মন্তব্য কলাম
প্রসঙ্গ: মুসলিম দেশগুলোর সাথে সম্পর্ক জোরদারের আহবান প্রধানমন্ত্রীর।
, ২০ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৯ ছানী, ১৩৯২ শামসী সন , ২৭ জুলাই, ২০২৪ খ্রি:, ১২ শ্রাবণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম

সামরিক ও অর্থনৈতিক শক্তিতে গোটা অমুসলিম বিশ্ব মুসলিম বিশ্বের মুখাপেক্ষী। সম্মানীত দ্বীন ইসলাম বিমুখ ও ভাতৃত্ববোধের অভাবে সম্রাজ্যবাদীরা প্রভাব বিস্তার করছে
মুসলিম বিশ্বের উপর ভ্রাতৃত্ববোধে বলিয়ান হয়ে মুসলিম বিশ্ব একজোট হলে কাফির বিশ্ব পদানত হতে বাধ্য।
বিশ্ব মুসলিম উম্মাহকে এক হয়ে ফিলিস্তিনের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এর আগে মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার, দেশীয় পণ্যের নতুন বাজার সৃষ্টি এবং বাংলাদেশে তাদের বিনিয়োগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করতে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতগণের প্রতি মুসলিম দেশগুলোতে বাংলাদেশী পণ্যের নতুন বাজার সৃষ্টি ও বিনিয়োগ বাড়াতে তাদের দৃষ্টি আকর্ষণের লক্ষ্যে চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার আহ্বান জানিয়েছেন। একই সঙ্গে রাষ্ট্রদূতদের প্রতি তাদের কূটনৈতিক দক্ষতা কাজে লাগিয়ে দেশগুলোর মধ্যে যে কোনও ভুল বোঝাবুঝির মীমাংসার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
উল্লেখ্য, পৃথিবীতে মুসলমানের সংখ্যা ৩০০ কোটিরও বেশী এবং মুসলমান দেশের সংখ্যা ৬৫-এরও অধিক। এই মুসলিম দেশগুলোর সাথে যদি বাংলাদেশসহ স্ব স্ব মুসলিম রাষ্ট্রগুলো সামরিক ও অর্থনৈতিক দিক দিয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আভ্যন্তরিক অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করে তাহলে পুরোবিশ্বের অর্থনীতির নিয়ন্ত্রন মুসলিমদের হাতে চলে আসবে। এক হিসেবে জানা গেছে, পৃথিবীতে মোট তেল ও গ্যাসের ৮০ ভাগ, কয়লার ৬০ ভাগ, স্বর্ণের ৬৫ ভাগ, রাবার ও পাটের ৭৫ ভাগ এবং খেজুরের ১০০ ভাগ মুসলমান দেশের অর্থাৎ মুসলমানদের হাতে। সুবহানাল্লাহ! পৃথিবীর মোট দেশের আয়তনের তিনভাগের একভাগ এখনো মুসলমানদের দেশসমূহ। পাশাপাশি সারাবিশ্বে মুসলিম দেশের সংখ্যা ৬৫টিরও বেশি। এই ৬৫টি দেশের মধ্যে অধিকাংশ দেশই সামরিক শক্তিতে অত্যন্ত শক্তিশালী। আন্তর্জাতিক এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, সারা পৃথিবীর ৩ কোটিরও বেশি সেনাবাহিনীর অর্ধেকেরও বেশি সেনাবাহিনী মুসলমান। অন্যদিকে, বিশ্বের মুসলিম দেশগুলোর