তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষতা দাবীদার ভারতে দিন দিন মুসলমান নির্যাতনের খবর মহা আশঙ্কাজনক হয়ে উঠছে একের পর এক মসজিদ ধ্বংস করা হচ্ছে ৩৭০ ধারা বাতিল করে মুসলমানদের কাশ্মীরের মর্যাদা হরণ করা হয়েছে মুসলমান নাম সম্বলিত সব নিশানা বাদ দেয়া হচ্ছে মুসলিম শরীয়া আইন বাতিল করা হচ্ছে এবার সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন করে মুসলমানদের উচ্ছেদের পায়তারা চলছে খুব দ্রুতই উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা, দখলদার, সন্ত্রাসী ইহুদীবাদীদের ভূমিকায় অবতীর্ন হয়ে মুসলমানদের আরেক গাজাবাসীতে পরিণত করতে চাচ্ছে (নাউযুবিল্লাহ)
, ২০ শাবান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৩ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ০২ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ১৮ ফাল্গুন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
(প্রথম পর্ব)
আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই চালু হয়ে যাবে ভারতে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন। চার বছরেরও বেশি আগে এই বিতর্কিত আইন দেশের পার্লামেন্টে পাশ হলেও এখনও ধারা তৈরি না হওয়ায় তা চালু হয়নি।
এই আইনের ফলে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান থেকে সে সব দেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘু হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন ও খ্রিষ্টানরা যদি ধর্মীয় সহিংসতার কারণে ২০১৪ সালের ৩১শে ডিসেম্বরের আগে ভারতে এসে থাকেন, তাহলে তারা ভারতীয় নাগরিকত্ব পাবেন।
২০১৯ সালে যখন আইনটি পাস করা হয় সে সময়ে ভারতজুড়ে ব্যাপক প্রতিবাদ হয়। এই প্রতিবাদে যোগ দিয়েছিলেন বিপুল সংখ্যক নারী ও মুসলিমরা।
এই প্রক্রিয়ায় এর আগে আসামের চূড়ান্ত নাগরিক তালিকা (এনআরসি) থেকে বাদ পড়েন ১৯ লাখ ৬ হাজার ৬৫৭ জন। বাদ পড়াদের অধিকাংশই মুসলিম। তখনও এই নাগরিকত্ব আইন পাস হয়নি।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহ নাগাদ ভারতে সংসদ ভোটের (লোকসভা নির্বাচন) তফসিল ঘোষণা হতে চলেছে। তফসিল ঘোষণার পর বর্তমান বিজেপি সরকারের ভূমিকা অনেকটা কেয়ারটেকারের মতো হয়ে যাবে। যে কারণেই এ নিয়ে তৎপরতা বিজেপি।
নাগরিকত্ব হল রাষ্ট্রের সঙ্গে ব্যক্তির সম্পর্কের নাম। রাষ্ট্রের সদস্যকে নাগরিক বলে। নাগরিকরা রাষ্ট্র পরিচালনায় অংশগ্রহনের অধিকার সহ কিছু বিশেষ অধিকার পান। তেমনি তাদের কিছু দায়িত্বও থাকে। কোনো ক্লাবের সদস্য হতে যেমন সেই ক্লাবের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কিছু যোগ্যতা দরকার, তেমনই রাষ্ট্রের নাগরিক হতেও কিছু শর্ত পূরণ করতে হয়। সংবিধান হল রাষ্ট্রের বা দেশের গঠনতন্ত্র। দাবীদার গণপ্রজাতন্ত্রী ভারত রাষ্ট্রের সংবিধান ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি বলবৎ হয়। নাগরিকত্ব বিষয়টি সংবিধানের দ্বিতীয় খ-ে (চধৎঃ - ওও) অনুচ্ছেদ বা ধারা (অৎঃরপষব) ৫ থেকে ১১ পর্যন্ত বর্ণিত আছে।
