সম্পাদকীয়-১
জাতিসংঘ ঘোষিত সার্বজনীন মানবাধিকার আসলে পশু প্রবৃত্তি চরিতার্থের অধিকার। জাতিসংঘ মানবাধিকার সনদ এবং বাংলাদেশে জাতিসংঘ কমিশনের কার্যালয় দুটোই চরম ঘৃণা ও ধিক্কারের সাথে পরিত্যাজ্য ও প্রত্যাখান যোগ্য। এদের প্রতিহত করা ঈমানী দায়িত্ব। জিহাদী কর্তব্য। যে জিহাদে গাজী হওয়ার বিকল্প নেই- ইনশাআল্লাহ।
, ০৪ রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ২৬ সাবি’, ১৩৯৩ শামসী সন , ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রি:, ১০ পৌষ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) সম্পাদকীয়
(১)
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
বাংলাদেশে জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের কার্যালয় স্থাপনের বিরুদ্ধে যে প্রতিবাদ হয়েছে তা নগন্য। তবে উপদেষ্টা সরকার যে কূটকৌশলে ও মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে কার্যালয় অনুমোদন করেছে তাতে জনমনে বিশেষত দ্বীনদার মুসলমানের মাঝে যে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে তা গভীর এবং ব্যাপক। অপরদিকে ফ্যাসিস্ট হাসিনার ইসলাম বৈরী মনোভাবের বিপরীতে যারা ইসলাম পক্ষের বলে দাবীদার সেই- বি.এন.পি, এন.সি.পি, জাপা, তথা জামাতে ইসলাম, ইসলামী আন্দোলন, হেফাজত, খেলাফত ইত্যাদি নামধারী ইসলামী দলগুলোও যেমন জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশন কার্যালয় স্থাপনের বিরুদ্ধে জোরদার আন্দোলন করেনি
তেমনি দেশ জাতির সামনে জাতিসংঘ তথা ইহুদীসংঘের প্রচারিত তথাকথিত আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদের অসভ্যতা, অসারতা, অথর্বতা, অন্যায় প্রচারণা তথা ভিত্তিহীনতা এবং অগ্রহণযোগ্যতা সম্পর্কেও কিছুই তুলে ধরতে পারেনি। গণ সচেতনা, গণ মত, গণ রোষ, গণ ক্ষোভ, গণ ধিক্কার তথা গণ প্রতিবাদ গড়ে তুলতে পারে নি।
অভিজ্ঞমহল মন্তব্য করেছেন আসলে তারা নিজেরাও জাতিসংঘ মানবাধিকার সনদ নিয়ে পড়াশোনা ও পর্যালোচনা করেনি। এবং ইলমে তাসাউফ শূন্যতা ও আমলহীনতার কারণে, সূক্ষ্ম উপলব্ধি ও প্রজ্ঞা না থাকার কারণে মানবাধিকার সনদের ভূল-ত্রুটি চিহ্নিত করতে পারেনি।
তদুপরি যাদের দ্বারা এই সনদ রচিত তাদের খোজ খবর নেয়নি। মানবাধিকার সনদ রচয়িতা পিটার্স হামফ্রে (কানাডা), রেনে ক্যাসিন (ফ্রান্স), পি. সি. চ্যাং (চীন), এলিয়ানর রুজভেল্ট (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) ইত্যাদি বিধর্মী, নাস্তিকদের গ্রহণযোগ্যতা সম্পর্কে, তাদের অনুসরনের প্রাসঙ্গিকতা সম্পর্কে তীব্র ও তীক্ষè এবং ঝাঝালো ও জোরালো নেতিবাচক প্রশ্ন ছুড়ে দিতে পারেনি।
জাতিসংঘ মানবাধিকার সনদ মানেই বিরাট কিছু এই হীণমণ্যতা থেকে তারা নিজেদের মুক্ত রাখতে পারেনি।
