চলচ্চিত্র নামক হারাম সংস্কৃতির ফাঁদে মুসলিম উম্মাহ। নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। সিনেমার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বিস্তার ঘটছে ইসলামোফোবিয়ার। পরকালের কথা স্বরণ করে মুসলিম উম্মাহকে বিধর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
, ০৮ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৫ সাদিস ১৩৯১ শামসী সন , ২৩ নভেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ০৭ অগ্রহায়ণ কার্তিক, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
ভারতীয় চলচ্চিত্রে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম অবমাননা এবং মুসলিমবিদ্বেষ তথা মুসলমানদের উগ্রবাদী, দেশবিরোধী এবং সন্ত্রাসবাদী হিসেবে প্রদর্শন করা নতুন কোনো বিষয় নয়। ভারতের বর্তমান সরকার এবং ফিল্ম ইন্ড্রাস্ট্রি টিকেই আছে মুসলিমবিদ্বেষের প্রচার-প্রসার করে। ভারতের বিভিন্ন প্রদেশের মুসলমানদের কৃষ্টি-সংস্কৃতি নিয়ে ব্যাঙ্গাত্মক এবং আক্রমণাত্মক চলচ্চিত্র ভারতে অহরহ তৈরী হচ্ছে। ভারতের মুসলিম শাসক, যাদের মাধ্যমে আধুনিক ভারতের ভিত্তি স্থাপিত হয়েছে তাদের নিয়েও ইতিহাস বিকৃত করে বানানো হচ্ছে মুসলিমবিদ্বেষী সিনেমা। ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, নেদারল্যান্ডস, জার্মানির মতো পুরোদমে মুসলমানদের বিরুদ্ধে জোটবদ্ধভাবে নেমেছে ভারতীয় ফিল্ম ইন্ড্রাস্ট্রি।
মুসলমবিরোধী এসব সিনেমার পেছনে হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে মুসলিম দেশগুলোতে এসবের প্রচার প্রসার করে মুসলিম মননে তারা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম সম্পর্কে বিরুপ ধারণা দিচ্ছে, দ্বীন ইসলামবিরোধী মতভেদ উস্কে দিচ্ছে। বাংলাদেশেও এর ক্ষতিকর প্রভাব পড়েছে। চলচ্চিত্রের অবাধ প্রবেশ এবং প্রসারের কারণে বাংলাদেশের কথিত চলচ্চিত্র মহলও এখন বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশে নারীবাদের নাম দিয়ে হযরত উম্মাহাতুল মুমিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের শান মুবারকে কটূক্তি করে সিনেমা তৈরীর দুঃসাহস দেখাচ্ছে। কুটকৌশলে মুসলমানদের মধ্যে দ্বীন ইসলামবৈরী পরিবেশ সৃষ্টি করছে। বাংলাদেশের পাশাপাশি এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশগুলোতেও চলচ্চিত্র ব্যাপক বিস্তার লাভ করেছে। যে কাতার ভারতীয় সিনেমা নিষিদ্ধ করেছে সেই কাতারকে বলা হয় ভারতীয় সিনেমার দ্বিতীয় বৃহত্তম বাজার। সৌদিতে পূর্বে সিনেমা হল না থাকলেও বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় পবিত্র ভূমিতেও সিনেমা হল তৈরী করে ভারতীয় নাটক সিনেমার অবাধ প্রবেশের সুযোগ তৈরী করে দেয়া হয়েছে। সিনেমা শুধু জায়েজই করা হয়নি আগামী বছর থেকে লাইসেন্স দেওয়া হচ্ছে সিনেমা হল চালু করার জন্যে। প্রথমেই মার্কিন চলচ্চিত্র প্রতিষ্ঠান এএমসি এন্টারটেইনমেন্ট হোল্ডিং’এর সঙ্গে চুক্তি করেছে সৌদি কর্তৃপক্ষ দেশটিতে সিনেমা প্রদর্শনের জন্যে। অর্থাৎ বিধর্মীরা সুক্ষ কৌশলে মুসলমানদের বিরুদ্ধেই চলচ্চিত্র তৈরি করে সেটা মুসলিম দেশগুলোতেই প্রচার প্রসার করে তাদের ইসলামবিরোধী স্বার্থসিদ্ধি করছে।
মূলত চলচ্চিত্রের কারণে বর্তমান মুসলিম প্রজন্ম এবং আগামীর মুসলিম প্রজন্ম সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার চেতনা, মুহব্বত থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। এজন্য দ্বীন ইসলামবিরোধী চলচ্চিত্র তাদের মননে কোনো প্রভাব ফেলছে না। তারা এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হতে পারছে না। আওয়াজ তুলতে পারছে না। বরং এসব বিষয়কে তারা স্বাভাবিকই মনে করছে। নাউযুবিল্লাহ! ভয়াবহ বিষয় হলো, বাংলাদেশের মতো দ্বিতীয় বৃহত্তর মুসলিম দেশে চলচ্চিত্র উদ্বোধন করা হচ্ছে পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করে। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!