ভারতে সংবিধানের ধারা ৫ অনুযায়ী সংবিধান বলবৎ হওয়ার সময় ভারত ভূখ-ে বাসকারী যাদের জন্ম ভারতে হয়েছে বা যাদের মা-বাবার কোনো একজনের জন্ম ভারতে হয়েছে অথবা যারা সংবিধান বলবৎ হওয়ার পূর্ববর্তী ন্যূনতম টানা ৫ বছর ভারতে সাধারণভাবে বসবাস করেছেন তারা সবাই ভারতীয় নাগরিক। সংবিধানের ধারা ৬ বলছে যে যারা পাকিস্থান থেকে ভারতে এসেছেন এবং যাদের বা যাদের মা-বাবা কিংবা মাতামহ-মাতামহী অথবা পিতামহ-পিতামহীর যে কোনো একজন অবিভক্ত ভারতে জন্মেছেন তাদের ভারতীয় নাগরিক হিসেবে মেনে নেওয়া হবে যদি তারা ১৯ জুলাই ১৯৪৮-এর আগে ভারতে এসে থাকেন; এবং যদি তার পরবর্তী সময়ে এসে থাকেন ও ৬ মাস থাকার পর আবেদন করে ভারতীয় নাগরিক হিসেবে নাম নথিভুক্ত করে থাকেন তাদেরও ভারতীয় নাগরিক হিসেবে মেনে নেওয়া হবে।
সংবিধানের ধারা বা অনুচ্ছেদ ৭ তাদের জন্য প্রযোজ্য যারা ভারত থেকে পাকিস্থানে চলে গিয়েছিলেন এবং পরে ফিরে এসেছেন। যে সকল ভারতীয় বংশোদ্ভূত সাধারণভাবে বিদেশে থাকতেন তাদের জন্য প্রযোজ্য ধারা ৮। যারা বিদেশের নাগরিকত্ব গ্রহণ করেছেন তাদের জন্য ধারা ৯ প্রযোজ্য। ধারা ১০ বলছে, যারা উপর্যুক্ত উপায়ে নাগরিক তারা সংসদ কর্তৃক আইন প্রণয়ন অব্দি নাগরিক থাকবেন। সর্বশেষে সংবিধানের ধারা ১১ নাগরিকত্ব অর্জন, বাতিল এবং আনুসঙ্গিক বিষয়ে সংসদের আইন প্রণয়নের সম্পূর্ণ ক্ষমতাকে বহাল রেখেছে।
এরপর সংসদ তৈরি করে নাগরিকত্ব আইন, ১৯৫৫। এই আইনই ভারতের নাগরিকত্ব বিষয়ক একমাত্র আইন যা সময়ে সময়ে সংশোধিত হয়েছে। ১৯৮৫, ১৯৮৭, ১৯৯২ এবং ২০০৪-এ কার্যকর হওয়া সংশোধনীগুলি (অসবহফসবহঃং) গুরুত্বপূর্ণ যা পরে আলোচনা করা হবে। নাগরিকত্ব আইনের ধারা ৩ থেকে ৭ অব্দি বর্ণিত মোট ৫টি উপায়ে ভারতের নাগরিকত্ব অর্জন করা যায়। এখানে শুধু প্রাসঙ্গিক ধারাগুলো ব্যাখ্যা করা হল।
(১) জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব অর্জনের বিষয়টি আছে নাগরিকত্ব আইন ১৯৫৫-এর ৩নং ধারায়। যেকোনো ব্যক্তি ২৬ জানুয়ারি ১৯৫০ এবং ১ জুলাই ১৯৮৭ তারিখের মধ্যে ভারতে জন্মগ্রহণ করলে তিনি জন্মসূত্রে ভারতীয় নাগরিক হবেন [ধারা ৩(১)(ক)]। ১ জুলাই ১৯৮৭ থেকে ৩ ডিসেম্বর ২০০৪-এর পূর্বে ভারতে জন্ম হলে এবং তার মা-বাবার যেকোনো একজন ভারতীয় হলে তিনি ভারতীয় হবেন [ধারা ৩(১)(খ)]। ৩ ডিসেম্বর ২০০৪ বা তার পর ভারতে জন্ম হলে তিনি তখনই ভারতীয় নাগরিক হবেন যদি তার মা-বাবা উভয়ই ভারতীয় নাগরিক হন অথবা উভয়ের একজন ভারতীয় ও অন্যজন অবৈধ অনুপ্রবেশকারী না হন [ধারা ৩(১)(গ)]। এখানে বলে রাখা ভালো জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব অর্জনকে ১৯৮৬ সালে প্রথম মা-বাবার একজন ভারতীয় হওয়ার শর্ত যুক্ত করা হয় (অপঃ ঘড়. ৫১ ড়ভ ১৯৮৬, .