মন্তব্য কলাম
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
, ০৪ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৩ ছানী, ১৩৯২ শামসী সন , ১১ জুলাই, ২০২৪ খ্রি:, ২৭ আষাঢ়, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
মুসলমান মাত্রই পবিত্র বিদায় হজ্জ উনার কথায় আবেগতাড়িত হন। পবিত্র বিদায় হজ্জ উনার খুতবায় অনুপ্রাণিত হন। পবিত্র বিদায় হজ্জ উনার খুতবার প্রথমদিকেই বর্ণিত হয়েছে, “আজকের এদিন যেমন পবিত্র, তেমনি প্রতিটি মুসলমানের জান-মাল অনেক পবিত্র। ” আপন জান-মাল রক্ষার্থে মুসলমান যে যুদ্ধ করবে, তা জিহাদ বলে গণ্য হবে। প্রসঙ্গত, মুসলমানের জান-মাল রক্ষা করা যেমন ফরয, তেমনি তা রক্ষার জন্য জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করাও জরুরী।
‘মুসলিম শরীফ’ ও ‘মুসনাদে আহমদ শরীফ’ উনাদের মধ্যে রয়েছে- হযরত সালমান ইবনে আকওয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, “মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দৌঁড় অনুশীলনে ইযাযত মুবারক দিয়েছেন। ” (তবে অবশ্যই খেলা হিসেবে নয়, বরং যুদ্ধ-জিহাদের প্রশিক্ষণ হিসেবে। )
আর ‘আবূ দাউদ শরীফ’ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে, “মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি রোকনা পাহলোয়ানকে কুস্তি মুবারকে ধরাশায়ী করেছিলেন। ” সুবহানাল্লাহ!
(তবে তা অবশ্যই খেলা হিসেবে নয়; বরং রিসালাতের প্রমাণ ও মু’জিযা মুবারক হিসেবে তিনি রোকনা পাহলোয়ানের সাথে কুস্তি মুবারকে লড়েছেন এবং তাকে পরাস্ত করেছেন। )
উল্লেখ্য, পবিত্র হাদীছ শরীফ বা সম্মানিত শরীয়তে যেসব বিষয়ের অনুমোদন দেয়া হয়েছে, সে বিষয়গুলো কোনো প্রকার খেলার অন্তর্ভুক্ত নয়। অর্থাৎ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে তীর-ধনুক চালনা করা, অশ্বকে প্রশিক্ষণ দেয়া, স্ত্রীর সাথে শরীয়তসম্মত হাসিখুশি করা, সাঁতার কাটা, সুতাকাটা, দৌঁড় অনুশীলন করা ইত্যাদি বিষয়গুলোকে শিখার জন্য তা‘কীদ দেয়া হয়েছে জিহাদের অংশ হিসেবে; খেলার জন্য নয়। সুবহানাল্লাহ!
