এসএফবি তথ্যানুযায়ী ২০২০ সাল পর্যন্ত দেশে বাস্তচ্যূতদের সংখ্যা ৯৪ লাখ অপরদিকে গত পরশু প্রকাশিত আইওএম পরিবেশিত তথ্যানুযায়ী দেশে বাস্তচ্যূতদের সংখ্যা ৪৩ লাখ দুঃখজনক হলেও সত্য রাষ্ট্র বা সরকারের নিজস্ব তথ্য পরিসংখ্যান নেই। পাশাপাশি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় যথাযথ পদক্ষেপ ও প্রক্রিয়াও নেই। এর সমাধান জরুরী।
, ২৬ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ১৯ সাবি’, ১৩৯৩ শামসী সন , ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রি:, ০৩ পৌষ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) সম্পাদকীয়
(১)
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
২০১৪ সাল থেকে ৭ বছরে দেশের ৫৮ জেলায় পানিবায়ু সংক্রান্ত বিভিন্ন দুর্যোগে অন্তত ১ হাজার ৫৩ জনের প্রাণহানি ও ৯৪ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
সমীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ৭ বছরে ১৫টি বড় দুর্যোগে ৪ কোটি ২০ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং একই সময়ে বাংলাদেশ ১০৪ মিলিয়ন ডলার সহায়তা পেয়েছে।
২০১৪ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত সব বড় প্রাকৃতিক দুর্যোগের তথ্য বিশ্লেষণ করে বাংলাদেশে কর্মরত ৪৫টি এনজিওর নেটওয়ার্ক স্টার্ট ফান্ড বাংলাদেশ (এসএফবি) এই সমীক্ষাটি পরিচালনা করেছে।
অপরদিকে বিভিন্ন দুর্যোগে দেশে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা বাড়ছে, তা জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সাম্প্রতিক গণনা নতুন করে প্রকাশ করেছে। গত পরশু গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।
আইওএমের গণনার তথ্যানুযায়ী, প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে বর্তমানে ৪৯ লাখ ৫৫ হাজার ৫২৭ জন দেশের ভেতরে বাস্তুচ্যুত অবস্থায় রয়েছে।
প্রসঙ্গত উপরের তথ্য দুটির মধ্যে বড় ফারাক, তাই শুধু বিস্ময়কর নয়; এর চেয়ে অনেক বেশী দুঃখজনক হলো যে দুটো পরিসংখ্যানই পরনির্ভর। বাংলাদেশ যে স্বাধীন সার্বভৌম সরকার;
সে সরকারের তথা রাষ্ট্রের নিজস্ব পরিসংখ্যান কোথায়?
সে প্রক্রিয়া কোথায়?
প্রকাশ কোথায়?
দৈনিক আল ইহসান শরীফের অনুসন্ধানে জানা গেছে, উদ্বাস্তু মানুষগুলোর অধিকাংশই গ্রামীণ এলাকার বাসিন্দা, যাদের জীবিকা মূলত কৃষি ও প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর নির্ভরশীল। ফলে দুর্যোগ তাদের জীবনে শুধু ঘরবাড়ি হারানোর সংকটই নয়, বরং দীর্ঘমেয়াদি দারিদ্র্য ও কর্মের অনিশ্চয়তা তৈরি করছে।
এ তথ্য প্রমাণ করে যে এ সংকট নতুন নয়; বরং পুরনো। বন্যা, ঘূর্ণিঝড় ও নদীভাঙনের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ এ বাস্তুচ্যুতিকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। দেশে প্রতি বছর নানা ধরনের দুর্যোগ ঘটলেও এতদিন পর্যন্ত প্রাকৃতিক দুর্যোগে অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত মানুষের সুনির্দিষ্ট কোনো জাতীয় পরিসংখ্যান ছিল না।
(২)
প্রাকৃতিক দুর্যোগজনিত বাস্তুচ্যুতির বড় কারণই পানি। বাংলাদেশের নিজস্ব পানিসম্পদের অব্যবস্থাপনার পাশাপাশি ভারতের পানি বণ্টন নীতির কারণেও এ দেশের মানুষ খরা ও বন্যার মতো দুর্যোগে পড়ছে।
দেশের ১৪৫টি উপজেলা ও ১৩টি জেলায় ভয়াবহ নদীভাঙন ঘটছে। রাজশাহীতে গ্রাউন্ড ওয়াটার কমে গিয়েছে। খুলনায় মিঠাপানির সংকট। রংপুরে তিস্তার ভাঙনসহ দেশের যেখানেই বাস্তুচ্যুতি হচ্ছে, সেখানেই পানি বড় কারণ হয়ে দেখা দিয়েছে। কিন্তু দুর্যোগ নিয়ে যারা কাজ করছেন, তারা এখনো পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা নিয়ে সচেতন হননি। বেসরকারিভাবে তো বটেই সরকারিভাবেও বহু খাল, নদী, বিল, পুকুর ভরাট করে অবকাঠামো নির্মাণ করা হচ্ছে। পানিপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত করার ফলে নানা প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও বাস্তুচ্যুতির ঘটনা ঘটছে।
