মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَخَلَقَ مِنْهَا زَوْجَهَا
এই পবিত্রতম আয়াত শরীফ উনার তাফসীরে অনেক মুফাসসিরগণ বলেছেন: পবিত্র এই আয়াত শরীফের বাহ্যিক অর্থ হচ্ছে যে, আহলিয়াদের পুরুষের প্রকৃতিতে সৃষ্টি করা হয়েছে এবং তাদের উভয়েরই সৃষ্টির উৎস হচ্ছে এক।
এই আয়াত শরীফে ‘মিন’ শব্দটি উৎস বর্ণনা অর্থে এসেছে অর্থাৎ এখানে‘ মিন’ কোন কিছু সৃষ্টির উৎসকে বর্ণনা করেছে। এই পবিত্র আয়াত শরীফটি অন্যান্য আয়াতের মতই পুরুষ ও নারীর সৃষ্টির উৎস বর্ণনা করেছেন, যা পূর্বে উল্লিখিত হয়েছে।
অতএব, এটা আমাদের কাছে পরিস্কার এবং বিভিন্ন তফসির গ্রন্থের ভাষ্ বাকি অংশ পড়ুন...
গ্যাজেট ও ইন্টারনেটে আসক্তির ভয়াবহ প্রভাব পড়ে শিশুর স্বাভাবিক বেড়ে ওঠায়। অনেক সময় মা-বাবা হয়তো নিজেদের সাময়িক সুবিধার জন্য শিশুর হাতে মুঠোফোন দিচ্ছেন, কিন্তু এতে দীর্ঘমেয়াদি সমস্যায় পড়ে শিশু।
মা-বাবা অনেক সময় খাওয়ানোর সময় হাতে মোবাইল দিয়ে রাখেন, ফলে শিশু কী খাচ্ছে, কেন খাচ্ছে, কিছুই বুঝতে পারত না। এটা অনেক শিশুর দেরিতে কথা বলার সমস্যাও সৃষ্টি করে। ’
একই সঙ্গে শিশুর গ্যাজেট ও ইন্টারনেট আসক্তির কারণে আরও বেশ কিছু অসুবিধার সম্মুখীন হয় শিশুরা-
* সাধারণত প্রথম তিন বছর শিশুর মস্তিষ্কের বড় অংশের গঠন হয়। তাই এ সময় শিশু কী শিখছে, সেট বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত মুফাসসির রহমাতুল্লাহি আলাইহিম উনারা বলেছেন যে, নারী পুরুষের শরীরেরই অংশ। কেননা তাদেরকে পুরুষের শরীরের অংশ থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে। আর উক্ত কারণে নারীদেরকে তাদের থেকে নিম্ন পর্যায়ের মনে করা সঠিক হবে না। তবে উনারা সেক্ষেত্রে নিম্নলিখিত পবিত্র আয়াত শরীফ সমূহকে দলীল হিসেবে উপস্থাপন করেছেন:
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا النَّاسُ اتَّقُوا رَبَّكُمُ الَّذِي خَلَقَكُم مِّن نَّفْسٍ وَاحِدَةٍ وَخَلَقَ مِنْهَا زَوْجَهَا وَبَثَّ مِنْهُمَا رِجَالًا كَثِيرًا وَنِسَاءً
অর্থ: হে মানবসকল! তোমাদের পরওয়ারদিগারকে ভয় কর। যিনি তোমাদেরকে একক সত্তা থেকে সৃষ্টি বাকি অংশ পড়ুন...
