চিঠি এলো ৮০ বছর পরে!

সর্বশেষ খবর

এই সেই মর্টার শেল, যেগুলোর ভয়ে দখলদারদের অন্তর সর্বদা কম্পিত হয় ইসরাইলি সন্ত্রাসী সেনাদের পদত্যাগের হিড়িক উত্তরে জেঁকে বসছে শীত, বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে হাক্বীক্বীভাবে মুহব্বত করা ব্যতীত কেউ কস্মিনকালেও ঈমানদার হতে পারবে না। তাই, সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সকলের জন্য ফরযে আইন হচ্ছেন- হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে সমস্ত কিছু থেকে; এমনকি নিজের জীবনের চেয়েও বেশি মুহব্বত করা, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ মুবারক এবং সর্বোত্তম হুসনে যন বা সুধারণা পোষণ করা। আজ সুমহান বেমেছাল ফযীলতপূর্ণ ২১শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ দিনটি সকলের জন্য সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। অর্থাৎ পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! কমছে না পিঁয়াজের ঝাঁজ, সবজির দামে স্বস্তি নেই কর্মীদের কর্মবিরতিতে মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ, বিপাকে যাত্রীরা ব্যাংকে বাড়ছে কোটিপতির সংখ্যা গুলি লাগলে প্রথম ৩০ মিনিটে যা করবেন

, ০৩ রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৮ সামিন, ১৩৯১ শামসী সন , ১৬ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ০১ মাঘ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) পাঁচ মিশালী

এখন মুহূর্তের যুগ। ক্লিক করলেই বিশ্বের অন্য প্রান্তে পৌঁছে যায় বার্তা। তাই ডাকযোগে চিঠি বিনিময়ের রোমাঞ্চ নতুন প্রজন্ম ভুলে গেছে।

কিন্তু একটা সময় মাসের পর মাস, বছরের পর বছর মানুষ প্রিয়জনের চিঠির জন্য অপেক্ষা থাকত। তাই বলে ৮০ বছর, তথা প্রেরক ও প্রাপক উভয়ের মৃত্যুর পর ঠিকানায় চিঠি পৌঁছানো তা বেশ বিস্ময়কর। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রে সম্প্রতি তাই ঘটেছে।

জানা গেছে, ১৯৪৩ সালের ২৩ জুন পোস্ট করা চিঠিটি প্রাপকের ঠিকানায় পৌঁছতে ৮০ বছর সময় লাগল। যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের ডিকালব এলাকার এক দম্পতির ঠিকানায় পাঠানো হয়েছিল ওই চিঠি।

সম্প্রতি চিঠিটি খুঁজে পায় এক পোস্ট অফিস কর্মী। ২০২৩ সালের ৫ ডিসেম্বর চিঠি নিয়ে সঠিক গন্তব্যে হাজির হয় ওই কর্মী। প্রাপকেরা জীবিত না থাকায় পরিবারের সদস্যদের হাতে তুলে দেওয়া হয় চিঠি। পরিবারের লোকজন ৮০ বছর আগে লেখা চিঠি হাতে পেয়ে আপ্লুত ও অবাক হয়।

চিঠি খুলে তারা দেখে, যাদের কাছে চিঠিটি লেখা হয়েছিল তারা বেঁচে নেই। তবে তাদের সন্তানেরা আছে। পরে তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয় চিঠিটি।

৮০ বছর আগে ওই দম্পতির এক সন্তানের মৃত্যুর খবর পেয়ে চিঠিটি লিখেছিলো তাদের এক আত্মীয়। যে চিঠিতে শোক ও সমবেদনা জানিয়েছিলো। চিঠিটি পড়ে ওই পরিবারে সদস্যরা আবেগাপ্লুত হয়ে পড়ে।

ট্যাগসমূহঃ