সম্পাদকীয়-১
আজ মহিমান্বিত ২২শে জুমাদাল উখরা শরীফ! খলীফাতু রসূলিল্লাহ, আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া, খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সুমহান বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস এবং আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র খিলাফত মুবারক গ্রহণ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
যে মহান দিবস মুবারক উনার তাৎপর্য অনুধাবন করা গোটা মুসলিম উম্মাহর জন্য ফরয।
, ২২ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ১৫ সাবি’, ১৩৯৩ শামসী সন , ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রি:, ২৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) সম্পাদকীয়
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত অন্য কাউকে যদি বন্ধুরূপে কবুল করতাম তবে, তিনি হতেন আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া, সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি। ” সুবহানাল্লাহ!
উল্লেখ্য, আজ মহাপবিত্র ২২শে জুমাদাল উখরা শরীফ সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার বিছালী শান মুবারক প্রকাশ উনার দিন হওয়ায় স্বভাবতই তা আলাদা গুরুত্ব ও তাৎপর্য রাখে। যার মর্ম অনুধাবনে রয়েছে খাছ রহমত মুবারক ও বরকত মুবারক লাভের কারণ।
মূলত, হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি ছিলেন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সর্বোত্তম হযরত ছাহাবী আলাইহিস সালাম। উনার মর্যাদা মুবারক, উনার মূল্যায়ন মুবারক করা আমাদের সাধ্যের বাইরে।
সুমহান নুবুওওয়াত মুবারক উনার পূর্ণ জীবন মুবারক-এ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সবচেয়ে প্রিয় ছাহাবী হওয়ার গুণাবলী থেকে শুরু করে, দান মুবারক উনার ক্ষেত্রে, সম্মানিত ইবাদত উনার ব্যাপারে, মুরতাদদের সাথে যুদ্ধের বর্ণনাসহ পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার সার্বিক খিদমতে সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার ভূয়সী প্রশংসায় বহু পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!
বিশেষ করে এক্ষেত্রে পবিত্র সূরা তওবা শরীফ উনার পবিত্র চল্লিশ নং পবিত্র আয়াত শরীফখানা বিশেষ প্রণিধানযোগ্য। কারণ, এতে একখানা পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যেই উনার তিনটি প্রশংসার উল্লেখসহ উনাকে ‘ছানী ইছনাইন’ বলে সুমহান মর্যাদা মুবারক দেয়া হয়েছে। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
এই পবিত্র আয়াত শরীফ উনার ফযীলত বর্ণনা প্রসঙ্গে স্বয়ং হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আমার সারা জীবনের আমল যদি সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সেই তিন রাত্রির আমলের সমান হতো!
(২)
‘তবারানী শরীফ’ কিতাবের পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হযরত নবী আলাইহিমুস সালামগণ উনাদের পরে হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনিই সর্বোত্তম। ” সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি একাধিক স্থানে উনার ছানা-ছিফত মুবারক করেছেন। উনার প্রশংসা অসংখ্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে। হযরত নবী ও রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের পরে যিনি সর্বশ্রেষ্ঠ মর্যাদার অধিকারী তিনিই হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম এবং এই “ছিদ্দীক্বে আকবর” লক্বব মুবারক উনার একক বৈশিষ্ট্য। উনার মর্যাদা মুবারক স্বল্প পরিসরে উল্লেখ করা সম্ভব নয়। এমন কোনো ভাষা নেই, যে ভাষায় উনার জীবনীগ্রন্থ রচিত হয়নি। তিনি ছিলেন সেই মহান ব্যক্তিত্ব; যিনি বয়স্ক পুরুষদের মধ্যে প্রথম পবিত্র দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেন, প্রথম পবিত্র কুরআন শরীফ সংগ্রহকারী অর্থাৎ জামিউল কুরআন এবং নাম দেন মুছহাফ এবং উনাকেই প্রথম ‘খলীফাতু রসূলিল্লাহ’ বলে অভিহিত করা হয়েছে। হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিরল ব্যক্তিত্ব। সম্মানিত নুবুওওয়াত মুবারক উনার পর উনার সম্মানিত ইমামত ও খিলাফত মুবারক সকলেই বিনা দ্বিধায় মেনে নেন।
উল্লেখ্য, মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের পরে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনারাও উদাত্ত কন্ঠ মুবারক-এ সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ছানা-ছিফত মুবারক করেছেন। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যাহিরীভাবে মহাসম্মানিত পর্দা মুবারক প্রকাশ উনার পর আমরা এমনি এক অবস্থায় পড়েছিলাম যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার মাধ্যমে আমাদের প্রতি অনুগ্রহ না করলে আমরা ধ্বংস হয়ে যেতাম। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
(৩)
বিশেষভাবে উল্লেখ্য, আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি হিজরী ১৩ সালের ২২শে পবিত্র জুমাদাল উখরা শরীফ সম্মানিত খিলাফত উনার দায়িত্ব গ্রহণ করেন। গোটা মুসলিম জাহানের খিলাফতের দায়িত্ব যখন আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার প্রতি সমর্পণের কথা বলা হলো তখন আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, “আমি খিলাফত মুবারক উনার দায়িত্ব চাই না। খলীফাতু রসূলিল্লাহ সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি তখন দ্ব্যর্থহীন কন্ঠে বললেন, আপনি খিলাফত উনার দায়িত্ব না চাইলেও খিলাফত আপনাকে চায়। সুবহানাল্লাহ!