িব.ভ. ০১-০৭-১৯৮৭)। ২০০৩ সালে পুনরায় সংশোধন করে ভারতে জন্ম হওয়া ছাড়াও মা-বাবার উভয়কে ভারতীয় হতে হবে অথবা উভয়ের একজন ভারতীয় ও অন্যজন অবৈধ অনুপ্রবেশকারী নন (এই) শর্ত যুক্ত করে কার্যত জন্মসূত্রে নাগরিকত্বকে নস্যাৎ করে দেওয়া হয় (অপঃ ঘড়. ৪ ড়ভ ২০০৪, .িব.ভ. ০৩-১২-২০০৪)। কথা হল, অবৈধ অনুপ্রবেশকারী কে? নাগরিকত্ব আইনে ‘অবৈধ অনুপ্রবেশকারী’ শব্দবন্ধটি ছিলই না। ২০০৩-এ উপর্যুক্ত সংশোধনীর মাধ্যমে ধারা ২(১)(খ)-তে এটি সংজ্ঞায়িত করা হয়। তারাই অবৈধ অনুপ্রবেশকারী যারা পাসপোর্ট-ভিসা বা অন্য অনুমতিপত্র ছাড়া অন্য দেশ থেকে ভারতে প্রবেশ করেছেন অথবা বৈধভাবে প্রবেশ করেছেন কিন্তু বৈধতার মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পরও ভারতে থেকে গেছেন। উল্লেখ্য যে ভারতে শরণার্থী বিষয়ক কোনো আইন নেই।
(২) নাগরিকত্ব আইন, ১৯৫৫-র ৪ নং ধারা হল ভারতের বাইরে জন্মানো ব্যক্তির নাগরিকত্ব বিষয়ক সিটিজেনশিপ বাই ডিসেন্ট (বংশানুক্রমিক নাগরিকত্ব)-এর ধারা। ২৬ জানুয়ারি ১৯৫০ থেকে ১০ ডিসেম্বের ১৯৯২-এর মধ্যে ভারতের বাইরে জন্মানো কেউ ভারতীয় হবেন যদি জন্মের সময় তার পিতা ভারতীয় নাগরিক হন এবং ১০ ডিসেম্বর ১৯৯২ থেকে ভারতের বাইরে জন্মানো কেউ ভারতীয় নাগরিকত্ব অর্জন করবেন যদি জন্মের সময় তার মা-বাবার কোনো একজন ভারতীয় নাগরিক হন। বলে রাখা ভালো এই ধারাও ২০০৩ সালে সামান্য সংশোধন করা হয়। কিন্তু ভারতের বাইরে জন্ম হলে মা-বাবার একজন ভারতীয় হলেই সন্তান এখনও ভারতীয় হন। অথচ ২ ডিসেম্বর ২০০৪ এর পর ভারতে জন্ম হলে সন্তানের ভারতীয় নাগরিক হতে হলে মা-বাবার উভয়ের ভারতীয় নাগরিক হওয়া আবশ্যক অথবা উভয়ের একজন ভারতীয় ও অন্যজন অবৈধ অনুপ্রবেশকারী না হওয়া আবশ্যক [ধারা ৩(১)(গ)]। এটাকে জন্মস্থানের ভিত্তিতে বৈষম্য, সংবিধানের ১৪ নং অনুচ্ছেদে থাকা সমতার অধিকারের পরিপন্থী বলে ধরা যায়, এবং সেক্ষেত্রে অসাংবিধানিক ও বাতিলযোগ্য। যদিও এ-নিয়ে - নাগরিকত্ব আইনের ধারা ৩(১)(গ) বাতিলের দাবিতে এখন পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টে নির্দিষ্ট কোনো আবেদন করা হয়নি। কিন্তু নাগরিকত্ব আইনের ধারা ৩(১)(ক) এবং ৩(১)(খ) বাতিল করে শুধু ৩(১)(গ)-কে বলবৎ করার দাবিতে আবেদন সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চে বিবেচনাধীন [ডৎরঃ চবঃরঃরড়হ (ঈরারষ) ঘড়. ৩১১ ড়ভ ২০১৫] । উক্ত ধারার বলে [ধারা ৩(১)(গ)] জন্মসূত্রে রাষ্ট্রহীন ব্যক্তির সৃষ্টি করা হচ্ছে।