অথচ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম এবং সম্মানিত শরীয়ত অনুসারে গান-বাজনা, নাটক-সিনেমা সম্পূর্ণরূপেই হারাম ঘোষণা করা হয়েছে এবং এগুলোকে জায়েজ মনে করা কাট্টা কুফরী এবং ঈমান হারানোর কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। বাদ্যযন্ত্রের বিষয়ে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি বাদ্যযন্ত্র ধ্বংস করার জন্য প্রেরিত হয়েছি। ছবি নির্মাণের বিষয়ে হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, ছবি নির্মাতাদের কিয়ামতের দিন কঠিন শাস্তি দেয়া হবে এবং সে যা তৈরী করেছে তাদের জীবন দিতে বলা হবে। (বুখারী শরীফ) আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, যারা মহিলাদের কণ্ঠের এবং তাদের নিমিত্তে রচিত গান-কবিতা শুনবে তারা জাহান্নামী। অর্থাৎ সম্মানিত শরীয়ত উনার মধ্যে চলচ্চিত্র, গান-বাজনার মতো এসব কর্মকান্ডকে শক্তভাবে হারাম ঘোষণা করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, যতদিন পর্যন্ত মুসলিম উম্মাহ চলচ্চিত্র, গান-বাজনা, অশ্লীলতা থেকে দূরে ছিলো ততদিন তারা সমুন্নত চরিত্রের অধিকারী এবং সমৃদ্ধশালী ছিলো। কিন্তু যখনই তারা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার থেকে দূরে সরে গিয়ে বিধর্মীদের এসব কৃষ্টি-কালচার গ্রহণ করে নিজেদের কলুষিত করেছে সেদিন থেকেই বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের পতন শুরু হয়ে গেছে। মুসলমানরা মেতে আছে সিনেমা, নাটক-গান বাজনায়। আর মুসলমানদের প্রথম ক্বিবলা দখল করে নিচ্ছে সন্ত্রাসবাদী ইসরাইল। মুসলিম দেশগুলোতে পশ্চিমারা আগ্রাসন চালাচ্ছে। দেশে দেশে মুসলিম নারীদের হিজাব পড়তে বাধা দেয়া হচ্ছে। মুসলমানদের এক ঘরে করে ফেলা হচ্ছে। কিন্তু মুসলমানরা এসবের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে পারছে না। যা ভবিষ্যতে মুসলিম উম্মাহর জন্য ভয়াবহ পরিণাম বয়ে নিয়ে আসবে।
বিশেষ করে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আমরা আহ্বান জানাবো, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তর মুসলিম দেশ হিসেবে সরকারকে দেশে সংস্কৃতি চর্চার নাম দিয়ে জাতির সুস্থ চেতনা ধ্বংসের হাতিয়ার চলচ্চিত্রের পৃষ্ঠপোষকতা বন্ধ করতে হবে। কারণ বর্তমান সরকার নিজেদের দ্বীন ইসলাম উনার পক্ষের সরকার হিসেবে দাবী করে থাকে। এছাড়া, ইতোপূর্বে প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা বলেছেন, বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ট মানুষ ধর্মপ্রাণ মুসলমান। আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যে ব্যক্তি কোন অন্যায় হতে দেখে বাঁধা না দেয়, সে যেন মহান আল্লাহ পাক উনার আযাবের অপেক্ষায় থাকে”। আমরা মনে করবো, সরকার পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে নিজেরাও আযাব থেকে দূরে থাকবে এবং জনগণকেও খোদায়ী আযাব থেকে রক্ষা করতে পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাজারে নতুন আলু উঠলেও দাম চড়া, কেজিতে ২০০ টাকা পুরোনো আলু নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উদ্যোগ জরুরি আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












