সম্পাদকীয়-১
দেশকে বাঁচানোর দেশকে আগানোর কারিগর রেমিটেন্স যোদ্ধাদের- “অতিরিক্ত ব্যায়, সুরক্ষার অভাব সহযোগিতার অভাব” এসব অভিযোগ আর কত শুনতে হবে? অকৃতজ্ঞ সরকার কৃতঘœ তকমাই পছন্দ করবে?
, ২৮ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ২১ সাবি’, ১৩৯৩ শামসী সন , ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রি:, ০৫ পৌষ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) সম্পাদকীয়
(১)
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
চলতি বছর বাংলাদেশের বৈদেশিক কর্মসংস্থান সন্তোষজনক অবস্থানে রয়েছে। গত ১ জানুয়ারি থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশ মোট ১০ লাখ ১১ হাজার ৮৮২ জন জনশক্তি রপ্তানি করেছে। জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো (বিএমইটি) জানিয়েছে, গত ১১ মাসে ১০ লাখ ১১ হাজার ৮৮২ জন বাংলাদেশি নাগরিক কাজের জন্য বিদেশে গেছেন। এর আগে, ২০২৪ সালে ১০ লাখ ১১ হাজার ৮৫৬ জন এবং ২০২৩ সালে ১৩ লাখ ৩ হাজার ৪৫৩ জন বাংলাদেশি কর্মী বিদেশ গেছেন।
বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়েছেন, সরকারকে প্রয়োজনভিত্তিক দক্ষ জনশক্তি যেমন- নার্স, চিকিৎসক এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যসেবা কর্মী গড়ে তুলতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে।
রেকর্ডসংখ্যক শ্রমিক বিদেশে গেলেও বাংলাদেশের প্রবাসী কর্মীদের বাস্তব চিত্র খুব একটা বদলায়নি। একক বাজারের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা, আকাশছোঁয়া অভিবাসন ব্যয়, দুর্বল সুরক্ষা ব্যবস্থা এবং অদক্ষ শ্রম রপ্তানির পুরোনো চক্র-সব মিলিয়ে দেশের শ্রম রপ্তানি ব্যবস্থা এখনো ভঙ্গুরই রয়ে গেছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
প্রবাসী কল্যাণ খাতে বাজেট বরাদ্দও কমেছে। প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ ১ হাজার ২১৭ কোটি টাকা থেকে কমে দাঁড়িয়েছে ৮৫৫ কোটি টাকায়। গত পাঁচ বছরে জাতীয় বাজেটের গড়ে মাত্র শূন্য দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে এই খাতে।
অথচ প্রবাসীরা প্রতিবছর ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন।
প্রসঙ্গত আমরা মনে করি, 'এই বরাদ্দ কমে যাওয়াই স্পষ্ট করে দেয় যে প্রবাসী কল্যাণকে অগ্রাধিকার হিসেবে দেখা হয়নি।'
প্রবাসী লাউঞ্জ, বিদেশে পোস্টাল ব্যালটে ভোটাধিকার কিংবা সৌদি আরবের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় শ্রমচুক্তির মতো সাম্প্রতিক সরকারি উদ্যোগগুলো কাঠামোগত কোনো পরিবর্তন আনতে পারেনি।
প্রবাসী মন্ত্রণালয় দৈনন্দিন প্রশাসনিক কাজে সীমাবদ্ধ থেকেছে এবং অভিবাসন ব্যবস্থাপনা নতুন করে সাজানোর ঐতিহাসিক সুযোগ হাতছাড়া করেছে।
আগের সরকার পতনের পর বিশেষজ্ঞরা দক্ষতা উন্নয়ন, কল্যাণ, নিয়োগ সংস্কার ও শ্রম কূটনীতি নিয়ে একটি 'ন্যাশনাল মাইগ্রেশন ডিকেড' ঘোষণার কথা বললেও বাস্তবে তেমন কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি।
(২)
শ্রমিকের কাঁধে সবচেয়ে বড় বোঝা-অভিবাসন ব্যয়
বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য এখনো অভিবাসনের সবচেয়ে বড় সমস্যা অতিরিক্ত অভিবাসন ব্যয়।
দৈনিক আল ইহসানের অনুসন্ধানে জানা গেছে, অনিয়ন্ত্রিত দালালদের কারণে একই বাজারে যেতে বাংলাদেশি শ্রমিকদের নেপালি শ্রমিকদের তুলনায় তিন থেকে চার গুণ বেশি টাকা খরচ করতে হয়।
এর পাশাপাশি, 'বিমানবন্দরে হয়রানি কমানো জরুরি। শুধু লাউঞ্জ করলেই সমস্যা মেটে না। শ্রমিকেরা চান ঝামেলাহীন অভিজ্ঞতা, বাহ্যিক সাজসজ্জা নয়।'
