সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার পরিভাষায় খ্বালিক্ব, মালিক, রব মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি ও নৈকট্য মুবারক লাভের উদ্দেশ্যে মহান আল্লাহ পাক উনার নাম মুবারকে নির্দিষ্ট তারিখে অর্থাৎ পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস উনার ১০, ১১ ও ১২ তারিখের যে কোন দিনে নির্দিষ্ট নিয়মে নির্দিষ্ট প্রাণী অর্থাৎ দুম্বা, মেষ, ভেড়া, খাসী, ছাগল, উট, গরু, মহিষ প্রভৃতি গৃহপালিত হালাল চতুষ্পদ প্রাণীসমূহকে মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র নাম মুবারক উচ্চারণ করে যবেহ করাকে কুরবানী বলে।
পবিত্র কুরবানী হচ্ছে আবুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত খলীলুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সুন বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সুগন্ধি হিসেবে আতর মুবারক ব্যবহার করেছেন। সুবহানাল্লাহ! তাই বিশ্বজুড়েই সুন্নত হিসেবে আতর ব্যবহার অত্যন্ত জনপ্রিয় ও বহুল ব্যবহৃত সুগন্ধি। কিন্তু দুঃখজনক সত্য যে, কাফির-মুশরিকদের চক্রান্তে এখন দেশ-বিদেশের অনেক আতরেই হারাম এলকোহল মিশ্রিত করা হয়। নাউযুবিল্লাহ! কিন্তু অনেক মুসলমান অজ্ঞতার কারণে এসব এলকোহল মিশ্রিত সুগন্ধি ব্যবহার করছেন। যার কারনে তাদের কাপড় ও শরীর অপবিত্র হয়ে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
এ কারণেই রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানি বাকি অংশ পড়ুন...
যারা পবিত্র কুরবানী দেয়ার নিয়ত রাখেন, তাদের পক্ষে পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস উনার চাঁদ ওঠার পর থেকে এই চাঁদের ১০ তারিখ পবিত্র কুরবানী করা পর্যন্ত মাথার চুল, হাতের ও পায়ের নখ ইত্যাদি না কাটা মুস্তাহাব। যেমন পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عن سيدتنا حضرت أم المؤمنين السادسة عَلَيْهَا السَّلَامُ قَالَتْ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ رَاىَ هِلَالَ ذِى الْـحِجَّةِ وَاَرَادَ اَنْ يُّضَحّىَ فَلَا يَأْخُذْ مِنْ شَعْرِه وَلَا مِنْ اَظْفَارِه.
অর্থ: “সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাদিসাহ আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুয বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
হাদীছ শরীফ উনার মাঝে বর্ণিত আছে, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক খিদমতে খেজুর ও আঙুর মিশ্রিত শরবত পেশ করতেন এবং তা থেকে তিনি খেতেন। সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “আঙুর ফল রক্তকে বিশুদ্ধ করে, বলিষ্ঠতা দান করে এবং কিডনিতে শক্তি সঞ্চার করে তাকে পরিষ্কার করে। ” সুবহানাল্লাহ!
বরকতময় এ সকল নিত্যপ্রয়োজনীয় সুন্নতী বিষয়াদিসহ সকল প্রকার সুন্ন বাকি অংশ পড়ুন...
