একজন মহিলার নাম নাদিয়া (ছদ্মনাম)! সে মহিলার চার সন্তান। বড় দুই সন্তানের মধ্যে একজন মেয়ে একজন ছেলে। তারপর যমজ দুই মেয়ে। যমজ দুই মেয়েদের বয়স যখন ৫ বছর থেকে ৬ বছর তখনকার ঘটনাই এখানে উল্লেখ করা হলো-
সেই মহিলার আহাল (স্বামী) আয়-রোজগার করে থাকে। তা সত্ত্বেও সে মহিলা স্কার্ফ বানিয়ে মুহম্মদপুরের একটি মার্কেটে বিক্রি করে। এক্ষেত্রে আহালও সংসারে আয় আরো বৃদ্ধি পাবে বলে আহলিয়াকে বাধা দেয়নি। ছেলে মেয়েরাও বাধা দেয়নি। যেহেতু মহিলার দ্বীনী শিক্ষা নেই বা বুঝ নেই; তাই বেপর্দা হয়েই সে তার নির্ধারিত স্কার্ফ বিক্রি করতো। এক পর্যায়ে মার্কেটে যাও বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার জরুরী বিষয়গুলি অবমাননা করতে করতে তথাকথিত নারীবাদীরা ইচ্ছামত তাদের প্রলাপ বলেই যাচ্ছে যা প্রত্যেক মুসলমানদের অন্তরে আঘাত লাগে।
নারীবাদীরা শরীয়তের বিধান ‘দেনমোহর’ এর বিপক্ষেও উঠে পড়ে লেগেছে। বুঝলাম না, তাদের সমস্যাটা কোথায় হচ্ছে? তারা তো আর ধর্ম-কর্ম মানছে না, তাই না?
সমাজের একটা, দুইটা মানুষ দেনমোহর নিয়ে ছিনিমিনি খেলে, ছলচাতুরি করে এটা আমরা সবাই জানি এবং এটা অন্যায়। তাই বলে মহান আল্লাহ পাক উনার এত সুন্দর বিধানকে তো নারীবাদীরা তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করতে পারে না।
নারীবাদীদের যদি সমাজ না থাকে তাহলে কোন স বাকি অংশ পড়ুন...
তোমরা ৬টি কাজের দায়িত্ব নাও, তাহলে আমি তোমাদের জন্য জান্নাতের দায়িত্ব নিচ্ছি। ছয়টি কাজ হলো-
(১) তোমাদের মধ্যে যখন কেউ কথা বলবে, তখন কেউ মিথ্যা বলবে না।
(২) যখন তোমাদের কাছে আমানত রাখা হয়, তখন তা খিয়ানত করবে না।
(৩) যখন ওয়াদা করবে, তখন তা ভঙ্গ করবে না।
(৪) তোমাদের দৃষ্টিকে নিম্নগামী করবে।
(৫) যুলুম করা থেকে হাতকে সংযত রাখবে
(৬) তোমাদের নিজেদের ইজ্জত আবরুকে হিফাযত করবে। সুবহানাল্লাহ!
(আত তা’লীকুছ ছবীহ, লুময়াত, আশআতুল লুময়াত ইত্যাদি)
বাকি অংশ পড়ুন...
ইউরোপের প্রথম ইসলামবিদ্বেষী দেশ হিসেবে ২০১০ সালের ১১ই এপিল ফ্রান্স বোরকা নিষিদ্ধ করার আইন কার্যকর করে। এ আইন অনুযায়ী ফরাসি পুলিশ ঘরের বাইরে বোরকা বা হিজাব পরা মুসলিম মহিলাদের ১৫০ ইউরো জরিমানা করতে পারে। এ ছাড়াও এ আইন অনুযায়ী যেসব পুরুষ তাদের স্ত্রী বা বোনকে পর্দা বা ইসলামী পোশাক পরতে বাধ্য করবে তাদেরকেও এক বছরের কারাদ- ও ত্রিশ হাজার ইউরো জরিমানা করতে পারে। এর আগে ফরাসি সংসদ ২০০৪ সালে শিক্ষাঙ্গনে পর্দানশীন মেয়েদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করে।
প্যারিস ১৯৮৩ সালে নারীর প্রতি বৈষম্য বিরোধী কনভেনশনে যোগ দেয়। ওই কনভেনশনের ২০ নম্বর অনু বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি বর্ণনা করেন, একদা আমি এবং খাতুনে জান্নাত হযরত আন নুরুর রবিয়াহ যাহরা আলাইহাস সালাম নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দরবার শরীফে গেলাম। আমরা দেখলাম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কাঁদছেন। আমরা সবিনয়ে আরয করলাম, ইয়া রসূলাল্লাহ ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি এভাবে কেন কাঁদছেন? তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, আমি সম্মানিত মি’রাজ শরীফ উনার রাত্রিতে মহিলাদেরকে কঠিন আয বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি বর্ণনা করেন, একদা আমি এবং খাতুনে জান্নাত হযরত আন নুরুর রবিয়াহ যাহরা আলাইহাস সালাম নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দরবার শরীফে গেলাম। আমরা দেখলাম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কাঁদছেন। আমরা সবিনয়ে আরয করলাম, ইয়া রসূলাল্লাহ ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি এভাবে কেন কাঁদছেন? তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, আমি সম্মানিত মি’রাজ শরীফ উনার রাত্রিতে মহিলাদেরকে কঠিন আয বাকি অংশ পড়ুন...
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَت ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا قَالَ خَرَجَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَوْمَ عِيدٍ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ لَمْ يُصَلِّ قَبْلُ وَلاَ بَعْدُ ثُمَّ مَالَ عَلَى النِّسَاءِ وَمَعَهُ بِلاَلٌ فَوَعَظَهُنَّ وَأَمَرَهُنَّ أَنْ يَتَصَدَّقْنَ فَجَعَلَتِ المَرْأَةُ تُلْقِي القُلْبَ وَالخُرْصَ-
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত: তিনি বলেন, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিনে পবিত্র ঈদুল ফিতরের দু’ রাকায়াত পবিত্র ছলাত আদায় করলেন। তার পূর্ব বাকি অংশ পড়ুন...