সর্বপোরি কাফির মুশরিকদের অনুভূতি যে অপূর্ণ, অজ্ঞতা প্রসূত, অশ্লীলতাযুক্ত, ইবলিস শয়তান এবং নফস দ্বারা প্ররোচিত ও প্রতারিত; তা যে মুসলমানের উপর আরোপিত হবার যোগ্যতা রাখেনা। এই হক্ব কথা তারা পেশ করতে পারেনি। দ্ব্যর্থহীণকণ্ঠে ব্যক্ত করতে পারে নি। চূড়ান্তভাবে উচ্চকিত করতে পারেনি। ওদের তথ্যের আলোকেই ওদের ঘায়েল করতে পারেনি।
(২)
কাফির-মুশরিকদের বই-পুস্তক আলোচনাতেও স্বীকৃত আছে যে, মানুষের মধ্যে অ্যানিম্যালিটি (অহরসধষরঃু) বা পশুত্ব এবং রেশনালিটি (জধঃরড়হধষরঃু) বা বুদ্ধিবৃত্তি উভয়ই বিদ্যমান। এই দুটি বিষয় মানুষের প্রকৃতি ও আচরণের দুটি ভিন্ন দিক নির্দেশ করে।
এই দুটি বিষয় মানুষের মধ্যে সবসময় দ্বন্দ্ব তৈরি করে। পশুত্ব মানুষকে তার জৈবিক চাহিদা পূরণে উৎসাহিত করে, যেখানে বুদ্ধিবৃত্তি মানুষকে ন্যায়-অন্যায়, ভালো-মন্দের বিচার করতে সাহায্য করে।
এই দুটি দিকের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করাই মানুষের জীবনের একটি বড় চ্যালেঞ্জ।
এই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলার বিষয়টি- ইহুদী খ্রীষ্টান কাফের মুশরিকদের মাঝে নেই। ইসলামের পরিভাষায় আছে ‘নফস’ বা কুপ্রবৃত্তি যাকে প্ররোচিত করে ‘শয়তান’। এই দুটি বিষয়ের বর্ণনা জাতিসংঘ ঘোষিত- আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদে নেই। এমনকী সনদে সাধারণ মানুষের মাঝে অ্যানিমিলিটি বা পশুত্বের অস্তিত্ব আছে তার উল্লেখ বা প্রয়োগও নেই।
জাতিসংঘের মানবাধিকার সনদের ধারা সর্বমোট ৩০টি।
প্রথম ধারায় বলা হয়েছে-
“সকল মানুষ স্বাধীনভাবে সমান মর্যাদা এবং অধিকার নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। তাদের বিবেক এবং বুদ্ধি আছে।”
এখানেই জাতিসংঘ মানবাধিকার সনদের সবচেয়ে বড় ভূল। কারণ সবার বিবেক বুদ্ধি নেই। সবাই কু প্রবৃত্তির কুপ্ররোচনা থেকে নিজেকে রক্ষা করে না।
সব মানুষেরই যদি বিবেক বুদ্ধি থাকতো তাহলে আমেরিকায়, ইউরোপে এবং খোদ জাতিসংঘ দ্বারা এত অপরাধ, ধর্ষণ, হত্যা, লুণ্ঠন ইত্যাদি হতো না। গাজাবাসীরা নির্বিচারে শহীদ হতো না। হায়েনা ইসরাইল অক্ষত থাকতো না।
পাশাপাশি অপরাধ বিজ্ঞানের মতো জ্ঞানের একটি বিশেষ শাখাও তৈরী হতো না।
ক্রিমিনোলজি (অপরাধ বিজ্ঞান) এর আলোকে, মানুষ মূলত একটি জটিল সত্তা যার আচরণ বিভিন্ন কারণ দ্বারা প্রভাবিত হয়।
ক্রিমিনোলজির প্রধান কথা হলো কিছু মানুষের মধ্যে আগ্রাসী, রসঢ়ঁষংরাব বা আত্মনিয়ন্ত্রণে দুর্বলতা দেখা যেতে পারে, যা তাদের অপরাধ করার প্রবণতাকে বাড়িয়ে তোলে।
অথচ মানবাধিকার সনদে এই আত্মনিয়ন্ত্রণ বা নফস নিয়ন্ত্রণের এবং শয়তানের কুমন্ত্রনা থেকে বেঁচে থাকার কোনো কথা, সংজ্ঞা, ব্যাখ্যা বা আলোচনা নেই।
বরং জাতিসংঘ সনদ অনুযায়ী নফস ও শয়তানের খেয়াল খুশী মত চলা এবং চলতে দেয়ার নামই মানবাধিকার। নাউযুবিল্লাহ!