ঘরবাড়ি হারানোতেই থেমে থাকছে না দুর্যোগে বাস্তুচ্যুতদের দুর্ভোগ। পরেও নানা ধরনের বৈষম্য ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে তারা। বিশেষ করে দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত নারীরা পারিবারিক সহিংসতার সবচেয়ে বেশি শিকার হচ্ছেন বলে এডিবির পর্যবেক্ষণে উঠে এসেছে। একই সঙ্গে তাদের মানসিক স্বাস্থ্যও নানা ধরনের ঝুঁকিতে পড়ছে। একই সঙ্গে শিশু ও শারীরিকভাবে অক্ষম বা বিশেষ চাহিদাসম্পন্নরাও নানা ধরনের হয়রানি ও সহিংসতার শিকার হচ্ছে।
প্রাকৃতিক কারণে ঘটিত বাস্তুচ্যুতির ঘটনাগুলোকে বাধ্যতামূলক বাস্তুচ্যুতি বলা হয়। যেখানে পরিবেশ খারাপ হয়ে গিয়েছে বা এলাকা দুর্যোগপ্রবণ হয়ে গিয়েছে, সেখান থেকে মানুষ অন্যত্র সরে যায়। এক্ষেত্রে দেখা যায়, বেশির ভাগ মানুষ শহরমুখী হয়। যদি আমাদের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার আওতায় আমরা খাপ খাইয়ে নেয়ার সক্ষমতা বাড়াতে পারি, মানুষকে দুর্যোগ মোকাবেলার কৌশল শেখাতে পারি, তাহলে মানুষ কম শহরমুখী হবে।
(৩)
আমাদের সমস্যা হলো দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার কার্যক্রম চলে গিয়েছে আমলাদের হাতে। কিন্তু আমলারা তো এ বিষয়ে এক্সপার্ট নন। এটি একটি বিজ্ঞান। এটা জানতে হবে। আর তা একদিন বা দুদিনে জানার বিষয়ও নয়। পাশাপাশি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ থেকে যেসব ছেলেমেয়ে পাস করে বেরোচ্ছে, তাদেরও সরাসরি দুর্যোগ মোকাবেলার কাজে লাগানো যাচ্ছে না।
প্রাকৃতিক দুর্যোগের একটি বড় কারণ হিসেবে ধরা হচ্ছে অপরিকল্পিত নগরায়ণকে। বর্তমান বিশ্বে নগরায়ণ সবচেয়ে দ্রুতগতিতে ঘটছে দক্ষিণ এশিয়ায়। অপরিকল্পিত হওয়ায় এসব নগরে এখন বন্যাসহ নানা প্রাকৃতিক দুর্যোগের পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদি পানিবদ্ধতার মতো নাগরিক সমস্যাও বড় ধরনের সংকটের কারণ হয়ে উঠেছে। প্রায় এক কোটি বাসিন্দার নগরী ঢাকার চারপাশে ছোট-বড় ছয়টি নদ-নদী রয়েছে। বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ এ নগরী স্ফীত হয়ে উঠেছে অপরিকল্পিতভাবে। নগরীর চারপাশের নদ-নদীগুলোর তীর দুর্বল ব্যবস্থাপনা ও নিষ্কাশন ব্যবস্থার কারণে প্রতি বছরই বন্যা ও মারাত্মক পানিবদ্ধতার ঝুঁকিতে পড়ে ঢাকা। নগরীর অপরিকল্পিত সম্প্রসারণ থামানো না গেলে এ সংকট সামনের দিনগুলোয় আরো বড় হয়ে দেখা দেয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
(৪)
বাংলাদেশে প্রাকৃতিক দুর্যোগকবলিত হলে মানুষ গণহারে ঢাকায় চলে আসে। এতে ঢাকার জনজীবনে মারাত্মক চাপ পড়েছে। সরকারকে অবশ্যই বাস্তুচ্যুতির সমস্যাটি নিয়ে ভাবতে হবে। ক্রমবর্ধমান আকারে মানুষ ঢাকায় প্রবেশের কারণে শহরটি বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়ছে। এখনই ঢাকার পানি, বাতাস ও মাটি মারাত্মক দূষিত। এ ধারা চলতে থাকলে দূষণের মাত্রা আরো বাড়বে। একটি শহরের যে স্বাভাবিক ও সর্বোচ্চ ধারণক্ষমতা আছে, সেটি যদি পার হয়ে যায় তাহলে ওই শহরের অস্তিত্বও ঝুঁকির মুখে পড়ে যায়। সুতরাং ঢাকাকে বাঁচাতে হলে বাস্তুচ্যুত মানুষের জন্য বিকল্প বাসস্থানের কথা ভাবতে হবে।
সর্বপোরি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় সরকারকে সঠিক পরিসংখ্যান যথাযথ পদক্ষেপ এবং স্বচ্ছতা ও মহমর্মিতার প্রসারও ঘটাতে হবে ইনশাআল্লাহ।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহান বিজয় দিবসে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সত্যিকার উপলব্ধি জাগ্রত হোক সবার অন্তরে। সংস্কারের দাবীদার সরকারকে উপলব্ধিতে সক্ষমতা আনতেই হবে- যে, সত্যিকার ইসলামী অনুপ্রেরণাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং সংস্কারের পরিক্রমা