সরকার ব্যয়ের সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ করলেও তা কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করতে পারেনি। অতিরিক্ত টাকা নেওয়া সংস্থাগুলোর বিরুদ্ধে কোনো কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
যে ব্যবস্থায় শ্রমিককে সুরক্ষা দেওয়ার কথা, সেই ব্যবস্থার খরচই শ্রমিককে বহন করতে হচ্ছে।
প্রবাসী শ্রমিকদের কাছ থেকে মাথাপিছু ৩ হাজার ৫০০ টাকা নিয়ে গঠিত ওয়েজ আর্নার্স ওয়েলফেয়ার ফান্ডের বড় অংশ প্রশাসনিক খাতে ব্যয় হচ্ছে, বিপদে পড়া শ্রমিকদের সহায়তায় নয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বাংলাদেশ এখনো কম দক্ষ শ্রমিক রপ্তানি করছে স্বল্প মজুরির বাজারে। বিএমইটির প্রশিক্ষণগুলো স্বল্পমেয়াদি, দুর্বলভাবে স্বীকৃত এবং আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও কারিগরি সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয়ের অভাবে দক্ষ শ্রম অভিবাসনের একটি ধারাবাহিক পথ তৈরি হয়নি।
এই সমন্বয়হীনতাই বাংলাদেশকে নিম্নমূল্যের শ্রম রপ্তানির ফাঁদে আটকে রেখেছে।
(৩)
এদিকে মালয়েশিয়া, উপসাগরীয় দেশগুলো ও ইউরোপ থেকে আসা প্রতিবেদনে দূতাবাস সেবার দীর্ঘস্থায়ী ব্যর্থতার চিত্র উঠে এসেছে। শ্রম উইংগুলো প্রায়ই জনবলস্বল্প, ভুলভাবে বণ্টিত এবং শ্রমিকদের জন্য দুর্লভ।
কুয়ালালামপুরে সাত বছর ধরে বসবাসরত এক বাংলাদেশি নির্মাণশ্রমিক বলেন, 'আমরা দূতাবাসে গেলে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে বলে বা পরে আসতে বলে। ফোন ধরেই না। মালিকের সঙ্গে সমস্যা হলে কোনো দিকনির্দেশনা পাই না।'
তিনি আরও জানান, দূতাবাস-সংশ্লিষ্ট কিছু কর্মকর্তা অনেক সময় 'সমস্যা সমাধানের বদলে বাধা তৈরি করেন'। ফলে জরুরি অবস্থাতেও শ্রমিকদের বেসরকারি দালালের কাছে যেতে হয়।
অন্তর্বর্তী সরকার এখনো মালয়েশিয়া, ওমান ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ গুরুত্বপূর্ণ শ্রমবাজার খুলতে পারেনি। আগের বন্ধ হয়ে যাওয়া নয়টি বাজারও পুনরুজ্জীবিত করতে পারেনি।
অভিজ্ঞমহল সতর্ক করে বলেন, এই পরিস্থিতি চলতে থাকলে আগামী বছর বিদেশে কর্মী পাঠানো হঠাৎ কমে যেতে পারে।
এমনকি বাংলাদেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য গন্তব্য সৌদি আরবেও এখন নতুন কড়াকড়ি আসছে-তাকামুল সনদ, ইকামা প্রক্রিয়ায় দেরি, বেতন পরিশোধে বিলম্ব ও চাকরি বদলের জটিলতা শ্রমিকদের অনিশ্চয়তা বাড়াচ্ছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, 'এই চাপগুলো একটি বড় ধরনের দুর্বলতা প্রকাশ করছে। পুরো ব্যবস্থা একটি বাজারের ওপর দাঁড়িয়ে আছে। সৌদি আরবে সামান্য নীতিগত পরিবর্তনই পুরো ব্যবস্থাকে অচল করে দিতে পারে।'
মালয়েশিয়ায় কর্মরত প্রবাসী শ্রমিক নিলয় মজুমদার বলেন, 'আমরাই দেশে ডলার পাঠাই। কিন্তু বিপদে পড়লে আমাদের পাশে দাঁড়ানোর কেউ নেই।'
বাংলাদেশ এখনো রেমিট্যান্সকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে। কিন্তু যারা সেই রেমিট্যান্স এনে দেন, সেই শ্রমিকদের অগ্রাধিকার নেই।
আমাদের প্রবাসী ভাইবোনেরা অক্লান্ত পরিশ্রম করে দেশে অর্থ পাঠাচ্ছেন। তাদের শক্ত হাতেই আমাদের সঞ্চয় সমৃদ্ধি হচ্ছে। তাদের শক্ত হাত আরও শক্ত হবে যদি এসব শ্রমিককে যথেষ্ট দক্ষ করে বিদেশে পাঠানো যায়। ইনশাআল্লাহ সেই কাজ করতে হবে দেশের সরকারকেই।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
বাংলাদেশকে ঘিরে ফেলছে ভারতের- এন-সার্কেল অন্তর্বর্তী সরকারের অন্ত:সারশূণ্যতা শুধু হতাশারই নয় বরং ঘোর অমানিশার।
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