(৩)
এ ধারাবাহিকতায় জাতিসংঘ মানবাধিকার সনদে সমকামীদের পক্ষে, অনেক ধারা রয়েছে।
অনুচ্ছেদ ২:
এখানে জাতি, ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গ নির্বিশেষে সকলের জন্য সমান অধিকার ও স্বাধীনতার কথা বলা হয়েছে। এই ধারাটি বৈষম্যহীনতার নীতির উপর জোর দেয় এবং সমকামী জনগোষ্ঠীর প্রতি বিরোধী আচরণ প্রতিরোধের প্রশ্রয় দেয়। অর্থাৎ সমকামীতার প্রসার, প্রতিষ্ঠা ও সুরক্ষা দেয়া। নাউযুবিল্লাহ!
অনুচ্ছেদ ৩:
প্রত্যেক ব্যক্তির জীবন ধারণ, স্বাধীনতা এবং ব্যক্তিগত নিরাপত্তার অধিকার রয়েছে। এখানেও সমকামীদের প্রতিষ্ঠার নীতি প্রযোজ্য। অর্থাৎ এই ধারা অনুযায়ী সমকামীরা পাপ করবে কিন্তু তাদের প্রতি কোনো ব্যবস্থা নেয়া যাবে না এবং নিলে তা বৈষম্য হবে। আর জাতিসংঘ সনদ অনুযায়ী তা করা যাবে না। নাউযুবিল্লাহ!
অনুচ্ছেদ ৭:
আইনের দৃষ্টিতে সকলে সমান। অর্থাৎ এল.জি.বি.টি.কিউদের বেআইনী বলা যাবে না। নাউযুবিল্লাহ!
অনুচ্ছেদ ১২:
কোনো ব্যক্তির ব্যক্তিগত জীবনে অযথা হস্তক্ষেপ করা যাবে না।
এসব ধারাসহ আরো অনেক ধারা সমকামী জনগোষ্ঠীর মূল চেতনার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ এবং তাদের প্রতি সুরক্ষামূলক। নাউযুবিল্লাহ!
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক বিভিন্ন কমিটি এবং সংস্থা সমকামী জনগোষ্ঠীর অধিকারের প্রতি সব সময় সমর্থন জানিয়েছে এবং তাদের ও বিরোধীতাকারীদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছে। অদূর ভবিষ্যতে এরা যে বাংলাদেশেও সমকামীতা বিরোধীতার বিরুদ্ধে খড়গ হস্থ হবে তা নিশ্চিত। নাউযুবিল্লাহ!
যদিও অভিযুক্ত সমকামী সম্পৃক্ত সরকার বলছে এ ধরনের কিছু হবে না। কিন্তু এরা মিথ্যাবাদী বলে সর্বমহলে আলোচিত। মানবাধিকারের ক্ষেত্রেও ইউনুস মিথাচার করে বলেছে- ‘ঋণ পাওয়া মানবাধিকার’। অথচ সব সনদ অনুযায়ীই ঋণমুক্ত থাকাই মানবাধিকার।
মূলত: মিথ্যা ও ধ্বংসের উপর প্রতিষ্ঠিত তথা নফস এবং শয়তানের অনুসরণের সুরক্ষা দিয়ে প্রকাশিত জাতিসংঘ মানবাধিকার সনদ- শুধুই পশু প্রবৃত্তি চরিতার্থ করার অধিকার। আর সেই মানবাধিকার কমিশন কার্যালয়ের প্রতিষ্ঠা হলো দেশে সমকামীদের বৈশ্বিক ক্লাব তৈরীর নীল নকশা। এ দুটিরই প্রত্যাখান এবং প্রতিহতকরণ ঈমানী দায়িত্ব। জিহাদী কর্তব্য। যে জিহাদে গাজী হওয়ার বিকল্প নেই ইনশাআল্লাহ।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহাপবিত্র ৭ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত পবিত্র ৭ই মাহে রজবুল হারাম শরীফ আজ। সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার শান-মান মুবারক অনুভব করা, ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহ ও নেক ছোহবত মুবারক হাছিল করা বর্তমান যামানায় সব নারীদের জন্য ফরয।
২৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আহলান সাহলান মহিমান্বিত ৬ই রজবুল হারাম শরীফ! আজ কুতুবুল মাশায়িখ, সুলত্বানুল হিন্দ, খাজায়ে খাজেগাঁ, গরীবে নেওয়াজ, হাবীবুল্লাহ হযরত খাজা ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সুমহান বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে নতুন সামরিক মেরুকরণ- সব মিলিয়ে ভূরাজনৈতিকভাবে চ্যালেঞ্জিং ও উত্তপ্ত অবস্থানে বাংলাদেশ। কিন্তু ফ্যাসিস্ট সরকার গত ১৬ বছরে ধারাবাহিকভাবে কমিয়েছে সমরাস্ত্র ব্যায় অন্তর্বর্তী সরকারও কেনো ফ্যাসিস্ট সরকারকেই অনুসরণ করছে?