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَت الْحَسَنِ الْبَصْرِيِّ رَحْمَة اللهِ عَلَيْهِ بَلَغَنِي أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَعَنَ اللَّهُ النَّاظِرَ وَالْمَنْظُورَ إِلَيْهِ-
অর্থ: হযরত হাসান বসরী রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমার নিকট উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে পৌছেছে। নিশ্চয়ই তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদের প্রতি লা’নত বর্ষন করুন যে দৃষ্টি দেয় এবং যার প্রতি দৃষ্টি দেয়া হয়। (মিরকাতুল মাফাতীহ শরহু মিশকাতিল মাছাবীহ-৫/২০৫৯, কানযুল উম্মাল, শুয়াবুল ঈমান-৬/১ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اُمِّ الْمُؤْمِنِيْنَ السَّادِسَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَيْرُ مَسَاجِدِ النِّسَاءِ قَعْرُ بُيُوْتِهِنَّ. (سنن الكبرى. احمد. موطا مالك(
অর্থ: সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাদিসাহ আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহিলাদের জন্য উত্তম মসজিদ হলো তার ঘরের গোপন প্রকোষ্ঠ। ” (সুনানুল কুবরা, মুসনাদে আহমদ, মুয়াত্তা ইমাম মালেক)
বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اُمِّ الْمُؤْمِنِيْنَ السَّادِسَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَيْرُ مَسَاجِدِ النِّسَاءِ قَعْرُ بُيُوْتِهِنَّ. (سنن الكبرى. احمد. موطا مالك(
অর্থ: সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাদিসাহ আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহিলাদের জন্য উত্তম মসজিদ হলো তার ঘরের গোপন প্রকোষ্ঠ। ” (সুনানুল কুবরা, মুসনাদে আহমদ, মুয়াত্তা ইমাম মালেক)
বাকি অংশ পড়ুন...
জাওয়াব:
হ্যাঁ, পবিত্র হাদীছ শরীফে তো আছে, এক জাররা পরিমাণ ঈমান থাকলে জান্নাতী হবে। জাররা হচ্ছে শেষ বিন্দু। যার পরে টুকরা করা যায় না সেটাকে জাররা বলা হয়। এক কথায় সহজে বুঝার জন্য যেটার পরে আর টুকরা করা যায় না সেটা হচ্ছে জাররা। এখানে আসলে জাররা অর্থ টুকরা না অর্থাৎ যার ঈমান আছে সেটা। সোজা কথায়, ঈমানের তো আর ভাগ করা যায় না। ঈমানকে তো আর টুকরা টুকরা করা যায় না। এক জাররা ঈমান বলতে যার শুধু ঈমান আছে। আমল আখলাক বলতে কিছুই নাই। যার আমল আখলাক কিছুই নাই, যার ঈমানটা আছে এই লোকটা একদিন বেহেশ্তে যাবে। কারণ সে শাস্তি ভোগ করার পরে বেহেশ্তে যাবে। বাকি অংশ পড়ুন...
জাওয়াব:
শুনতে পারে, বুঝতে পারে। এটাতো বদরের জিহাদের ওয়াক্বেয়া রয়েছে। ঐ কাফিরগুলিকে আবূ জেহেলসহ কূপের মধ্যে ফেলা হয়েছিল। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সেখানে তিনদিন ছিলেন। তিনি শেষদিন লাশগুলিকে বললেন, হে কাফির অমুক অমুক অমুক নাম ধরে, আমি যা বলেছি তোমরা কি সত্য হিসেবে পেয়েছো? এটা শুনে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা বললেন, ইয়া রসূলল্লাহ ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! এরাতো মরে গেছে, পঁচে গেছে। এরা কি এসব শুনতে পারতেছে? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তিন প্রকার লোক জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না এবং মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদের দিকে ক্বিয়ামতের দিন (রহমতের) দৃষ্টি দিবেন না। (১) পিতা-মাতার অবাধ্য সন্তান, (২) পুরুষের ছূরত ধারণকারী মহিলা, (৩) দাইয়ূছ।
দাইয়ূছ বলা হয়, যে নিজে পর্দা করে না এবং তার অধীনস্থ পরিবার-পরিজনদেরকে পর্দায় রাখে না।
বাকি অংশ পড়ুন...