দিন দিন বাড়ছে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, খুনসহ মারাত্মক সব অপরাধ এসব অপরাধের মূলে থাকছে কারখানা বন্ধ আর বেকারত্ব বৃদ্ধি এবং সরকারের গৃহীত ভূল অর্থনীতি সরকারের টনক নড়বে কবে?
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
এসএফবি তথ্যানুযায়ী ২০২০ সাল পর্যন্ত দেশে বাস্তচ্যূতদের সংখ্যা ৯৪ লাখ অপরদিকে গত পরশু প্রকাশিত আইওএম পরিবেশিত তথ্যানুযায়ী দেশে বাস্তচ্যূতদের সংখ্যা ৪৩ লাখ দুঃখজনক হলেও সত্য রাষ্ট্র বা সরকারের নিজস্ব তথ্য পরিসংখ্যান নেই। পাশাপাশি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় যথাযথ পদক্ষেপ ও প্রক্রিয়াও নেই। এর সমাধান জরুরী।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহান বিজয় দিবসে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সত্যিকার উপলব্ধি জাগ্রত হোক সবার অন্তরে। সংস্কারের দাবীদার সরকারকে উপলব্ধিতে সক্ষমতা আনতেই হবে- যে, সত্যিকার ইসলামী অনুপ্রেরণাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং সংস্কারের পরিক্রমা
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ মহিমান্বিত ২৩শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, আফদ্বালুন নাস ওয়ান নিসা বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহিমান্বিত ২২শে জুমাদাল উখরা শরীফ! খলীফাতু রসূলিল্লাহ, আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া, খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সুমহান বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস এবং আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র খিলাফত মুবারক গ্রহণ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ মহিমান্বিত ২১শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ! যা সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, খইরু বানাতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার সুমহান দিবস।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুবারক হো- মহাপবিত্র মহাসম্মানিত মহামহিমান্বিত ২০শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুর রবিয়াহ যাহরা আলাইহাস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতুর রসূল আছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সরকারী ওষুধ লুটের ব্যবসা বহু রকম। জনস্বাস্থ্যের হুমকি বহুবিধ। সংবেদনশীল এ বিষয়টির প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের উদাসীনতা বরদাশতের বাইরে
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
জননিরাপত্তাকে প্রধান কর্তব্য বললেও অন্তর্বর্তী সরকার করুণভাবে ব্যর্থ হচ্ছে কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পথে পরিচালিত হলেই সফল হওয়া সম্ভব হবে ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা দুরূহ হলেও অসম্ভব নয় খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় খুব সহজেই পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা সম্ভব ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জালিম ও তাবেদার সরকারের করে যাওয়া আত্মঘাতী পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি অবিলম্বে বাতিল করতে হবে। সরকারের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা আমলাদের বাধা অবদমন করে পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাবাহিনীর পূরো কর্তৃত্বের অধিকার সেনাবাহিনীকেই প্রতিফলিত করে প্রকৃত শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