রয়েছে অত্যাধুনিক সমরশক্তি এবং প্রশিক্ষিত সেনাশক্তি। সুবহানাল্লাহ! অমুসলিম বিশ্বের ৮৭ ভাগ বাণিজ্যই মুসলমানের সাথে। অর্থাৎ মুসলমান চাইলেই যে কোনো মুহূর্তে সারাবিশ্ব দখল করে নিতে পারে এবং অমুসলিম বিশ্ব তথা লুটেরা কাফিররা মুসলমান বিশ্বের তথা মুসলমানদের সম্পদ হরণ করেই বা নির্ভর করেই বেঁচে আছে। সুবহানাল্লাহ! কিন্তু মুসলমান সে বিষয়ে বড়ই বেখবর।
কিন্তু হতাশার বিষয় হলো, সারাবিশ্বে মুসলিম দেশগুলো সামরিক ও অর্থনৈতিক শক্তিতে সমৃদ্ধশালী হলেও সাম্রাজ্যবাদী অপশক্তিদের সামরিক আগ্রাসনে বিশ্বের প্রায় মুসলিম দেশগুলোতেই অস্থিতিশীলতা ও যুদ্ধবিধ্বস্থ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। ইরাক, সিরিয়া, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, ইরান, লিবিয়া প্রভৃতি দেশগুলোতে সম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলো একজোট হয়ে হামলা চালিয়ে লাখ লাখ নিরীহ মুসলমানদের অকাতরে শহীদ করছে। পাশাপাশি দেশগুলোর সমস্ত প্রকার সম্পদ লুট করে নিয়ে যাচ্ছে। অনবরত অত্যাধুনিক প্রযুক্তির বোমা নিক্ষেপ করে পুরো দেশগুলোকে যুদ্ধবিধ্বস্থ অবস্থার সৃষ্টি করছে। মুসলিম দেশগুলোর অত্যাধুনিক সামরিক শক্তি থাকার পরও ইরাকে ৩ লাখ মুসলমানকে শহীদ করা হয়েছে, সিরিয়ায় ৫ লাখ, আফগানিস্থানে ১ লাখ ৩১ হাজার মুসলমানকে সামরিক আগ্রাসন চালিয়ে শহীদ করা হয়েছে। কিন্তু মুসলিম দেশগুলো রক্ষায় অন্যান্য মুসলিম দেশগুলো কোনো ভুমিকাই রাখতে পারেনি।
অথচ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন “মুসলিমরা একটি দেহের ন্যায়। ” অর্থাৎ দেহের কোনো এক জায়গায় আঘাত লাগলে যেমন সারা দেহে তা আন্দোলিত হয় তেমনি বিশ্বের কোথাও কোনো মুসলমান সঙ্কটে পড়লে তা সারা বিশ্বে আলোড়িত হয়। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখজনক বিষয় হলো, আজকে বিশ্বের প্রায় মুসলিম দেশগুলোই উন্নত ও প্রভাবশালী হলেও তারা কেউই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে ইস্তেকামত নেই। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম থেকে তারা অনেক দূরে সরে গিয়েছে। বিপরীতে বিধর্মীদের গোলামী করা শুরু করে দিয়েছে। আর এর কারণে মুসলমানদের মধ্যে সম্মানিত ভাতৃত্ববোধের অভাব প্রকট হয়ে দাঁড়িয়েছে। ওআইসি, ডিএইট, আরব লীগের মত প্রভাবশালী মুসলিম সংগঠনগুলো থাকার পরও ফিলিস্তিনে পরগাছা ইসরাইল অকাতরে মুসলিম ভাইবোনদের শহীদ করে যাচ্ছে। অর্থাৎ মুসলিম বিশ্ব অন্ধ হস্তির ভূমিকা পালন করছে। নাউযুবিল্লাহ!