(৩) নাগরিকত্ব অর্জনের তৃতীয় উপায় হল নথিভুক্তির (জবমরংঃৎধঃরড়হ) মাধ্যমে ধারা ৫ অনুযায়ী নাগরিকত্ব লাভ করা। ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্যক্তি যিনি নাগরিক নন এবং অবৈধ অনুপ্রবেশকারী নন তিনি ৭ বছর ভারতে থেকে নথিভুক্তির মাধ্যমে নাগরিকত্বের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আবেদন করতে পারেন। সেই ব্যক্তি অবিভক্ত ভারতের বাইরে থাকলে যে কোনো সময় আবেদন করতে পারেন। কোনো ভারতীয়কে বিয়ে করে ভারতে এসে ৭ বছর বৈধভাবে বসবাসের পরও আবেদন করতে পারেন। যিনি ৫ বছর যাবৎ অভারসিজ সিটিজেন অব ই-িয়া কার্ড হোল্ডার তিনি শেষ ১২ মাস ভারতে থাকলে নিবন্ধিকরনের মাধ্যমে পূর্ণ নাগরিকত্ব লাভের জন্য আবেদন করতে পারেন। ২০০৩-এর সংশোধনীর (অপঃ ঘড়. ৪ ড়ভ ২০০৪, .িব.ভ. ০৩-১২-২০০৪) আগে অবৈধ অনুপ্রবেশকারী না হওয়ার শর্ত ছিলনা এবং ৭ বছরের পরিবর্তে ৫ বছর ছিল। উপরন্তু পাকিস্থান সহ কমনওয়েলথ দেশের নাগরিকদের ক্ষেত্রে ৫ বছর বসবাসের শর্ত ছিল না। তখন যে কেউ, অবৈধ অনুপ্রবেশকারী সহ, সহজেই নথিভুক্তির মাধ্যমে নাগরিকত্বের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আবেদন করতে পারতেন। এমনকি বিদেশি আইনে (ঋড়ৎবরমহবৎং অপঃ) অনুমতিপত্র ছাড়া ভারতে প্রবেশের জন্য শাস্তি ভোগ করলেও নথিভুক্তির মাধ্যমে নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে আইনে কোনো বাধা ছিল না
(৪) ধারা ৬ হল স্বাভাবিকীকরণের (ঘধঃঁৎধষরুধঃরড়হ) মাধ্যমে নাগরিকত্ব অর্জনের বিধান। অবৈধ অনুপ্রবেশকারী নন এমন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি বিগত ১৫ বছরের মধ্যে ১২ বছর যার শেষ ১২ মাস ধারাবাহিকভাবে ভারতে থেকেছেন এবং যার চরিত্র ভালো এবং যিনি সংবিধানের অষ্টম তপশীলের একটি ভাষা জানেন, তিনি স্বাভাবিকীকরণের প্রশংসাপত্র (ঈবৎঃরভরপধঃব ড়ভ ঘধঃঁৎধষরুধঃরড়হ) মঞ্জুর করার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আবেদন করতে পারেন। ২০০৩ এর সংশোধনীর (অপঃ ঘড়. ৪ ড়ভ ২০০৪, .িব.ভ. ০৩-১২-২০০৪) আগে অবৈধ অনুপ্রবেশকারী না হওয়ার শর্ত ছিল না এবং ১৫ বছরের পরিবর্তে ১৩ বছর ছিল এবং ১২ বছরের পরিবর্তে ১০ বছর ছিল। কমনওয়েলথভুক্ত দেশের নাগরিকরা স্বাভাবিকীকরণের আওতার বাইরে ছিলেন। (ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
৪৮ বৎসর আগে ১৯৭৬ সালের ১৬ই মে ভাষানী ফারাক্কার বিরুদ্ধে ভারত অভিমুখে অগ্রযাত্রা করেছিলো সে আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় আজ জনগণও নেই, সরকারও নেই চুক্তি অনুযায়ী এ বছর বাংলাদেশ পানি পেয়েছে সবচেয়ে কম। বিভিন্ন বাধ, ব্যারেজ আর ড্যাম তৈরী করে বাংলাদেশকে পানিশুন্য করার জোরদার পায়তারা করছে ভারত।
১৯ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মেগা প্রকল্পে শুধু মেগা দুর্নীতিই নয় নির্ধারিত সময়ের পরে অতিরিক্ত মেগা সময়ও ব্যায় হয় এই স্বেচ্ছাচারিতার জবাবদিহীতা নাই কেন?