বছরের ১২ মাসের মধ্যে সব মাস মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে সমান মর্যাদার অধিকারী হলেও চারটি মাসের বিশেষ মর্যাদা ও ফযীলত রয়েছে। মর্যাদাপূর্ণ চার মাসের অন্যতম হলো পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস। এটি পবিত্র হজ্জ উনার মাস। ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত হওয়ার পবিত্র মাস। মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মহাসম্মানিত তাওয়াল্লুক-নিছবত মুবারক, নৈকট্য মুবারক হাছিল করার বরকতময় মাস। এসব মাসে যুদ্ধবিগ্রহ, কলহবিবাদকে সম্পূর্ণ হারাম ঘোষণা করা হয়েছে। কা বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ভাত বিশ্বজুড়েই জনপ্রিয় একটি খাদ্য। কিন্তু অনেকেরই জানা নেই, এই ভাতও সুন্নতী খাবারের অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
ভাত সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, দুনিয়াতে শ্রেষ্ঠ খাবার হচ্ছে গোশত এরপর ভাত। (আল মাকাসিদুল হাসানা, লেখক- বিখ্যাত মুহাদ্দিছ ইমাম সাখাবী রহমতুল্লাহি আলাইহি) (তিব্বুন নববী ৭৩৫ পৃষ্ঠা, হাদীছ শরীফ নং ৮৪৯, লেখক: হাফিজুল হাদীছ আবু নুয়াইম আছবাহানী রহমতুল্লাহি আলাইহি)
‘কিতাবুল বারাকাতে’ নূরে মু বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা মহাসম্মানিত আমল মুবারক করেছেন, যে সব বস্তু বা সামগ্রী মুবারক ব্যবহার মুবারক করেছেন, যে সমস্ত পোশাক মুবারক পরিধান মুবারক করেছেন এবং যে সকল মহাসম্মানিত খাদ্য মুবারক গ্রহণ করেছেন সেগুলোই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক পালন করা, সুন্নতী খাদ্য মুবারকসমূহ গ্রহণ করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরয। আর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নতী খাদ্য সমূহ উনাদের মধ্যে অন্যতম হলেন “মহাসম্মানিত ও মহাপবি বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
চিশতীয়া তরীক্বার ইমাম, সুলতানুল হিন্দ, গরীবে নেওয়াজ, হাবীবুল্লাহ্ হযরত খাজা মুঈনুদ্দীন হাসান চিশতী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বিখ্যাত কিতাব “আনীসুল আরওয়াহ”-এ বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে প্রথম এই ‘কুল্লাহ্ চাহার তর্কী’ (চার টুকরা বিশিষ্ট গোল টুপি) হযরত জিবরাইল আলাইহিস সালাম উনার মাধ্যমে মহান আল্লাহ্ পাক তিনি উনার পক্ষ থেকে হাদিয়া করেন। ৪ টুকরা বিশিষ্ট এই টুপির বর্ণনা অনুরূপভাবে ‘দলীলুল আরেফীন’ ও ‘ইসরারুল আউলিয়া’ নামক কিতাবেও উল্লেখ আছে। এ টুপি বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত দিক-নির্দেশনা মুবারক অনুযায়ী সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার গোসল মুবারক এবং কাফন মুবারক সম্পন করা হয়। সুবহানাল্লাহ! ‘আবূ দাঊদ শরীফ’ উনার মধ্যে এসেছে,
اَنَّ لَيْلـٰى بِنْتَ قَانِفٍ الثَّقَفِيَّةَ قَالَتْكُنْتُ فِيمَنْ غَسَّلَ أُمَّ كُلْثُومٍ عليها السلام بِنْتَ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عِنْدَ وَفَاتـِهَا فَكَانَ أَوَّلُ مَا أَعْطَانَا رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْـحِقَاءَ ثُـمَّ الـدِّرْعَ ثُـمَّ الْـخِمَارَ ثُـمَّ الْمِلْحَفَةَ ثُـمَّ اُدْرِجَتْ بَعْدُ فِـىْ الثَّوْبِ الْاٰخَرِ قَ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আমার উম্মতের ফিতনা-ফাসাদের সময় আমার একখানা সুন্নত মুবারক আঁকড়ে ধরে রাখবেন, তিনি একশত শহীদের ফযীলত মুবারক লাভ করবেন।” সুবহানাল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ‘ত্বীন’ নামে একটি পবিত্র সূরা শরীফ নাযিল করেছেন এবং সেখানে মহান আল্লাহ পাক তিনি ত্বীনের শপথ করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া স বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَأْتِـيْ عَلَى النَّاسِ زَمَانٌ يـَحُجُّ اَغْنِيَاءُ النَّاسِ لِلنَّزَاهَةِ وَاَوْسَطُهُمْ لِلتِّجَارَةِ وَفُقَرَاؤُهُمْ لِلْمَسْأَلَةِ وَقُرَّاؤُهُمْ لِلرِّيَاءِ وَالسُّمْعَةِ
অর্থ: হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- মানুষের উপর অতিশীঘ্রই এমন একটা সময় আসবে অর্থাৎ আমার উম্মতের উপর এমন একটা সময় আসবে যারা ধনী, বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি কোন মৃতব্যাক্তির শোকে দুর্বল হয়ে পড়াদের তালবীনা খাওয়ার জন্য নছিহত মুবারক করেছেন। তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বলতে শুনেছি- তালবীনা রোগাক্রান্ত ব্যক্তির হৃদপিন্ডের জন্য আরামদায়ক, হৃদপি-কে সক্রিয় করে এবং ব্যাথা ও দুঃখকষ্ট দূর করে। ” সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “যখন নূরে ম বাকি অংশ পড়ুন...