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ব্যাপকভাবে বাড়ছে সাইবার নিরাপত্তা ঝুঁকি ও হয়রানী জান-মাল এবং সম্মান হিফাজতে সরকারকে এখনি পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বেমেছাল বরকতময় ৩রা রজবুল হারাম শরীফ! সাইয়্যিদাতুন নিসা সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ আশার আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস এবং আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত সাইয়্যিদাতুল উমাম আর রবিআহ আলাইহাস সালাম এবং আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত সাইয়্যিদাতুল উমাম আল খ্বামিসাহ আলাইহাস সালাম উনাদের
২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ সুমহান বেমেছাল বরকতময় ২রা রজবুল হারাম শরীফ! যিক্রুল্লাহ, খইরু খলক্বিল্লাহ, আস সিরাজুল মুনীর, ইমামুল মুত্তাকীন, মালিকুল জান্নাহ, আবু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সুমহান বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস এবং ইবনু রসূলিল্লাহ, আশবাহুল খলক্বি বিরসূলিল্লাহ, সাইয়্যিদুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত আন নূরুল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আহলান সাহলান! মহিমান্বিত নিসবাতুল আযীম শরীফ এবং মহিমান্বিত লাইলাতুর রগাইব শরীফ। আজ যিক্রুল্লাহ, খইরু খলক্বিল্লাহ, আস সিরাজুম মুনীর, সাইয়্যিদুল আরব, মালিকুল জান্নাহ, যাবীহুল্লাহ, সাইয়্যিদুনা হযরত আবূ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতুল উম্মাহাত, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, হাবীবাতুল্লাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুমহান বরকতময় আযীমুশ শান নিসবাতুল আযীম শরীফ দিবস এবং লাইলাতুর রগাইব শরীফ।
২২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সুমহান ও বরকতময় পবিত্র ২৯ জুমাদাল উখরা শরীফ! সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতু রসূলিল্লাহ আছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক দিবস এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আশির মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
দেশকে বাঁচানোর দেশকে আগানোর কারিগর রেমিটেন্স যোদ্ধাদের- “অতিরিক্ত ব্যায়, সুরক্ষার অভাব সহযোগিতার অভাব” এসব অভিযোগ আর কত শুনতে হবে? অকৃতজ্ঞ সরকার কৃতঘœ তকমাই পছন্দ করবে?
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বাংলাদেশকে ঘিরে ফেলছে ভারতের- এন-সার্কেল অন্তর্বর্তী সরকারের অন্ত:সারশূণ্যতা শুধু হতাশারই নয় বরং ঘোর অমানিশার।
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
দিন দিন বাড়ছে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, খুনসহ মারাত্মক সব অপরাধ এসব অপরাধের মূলে থাকছে কারখানা বন্ধ আর বেকারত্ব বৃদ্ধি এবং সরকারের গৃহীত ভূল অর্থনীতি সরকারের টনক নড়বে কবে?
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
এসএফবি তথ্যানুযায়ী ২০২০ সাল পর্যন্ত দেশে বাস্তচ্যূতদের সংখ্যা ৯৪ লাখ অপরদিকে গত পরশু প্রকাশিত আইওএম পরিবেশিত তথ্যানুযায়ী দেশে বাস্তচ্যূতদের সংখ্যা ৪৩ লাখ দুঃখজনক হলেও সত্য রাষ্ট্র বা সরকারের নিজস্ব তথ্য পরিসংখ্যান নেই। পাশাপাশি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় যথাযথ পদক্ষেপ ও প্রক্রিয়াও নেই। এর সমাধান জরুরী।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












