মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَا آتَاكُمُ الرَّسُولُ فَخُذُوهُ وَمَا نَهَاكُمْ عَنْهُ فَانْتَهُوا وَاتَّقُوا اللَّـهَ إِنَّ اللَّـهَ شَدِيدُ الْعِقَابِ
অর্থ: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তোমাদের কাছে যা কিছু নিয়ে তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করেছেন তা তোমরা শক্তভাবে আঁকড়িয়ে ধরো। আর যা কিছু থেকে বিরত থাকতে বলেছেন, তা থেকে তোমরা বিরত থাকো। এ বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠিন শাস্তিদাতা। (পবিত্র সূরা হাশর শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৭)
উক্ত পবিত্র ও সম্মানিত আয়াত শরীফ দ্বারা মহান আল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اُمِّ الْمُؤْمِنِيْنَ الثالثة الصّـِدِّيْقَة عَلَيْهَا السَّلَامُ قَالَتْ قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلَيْكُمْ بِالْبَغِيْضِ النَّافِعِ التَّلْبِيْنَةِ يَعْنِي الْـحَسَاءَ قَالَتْ وَكَانَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِذَا اشْتَكَى اَحَدٌ مِنْ اَهْلِهِ لَـمْ تَزَلِ الْبُرْمَةُ عَلَى النَّارِ حَتّٰى يَنْتَهِيَ اَحَدُ طَرَفَيْهِ يَعْنِي يَبْرَاُ اَوْ يَـمُوتُ.
অর্থ: “সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ও বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহপাক তিনি আদেশ মুবারক করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা এনেছেন তা আঁকড়ে ধর এবং যা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন তা থেকে বিরত থাকো। এ বিষয়ে মহান আল্লাহ্ পাক উনাকে ভয় করো। মহান আল্লাহ্ পাক তিনি কঠিন শাস্তিদাতা। ” (পবিত্র সূরা হাশর শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ ৭)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমরা মেথি দ্বারা আরোগ্য লাভ কর।
নূর বাকি অংশ পড়ুন...
তালবীনাহ এক প্রকার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নতী খাদ্য মুবারক। তালবীনাহ শব্দটি লাবানুন (لَبَنٌ) শব্দ থেকে এসেছে। অর্থাৎ তালবীনাহ একটি দুগ্ধজাত খাদ্য। অসুখ-বিসুখে রোগীকে সহজপাচ্য, পুষ্টিকর, সুস্বাদু ও আকর্ষণীয় পথ্য দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অসুখ-বিসুখ, দুঃখ-শোকে তালবীনাহ খাওয়ার পরামর্শ মুবারক দিতেন।
সাধারণত যবের আটার সাথে দুধ মিশিয়ে তালবীনাহ প্রস্তুত করা হয়। সাথে মিষ্টি জাতীয় খাবার, যেমন: বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি খাসীর গোশত খেয়েছেন। এবং উহা পছন্দও করতেন। এমনকি তিনি গরু কুরবানী দিয়েছেন এবং গরুর গোশতও খেয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! অর্থ্যাৎ গরুর গোশত এবং খাসীর গোশত খাওয়া খাছ সুন্নতে হাবীবি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। সুবহানাল্লাহ!
সকল ধরণের সুন্নতী খাদ্য সামগ্রীসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন ধরণের সুন্নতী সামগ্রী পেতে যোগাযোগ করুন-
আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার কেন্দ্র, সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ গেট, ৫ আউটার সার্কুলার রোড, রাজারবাগ শরীফ, ঢা বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে লিবাস বা পোশাকের বর্ণনাও সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। যেমন লিবাস বা পোশাক সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا بَنِي آدَمَ قَدْ أَنزَلْنَا عَلَيْكُمْ لِبَاسًا
অর্থ: “হে বনী আদম! আমি তোমাদের জন্য লিবাস বা পোশাক নাযিল করেছি। ”(পবিত্র সূরা আ’রাফ শরীফ; পবিত্র আয়াত শরীফ ২৬)
আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা ইহুদী-নাছারা অর্থাৎ কাফির-মুশরিকদের লিবাস বা পোশাক থেকে বেঁচে থাকো। ”
এর দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, মুসলমানদের জন্য আলাদা বা নির্দিষ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে পোশাক সম্পর্কিত বিধি-বিধান সম্পর্কে ইরশাদ মুবারক করেছেন। তাই পোশাক-পরিচ্ছদের ভালো মন্দ মানুষের কাজ-কর্ম, আচার-আচরণ, চরিত্র ও নৈতিকতা অর্থাৎ মানবিক জীবনের উপর বিরাট প্রভাব বিস্তার করে এবং অন্তর ও মন-মানসিকতায় গভীর প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। কেননা, প্রত্যেকটা বিষয়ের একটা তাছির বা প্রতিক্রিয়া আছে।
যখন কেউ মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার আমল করে তখন তার প্রতি রহমত মুবারক নাযিল হয়। আর যখন কেউ কাফির-মুশরিকদের অনুসরণ করে তার প্রতি লা’ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ক্বমীছ শব্দটির শাব্দিক অর্থ হলো- কোর্তা, জামা, ক্বমীছ ইত্যাদি। আর ইসলামী শরীয়ত উনার পরিভাষায় ক্বমীছ বা কোর্তা হলো, যার গেরেবান আছে যা বন্ধ করার জন্য কাপড়ের গুটলী লাগানো হয় যা নিছফুস্ সাক্ব। অর্থাৎ হাটু ও পায়ের গিরার মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত বিলম্বিত। গোল যা কোনা ফাঁড়া নয়, যার আস্তিন আছে, যা অতি সহজেই মানুষের সতর ও ইজ্জত আবরু ঢাকে। ক্বমীছ বা কোর্তা অধিকাংশ সময় সাদা রংয়ের হওয়াই খাছ সুন্নত।
অবলুপ্ত হয়ে যাওয়া সকল সুন্নত সমূহকে পুনরায় জিন্দা করে জারি করার মহান উদ্দেশ্যে রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানিত মুর্শিদ ক্বিবলা বাকি অংশ পড়ুন...
সর্বাবস্থায় সম্মানিত সুন্নতী পোশাক পরিধান করা ফরয
سُنَّةٌ (সুন্নত) শব্দের অর্থ আদর্শ, তর্জ-তরীক্বা, নিয়ম-কানুন, আমল, কাজ, পদ্ধতি, আদত, বৈশিষ্ট, স্বভাব ইত্যাদি।
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনাকেও সুন্নত মুবারক বলে।
পারিভাষিক অর্থে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুপম সর্বোত্তম আদর্শ মুবারক উনাকে সুন্নত মুবারক বলে।
মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার মাক্বাম সর্বোচ্চ। মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার মাধ্যমেই সর্বপ্রকার নেয়ামত মুবারক হাছিল করা সম্ভব। খ¦ালিক্ব মালিক রব মহান আ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
অত্যন্ত প্রশান্তিদায়ক একটি সুন্নতি খাবার “কিস্্সা” অর্থাৎ শসা। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শসাকে তাজা খেজুরসহ খেতেন এবং ইরশাদ মুবারক করতেন যে, এটার তাপ ওটার ঠান্ডাকে দমন করে। (আবূ দাউদ শরীফ, তিরমিযী শরীফ)।
এটাও বর্ণিত আছে যে, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মুমিনীন আছ ছালিছাহ হযরত ছিদ্দীকাহ আলাইহাস সালাম উনাকে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার হুজরা শরীফ মুবারকে পাঠানোর আগে উনাকে উনার মহাসম্মানিতা আম্মাজান তিনি নিয়মিত বাকি অংশ পড়ুন...












