(গত ১৩ শা’বান শরীফের পর)
পতিতালয়ে নির্যাতনের লোমহর্ষক বর্ণনা দিয়ে রুবিনা বলেন, দিল্লির একটা পতিতালয়ে ছিলাম ছয় মাস। সেখানে অমানুষিক নির্যাতন চালানো হতো। সেখানে এক খদ্দেরের (কলকাতার ছেলে) সঙ্গে ভাব জমিয়ে তুলি। তাকে বলেছিলাম আমাকে বাঁচান। আমি দেশে ফিরে যাব। ওই ছেলেটির কথা মতো একদিন খুব সকালে পতিতালয় থেকে পালাই। ওই ছেলেটি আমাকে বোম্বের ট্রেনে তুলে দিয়েছিল। বোম্বে স্টেশনে আসার পর একটা মেয়ের সঙ্গে পরিচয় হয়। সে আমাকে খুব আদর-যতœ করে। কিন্তু আমি বুঝতে পারিনি ওই মেয়েটিও ছিল দালাল। ওই মেয়েটি আমাকে পুনে পতিতালয়ে বিক্রি করে দেয়। সেখান বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বিরুদ্ধবাদী নারীবাদীদের চাপে ‘সিডও’ সনদের ২টি ধারা বাদে বাকী ধারাগুলোর অনুমোদন দিয়েছে সরকার। যদিও পূর্বে কোন সরকারই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বিরোধী এসব ধারা সমর্থন করেনি। এমনকি জাতিসংঘের চাপ সত্ত্বেও এসব ধারায় সংরক্ষণ দিয়ে রেখেছিলো।
সিডও সনদ অনুমোদনের আগে নারীবাদীরা সরকারকে হুমকি দিয়ে যাচ্ছিল। এর প্রেক্ষিতে সরকারের উপর ব্যাপক চাপ সৃষ্টিতে ২০১১ সালের ১২ই জানুয়ারী রাজধানীর ইস্কাটনের ‘বিয়াম অডিটরিয়ামে সিটিজেন ইনিশিয়েটিভস অন সিডও’ বাংলাদেশ, আয়োজিত ‘সিডও সনদের পূর্ণ বাস্তবায়ন’ শীর্ষক জাতীয় সম্মেলন বাকি অংশ পড়ুন...
গত ৮ই মার্চ ছিলো কথিত আর্ন্তজাতিক নারীদিবস। বিভিন্ন এনজিও এবং সংগঠনের পৃষ্ঠপোষকতায় দেশের বিভিন্ন স্থানে এই দিবস পালিত হয়। গত বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে ন্যাশনাল ওয়ার্কার্স ইউনিটি সেন্টার, গ্রিন বাংলা গার্মেন্টস ওয়ার্কাস ফেডারেশন, বাংলাদেশ লেবার ফেডারেশনের নারী কমিটি, রেডিমেট গার্মেন্টস ওয়াকার্স ফেডারেশন এবং জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল কেন্দ্রীয় মহিলা কমিটিসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মীরা। কর্মসূচীতে বক্তারা দাবি করে, ‘নারীদের সম্পত্তিতে সমঅধিকার নিশ্চিত করা দরকার।’ (দৈনিক যুগান্তর ৮ মার্চ বাকি অংশ পড়ুন...
খাছ ও মূল ফতওয়া হচ্ছে, মহিলাদের জামায়াতে নামায পড়ার জন্য মসজিদ ও ঈদগাহে যাওয়া কুফরী। কারণ এর দ্বারা সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, উম্মুল কায়িনাত সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার বিরোধিতা করা হয় এবং হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্যে যিনি দ্বিতীয় ব্যক্তিত্ব আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার বিরোধিতা করাসহ সকল হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরও বিরোধিতা করা হয়। নাঊযুবিল্লাহ!
আর আম বা সাধা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন তোমাদের জন্য উত্তম আদর্শ মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ মহিলা উনাদের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে যে, মাথার তালু হতে পায়ের তলা, হায়াত থেকে মউত সব অবস্থায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুসরণ-অনুকরণ করা।
যারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পরিপূর্ণ ইত্তেবা করতে পারবেন উনারাই মহান আল্লাহ পাক উন বাকি অংশ পড়ুন...
