২২ ক্যারেট ১ ভরি সোনার দাম ১,০৯,৮৭৫ টাকা
২২ ক্যারেট ১ আনা সোনার দাম ৬,৮৬৭ টাকা
২১ ক্যারেট ১ ভরি সোনার দাম ১,০৪,৮৫৯ টাকা
২১ ক্যারেট ১ আনা সোনার দাম ৬,৫৫৪ টাকা
২২ ক্যারেট ১ ভরি রূপার দাম ১,৭১৫ টাকা
২২ ক্যারেট ১ আনা রূপার দাম ১০৭ টাকা
সূত্র: বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি
বাকি অংশ পড়ুন...
মসজিদে নববী শরীফ ঝাড়ু দিতেন এক মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা। তিনি এসেছিলেন আবিসিনিয়া থেকে। আবিসিনিয়া হচ্ছে আজকের ইথিওপিয়া। এর অধিবাসীদের বলা হতো হাবশী। সেখানে অনেক দুঃখ কষ্টে দিনাতিপাত করতে হতো হাবশী ক্রীতদাসদেরকে। দুর্বল মহিলা, শিশু, পুরুষদের দাস হিসেবে বিক্রি করে দেয়া হতো। কাফির বেদুইন মনিবরা তাদেরকে দাস-দাসী হিসেবে কিনে নিয়ে অমানুষিক পরিশ্রম করাতো, গোলামদের অবর্ণনীয় নির্যাতনের শিকার হতে হতো। এই মহিলা ছাহাবী তিনি অনেক কষ্ট করে পবিত্র মদীনা শরীফে চলে আসেন। এখানে এসে দ্বীন ইসলাম উনার ছায়াতলে শান্তিময় পরিবেশ বাকি অংশ পড়ুন...
উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ থেকে বুঝা যায় যে, উম্মতের অনেক লোক নামধারী ফক্বীহ হবে। তারা মনে করবে, আমরা দ্বীন ঠিক রেখেই দুনিয়াবী কিছু ফায়দা হাছিল করবো, আমাদের দ্বীনের কোনো ক্ষতি হবে না। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, এটা কখনোই হবে না অর্থাৎ তারা দ্বীন ঠিক রাখতে পারবে না, দুনিয়াই গ্রহণ করবে। যেমন কাঁটা যুক্ত গাছ থেকে কাঁটা ব্যতীত ফল লাভ করা যায় না তেমনি দুনিয়াদারের কাছে গেলে তাদের নিকট হতে গুনাহ ব্যতীত কোনো ফায়দা লাভ করা যায় না।
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু আনহুম উনার বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে পর্দার আহকাম
অর্থাৎ একশ বছর কোন ব্যক্তি নামায, রোযা, হজ্জ, যাকাত না করলে তার সর্বোচ্চ কবীরা গুনাহর পরিমাণ হলো মাত্র ৪ লাখ ৭ হাজার আটশ’ একটা।
আর একজন পুরুষ কিংবা মহিলা যদি কোন জনসমাবেশে যোগ দেয় যে জনসমাবেশে পুরুষ বা মহিলার সংখ্যা কমপক্ষে একশ’ জন এবং সেখানে একঘণ্টা অবস্থান করে তাহলে শুধু চোখের দৃষ্টির কারণে তার কবীরা গুনাহর পরিমাণ হবে আঠারো লক্ষ। আর লোক সংখ্যা বেশি হলে এবং বেশি সময় অবস্থান করলে কত লক্ষ-কোটি কবীরা গুনাহ হবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। তাহলে পর্দার কত গুরুত্ব রয়েছে তা চি বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত সালমান ফার্সী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু আবার আরেকদিন কিছু খেজুর নিয়ে গেলেন। বললেন, ‘হুযূর! এটা হাদিয়া। এটা আমার হালাল কামাই থেকে আপনার জন্য নিয়ে এসেছি।’ মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সেই খেজুর খেলেন এবং সবাইকে খাওয়ালেন।
দু’টি লক্ষণ মিলানো হলো, বাকি রইলো শুধু মোহরে নুবুওওয়াত মুবারক দেখা। দেখার সুযোগ পাওয়ার জন্য নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পিছনে পিছনে হযরত সালমান ফার্সী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হাঁটতে বাকি অংশ পড়ুন...
