মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন উনার ইতায়াত বা অনুসরণ কর, উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুসরণ কর এবং যাঁরা উলিল আমর রয়েছেন উনাদের ইতায়াত বা অনুসরণ করো। ”
বান্দা-বান্দীরা সরাসরি মহান আল্লাহ পাক উনাকে দেখতে পাবে না, তাই উনাকে অনুসরণ করা বান্দাদের পক্ষে সম্ভব নয়। আর উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকেও উম্মতরা এখন সরাসরি পাচ্ছে ন বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- হযরত উম্মু আতিয়্যা রদ্বিয়াল্লাহ তায়া’লা আনহা থেকে বর্ণিত: তিনি বলেন, ইন্তিকালকৃত ব্যক্তির জন্য আমাদেরকে তিন দিনের অধিক শোক পালন করা হতে নিষেধ করা হতো। কিন্তু আহালের ক্ষেত্রে চার মাস দশদিন (শোক পালনের অনুমতি ছিল)। আমরা তখন সুরমা লাগাতাম না, সুগন্ধি ব্যবহার করতাম না, ইয়ামেনের তৈরি রঙিন কাপড় ছাড়া অন্য কোন উজ্জল রঙ্গিন কাপড় পরিধান করতাম না। তবে মাসিক স্বাভাবিক অসুস্থতা হতে পবিত্রতার গোসলে আযফারের খোশবু মিশ্রিত বস্ত্রখন্ড ব্যবহারের অনুমতি ছিল। আর আমাদের জানাযার পেছনে যাওয়া নিষিদ্ধ ছ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
হযরত উম্মু হুমাইদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার থেকে বর্ণিত। তিনি আরজ করলেন, ইয়া রসূলাল্লাহ্ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমরা মহিলারা আপনার সাথে নামায পড়তে ইচ্ছুক কিন্তু আমাদের আহাল বা স্বামীরা আমাদেরকে নিষেধ করেন। অতঃপর সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমাদের জন্য সাধারণ ঘরে নামায পড়ার চেয়ে, খাছ ঘরে নামায পড়া উত্তম এবং সাধারণ ঘরে নামায পড়া জামে মসজিদে জামায়াতে নামায পড়ার চেয় বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
فامِنُوا بِاللَّهِ وَرَسُولِهِ وَالنُّورِ الَّذِي أَنْزَلْنَا، وَاللهُ بِمَا تَعْمَلُونَ خَبِيرٌ )سورة التغابن ٨(
তোমরা ঈমান আনো মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি এবং উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি এবং সেই নূর উনার প্রতি যা মহান আল্লাহ পাক তিনি নাযিল করেছেন। তোমরা যা আমল করো তা মহান আল্লাহ পাক তিনি জানেন। [সূরা তাগাবুন শরীফ: ৮]
ঈমানদার উনাদেরকে সুসংবাদ প্রদানের লক্ষ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন-
يَوْمَ يَجْمَعُكُمْ لِيَوْمِ الجمع ذلك يوم الشعائنِ ، ومَن يُؤمن بالله ويَعْمَلْ صَالِحًا يُكَفِّرْ عَنْهُ سَيِّئَاتِه ويُدْخِلْهُ جَنَّاتٍ تَجْرِي বাকি অংশ পড়ুন...
সন্তানদেরকে এরূপ বিষয় শিক্ষা দিবে যাতে তাদের দ্বীনী ইলিম, নৈতিক উপদেশ লাভ হয়। পাশাপাশি দুনিয়াবী আবশ্যকীয় জ্ঞানও হাছিল হয়। ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “যারা দুনিয়া ভাল বুঝে তারা সম্মানিত দ্বীনও ভালো বুঝে। ”
সন্তানরা মক্তব, মাদরাসা কিংবা বিদ্যালয় থেকে আসলে তাদেরকে কিছুক্ষণ সময় অবকাশ দিবে। সবসময় লিখা পড়ার মধ্যে মশগুল রাখলে জেহেন কমজোড় হয়ে যেতে পারে। তবে তাদেরকে কখনো বাকি অংশ পড়ুন...
যতক্ষণ নেক ছোহবতে থাকা হয় ততক্ষণ নেক তাছির পড়ে, জান্নাত-জাহান্নামের কথা স্মরণ হয় এবং আমলও করা হয়। আর যখন নেক ছোহবত থেকে বের হয়ে যাওয়া হয় তখন নেক তাছিরও থাকেনা, আমলের প্রতি আগ্রহও থাকেনা। এই কারণেই মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা তওবা শরীফ উনার ১১৯ নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
كُونُوا مَعَ الصَّادِقِينَ
অর্থ মুবারক: তোমরা ছদিক্বীন উনাদের সঙ্গী হয়ে যাও।
এখানে বিষয়টি ফিকিরের যে,মহান আল্লাহ পাক তিনি كُوْنُوْا مَعَ الْقُرْاٰنِ
বলতে পারতেন। কিন্তু তিনি বলেছেন-
كُونُوا مَعَ الصَّادِقِينَ
অর্থাৎ- ছদিক্বীন তথা হক্কানী-রব্বানী ওলীআল্লাহ, যারা দায়েম বাকি অংশ পড়ুন...
