মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
قُلْ إِن كَانَ آبَاؤُكُمْ وَأَبْنَآؤُكُمْ وَإِخْوَانُكُمْ وَأَزْوَاجُكُمْ وَعَشِيرَتُكُمْ وَأَمْوَالٌ اقْتَرَفْتُمُوهَا وَتِجَارَةٌ تَخْشَوْنَ كَسَادَهَا وَمَسَاكِنُ تَرْضَوْنَهَا أَحَبَّ إِلَيْكُم مِّنَ اللّهِ وَرَسُولِهِ وَجِهَادٍ فِي سَبِيلِهِ فَتَرَبَّصُوا حَتَّى يَأْتِيَ اللّهُ بِأَمْرِهِ وَاللّهُ لاَ يَهْدِي الْقَوْمَ الْفَاسِقِينَ [التوبة: ২৪].
অর্থ : (আয় মহাসম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি বলুন, তোমাদের নিকট যদি মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের পথে জিহাদ করার চেয়ে বেশি প্র বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
قُلْ إِن كَانَ آبَاؤُكُمْ وَأَبْنَآؤُكُمْ وَإِخْوَانُكُمْ وَأَزْوَاجُكُمْ وَعَشِيرَتُكُمْ وَأَمْوَالٌ اقْتَرَفْتُمُوهَا وَتِجَارَةٌ تَخْشَوْنَ كَسَادَهَا وَمَسَاكِنُ تَرْضَوْنَهَا أَحَبَّ إِلَيْكُم مِّنَ اللّهِ وَرَسُولِهِ وَجِهَادٍ فِي سَبِيلِهِ فَتَرَبَّصُوا حَتَّى يَأْتِيَ اللّهُ بِأَمْرِهِ وَاللّهُ لاَ يَهْدِي الْقَوْمَ الْفَاسِقِينَ [التوبة: ২৪].
অর্থ : (আয় মহাসম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি বলুন, তোমাদের নিকট যদি মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের পথে জিহাদ করার চেয়ে বেশি প্র বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
এক ছেলে এক মেয়ের সাথে অনেক দিন যাবত কথা-বার্তা বলে, দেখা সাক্ষাৎ করে, পরস্পর পরস্পরকে বিবাহ করতে চাচ্ছে। গত বছর দরবার শরীফে পারিবারিক তা’লীমে বিবাহ দোহরানোর অনুষ্ঠানে তারা উভয়ে “ক্বাবিলতু” বলেছে। পূর্বেই তারা উভয়ে এটা আলোচনা করে নিয়েছিল। ছেলের বাবা-মা এবং মেয়ের মাও বিষয়টি জানেন। তাদের বিবাহ শুদ্ধ হয়েছে কি না? জানতে বাসনা রাখি।
জাওয়াব:
বিবাহের পূর্বে পরস্পর দেখা সাক্ষাত করা জায়িয নেই। সম্মানিত শরীয়ত উনার খিলাফ। দেখা সাক্ষাত করলে তো কবীরা গুনাহ হয়েছে। এখন শুধু ক্বাবিলতু তো বললে হবে না, সাক্ষী থাকতে হবে, দুই জন সাক্ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ تَـعَالٰى عَنْهُ قَالَ: قَالَ رَسُوْلُ اللهُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَلشَّيْطَانُ جَاثِمٌ عَلٰى قَـلْبِ اِبْنِ اٰدَمَ فَإِذَا ذَكَرَ اللهَ خَنَسَ وَإِذا غَفَلَ وَسْوَسَ
অর্থ: হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, শয়তান মানুষের ক্বলবের মধ্যে বসে, যিকির করলে সে পালিয়ে যায় আর গাফিল হলে সে ওয়াসওয়াসা দেয়।
(বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ)
বাকি অংশ পড়ুন...