১৮ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পানিবায়ু তহবিল: জাতিসংঘ ও বিশ্বব্যাংকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগই শেষ কথা না বরং আই.এম.এফ এবং চীনা ঋণের ফাঁদের মতই এটা এক মহা প্রতারণাযুক্ত ফাঁদ এ সম্পর্কে চাই জোরদার সচেতনতা
১৭ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
চলচ্চিত্র নামক জাহান্নামী সংস্কৃতির ফাঁদে মুসলিম উম্মাহ। নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। সিনেমার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বিস্তার ঘটছে ইসলামোফোবিয়ার। পরকালের কথা স্মরণ করে মুসলিম উম্মাহকে বিধর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
১৬ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
কুরিয়ার সার্ভিসে নজরদারি নেই। সেবার নামে গ্রাহক ভোগান্তি বাড়ছে কুরিয়ার সার্ভিসে। মাদক পাচার ও অবৈধ কর্মকা-ে কুরিয়ার সার্ভিসের যথেচ্ছা ব্যবহার।
১৫ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সারাদেশে চলছে ভুয়া প্রকল্প ও ভুয়া বিলের ছড়াছড়ি তথা সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে হাজার রকমের দুর্নীতি (৪৪৬)
১৪ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
১৩ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
পৃষ্ঠপোষকতার অভাব ও অবমূল্যায়নের কারণে দেশ ছাড়ছে মেধাবী বিজ্ঞানীরা। অথচ তাদের রাষ্ট্রীয়ভাবে মূল্যায়নে বাংলাদেশ হতে পারে তথ্য-প্রযুক্তিসহ সকল খাতে এশিয়ার সুপার পাওয়ার। দেশের গবেষক-বিজ্ঞানীদের মূল্যায়ন না করলে দেশ কোনোসময়ই উন্নত হবেনা, আর উন্নয়নের দাবীও করা যাবেনা।
১২ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নিয়ন্ত্রণে আনা হচ্ছে না অনলাইন জুয়া-বেটিং-ক্যাসিনো মহামারির মতো ছড়িয়ে পড়েছে অনলাইন জুয়া কাজে আসছে না বিটিআরসির কলা-কৌশল নিয়ন্ত্রণ প্রায় অসম্ভব, বলছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব (৩)
১১ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নিয়ন্ত্রণ প্রায় অসম্ভব, বলছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব (পর্ব-২)
১০ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নিয়ন্ত্রণ প্রায় অসম্ভব, বলছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব (পর্ব-১)
০৯ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মালয়েশিয়া, ব্রুনাই ইত্যাদি মুসলিম দেশে সম্ভাবনাময় শ্রমবাজার থাকলেও সেদিকে নজর দিচ্ছে না দেশের প্রবাসী মন্ত্রনালয় ১৬৮ দেশে কর্মী পাঠানোর দাবি করলেও শ্রমবাজার মূলত ১০-১১টি দেশে সীমাবদ্ধ নতুন শ্রমবাজার তৈরির চেষ্টা শুধুই মুখে মুখে।
০৮ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)