কারণ উল্লেখিত বিষয়ের মধ্যে যেমন দ্বীনী ফায়দা রয়েছে, তেমনি দুনিয়াবী ফায়দাও নিহিত রয়েছে। যেমন- তীর চালনা করা, অশ্বকে প্রশিক্ষণ দেয়া, সাঁতার কাটা, দৌঁড় অনুশীলন ইত্যাদি জিহাদের প্রস্তুতি গ্রহণের অন্তর্ভুক্ত এবং স্বাস্থকে সুঠাম ও বলিষ্ঠ রাখার মাধ্যম।
কিন্তু মুসলমান সে আদর্শ ও চেতনা এবং ঐতিহ্য ভুলে গেছে। কেবলমাত্র সংযুক্ত আরব আমিরাত তাদের দেশের নাগরিকদের সামরিক প্রশিক্ষণ প্রায় বাধ্যতামূলক করেছে। তারা আইন করেছে, ১৮ বছরের বেশি সকল পুরুষ কিংবা যারা হাই স্কুলের পড়াশোনা শেষ করেছে এবং ৩০ বছরের নিচে যাদের বয়স, তাদেরকে সামরিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হবে। সময়সীমা হবে হাই স্কুল সম্পাদনকারীদের জন্য ৯ মাস এবং যারা সম্পন্ন করেনি তাদের জন্য ২ বছর। মহিলাদের জন্য এ সামরিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ ঐচ্ছিক। অথচ অন্যান্য অনেক অমুসলিম দেশে অনেক আগ থেকেই সাধারণ নাগরিকের জন্যও সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলকভাবে অব্যাহত আছে।
জার্মানির তরুণদের বাধ্যতামূলক সামরিক প্রশিক্ষণ নিতে হয়। ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে উত্তেজনা মোকাবিলায় তরুণদের সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করে ডিক্রি জারি করেছে দেশটির প্রেসিডেন্টের কার্যালয়।
সিঙ্গাপুরে ১৮ বছর বয়স কাছাকাছি সময়ে, ১৬ বৎসর বয়স থেকে সব পুরুষ ঝরহমধঢ়ড়ৎবধহং ন্যাশনাল সার্ভিস নামক সামরিক প্রশিক্ষণ-এর আওতায় একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ নিতে হয়। প্রশিক্ষণ না নিলে ৩ বছরের জেল অথবা ৫০০০ সিঙ্গাপুরী ডলার জরিমানা অথবা উভয় দ- হবে।
ফিলিপাইনে সামরিক প্রশিক্ষণ শিক্ষা ব্যবস্থার একটি অংশ। এর একটি নাম ঈঅঞ (ঈরঃরুবহ অৎসু ঞৎধরহরহম): বাধ্যতামূলক সামরিক শিক্ষা প্রথম ধাপ ৮-১৫ বছর বয়সের মধ্যে। পুরো স্কুলের জন্য চার ঘণ্টা প্রতি সপ্তাহে পুরোপুরি সামারিক প্রশিক্ষণ নিতে হবে। সব পুরুষ-মহিলার। পরীক্ষা হবে অন্যান্য বিষয়ের মতো। পাস করা বাধ্যতামূলক।
আর কলেজ, ইউনিভার্সিটির ট্রেনিংকে বলা হয় ঈগঞ (ঈরঃরুবহ গরষরঃধৎু ঞৎধরহরহম): এই কোর্স শুধু পুরুষদের। সপ্তাহে একদিন হিসেবে ২ বছর। এই প্রশিক্ষণ না নিলে ডিগ্রি (স্নাতক) পাস সার্টিফিকেট দেয়া হয় না।
ইউরোপের সুইস যুক্তরাষ্ট্র (ঝরিংং ঋবফবৎধঃরড়হ) ১৮৪৮ এবং ১৮৭৪ সালের আইনের মাধ্যমে সুইস নাগরিকদের জন্য সামগ্রিকভাবে প্রতিরক্ষামূলক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করে সুইজারল্যান্ডে নাগরিক-সৈনিক সমন্বয়ে প্রতিরক্ষা বাহিনী সংগঠিত করেছে। দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের পরে জার্মানিসহ ইউরোপের বেশ কয়েকটি রাষ্ট্রে নির্দিষ্ট বয়সের তরুণ-তরুণীদের সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করে প্রতিরক্ষা বাহিনীতে নাগরিকদের সংশ্লিষ্ট করা হয়েছে, যা ঈরারষরধহং-রহ-ঁহরভড়ৎস নামে চিহ্নিত। যুক্তরাষ্ট্রেও নির্দিষ্ট বয়সের তরুণ-তরুণীদের সাময়িকভাবে সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করে (ঈড়হংপৎরঢ়ঃরড়হ) প্রয়োজন অনুযায়ী সামরিক বাহিনীর আকার বৃদ্ধি করে চলেছে। এসব রাষ্ট্রের প্রয়োজন কিন্তু ভিন্ন। সামরিক বাহিনীর উপর সিভিলিয়ান কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা এসব ক্ষেত্রে প্রধান লক্ষ্য নয়। নাগরিকদের সামরিক প্রশিক্ষণ দিয়ে এসব দেশে সামরিক বাহিনীকে এমনভাবে প্রস্তুত রাখা হয়, যেন সঙ্কটকালে বৃহৎকলেবরের বাহিনী জাতীয় স্বার্থ সংরক্ষণে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে।
আমাদের দেশেও দেশের প্রথম প্রতিরক্ষা নীতি বাস্তবায়নে যুবকদের সামরিক প্রশিক্ষণ দিয়ে সহযোগী হিসেবে গড়ে তোলার সুপারিশ করেছে সংসদীয় কমিটি। বেশি ক্যাডেট কলেজ স্থাপন করে সামরিক শিক্ষা ব্যবস্থাকে আরো শক্তিশালী এবং কখনো যুদ্ধ বা অন্য কোনো জরুরী প্রয়োজনে এসব ক্যাডেট ও সামরিক প্রশিক্ষণ নেয়া লোকজনকে কাজে লাগানোর সুপারিশ করা হয়েছে।
মূলত, দেশের সাধারণ মানুষকে সামরিক শিক্ষায় প্রশিক্ষিত করে গড়ে তুলতে পারলে দেশের উপকারের চেয়ে একজন সাধারণ নাগরিকের উপকারই আগে হবে। কারণ প্রশিক্ষিত লোকটি আগের মতো অলস বসে থাকবে না। তার অন্তরে সৃষ্টি হবে এক ধরনের দেশপ্রেম। দেশের এবং পরিবারের যেকোনো বিপদে সবার আগে হাত বাড়িয়ে দেবে প্রশিক্ষিত লোকটি। যত কঠিন কাজই তাকে দেয়া হোক না কেন, কখনো বিরক্তিবোধ করবে না।
সামরিক প্রশিক্ষণ পেলে সব ধরনের কাজই সে করতে পারবে। মনের ভেতর এক ধরনের সাহস তৈরি হবে। জাতির মেরুদ- সোজা হয়ে দাঁড়াবে। শত্রুরা ভীত সন্ত্রস্ত হবে। বিশেষতঃ সাম্রাজ্যবাদী অপশক্তির আস্ফালনের বিপরীতে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশ- বাংলাদেশের সব নাগরিকের জন্য যুদ্ধ বিদ্যা শিক্ষা, শরীরচর্চা তথা প্রশিক্ষণ নেয়া আত্মরক্ষার্থেই প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। ১৯৭১ সালে আমাদের আত্মরক্ষার অনুশীলন ছিল না বলেই অনেক বিপাকে পড়তে হয়েছে। এখন মোদীর ভারতই যদি আমাদের আক্রমণ করে, তবে সে সম্পর্ক আমাদেরকে পূর্বেই সতর্ক হতে হবে?
কাজেই ১৯৭১ থেকে শিক্ষা নিয়ে সব মুসলমানেরই পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের নির্দেশ অনুযায়ী রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সামরিক প্রশিক্ষণ নেয়া জরুরী। এ ব্যাপারে নাগরিক সচেতনতা তৈরিতে সরকারকেই এগিয়ে আসতে হবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইতিহাসের নিরীখে, বর্তমান সংবিধান প্রণেতা গণপরিষদেরই কোন আইনী ভিত্তি বা বৈধতা ছিল না। গত ৫৫ বৎসর দেশবাসীকে যে অবৈধ সংবিধানের অধীনে বাধ্যগত করে রাখা হয়েছিলো এর প্রতিকার দিবে কে? ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দ্বীন ইসলামের প্রতিফলন ব্যাতীত কোন সংবিধানই বৈধ হতে পারে না কারণ দেশের মালিক ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাজারে নতুন আলু উঠলেও দাম চড়া, কেজিতে ২০০ টাকা পুরোনো আলু নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উদ্যোগ জরুরি আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)