(৪)
বস্তুতঃ দীর্ঘ ১০ বছর ৬ মাস খিলাফত বেমেছাল যোগ্যতা ও দক্ষতার দ্বারা পরিচালনা করে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার স্বর্ণযুগ তৈরি করে গোটা পৃথিবীতে খিলাফত মুবারক বিস্তার করে আমিরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি প্রমাণ করেছিলেন যে- উনার সম্পর্কে খলীফাতু রসূলিল্লাহ সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার মন্তব্য অক্ষরে অক্ষরে সত্য ছিলো। সুবহানাল্লাহ!
জনগণের কল্যাণে তিনি সর্বদাই নিয়োজিত থাকতেন। জনসাধারণের অবস্থা চাক্ষুস দেখার জন্য তিনি পবিত্র মদীনা শরীফ উনার অলিতে গলিতে রাতের আঁধারে ঘুরে বেড়াতেন এবং অসহায় মানুষের কাছে নিজ হাতে সাহায্য পৌঁছে দিতেন। পৃথিবীর ইতিহাসে এর কোনোও নজির নেই। কিন্তু তারপরেও জনগণের কল্যাণ সাধনে তিনি যেন নিজের উপর নিজে সন্তুষ্ট ছিলেন না। সবসময়ই তিনি চিন্তা করতেন এর চেয়েও বেশি কি করে মুসলমানদের কল্যাণ করা যায়। সুবহানাল্লাহ!
(৫)
প্রসঙ্গত, ৯৮ ভাগ মুসলমানের এদেশে আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূকে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাদের মূল্যায়ন মুবারক, স্মরণ মুবারক অতি আবশ্যক। আজকের এই বিশেষ দিবস মুবারক উপলক্ষ্যে সরকারি ছুটি ঘোষণা করা রাষ্ট্রযন্ত্রের একান্ত কর্তব্য। গোটা শিক্ষানীতিতে অর্থাৎ পাঠ্যক্রমে উনার সার্বিক আলোচনা মুবারক করা ফরয। উনাদের অনুপম আদর্শ মুবারক-ই পারবে আজকের এ বল্গাহারা জাতিকে আদর্শের লাগাম পরাতে, পূঁজিবাদী অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় বিধ্বস্ত মানবীয় চরিত্রকে মানবতার পরশ দিতে সর্বোপরি উচ্ছৃঙ্খল জনতাকে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আলো দিতে।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ মহিমান্বিত ২১শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ! যা সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, খইরু বানাতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার সুমহান দিবস।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুবারক হো- মহাপবিত্র মহাসম্মানিত মহামহিমান্বিত ২০শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুর রবিয়াহ যাহরা আলাইহাস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতুর রসূল আছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সরকারী ওষুধ লুটের ব্যবসা বহু রকম। জনস্বাস্থ্যের হুমকি বহুবিধ। সংবেদনশীল এ বিষয়টির প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের উদাসীনতা বরদাশতের বাইরে
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
জননিরাপত্তাকে প্রধান কর্তব্য বললেও অন্তর্বর্তী সরকার করুণভাবে ব্যর্থ হচ্ছে কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পথে পরিচালিত হলেই সফল হওয়া সম্ভব হবে ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা দুরূহ হলেও অসম্ভব নয় খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় খুব সহজেই পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা সম্ভব ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জালিম ও তাবেদার সরকারের করে যাওয়া আত্মঘাতী পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি অবিলম্বে বাতিল করতে হবে। সরকারের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা আমলাদের বাধা অবদমন করে পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাবাহিনীর পূরো কর্তৃত্বের অধিকার সেনাবাহিনীকেই প্রতিফলিত করে প্রকৃত শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ভারত সীমান্তে ১৫ বছরে নিহত স্বীকৃত হিসেবে ছয় শতাধিক বাংলাদেশি। প্রকৃত সংখ্যা আরো বেশী। জ্বলন্ত প্রশ্ন হলো- বাংলাদেশিদের জীবনের কি কোনো মূল্য নেই? বিজিবির আত্মরক্ষার কি কোনো অধিকার নেই? বিজিবি কি দর্শকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে সীমান্ত পাহারা দিবে?
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে সেনাবাহিনীর গৌরবোজ্জল ভূমিকা যেমন জ্বলজ্বল, উন্নয়নে ঝলমল তেমনি সংকটকালেও থাকুক সমুজ্জল
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৮ লাখ মেট্রিক টন লবণ মওজুদ থাকার পরও অবুঝ অন্তর্বর্তী সরকারকে লবণ আমদানী আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। লবণ শিল্পের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা সংরক্ষণ অবকাঠামোর অভাব অতিশীঘ্র দূর করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহিমান্বিত ১৪ই জুমাদাল উখরা শরীফ। আজ পঞ্চম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, হুজ্জাতুল ইসলাম, হযরত ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ সুমহান দিবস মুবারক উনার তাৎপর্য অনুধাবন করা গোটা মুসলিম উম্মাহ্র জন্য বিশেষ প্রয়োজনীয় এবং ফজিলতের কারণ।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
দেশে মানসিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। বিপরীতে স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ০.৪৪% ব্যয় হচ্ছে মানসিক চিকিৎসায়। রয়েছে মানসিক বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ জনবল সঙ্কট। সরকারের উচিত, দেশের মানসিক চিকিৎসা ব্যবস্থায় উন্নত করা এবং পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অবৈধ পথে বিদেশে গিয়ে ভয়াবহ নির্যাতিত হওয়ার পাশাপাশি নিঃস্ব হচ্ছে বহু পরিবার। মানব পাচার রোধে শক্ত ও সমন্বিত ব্যবস্থা নেয়া জরুরী দরকার।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)












