ত্বকের ভাঁজ দূর করার ৮ উপায়
, ২৬ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১৫ ছালিছ, ১৩৯১ শামসী সন , ১৪ আগস্ট, ২০২৩ খ্রি:, ৩০ শ্রাবণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মহিলাদের পাতা
শুধু বয়স নয়, ত্বকে মানহীন প্রসাধনী ব্যবহার করার প্রভাবে দ্রুত এ সমস্যা দেখা দেয়। তবে সঠিক খাদ্যাভাস ও ঘরোয়া কিছু উপায় ব্যবহারের মাধ্যমে ত্বকের ভাঁজ সহজেই দূর করা যায়। জেনে নিন করণীয়-
অ্যাভোকাডো: অ্যাভোকাডোকে বলা হয় সুপার ফুড। এতে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। যা ত্বকে বার্ধক্য বিরোধী প্রভাব ফেলে। এজন্য অ্যাভোকাডো ফলের পাল্প পেস্ট তৈরি করে ত্বকে ব্যবহার করলে বলিরেখা কমে যায়।
মধু: মধু অনেক রোগ নিরাময় করে। মুখের ভাঁজ পড়া স্থানে আঙ্গুল দিয়ে মধু ব্যবহার করতে পারেন প্রতিদিন। এই প্রক্রিয়াটি কয়েকদিন করলেই ভাঁজের সমস্যা কমতে শুরু করবে।
সুন্নতী সিরকা: সুন্নতী সিরকাতে শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে। যা ত্বকের বিভিন্ন সংক্রমণ দূর করতে সাহায্য করে। এজন্য এক চামচ সুন্নতী সিরকা ও মধু পানির সঙ্গে মিশিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। মুখের ভাঁজ কমাতে এটি খুবই উপকারী।
ভিটামিন ই: ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারেও কমতে পারে ত্বকের ভাঁজ। আঙুল দিয়ে আক্রান্ত স্থানে ভিটামিন ই অয়েল রাতে ঘুমানোর আগে ব্যবহার করুন। ভিটামিন ই বার্ধক্যজনিত ভাঁজ রোধ করে। এটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের ভালো উৎস।
ঘৃতকুমারী: ঘৃতকুমারীর জেল মুখের ভাঁজ দূর করতে সাহায্য করে। অ্যালোভেরা জেলের সঙ্গে ডিম মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে ব্যবহার করলে ধীরে ধীরে ত্বকের ভাঁজ কমে। এই প্রক্রিয়াটি প্রতিদিন একবার অনুসরণ করুন।
মাস্ক: পেঁপে এবং কলার মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন। এটি ১৫-২০ মিনিটের জন্য মুখে রেখে দিন। এরপর পরিষ্কার পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। এই প্রক্রিয়াটি সপ্তাহে দু’বার করুন। পেঁপেতে আছে বিটা ক্যারোটিন আর কলাতে বার্ধক্য বিরোধী বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়।
হলুদ: হলুদে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য আছে। হলুদ ও আখের রস দিয়ে তৈরি ফেস মাস্ক মুখে ব্যবহারের মাধ্যমে ত্বকের ভাঁজ দূর হয়। এটি সপ্তাহে দু’বার করুন।
জয়তুনের তেল: প্রতিদিন ত্বকে জয়তুনের তেল ম্যাসাজ করলেও ত্বকে ভাঁজ পড়ে না। এতে আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এর বাইরেও আছে অ্যান্টি-এজিং বৈশিষ্ট্য, যা ত্বকের ভাঁজ পরা আটকায়। ঘুমানোর আগে ত্বকে জয়তুনের তেল ম্যাসাজ করলে উপকার পাবেন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথেই হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের বিষয় উল্লেখ থাকা উচিত
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক ছেড়ে দেয়া মানেই পথভ্রষ্ট হওয়া। নাউযুবিল্লাহ!
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের দায়িত্ব-কর্তব্য
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খছম বা ঝগড়া কু-স্বভাবটি পরিহার করা অপরিহার্য কর্তব্য
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যে ৪ শ্রেণীর লোকদের জন্য ক্বিয়ামতের দিন সুপারিশ ওয়াজিব হবে
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মুসলমান পুরুষ ও মহিলা সকলের জন্যই ফরযে আইন হচ্ছে- যথাযথভাবে ৫ ওয়াক্ত নামায তারতীব অনুযায়ী যথাসময়ে আদায় করে নেয়া
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা বেমেছাল ফযীলত মুবারকের অধিকারী
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
হুব্বে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সৃষ্টির শুরুতেই মহান আল্লাহ পাক উনার কুদরত মুবারক উনার মধ্যে ছিলেন, আছেন এবং অনন্তকাল থাকবেন
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি তওবাকারীকে পছন্দ করেন (১)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ক্বলবী যিকির জারী না থাকলে শয়তানের ওয়াসওয়াসা থেকে বেঁচে থাকা সম্ভব নয়
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)