মিডিয়ার অশ্লীলতা
বর্তমানে বিভিন্ন অনলাইন মিডিয়া, প্রিন্ট মিডিয়া এবং বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অশ্লীলতাকে বিনোদনের ক্ষেত্র হিসেবে আকর্ষণীয় করে উপস্থাপন করছে। বিশ্বব্যাপী বর্তমান মিডিয়া বিয়ে বহির্ভূত অনৈতিক সম্পর্ককে খুব সহজভাবে তুলে ধরছে। ফলে সমাজে হাজারো সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে এসব অবৈধ সম্পর্ক থেকে। পর্নোগ্রাফিতে আসক্তের সংখ্যা ভয়াবহ আকারে বেড়ে যাচ্ছে। শিশু থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যেও আসক্তির মাত্রা প্রবল থেকে প্রবলতর হচ্ছে। সম্পর্কগুলো দিন দিন জটিল আকার ধারণ করছে। পর্নোগ্রাফির আসক্তি তৈরীর কা বাকি অংশ পড়ুন...
মহিয়সী কন্যা:
একদা সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি নাগরিকদের অবস্থা জানার জন্য পবিত্র নগরী মদীনা শরীফের রাস্তায় ঘুরছিলেন। হঠাৎ এক বাড়িতে এক বৃদ্ধা ও তার কন্যার কথোপকথন শুনে তিনি দাঁড়িয়ে যান।
বৃদ্ধা মহিলা তার মেয়েকে বলছেন, ‘মা, দুধে পানি মিশিয়ে বিক্রি করলে হয় না? তাহলে আমাদের অবস্থা আরো স্বচ্ছল হতো। ’
কন্যা তার মায়ের উত্তরে বললেন, “তা কি করে হয় মা! আমীরুল মু’মিনীন উনার হুকুম- কেউ দুধে পানি মেশাতে পারবে না। পবিত্র দ্বীন ইসলাম এটা পছন্দ করে না। ”
উত্তরে বৃদ্ধা বললেন, “খলীফা উনার আদেশ তাতে কি হয়েছে? কেউ তো আর দেখ বাকি অংশ পড়ুন...
ঘরওয়ালা অনুমতি না দেয়া পর্যন্ত অবশ্যই অপেক্ষা করবে:
যদি দরজা বন্ধ থাকে, তবে সে ইচ্ছা করলে যতক্ষণ ইচ্ছা অপেক্ষা করবে এবং অনুমতি প্রার্থনা করবে। অথবা দরজায় খটখটি দিবে। হযরত আবূ মুসা আল্ আশয়ারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেছেন, হযরত নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মদীনা শরীফের দেয়ালের পার্শ্বে কূপের পাথর ভূমিতে আসলেন এবং উনার নূরুদ দারাজাত মুবারক (পাঁ মুবারক) দ্বয় কূপের মধ্যে প্রসারিত করলেন। হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি দরজায় খটখটি দিলেন। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবু বাকি অংশ পড়ুন...
عن حَضْرَتْ حُميد ابنِ عبدِ الرحمن رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ أنه سَمعَ حَضْرَتْ معاويةَ بنَ أبي سفيانَ رضي اللهُ تَعَالٰى عَنهُما عام حجَّ وهو على المِنبرِ وتناول قُصَّةً مِنْ شَعرٍ كانت في يَدِ حَرَسِنيّ يقولُ يا أهْلَ المدينةِ اْين عُلمَاؤُكم؟ سمعتُ رسولَ الله صلَّى الله عليه وسلم ينهى عن مِثل هذه ويقول إنما هَلَكَتْ بَنو إسرائيلَ حين اتَّخَذَ هذه نِساؤُهُمْ-
অর্থ: হযরত হুমাইদ ইবনে আব্দুর রহমান রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণিত: তিনি বলেন, হযরত মুয়াবিয়া ইবনে আবূ সুফিয়ান রদ্বিয়াল্লাহু তায়া’লা আনহুমা তিনি উনার খিলাফত কালীন সময়ে হজ্জের বৎসর মিম্বর শরীফে আরোহণ করে উনার পাহাড়ায় নিযুক্ত একজন দেহরক্ষীর হাত থেকে একগুচ্ছ কৃত্তিম চুল হা বাকি অংশ পড়ুন...












