আক্বল খাটান! অপ্রচলিত উৎস থেকেও একান্ত প্রয়োজনীয় জিনিস পাবেন; নিষ্ঠাবান হলে পোল্ট্রি বর্জ্য থেকে ২ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব। সম্ভব চালের কুঁড়া থেকে ভোজ্যতেলের চাহিদা পূরণ।
, ২৮ শাবান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১১ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ১০ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ২৬ ফাল্গুন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম
মূলত: আক্বলের সাথে আমল বা পরিশ্রম ও নিষ্ঠা জড়িত হলে সোনার বাংলাদেশ আক্ষরিক অর্থেই সোনা হয়ে উঠতে পারতো। সোনার বাংলার সব কিছুতেই সোনা। অভাব নেই কিছুতেই। বিদ্যুৎ, গ্যাস, জ্বালানী তেল থেকে ভোজ্যতেল কোনটারই অভাব নেই।
বৃটিশ থেকে এদেশ স্বাধীনতা অর্জন করলেও এখনও শুধু মানসিকভাবে বৃটিশ পদলেহী মনোভাব বা হীনমন্যতা বিদ্যমান নেই। বরং প্রতিটি ক্ষেত্রেই সে বৃটিশ ধারার প্রক্রিয়াই বিরাজমান। বিদ্যুৎ থেকে ভোজ্যতেল সব ক্ষেত্রেই একই অবস্থা। প্রচলিত পন্থায়ই সব প্রক্রিয়া। অথচ অপ্রচলিত অনেক উপাদান থেকেও যে আমাদের জরুরী সব প্রয়োজন মেটানো সম্ভব সেদিকে যেমন নেই উদ্ভাবনী দৃষ্টিভঙ্গি তেমনি নেই যথাযথ সরকারী পৃষ্ঠপোষকতা।
প্রসঙ্গত: উল্লেখ্য, সারাদেশে এক লাখ ২০ হাজার পোল্ট্রি খামার রয়েছে। এ খামারগুলোকে বায়োগ্যাসের ব্যবস্থাপনায় এনে পোলট্রি বর্জ্য থেকে প্রতিবছর প্রায় দুই হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপন্ন সম্ভব। ৫০ লাখ মানুষ পোল্ট্রি শিল্পের সঙ্গে জড়িত। বর্তমানে এ শিল্প গ্রামীণ কর্মসংস্থানের দ্বিতীয় বৃহৎ উৎস। এ সব খামারকে বায়োগ্যাস প্লান্টের আওতায় আনা হলে সেখান থেকে দুই হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব।
জনৈক পোল্ট্রি খামারি থেকে জানা গেছে, পোল্ট্রি খামারের বর্জ্য ব্যবহার করে সে বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপন করে। এতে কারিগরি সহায়তা দেয় রহমান রিনিউয়েবল এনার্জি কোম্পানি।
সে বলে, এ প্লান্ট ব্যবস্থাপনা স্থাপনে ব্যয় হয়েছে প্রায় ১০ লাখ টাকা। ৫০ ঘনমিটারের এ বায়োগ্যাস প্লান্ট ব্যবস্থাপনা থেকে বর্তমানে তিন হাজার ৫শ’ কিলোওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে।
সে আরও জানায়, এ ব্যবস্থাপনা থেকে তার ব্যক্তিগত চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি জ্বালানি হিসেবে ব্যবহারের জন্য আশপাশের আরও ১৫টি বাড়িতে বাণিজ্যিকভাবে গ্যাস সরবরাহের পরিকল্পনা চলছে।
উল্লেখ্য বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে বহুদূর এগিয়ে গেছে যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, গ্রিস প্রভূতি দেশ।
এদিকে বর্জ্যরে মধ্যে যেসব ধাতব পদার্থ বিদ্যমান, তা নলকূপের পানির সঙ্গে ঘটাতে পারে বিষক্রিয়া। তাই দহনক্রিয়ার মাধ্যমে গ্যাস উৎপাদন করছে যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, চীন, ভারতসহ অনেক দেশ। ভারত ও গ্রিস বেশ আগে থেকেই চালু করেছে ডিকার্বক্সিলেশন বা কার্বন-ডাই-অক্সাইড প্রক্রিয়া। এর ফলে কলকারখানায় উৎপাদিত ক্ষতিকর গ্যাস যেমনÑ সালফার-ডাই-অক্সাইড ও কার্বন-ডাই-অক্সাইড বাতাসে মিশে গ্রীন হাউসের ক্ষতিকর প্রভাব তৈরি করতে পারে না। চীন, জাপান ও ভারতে বর্জ্য থেকে গ্যাস তৈরির ক্ষেত্রে বর্জ্য পদার্থগুলোকে পরিণত করা হয় তরলে। এক্ষেত্রে অনুসরণ করা হয় স্মেল্টিং ইবারা ফ্লুইডাইজেশন পদ্ধতি। পরে তা থেকে গ্যাস, বিদ্যুৎ ইত্যাদি উৎপাদন করা হয় থার্মোসিলেক্ট জেএফই গ্যাসিফিকেশন সিস্টেমে। জানা গেছে, গ্রীসের পেত্রা শহরে পরিত্যক্ত তরল থেকে দৈনিক উৎপাদন করা সম্ভব হচ্ছে প্রায় ২৫ কিলোওয়াট বিদ্যুৎ এবং ২৬ কিলোওয়াট তাপশক্তি।