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ মহিমান্বিত ২৩শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, আফদ্বালুন নাস ওয়ান নিসা বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহিমান্বিত ২২শে জুমাদাল উখরা শরীফ! খলীফাতু রসূলিল্লাহ, আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া, খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সুমহান বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস এবং আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র খিলাফত মুবারক গ্রহণ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ মহিমান্বিত ২১শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ! যা সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, খইরু বানাতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার সুমহান দিবস।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুবারক হো- মহাপবিত্র মহাসম্মানিত মহামহিমান্বিত ২০শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুর রবিয়াহ যাহরা আলাইহাস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতুর রসূল আছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সরকারী ওষুধ লুটের ব্যবসা বহু রকম। জনস্বাস্থ্যের হুমকি বহুবিধ। সংবেদনশীল এ বিষয়টির প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের উদাসীনতা বরদাশতের বাইরে
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
জননিরাপত্তাকে প্রধান কর্তব্য বললেও অন্তর্বর্তী সরকার করুণভাবে ব্যর্থ হচ্ছে কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পথে পরিচালিত হলেই সফল হওয়া সম্ভব হবে ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা দুরূহ হলেও অসম্ভব নয় খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় খুব সহজেই পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা সম্ভব ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জালিম ও তাবেদার সরকারের করে যাওয়া আত্মঘাতী পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি অবিলম্বে বাতিল করতে হবে। সরকারের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা আমলাদের বাধা অবদমন করে পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাবাহিনীর পূরো কর্তৃত্বের অধিকার সেনাবাহিনীকেই প্রতিফলিত করে প্রকৃত শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ভারত সীমান্তে ১৫ বছরে নিহত স্বীকৃত হিসেবে ছয় শতাধিক বাংলাদেশি। প্রকৃত সংখ্যা আরো বেশী। জ্বলন্ত প্রশ্ন হলো- বাংলাদেশিদের জীবনের কি কোনো মূল্য নেই? বিজিবির আত্মরক্ষার কি কোনো অধিকার নেই? বিজিবি কি দর্শকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে সীমান্ত পাহারা দিবে?
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে সেনাবাহিনীর গৌরবোজ্জল ভূমিকা যেমন জ্বলজ্বল, উন্নয়নে ঝলমল তেমনি সংকটকালেও থাকুক সমুজ্জল
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৮ লাখ মেট্রিক টন লবণ মওজুদ থাকার পরও অবুঝ অন্তর্বর্তী সরকারকে লবণ আমদানী আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। লবণ শিল্পের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা সংরক্ষণ অবকাঠামোর অভাব অতিশীঘ্র দূর করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)