سَدَلَتْ إِحْدَانَا جِلْبَابَهَا مِنْ رَأْسِهَا عَلَى وَجْهِهَا
উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার দ্বারাও মহিলাদের চেহারাসহ সমস্ত শরীর পর্দায় আবৃত করে ঘর থেকে বের হওয়া সুস্পষ্টভাবে ফরয প্রমাণিত
পবিত্র হজ্জ আদায়কালে ইহরাম অবস্থায় নিকাব পরিধান করা নিষেধ থাকলেও পরপুরুষ থেকে ইহরামের জন্য পরিহিত চাদর দ্বারা হাত ও মুখ আবৃত করা ফরয। যেমন- এ বিষয়ে মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اُمِّ الْمُؤْمِنِيْنَ الثَّالِثَةِ الصِّدِّيْقَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ قَالَتْ كَانَ الرُّكْبَانُ يَمُرُّونَ بِنَا وَنَحْنُ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مُحْرِمَاتٌ فَإِذَ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার থেকে মুখ ঢেকে পর্দা করা ফরয হওয়ার দলীল (৫) :
وَهِيَ مُنْتَقِبَةٌ تَسْأَلُ عَنِ ابْنِهَا
উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার দ্বারাও মহিলাদের চেহারাসহ সমস্ত শরীর পর্দায় আবৃত করে ঘর থেকে বের হওয়া সুস্পষ্টভাবে ফরয প্রমাণিত
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَت قَيْسِ بْنِ شَمَّاسٍ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ أَبِيهِ عَنْ جَدِّهِ رَضِىَ اللّٰهُ تَعَالٰى عَنْه قَالَ: جَاءَتِ امْرَأَةٌ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُقَالُ لَهَا أُمُّ خَلَّادٍ وَهِيَ مُنْتَقِبَةً تَسْأَلُ عَنِ ابْنِهَا-
অর্থ: হযরত কয়েস ইবনে শাম্মাস রহমাতুল্লাহি আলাই বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عُمَرَ عَلَيْهِ السَّلَامُ اَنَّهٗ نَـهَي النِّسَاءَ عَنِ الْـخُرُوْجِ اِلَـى الْـمَسَاجِدِ فَشَكَوْنَ اِلٰى اُمِّ الْـمُؤْمِنِيْنَ الثَّالِثَةِ الصِّدِّيْقَةِ عَائِشَةَ عَلَيْهَا السَّلَامُ فَقَالَتْ اُمُّ الْـمُؤْمِنِيْنَ الثَّالِثَةُ الصِّدِّيْقَةُ عَائِشَةُ عَلَيْهَا السَّلَامُ لَوْ عَلِمَ النَّبِىُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَا عَلِمَ عُمَرُ عَلَيْهِ السَّلَامُ مَا اَذِنَ لَكُمْ فِي الْـخُرُوْجِ.
অর্থ: হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি মহিলাদেরকে বাইরে বের হয়ে মসজিদে আসতে নিষেধ করেন। অতঃপর মহিলা উনারা উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার খিদমত মুবার বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
অর্থ: যে ব্যক্তি আমার একটি মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক হেফাযত করবেন, আঁকড়িয়ে ধরবেন, মহাসম্মানিত সুন্নাত মুবারক উনার উপর আমল করবেন, যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি তাঁকে ৪টি স্বভাব মুবারক দ্বারা সম্মানিত করবেন। সুবহানাল্লাহ! আর তা হচ্ছে-
১. নেককারদের অন্তরে উনার প্রতি মুহব্বত পয়দা করে দিবেন,
২. পাপীদের অন্তরে উনার প্রতি রোব বা ভীতি সৃষ্টি করে দিবে বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন- তোমরা তোমাদের কথাগুলো গোপন রাখো বা প্রকাশ করো, নিশ্চয়ই তিনি অন্তরের অন্তঃস্থলের খবর জানেন। তিনি কি জানবেন না, যিনি সৃষ্টি করেছেন! তিনি সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম বিষয়ের খবর রাখেন। তিনি যমীনকে তোমাদের বশীভূত করেছেন বা অধীন করেছেন। তোমরা এর উপর (ভূ-পৃষ্ঠে) চলো এবং তা থেকে উৎপন্ন রিযিক খাও আর যমীন থেকেই তোমাদের পুনরুত্থান। যিনি আসমানে আছেন, তোমরা কি উনার থেকে নিরাপদ? তিনি তোমাদেরসহ যমীনকে দাবিয়ে দিবেন, তখন যমীন কাঁপতে থাকবে। [ পবিত্র সূরা মুলক : আয়াত শরীফ ১৩-১৬]
আমরা আমাদের বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত রয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সৃষ্টির পর থেকে যমীনে আগমনের পূর্ব পর্যন্ত শুধুমাত্র নূর মুবারক উনার ছূরত বা আকৃতি মুবারক-এ ছিলেন। আর হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে নূর মুবারক উনার দ্বারা সৃষ্টি বলা হয়। তাই বলে কি হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা কখনও একথা বলেছেন যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাদের মতো? বললে কি শুদ্ধ হতো? কখনোই না। তাহলে মেছালী ছূরত মুবারক উনার কারণে তিনি অন্য মা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
اِنَّـمَا اَنَا قَاسِمٌ وَاللهُ يُعْطِيْ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি হলেন দাতা। আর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হলেন কুল-কায়িনাতবাসীর সমস্ত নিয়ামত মুবারক বণ্টনকারী। সুবহানাল্লাহ!
বাকি অংশ পড়ুন...