কাফিররা হযরত হুযায়ফা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু সহ, উনার মতো আরো অনেক ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে রাজ্য প্রদানের প্রস্তাব পেশ করেছিল। কিন্তু উনারা দ্বীন ইসলামকে পরিপূর্ণ মনে করে তাদের প্রস্তাব দৃঢ় কণ্ঠে প্রত্যাখ্যান করেছেন। উনারা কুফরীকে চরম অপছন্দ করেছেন এবং ঈমানকে নিজ জীবন অপেক্ষা বেশি মুহাব্বত করেছেন। তাই কাফিরদের থেকে ফায়দা গ্রহণ করার জন্য কোনো কৌশলও অবলম্বন করেননি। যেমন হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি অনেক নির্যাতন সহ্য করেছেন কিন্তু কাফিরদের গোলামীর মাধ্যমে টাকা উপার্জন করে দ্বীন ইসল বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে পর্দার আহকাম
গবেষণা করে দেখা গেছে যে, “প্রত্যেক মানুষ পুরুষ কিংবা মহিলা সে প্রতি দু’সেকেন্ডে পাঁচটি করে চোখের পলক বা দৃষ্টি ফেলে থাকে। সে হিসেবে প্রতি মিনিটে ১৫০টি পলক বা দৃষ্টি করে থাকে। আর ঘণ্টা হিসেবে প্রতি ঘণ্টায় ৯০০০ (নয় হাজার) পলক বা দৃষ্টি করে থাকে। সে হিসেবে বেগানা পুরুষ ও মহিলা পরস্পর পরস্পরের প্রতি দৃষ্টি দেয়ার কারণে তাদের উভয়ের প্রতি এক মিনিটে তিনশ’টি এবং এক ঘণ্টায় আঠারো হাজার কবীরা গুনাহ্ লিখা হয়। এ হিসাব একজন পুরুষ ও একজন মহিলার ক্ষেত্রে। আর যদি কোন জনসমাবেশে উপস্থিত বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত সালমান ফার্সী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার বয়স সম্পর্কে ইখতিলাফ ছিল। কেউ তিনশ, তিনশত পঞ্চাশ, আড়াইশ, দুইশ বছর পর্যন্ত বলেছেন। তিনি ছিলেন ইরানের এক মজুসীর সন্তান। কিন্তু তিনি সেই মজুসী ধর্ম ছেড়ে খৃষ্ট ধর্ম গ্রহণ করেন। মুসেল, নসিবাইন ইত্যাদি পর্যায়ক্রমে সফর করতে করতে, নানান পাদ্রীদের সাথে তিনি হক্ব তালাশে মশগুল ছিলেন। শেষ পাদ্রীর কাছে তিনি যখন ছিলেন, সেই পাদ্রী বললো, ‘হে সালমান ফার্সী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু! আপনি এখন আর হক্ব পাদ্রী পাবেন না, আপনি অপেক্ষা করুন। আখিরী নবী নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা বাক্বারাহ শরীফ-এর ২৫৭ নং আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন,
اَللّٰـهُ وَلـِيُّ الَّذِيْنَ اٰمَنُـوْا يُـخْرِجُهُمْ مِّنَ الظُّـلُمَاتِ إِلَى النُّـوْرِ وَالَّذِيْـنَ كَفَرُوْا أَوْلِيَاؤُهُمُ الطَّاغُوْتُ يُـخْرِجُوْنَـهُمْ مِّنَ النُّـوْرِ إِلَى الظُّـلُمَاتِ أُولٰئِكَ أَصْحَابُ النَّارِ هُمْ فِـيْـهَا خَالِدُوْنَ ﴿২৫৭﴾ سورة البقرة
মহান আল্লাহ পাক তিনি মু’মিনগণের অভিভাবক যিনি উনাদেরকে (মু’মিনগণ) অন্ধকার থেকে বের করে আলোর দিকে নিয়ে আসেন। আর যারা কুফরী করে তাদের অভিভাবক হচ্ছে ত্বাগুত বা শয়তান; তারা তাদেরকে (কাফিরদেরকে) আলো থেকে বের করে অন্ধকারের দিকে নিয়ে আসে। তারাই জাহান্ন বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে পর্দার আহকাম
৬. হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম তিনি বলেন-
وَاللهِ مَا مَسَّتْ يَدُهُ يَدَ اِمْرَأَةٍ قَطُّ فِي الْمُبَايَعَةِ وَمَا بَايَعَهُنَّ إِلاَّ بِقَوْلِهِ
অর্থ:- মহান আল্লাহ পাক উনার কসম! বাইয়াতের সময় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মাগফিরাত মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাত মুবারক) কখনো কোনো নারীর হাত স্পর্শ করেনি। তিনি শুধু মুখে বলতেন, আপনাকে বাইয়াত করলাম। (ছহীহ বুখারী- ২/১০৭১)
এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত বাকি অংশ পড়ুন...
ঘটনা-৪৭
ইলমের গভীরতা
হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি আরো বলেন, “ঘোড়া তার হ্রেষা ধ্বনিতে বলে, ‘আয় আল্লাহ পাক! মুসলিম উম্মাহকে সম্মানিত করুন এবং কাফিরদেরকে লাঞ্ছিত করুন।’ উট বলে, ‘পরকালীন পাথেয় না থাকা সত্ত্বেও যে আমলের ক্ষেত্রে নিষ্ক্রীয় থাকে, তার জন্য আশ্চর্য!’ গরু বলে, ‘হে গাফিল ব্যক্তি! মৃত্যু তোমার জন্য অবধারিত। তাই তুমি আমলে মশগুল হও। হে গাফিল ব্যক্তি! তুমি অতি অল্প সময়ের জন্য দুনিয়াতে আগমনকারী। হে গাফিল ব্যক্তি! যা তুমি পরকালের জন্য প্রেরণ করেছো, সেটাই কেবল তোমার জন্য থাকবে। অতি শীঘ্রই তুমি তোমার আমলের বদ বাকি অংশ পড়ুন...
যার নিসবত যেদিকে; রুজু থাকবে সেদিকেই-৩
পবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফে এসেছে,
عَنْ مَعْـقِلِ بْنِ يَسَارِ رَضِىَ اللّٰهُ تَـعَالٰـى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللّٰهِ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَـقُوْلُ رَبُّكُمْ يَا اِبْنِ اٰدَمَ تَـفَرَّغْ لِعِـبَادَتِىْ اَمْلَأُ قَـلْبَكَ غِنًى وَ اَمْلَأُ يَدَكَ رِزْقًا يَا اِبْنَ اٰدَمَ لَا تَــبَاعَدْ مِنِّـىْ فَأَمْلَأُ قَـلْبَكَ فَـقْرًا وَ اَمْلَاُ يَدَكَ شُغْـلًا.
হযরত মা’ক্বিল ইবনে ইয়াসার রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমাদের রব তিনি বলেন, হে আদম সন্তান! তুমি আমা বাকি অংশ পড়ুন...












