেষ করে উনারা যবের রুটি, যবের তৈরি খাবার তালবীনা, যবের ছাতু ইত্যাদিসহ আরও অনেক ধরণের খাবারে যবের ব্যবহার করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
যদিও পবিত্র সুন্নতী সকল ধরণের খাবারের মধ্যেই রয়ে গেছে ব্যাপক বরকত ও সাকিনা, পাশাপাশি বৈজ্ বাকি অংশ পড়ুন...
মৃত ব্যক্তির কবরে তালক্বীন দেয়া মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক:-
মৃত ব্যক্তির কবরে আযান দেয়া জায়িয নেই বরং কবরে আযান দেয়া বিদ্য়াত ও গোমরাহীর অন্তর্ভুক্ত। যা মহাসম্মানিত মহাপবিত্র কুরআন শরীফ ও মহাসম্মানিত মহাপবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের প্রকাশ্য খিলাফ। মৃত ব্যক্তিকে দাফন করার পর তার কবরে “তালক্বীন” দিতে হবে। যা মহাসম্মানিত মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত মহাপবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের নির্দেশ মুবারক অর্থাৎ মুস্তাহাব-সুন্নত মুবারক।
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنِ حَضْرَتْ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যবের রুটি, যব দিয়ে তৈরি সুন্নতী খাবার তালবিনা খেয়েছেন ও পছন্দ করতেন। সুবহানাল্লাহ!
যবের স্বাস্থ্য উপকারিতা: যবের ফ্যাট কম। যবের ফাইবার বেশী, ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য হয়না, এজন্য এনার্জি ফুড হিসেবে যব ব্যবহার করা হয়। হাড়ের ব্যাধি দূর করে, রক্তশূণ্যতার জন্য উপকারি, রক্তে ও কোষে চর্বি কমায়, এ্যাজমা দূর করে, হজমে সহায়তা করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, কিডনী পরিস্কার রাখে।
বরকতময় এ সকল নিত্যপ্রয়োজনীয় সুন্নতী বিষয়াদিসহ সকল প্রকার পবিত্র সুন্নতী সাম বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র জানাযার নামাযের নিয়ম
জানাযার নামায পড়ার পূর্বে মাইয়্যিতের ওলী বা অভিভাবককে জিজ্ঞাসা করতে হবে যে, মাইয়্যিতের কোন ঋণ আছে কি-না? যদি থাকে তাহলে সেগুলো কে এবং কিভাবে পরিশোধ করবে তা জানতে হবে। নামায ও রোযা কাযা আছে কি-না? যদি থাকে তাহলে তার কাফফারা দিতে হবে। সেটা কে বা কিভাবে আদায় করবে তা জানতে হবে।
(বিতরসহ দৈনিক ছয় ওয়াক্ত নামাযের কাফ্ফারা দিতে হবে। যত ওয়াক্ত নামায কাযা থাকবে তার প্রতি ওয়াক্তের জন্য এক ফিতরা পরিমাণ কাফফারা দিতে হবে। একইভাবে প্রতিটি রোযার জন্য এক ফিতরা। তবে প্রতি রোযা বা নামাযের জন্য ২ কেজি আটা বা ময়দা কিংবা বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, দু’টি বিষয় প্রতিষেধক হিসেবে গ্রহণ করো মধু এবং পবিত্র কুরআন শরীফ। ”
মহান আল্লাহ পাক তিনি মধুর ব্যাপারে ইরশাদ মুবারক করেন- “আপনার মহান রব তায়ালা তিনি মৌ-মাছিকে আদেশ মুবারক দিলেন পর্বতে, বৃক্ষে ও উঁচু চালে মৌচাক নির্মাণ করো। এরপর সর্বপ্রকার ফল হতে ভক্ষণ করো এবং আপন মহান রব তায়ালা উনার উন্মুক্ত পথ সমূহে চলমান হও। তার পেট হতে বিভিন্ন রঙের পানীয় নির্গত হয়। তাতে মানুষের জন্য রয়েছে র বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র জানাযার নামাযের ফযীলত মুবারক
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ আছে, “যে ব্যক্তি জানাযার নামাযে শরীক হবে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে উহুদ পাহাড়ের সমান ছাওয়াব দান করবেন। যে ব্যক্তি জানাযার পর দাফন কার্যে শরীক হবে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে দুই পাহাড় পরিমাণ ছওয়াব দান করবেন। ” (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে শরীক করেনি এমন চল্লিশজন মুসলমান কোন মৃতের জানাযায় শরীক হলে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদের বরকতে উক্ত মৃতকে ক্ষমা বাকি অংশ পড়ুন...