এদিকে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায় গাঁজন বা ফার্মেন্টেশন প্রক্রিয়ায়ও। এতে বর্জ্যরে সেলুলোজ বা অন্যান্য জৈব পদার্থ থেকে উৎপন্ন হয় ইথানল। তবে বর্জ্যে চিনি বা ওই জাতীয় পদার্থ থাকলে তা থেকে অ্যালকোহল ও কার্বন-ডাই-অক্সাইড তৈরি হয়। সাধারণত বায়ুর অনুপস্থিতিতে সম্পন্ন করা হয় ফার্মেন্টেশন প্রক্রিয়া। যেখানে ঘটাতে পারে অ্যালকোহল ও অ্যাসিডের বিক্রিয়ায় এস্টার তৈরির প্রক্রিয়া বা এস্টারফিকেশনও। তা থেকে তৈরি হতে পারে বায়োডিজেল। পরে তাপীয় বিয়োজন বা পাইরোলাইসিস প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তৈরি করা সম্ভব ইথেন বা মিথেন গ্যাস। আর গ্যাস থেকে টারবাইনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদনের প্রক্রিয়া বেশ পুরনো।
বলাবাহুল্য বাংলাদেশে শুধু ১ লাখ ২০ হাজার পোল্ট্রি বর্জ্যই নয় গৃহস্থালী বর্জ্যও প্রতিদিন হয় লক্ষ লক্ষ টন। এসব বর্জ্য সুষ্ঠ ব্যবস্থাপনার দ্বারা আমরা বিদ্যুৎ ও গ্যাস দুটোই পর্যাপ্ত পরিমাণে পেতে পারি। বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকট থেকে উত্তরণ লাভ করে কথিত সমৃদ্ধি অর্জন করতে পারি।
এদিকে দেশে এই প্রথম বারের মতো ধানের পালিশ (গুঁড়া) দিয়ে উৎপাদিত হচ্ছে কোলষ্টোরেল মুক্ত খাবার তেল। সম্ভাবনাময় এই শিল্প কারখানাটি স্থাপিত হয়েছে ঈশ্বরদী-পাবনা মহাসড়কের বহরপুর এলাকায়। রশীদ ওয়েল মিল নামের এ কারখানাটি প্রায় ১২ বিঘা জমির উপর প্রতিষ্ঠিত।
জানা গেছে, অটো রাইস মিলের পালিশে ২৫-২৬ ভাগ তেল থাকে। তেল বের করার জন্য ‘দ্রাবক নিষ্কাশন পদ্ধতি’ ব্যবহার করে প্রথমে পালিশকে গুটিতে রূপান্তর করা হয়। এরপর গুটি হতে ক্রুড ওয়েল বা অপরিশোধিত তেল পাওয়া যায়। সেই তেল রিফাইনারীতে কয়েকটি ধাপে পরিশোধন করে ভোজ্য তেল হিসেবে ব্যবহার উপযোগী করা হয়।
আবার এই ভোজ্যতেল উৎপাদনের পাশাপাশি
বেশ কয়েকটি লাভজনক উপজাত দ্রব্যও পাওয়া যায়। এসব উপজাত দ্রব্যের মধ্যে প্রধান ডিওয়েল্ড রাইস ব্র্যান্ড। যা পশু ও মাছের খাদ্য তৈরীতে ফিড ফ্যাক্টরীতে বিপুল পরিমাণে সরবরাহ করা হয়। এছাড়া ক্রুড ওয়েল, গাম (আঠা জাতীয় পদার্থ) ও ফ্যাটি এসিড যা সাবান তৈরীতে ব্যবহৃত হয়, স্পেন আর্থ (পোড়ামাটি) আগরবাতি ও মশার কয়েল তৈরীতে ব্যবহার করা হয়। এসব উপজাত দ্রব্য হতেও বিপুল পরিমাণ মুনাফা অর্জিত হতে পারে।
উল্লেখ্য বহরপুর এলাকার পর ঢাকার অদূরে ধামরাইয়েও কুঁড়া থেকে ভোজ্য তেলের শিল্প-প্রতিষ্ঠান স্থাপন করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি প্রতিদিন ৫০০ টন চালের কুঁড়া থেকে ১০০ টন অপরিশোধিত তেল এবং ৪০০ টন ক্রুড ওয়েল ও রাইস ব্র্যান্ড উৎপাদনের লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করেছে।
প্রসঙ্গত: উল্লেখ্য বাংলাদেশ থেকে বছরে ১৫ হাজার টন ধানের কুঁড়া যাচ্ছে ভারতে। এ কুঁড়া দিয়ে ভারতে তৈরী হচ্ছে উন্নতমানের ভোজ্যতেল, পোল্ট্রি ফিড ও মশার কয়েল। আর বাংলাদেশে বছরে সামগ্রিকভাবে ৪০ লাখ টন কুঁড়া উৎপাদন হয়। ওই কুঁড়া থেকে বছরে ১৫ লাখ টন ভোজ্যতেল উৎপাদন সম্ভব। যাতে করে বাংলাদেশে আর ভোজ্যতেল আমদানির কোনো প্রয়োজন থাকেনা। এতে বছরে ১৫ হাজার কোটি টাকার বেশী মুদ্রা সাশ্রয় সম্ভব।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












