উটের গোশ্তকে আরবীতে لَـحْمُ الْبَعِيْرِ اَوِ لَـحْمُ الْبُدْنَةِ (লাহমুল বা‘য়ীর বা লাহমুল বুদনাহ্) বলা হয়। উটের গোশ্ত খাওয়া খাছ সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভূক্ত। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক উনার মধ্যেই রয়েছে সর্বপ্রকার ভালাই। কেননা, মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে খইরে কাছির অর্থাৎ সর্বপ্রকার ভালাই হাদিয়া মুবারক করেছেন। আর তিনি যে সমস্ত খাদ্যসমূহ গ্রহণ করেছেন সেই খাদ্যসমূহ উনাদের মধ্যেই রয়েছে সর্বপ্রকার শিফা। সুবহানাল্লাহ!
হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা বাকি অংশ পড়ুন...
যমযমের পানি ক্ষুধার্তের খাদ্য ও রোগের শেফা:
এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي ذَرٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ذَكَرَا زَمْزَمَ فَقَالَ إِنَّهَا مُبَارَكَةٌ إِنَّهَا طَعَامُ طُعْمٍ وَشِفَاءُ سُقْمٍ.
অর্থ: “হযরত আবূ যর গিফারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, নিশ্চয়ই যমযমের পানি বরকতপূর্ণ। তা তৃপ্তিকর খাদ্য এবং রোগ নিরাময়ের ঔষধ। ” (মু’জামুছ ছগীর ল বাকি অংশ পড়ুন...
ছারীদ হলো গোশতের শুরুয়াতে ভেজানো টুকরো টুকরো রুটি দিয়ে তৈরী এক প্রকার বিশেষ খাদ্য। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সর্বপ্রকার খাদ্য সামগ্রীর উপর ছারীদের প্রাধান্য দিয়েছেন।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَنَسٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ فَضْلُ أمّ الْمُؤْمِنِينَ الثَّالِثَةِ الصّدِّيقَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ عَلى النِّسَاءِ كَفَضْلِ الثَّرِيدِ عَلٰى سَائِرِ الطَّعَامِ.
অর্থ: “হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মু বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, দু’টি বিষয় প্রতিষেধক হিসেবে গ্রহণ করো মধু এবং পবিত্র কুরআন শরীফ। ”
মহান আল্লাহ পাক তিনি মধুর ব্যাপারে ইরশাদ মুবারক করেন- “আপনার মহান রব তায়ালা তিনি মৌ-মাছিকে আদেশ মুবারক দিলেন পর্বতে, বৃক্ষে ও উঁচু চালে মৌচাক নির্মাণ করো। এরপর সর্বপ্রকার ফল হতে ভক্ষণ করো এবং আপন মহান রব তায়ালা উনার উন্মুক্ত পথ সমূহে চলমান হও। তার পেট হতে বিভিন্ন রঙের পানীয় নির্গত হয়। তাতে মানুষের জন্য রয়েছে র বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাপবিত্র উম্মাহাতুল মুমিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সাথে মুবারক নিসবাতে আযীমাহ শরীফ উনার ওয়ালীমা মুবারক অনুষ্ঠানে ‘হাইস’ খাবার দ¦ারা আপ্যায়ন করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
খেজুর, পনির, মাখন বা ঘি, যবের আটা ইত্যাদি উপকরণ দ্বারা পবিত্র সুন্নতী এ খাবার তৈরি করা হয়। বরকতময় ও অত্যন্ত উপকারী, পবিত্র সুন্নতী খাবার ‘হাইস’ তৈরি পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে মহাপবিত্র রাজারবাগ দরবার শরীফ থেকে প্রকাশিত ‘বরকমতময় সুন্নতী খাদ্যসমূহ’ কিতাবখানি সং বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
“হারীসাহ” এতই আভিজাত্যপূর্ণ ও পছন্দনীয় খাবার যে, স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত উম্মাহাতুল মুমিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সাথে পবিত্র নিসবতে আযীমাহ মুবারক উনার সময় আয়োজিত ওয়ালিমা অনুষ্ঠানে ‘হারীসাহ’ রান্না করে মেহমানদের খাওয়ানোর ব্যবস্থা করেছিলেন। সুবহানাল্লাহ!
অবলুপ্ত হয়ে যাওয়া এ সকল সুন্নত সমূহকে পুনরায় জিন্দা করে জারি করার উদ্দেশ্যে রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানিত মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম আলাইহিস সাল বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেসব খাবার মুবারক গ্রহণ করেছেন অর্থাৎ খেয়েছেন, তা ছিল সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যসম্মত ও পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এবং সেই মহাসম্মানিত খাবার মুবারক গুলোর গুণাগুণ ও মানবদেহের জন্য সেগুলোর উপকারীতা ও প্রয়োজনীয়তা অতুলনীয়।
সুন্নতী খাবারের মধ্যে অন্যতম একটি সুন্নতী খাবার হচ্ছে, খরগোশের গোশত।
কেউ যদি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত খিদমত মুবারকে খরগোশের গোশত হাদিয়া নিয়ে আস বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সর্বদা ইযার বা সেলাইবিহীন লুঙ্গী মুবারক পরিধান করেছেন। এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারাও ইযার বা সেলাইবিহীন লুঙ্গি মুবারক পরিধান করতেন। এ কারনে সেলাইবিহীন লুঙ্গি পরা খাছ সুন্নতে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং সুন্নতে ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনার অন্তর্ভুক্ত।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সেলাইব বাকি অংশ পড়ুন...