পতিতালয় নারী নিপীড়নের একটি জঘণ্য কারখানা। এটা এমন একটা জায়গা যেখানকার প্রত্যেকটা মেয়েকেই তাদের অনিচ্ছায় এই পেশায় নিযুক্ত হতে বাধ্য করা হয়েছে। সমাজে পতিতালয় অবস্থান থাকার কারণেই নিরীহ-নিরপরাধ সহজ-সরল অনেক মেয়ের জীবনে নেমে আসে ঘোর অন্ধকার। তাদের জীবনটা হয়ে যায় অভিশপ্ত। যেই অভিশপ্ত জগৎ থেকে তারা কোনো দিন আর ফিরে আসতে পারে না সভ্য সমাজে, আপন পরিবারে। জীবনের সকল স্বপ্ন-সাধ-আসা-আকাঙ্খা পরিবার-সংসার সবই শেষ হয়ে যায় এখানেই।
বিভিন্ন গবেষণা, জরিপ ও তথ্য-উপাত্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়- বিশ্বে নারী পাচার ও নারী অপহরণের প্রধান কারণ পতি বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমান মহিলাদের অবস্থা অবলোকন করলে আফসুস করতে হয় যে, তারা শুধু নামেই ‘মুসলিম মহিলা’। কিন্তু তাদের হাল-হাক্বীক্বত, সীরত-ছূরত অন্যান্য বাতিল ধর্মাবলম্বীদের মতো। তথাকথিত প্রগতিশীল মহিলাবাদীদের দ্বারা উন্মুক্ত ‘মহিলা স্বাধীনতা’র আজ জয়-জয়কার। ‘মহিলা স্বাধীনতা’র নামে ঘর থেকে মহিলাদের বের করতে উদ্বুদ্ধ করা, বেপর্দা হওয়া, ছেলে-মেয়ে একত্রে বাজারে বাজারে ঘুরে বেড়ানোর প্রচলন, মহিলা-পুরুষ একত্রে স্ব স্ব সহশিক্ষার স্থানে কর্মে নিয়োজিত ইত্যাদি কর্মকান্ডের দাপটে আজ মহিলা সমাজ ডুকরে কাঁদছে। নিজেরাই বিসর্জন দিচ্ছে নিজ নিজ মান-সম্ভ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা (মহিলারা) ঘরে অবস্থান করো এবং আইয়্যামে জাহিলিয়াতের ন্যায় সৌন্দর্য প্রদর্শন করে বাইরে বের হয়োনা। (পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ)
এখানে মহান আল্লাহ পাক তিনি খাছভাবে মহিলাদের পর্দার কথা বলেছেন। মহিলাদের সবসময় পর্দার সাথে ঘরে অবস্থান করতে হবে। সৌন্দর্য প্রদর্শন করে বাইরে বের হওয়া যাবেনা। যদি কখনও জরুরতে বের হতে হয় তাহলে মাথার তালু থেকে পায়ের তলা পর্যন্ত ঢেকে বের হতে হবে। এটাই সম্মানিত শরীয়ত উনার আদেশ মুবারক। সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “একজন মহিলা যখন ঘর থেকে বেপর বাকি অংশ পড়ুন...
কিছু কিছু গন্ডমূর্খ, জাহেল খাইরুল কুরূনের পর আবিষ্কৃত প্রত্যেক নতুন জিনিসই বিদয়াতে সাইয়্যিয়াহ বলে থাকে। অথচ ইহা মোটেও শুদ্ধ নয়। কেননা যদি তাই হতো, তবে আমাদের সমাজে প্রচলিত এমন অনেক নতুন বিষয় রয়েছে, যা অবশ্যই পরিত্যাগ করা জরুরী হয়ে পড়তো।
যেমন-
(ক) বর্তমানে যে পদ্ধতিতে মাদরাসায় ইলিম শিক্ষা দেয়া হয়, সেই পদ্ধতি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন নূরে মুুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে শুরু করে “খাইরুল কুরুন” পর্যন্ত কারো সময়ই ছিল না।
(খ) বর্তমানে আমরা যে নাহু ছরফ শিক্ষা করে থাকি, তাও “খাইর বাকি অংশ পড়ুন...
সুমহান সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে যারা বিদয়াত বলে, তারাই সর্বপ্রকার হারাম কাজগুলো করে থাকে। যেমন-
পহেলা বৈশাখ পালন করে।
ভ্যালেন্টাইন্স ডে পালন করে।
থার্টি ফার্স্টনাইট পালন করে।
মা-বাবা দিবস, বন্ধু দিবস পালন করে।
মে দিবস ও এপ্রিল ফুল পালন করে।
খালি পায়ে পূজা করতে শহীদ মিনার, স্মৃতি স্তম্ভে যায়।
পূজা মন্ডপে যায়।
রবীন্দ্র দিবস পালন করে।
খেলাধুলা করে, দেখে।
বেপর্দা হয়ে ইসলাম প্রচারের কথা বলে।
বেপর্দা হয়ে নারী পুরুষ একাকার হয়।
গণতন্ত্র করে।
নির্বাচন করে।
লংমার্চ করে।
হরতাল করে।
অবরোধ করে।
ব্লাসফেমী আইন চায়।
ক বাকি অংশ পড়ুন...
খাছ ও মূল ফতওয়া হচ্ছে, মহিলাদের জামায়াতে নামায পড়ার জন্য মসজিদ ও ঈদগাহে যাওয়া কুফরী। কারণ এর দ্বারা সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, উম্মুল কায়িনাত সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার বিরোধিতা করা হয় এবং হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্যে যিনি দ্বিতীয় ব্যক্তিত্ব আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার বিরোধিতা করাসহ সকল হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরও বিরোধিতা করা হয়। নাঊযুবিল্লাহ!
আর আম বা সাধা বাকি অংশ পড়ুন...












