পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عُمَرَ رَضِىَ اللّٰهُ تَـعَالٰى عَنْهُ يَـقُوْلُ مَا قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي الْإِزَارِ فَـهُوَ فِي الْقَمِيْصِ
অর্থ: হযরত ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, লুঙ্গি যেমন নিছফে সাক্ব পর্যন্ত পরিধান করতে হবে, তদ্রুপ জামাও নিছফে সাক্ব পর্যন্ত পরিধান করতে হবে। (আবূ দাউদ শরীফ, মু’জামুল আওসাত, শুয়াবুল ঈমান ৮/২২০)
মূলত, ক্বমীছ বা জামা ও ইযার বা লুঙ্গি সমান সমান হতে পারে আবা বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহপাক তিনি আদেশ মুবারক করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা এনেছেন তা আঁকড়ে ধর এবং যা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন তা থেকে বিরত থাকো। এ বিষয়ে মহান আল্লাহ্ পাক উনাকে ভয় করো। মহান আল্লাহ্ পাক তিনি কঠিন শাস্তিদাতা।” (পবিত্র সূরা হাশর শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ ৭)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমরা মেথি দ্বারা আরোগ্য লাভ কর।
নূরে বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
مَنْ سَمِعَ اِسْمِىْ فِى الْاٰذَانِ وَوَضَعَ اِبْهَامَيْهِ عَلٰى عَيْنَيْهِ فَاَنَا طَالِبُهٗ فِىْ صُفُوْفِ الْقِيَامَةِ وَقَائِدُهٗ اِلَى الْجَنَّةِ.
অর্থ: “যে ব্যক্তি পবিত্র আযান উনার মধ্যে আমার মহাসম্মানিত নাম মুবারক শুনে বুদ্ধাঙ্গুলীদ্বয় চোখের উপর বুলাবে (রাখবে) আমি তাকে ক্বিয়ামতের দিন কাতারের মধ্যে তালাশ করব। (কাতার থেকে বের করে) টেনে সম্মানিত জান্নাতে নিয়ে যাব অর্থাৎ সম্মানিত জান্নাতে প্রবেশ করাব। ”
উল্লেখিত মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ খানাকে অনেকেই জঈফ, এমনকি মওজু হিসাবেও উল্লেখ করেছে। বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি খাসীর গোশত খেয়েছেন। এবং উহা পছন্দও করতেন। এমনকি তিনি গরু কুরবানী দিয়েছেন এবং গরুর গোশতও খেয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! অর্থ্যাৎ গরুর গোশত এবং খাসীর গোশত খাওয়া খাছ সুন্নতে হাবীবি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। সুবহানাল্লাহ!
সকল ধরণের সুন্নতী খাদ্য সামগ্রীসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন ধরণের সুন্নতী সামগ্রী পেতে যোগাযোগ করুন-
আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার কেন্দ্র, সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ গেট, ৫ আউটার সার্কুলার রোড, রাজারবাগ শরীফ, ঢা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র আযানের মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র নাম মুবারক শুনে চোখে বুছা দেয়া সুন্নতে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের অন্তর্ভুক্ত।
এ প্রসঙ্গে কিতাবে বর্ণিত আছে- “একদিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র জুমু‘আর নামাযের পূর্বে সম্মানিত মসজিদ মুবারকে বসা অবস্থায় ছিলেন, এমতাবস্থায় সাইয়্যিদুনা হযরত বিলাল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি যখন পবিত্র আযান দিতে লাগলেন। যখন আযানে
اَشْهَدُ اَنَّ বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত ইসলাম আত্ম অহঙ্কার ও আত্মহীনতা উভয়কে হারাম করেছেন। অহঙ্কার বা গর্ব শুধুমাত্র মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের জন্যই প্রযোজ্য। ইহা উনাদের বিশেষ শান মুবারক। মানুষ মাখলূক্ব। মাখলূক্ব সসীম। নিজের খেয়াল-খুশি মত এক ফোটা রক্ত কিংবা রক্তের উপাদান সৃষ্টি করতে পারে না। এক্ষেত্রে মানুষ যদি অহঙ্কারী হয় তাহলে كبر (কিব্র) বা অহঙ্কার শব্দের অমর্যাদা হবে।
তবে মানুষ আশরাফুল মাখলূক্বাত। সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব। শ্রেষ্ঠত্বের প্রকাশ ঘটানোর পিছনে তার নি বাকি অংশ পড়ুন...
গোঁফ খাটো করা মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক:
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرتْ أَبي هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ قَالَ اَلْفِطْرَةُ خَمْسٌ أَوْ خَمْسٌ مِنَ الْفِطْرَةِ ـ الْخِتَانُ، وَالاِسْتِحْدَادُ، وَنَتْفُ الإِبْطِ، وَتَقْلِيمُ الأَظْفَارِ، وَقَصُّ الشَّارِبِ
অর্থ: হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ফিতরাত অর্থাৎ মানুষের জন্মগত স্বভাব পাঁচটি- (পুরুষের জন্য) খৎনা করা, (নাভীর নিচের পশম কাটার জন্য) ক্ষুর ব্যবহার করা, বগলের পশম উপড়ে ফেলা, নখ কাটা ও গোঁফ খাটো করা। (মুসলিম শরীফ, মুসনাদে আহমদ শরীফ)
মহা বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ক্বমীছ শব্দটির শাব্দিক অর্থ হলো- কোর্তা, জামা, ক্বমীছ ইত্যাদি। আর ইসলামী শরীয়ত উনার পরিভাষায় ক্বমীছ বা কোর্তা হলো, যার গেরেবান আছে যা বন্ধ করার জন্য কাপড়ের গুটলী লাগানো হয় যা নিছফুস্ সাক্ব। অর্থাৎ হাটু ও পায়ের গিরার মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত বিলম্বিত। গোল যা কোনা ফাঁড়া নয়, যার আস্তিন আছে, যা অতি সহজেই মানুষের সতর ও ইজ্জত আবরু ঢাকে। ক্বমীছ বা কোর্তা অধিকাংশ সময় সাদা রংয়ের হওয়াই খাছ সুন্নত।
অবলুপ্ত হয়ে যাওয়া সকল সুন্নত সমূহকে পুনরায় জিন্দা করে জারি করার মহান উদ্দেশ্যে রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানিত মুর্শিদ ক্বিবলা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ الدَّرْدَاءِ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سَيِّدُ طَعَامِ اَهْلِ الدُّنْيَا وَاَهْلِ الْـجَنَّةِ اللَّحْمُ.
অর্থ: হযরত আবূ দারদা রদ্বিয়াল্লাহু আনহু উনার হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, দু নিয়াবাসী ও জান্নাতবাসীদের খাদ্যের মধ্যে গোশতই হলো সাইয়্যিদ। সুবহানাল্লাহ! (ইবনে মাজাহ শরীফ: কিতাবুত ত্বয়ামা‘য়াহ)
কাঁধের গোশত (لـحم الكتف):
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু বাকি অংশ পড়ুন...
পুরুষেরা মাথার মাঝখানে সিঁথি করবে। চুল লম্বা হলে মাঝে সিঁথি করা মহাসম্মানিত মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বিশেষভাবে উনার মহাসম্মানিত নূরুল ফাতহ্ (মহাসম্মানিত চুল) মুবারক পরিপাটি করে রাখতেন ও মহাসম্মানিত নূরুল ফাতহ্ (মহাসম্মানিত চুল) মুবারক উনার মাঝখানে সিঁথি মুবারক করতেন।
সিঁথি করা প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ قَالَ كَانَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ... فَسَدَلَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ن বাকি অংশ পড়ুন...