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সারা মুসলিম বিশ্ব যদি আপন ভ্রাতৃত্ববোধে একজোট হয় তাহলে অবিলম্বে মুসলিম বিশ্বের সঙ্কট দূর হয়ে সারা পৃথিবীতে মুসলমানরা নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। উপরোক্ত মুসলিম বিশ্বের প্রাকৃতিক সম্পদের প্রাচুর্য দেখে একথা বলা যায় যে, গোটা বিশ্ববাসীই মুসলিম বিশ্বের কাছে ঋণী। বিশেষ করে মুসলিম বিশ্ব তার জ্বালানি তেল বহির্বিশ্বে রপ্তানি না করলে ইউরোপ-আমেরিকার ইলেক্ট্রনিক, মিডিয়া, প্রযুক্তি, শিল্প-বাণিজ্য সবকিছুতে ধস নেমে আসবে। অমুসলিম বিশ্বের ৮৭ ভাগ বাণিজ্যই মুসলমানের সাথে। অর্থাৎ মুসলমান চাইলেই যে কোনো মুহূর্তে সারাবিশ্ব দখল করে নিতে পারে এবং অমুসলিম বিশ্ব তথা লুটেরা কাফিররা মুসলমান বিশ্বের সম্পদ লুন্ঠন করেই বেঁচে আছে। সুবহানাল্লাহ! আর এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে প্রয়োজন সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে হাক্বীকিভাবে প্রবেশ এবং মুসলিম ভ্রাতৃত্ববোধ মুসলিম বিশ্বের মধ্যে প্রসারিত ও প্রতিফলিত করা।
প্রসঙ্গত পবিত্র বিদায় হজ্জ উনার মশহুর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “আমি তোমাদের জন্য দুটো জিনিস রেখে গেলাম। যতদিন পর্যন্ত তা আঁকড়িয়ে ধরবে ততদিন পর্যন্ত সাফল্যের শীর্ষে থাকবে। আর যখন তা থেকে বিচ্যুত হবে তখনই লাঞ্ছিত, পদদলিত হবে। ” বলার অপেক্ষা রাখেনা মুসলমান আজ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের থেকে বঞ্চিত বলেই এরূপ লাঞ্ছিত পদদলিত হচ্ছে। দরিদ্রসীমার নিচে বসবাস করছে। এর থেকে নাযাত বা মুক্তি পেতে হলে পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের অনুসরণ ব্যতীত কোনো বিকল্প নেই। পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের অনুসরণের মাধ্যমে মুসলমানরা পূর্বে যেভাবে সারা পৃথিবী শাসন করেছে সেই পরিস্থিতি আবার সৃষ্টি হবে। ইনশাআল্লাহ!
পরিশেষে, প্রধানমন্ত্রী বর্তমানে যেসব কথা বলেছেন তা সংবিধানেই বিবৃত ছিল। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারই ষোড়শ সংশোধনীর দ্বারা উক্ত অনুচ্ছেদটি বিলুপ্ত করেছে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে ২৫(২) ধারায় বর্ণিত ছিল: “ইসলামী সংহতির ভিত্তিতে মুসলিম দেশসমূহের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব সম্পর্ক সংহত, সংরক্ষণ এবং জোরদার করতে সচেষ্ট হবেন। ” কিন্তু এই অনুচ্ছেদটি বিলুপ্ত করে দেয়া হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ! আমরা মনে করি, প্রধানমন্ত্রীর উচিত অনতিবিলম্বে এই মুসলিম সংহতির অনুচ্ছেদটি পুণরায় সংবিধানে সংযোজন করে সত্যিকার অর্থে মুসলিম উম্মাহর প্রতি সরকারের ভ্রাতৃত্ব ও মমত্ববোধ প্রকাশ করা ও প্রচার করা।
-মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাংবিধানিক কাঠামোর সাথে সাংঘর্ষিক উপায়ে এবং এনবিআরের সাংগঠনিক স্বাতন্ত্র্য ও পেশাগত স্বকীয়তাকে অস্বীকার করে, রাষ্ট্রের অর্থনীতির মূল কাঠামো বিনষ্ট করে রাজস্ব আহরণের প্রক্রিয়াকে ধ্বংসের মুখোমুখি করে- এনবিআরকে ২ ভাগ করা হয়েছে মুসলিম দেশ সমূহের চির শত্রু আইএমএফ প্রস্তাবিত সংস্কারেই এমনটি করা হয়েছে কর্মকর্তাদের মতামত, সমালোচনা এবং গভীর অসন্তুষ্টির কোনো তোয়াক্কা না করেই ইউনুস হাসিনার পথে হেটেই স্বৈরাচারী কর্মকা- প্রকাশ করছে
