আল ইহসান ডেস্ক:
মহান আল্লাহ পাক তিনি ‘জয়তুন ফল’ বিষয়ে সরাসরি ইরশাদ মুবারক করেছেন- “শপথ ত্বীন এবং জয়তুনের। ” (পবিত্র সূরা ত্বীন শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১)
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- জয়তুন ত্বক ও চুলের জন্য অত্যন্ত উপকারি, বার্ধক্যকে দূরে সরিয়ে দেয় এবং পেটের জন্য তেমন শীতল যেমন আগুনের সামনে বরফ।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত রয়েছে- তোমরা জয়তুন খাও এবং জয়তুনের তেল গায়ে মাখো। কেননা এটি একটি বরকতময় বৃক্ষ থেকে তৈরি।
বরকতময় এই ফল ও এর তেলের রয়েছে বহু স্বাস্থ্য বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাহরী খাওয়ার জন্য নির্দেশ মুবারক প্রদান করেছেন এবং সাহরী খাওয়ার ফযীলত বর্ণনা মুবারক করেছেন
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسِ بْنِ مَالِكٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ تَسَحَّرُوْا فَاِنَّ فِى السَّحُوْرِ بَرَكَةً.
অর্থ:- হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা এনেছেন তা আঁকড়ে ধর এবং যা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন তা থেকে বিরত থাকো। এ বিষয়ে মহান আল্লাহ্ পাক উনাকে ভয় করো। মহান আল্লাহ্ পাক তিনি কঠিন শাস্তিদাতা।” (পবিত্র সূরা হাশর শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৭)
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবীয়্যীন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কাঠের লবণদানী মুবারক ব্যবহার করতেন। এবং হযরত ছাহাবা আজমাঈন রদ্বিয়াল্লাহ তায়ালা আনহুম উনারাও কাঠের লবণদানী মুবারক বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
হাদীছ শরীফে বর্ণিত আছে- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দু’ফিতা বিশিষ্ট চামড়ার স্যান্ডেল বা না’লাইন শরীফ পরিধান করতেন। সুবহানাল্লাহ! যা খয়েরী রংয়ের হওয়াও সুন্নত।
অবলুপ্ত হয়ে যাওয়া এ সকল সুন্নত সমূহকে পুনরায় জিন্দা করে জারি করার ব্যবস্থা করেছেন এবং করে যাচ্ছেন রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানিত মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম আলাইহিস সালাম তিনি। সুবহানাল্লাহ! আর এ জন্যই উনারই মুবারক পৃষ্ঠপোষকতায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে “আন্তর্জাতিক পবিত্র সু বাকি অংশ পড়ুন...
আমরা কম বেশি সবাই প্রতিনিয়ত মুরগির গোশত খেয়ে থাকি, কিন্তু আমরা হয়তো ৯৯% মানুষ -ই- জানিনা, মুরগির গোশত যে সম্মানিত সুন্নতী খাবার, যা স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি গ্রহণ করেছেন এবং খেয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
মুরগির গোশত খাওয়া যে সম্মানিত সুন্নত মুবারক, এই সম্পর্কে অনেক পবিত্র হাদীছ শরীফ রয়েছে। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে
عَنْ حَضْرَتْ زَهْدَمٍ الْجَرْمِيِّ رَضِيَ اللّٰهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ دَخَلْتُ عَلَى حَضْرَتْ أَبِي مُوسَى رَضِيَ اللّٰهُ تَعَالٰى عَنْهُ وَهُوَ يَأْكُلُ دَجَاجًا فَقَالَ ادْنُ فَكُلْ فَإِنِّي رَأَيْتُ رَسُول বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যে রকম মহাসম্মানিত কোর্তা বা ক্বামীছ মুবারক পরিধান করেছেন, সেই মহাসম্মানিত কোর্তা বা ক্বামীছ মুবারককে সুন্নতী কোর্তা বলা হয়।
সুন্নতী কোর্তা লম্বায় “নিছফে সাক্ব” অর্থাৎ হাঁটু ও গিরার মাঝামাঝি হবে। এবং কোনাবন্ধ ও গোল হতে হবে। কোনা ফাঁড়া হতে পারবে না। কারণ কোনা ফাঁড়া পাঞ্জাবী বা কোর্তা সুন্নত নয় ।
ফতওয়ার কিতাবে উল্লেখ রয়েছে, কোনা বন্ধ তথা গোল ক্বামীছ বা কোর্তা পরিধান করা খাছ সুন্নত মুবারক। এর ব্যতিক্রম সুন্নত মুবারকের অন্তর্ভুক্ত নয় । কোর্তা সূতী কাপ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অত্যন্ত প্রিয় পানীয় মুবারক হচ্ছে নাবীয। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মাঝে বর্ণিত আছে, উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য সকালে নাবীয তৈরি করতেন। যখন রাত হতো তিনি তা পান করতেন। অতঃপর তিনি রাতে নাবীয তৈরি করতেন। যখন সকাল হতো তিনি তা পান করতেন। সুবহানাল্লাহ!
উপকারিতা: হাড় ও পেশীর ব্যাথা উপশম করে, শক্তিবর্ধক, পাকস্থলির এসিডিট বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ زَيْدِ بْنِ ثَابِتٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالى عَنْهُ قَالَ تَسَحَّرْنَا مَعَ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ثُمَّ قَامَ إِلَى الصَّلاَةِ قُلْتُ كَمْ كَانَ بَيْنَ الأَذَانِ وَالسَّحُورِ قَالَ قَدْرُ خَمْسِينَ آيَةً
অর্থ:- হযরত যায়েদ বিন ছাবিত রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সঙ্গে সাহরী খেলাম। এরপর তিনি নামাযের জন্য দাঁড়ালেন। বর্ণনাকারী বলেন, আমি জিজ্ঞেস করলাম, আযান ও সাহরীর মাঝে কতটুকু সময় ব্যবধান ছিল? বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَكُلُوْا وَاشْرَبُوْا وَلَا تُسْرِفُوْا إِنَّهٗ لَا يُحِبُّ الْمُسْرِفِيْنَ
অর্থ: তোমরা খাও এবং পান করো। কিন্তু অপচয় করো না। কেননা, মহান আল্লাহ পাক তিনি অপচয়কারীকে পছন্দ করেন না। (পবিত্র সূরা আ’রাফ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৩১)
খাদ্য-দ্রব্য মহান আল্লাহ পাক উনার অন্যতম নিয়ামত। তিনি বান্দাকে তা খাওয়ার জন্য দেন। অপচয় বা নষ্ট করার জন্য নয়।
কাজেই, নিয়ামতের ক্বদর (সম্মান) করা উচিত। অসম্মান করলে মহান আল্লাহ পাক তিনি অসন্তুষ্ট হন। ফলে নিয়ামত লাভে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়। খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুল আইম্মা বাকি অংশ পড়ুন...