১৯ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
রাষ্ট্রীয় আইন এবং সরকারী প্রচেষ্টায় স্বাধীনতা উত্তর আজ পর্যন্ত মজুদদারি, মুনাফাখোরী, দুর্নীতি, মাদক, অবক্ষয় দূর হয়নি আর দূর হবেও না। এসবে ব্যর্থ প্রশাসনকে তাই সফলতার জন্য দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে আহবান আর সতর্কীকরণের কাছেই সমর্পিত হতে হবে। ইনশাআল্লাহ! ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবন ঘটাতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
১৮ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
১৭ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সমাজের স্রোত বা সময়ের সাথে আপোসকারীরা উলামায়ে হক্ব নয়। ইসলামী আহকাম ও আন্দোলন পদ্ধতি সময়ের সাথে পরিবর্তিত হয় না। ইবনুল ওয়াক্ত নয়; কেবলমাত্র আবুল ওয়াক্ত উনারাই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ত্রাণকর্তা ও অনুসরণীয়।
১৬ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সীমান্তে বিএসএফের পুশইন চলছেই জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, আইজিপি, বিজিবি মহাপরিচালক- সবার কণ্ঠে কেবলই নরম সুর। নেই শক্ত ও কঠোর প্রতিবাদ। নেই বীরোচিত পদক্ষেপ।
১৫ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
১৪ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজও বেশি বেশি করতে হবে।
১৩ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রতিবছর বেকার হয় ১০ লাখ তরুণ প্রতিবছর শ্রমবাজারে তথা ক্ষুদ্র ব্যবসায় প্রবেশ করে ২৪ লাখ তরুণ। প্রতি বছর সরকারী চাকুরীতে প্রবেশ করে ১ লাখেরও কম সরকারী চাকুরীতে কোটা বাতিলের জন্য উপদেষ্টা সরকার গঠন হলো। আর সে উপদেষ্টা সরকার ৩৪ লাখ কর্মজীবির আশ্রয়স্থল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তথা ব্যবসাকে অন্তর্বর্তী সরকার দিন দিন অন্তরহীন করে যাচ্ছে।
১২ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন ক্ষতিকারক এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে যাচ্ছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
১১ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ফারাক্কা বাঁধের পঞ্চাশ বছর পূর্ণ হল বিভিন্ন বাঁধ, ব্যারেজ আর ড্যাম তৈরী করে বাংলাদেশকে পানিশুন্য করার জোরদার পাঁয়তারা করছে ভারত মরণ ফাঁদ ফারাক্কার বিরুদ্ধে তীব্র জনমত ও জাতীয় ঐক্য তৈরী করে ফারাক্কা বাঁধ ভেঙ্গে ফেলার জন্য কার্যকর কর্মপন্থা গ্রহণ করতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
১০ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পর্যটক নিষিদ্ধের পর এখন চলছে- খোদ নারিকেল দ্বীপ বাসীকে উৎখাতের গভীর এবং নির্মম ও নিষ্ঠুর ষড়যন্ত্র। চালানো হচ্ছে ক্ষুধার মারনাস্ত্র। তৈরী করা হচ্ছে দুর্ভিক্ষ এবং কুকুরের অভয়ারণ্য।
০৯ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
গত ৩রা মে হেফাজতের সমাবেশে ব্লাসফেমী আইন চাওয়া হয়েছে ব্লাসফেমী আইন- ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে বৈধতা বিচার ও একটি অর্šÍভেদী বিশ্লেষণ (২য় পর্ব)
০৮ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)