দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে বছরে ভারতে পাচার হচ্ছে হাজার হাজার নারী-শিশু। সক্রিয় দুই শতাধিক চক্র।
মূলতঃ মানব পাচার বন্ধে প্রয়োজন শক্ত ও কঠোর পদক্ষেপের পাশাপাশি পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুভূতির প্রসার।
, ০১ শাবান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৪ তাসি’, ১৩৯১ শামসী সন , ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ২৮ মাঘ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
![দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে বছরে ভারতে পাচার হচ্ছে হাজার হাজার নারী-শিশু। সক্রিয় দুই শতাধিক চক্র।](https://www.al-ihsan.net/uploads/1707687544_pen-clipart.png)
শুধু এই তরুণী নয়, গত দুই বছরে (২০২২ ও ২০২৩ সাল) দেশ থেকে হাজার হাজার নারী ও শিশু পাচার হয়েছে। তাদের বেশির ভাগ এখনো উদ্ধার হয়নি। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র এ তথ্য দিয়েছে।
সর্বশেষ রাজধানীর হাজারীবাগ এলাকা থেকে নিখোঁজ দুই কিশোরী ভারতে পাচার হয়েছে বলে জানা গেছে।
ঘটনার তদন্তে নেমে কবির হুসাইন নামের একজনকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। তাকে জিজ্ঞাসাবাদে নারী ও শিশু পাচারকারী একটি চক্রের সন্ধান পায় তারা। কবিরের তথ্য অনুযায়ী, চক্রটি ফেসবুকে বিদেশে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে নারীদের পাচার করে আসছিল।
এ চক্রের বিষয়ে গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, ‘সম্প্রতি রাজধানীর হাজারীবাগ এলাকা থেকে দুই কিশোরী নিখোঁজের ঘটনায় একটি মামলা হয়।
তদন্তে নেমে আমরা একটি মানব পাচার চক্রের সন্ধান পাই, যারা ফেসবুকে সহজে টাকা-পয়সা ছাড়াই চাকরি দেওয়ার নামে নারী ও শিশুদের পাচার করে আসছে। এই চক্রের ফাঁদে পা দিয়ে খুলনা থেকে এক নারী তার সন্তানকে নিয়ে সাতক্ষীরার কলারোয়ার সীমান্ত এলাকায় চলে যায়। চক্রের সদস্যরা তাদের পাচারের উদ্দেশ্যে নো-ম্যানস ল্যান্ড এলাকায় নিয়ে যায়। সেখান থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়। তবে যে মামলার তদন্তে নেমে এই চক্রের সন্ধান পাওয়া গেছে, সেই দুই মেয়েকে আগেই পাচার করা হয়।
ডিবি বলছে, কলারোয়ায় ভারতীয় সীমান্তের জিরো পয়েন্ট লাগোয়া গ্রাম কেরাগাছি এলাকার আব্দুল হামিদের দুই ছেলের নেতৃত্বে চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে কম বয়সী নারী ও শিশুদের বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে সীমান্ত দিয়ে পাচার করে আসছিল। তার অন্যতম সহযোগী বড় ভাই কবির হুসাইন। চক্রটি শতাধিক নারীকে পাচার করেছে বলে দাবি ডিবির।
র্যাব ও পুলিশের ভাষ্য, নারী ও শিশু পাচারের একাধিক মামলায় তদন্তে নেমে তারা জানতে পেরেছে, গত বছর টিকটক চক্রের মাধ্যমে ভারতে পাচার হওয়া বাংলাদেশি এক তরুণীকে হত্যা করা হয়। তার লাশ উদ্ধারের পর গুজরাট পুলিশ ফোনে তরুণীর বাবাকে এ তথ্য জানায়। নিহত তরুণীর নাম টুম্পা আক্তার। ঢাকার কোনাপাড়া এলাকা থেকে নিখোঁজ হয় ওই তরুণী। তার বাবা রহিম সেখ বলে, টুম্পাকে হত্যার খবর গুজরাট পুলিশ মোবাইল ফোনে তাকে জানিয়েছে।
তদন্তসংশ্লিষ্ট পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন, গত দুই বছরে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে কয়েক হাজার নারী নিখোঁজের অভিযোগে বিভিন্ন থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। এর মধ্যে দেড় হাজারের বেশি নারী পাচার হয়েছে বলে প্রাথমিক তথ্য পেয়ে তদন্ত চলছে।
আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সূত্রগুলো বলছে, পাচার হওয়া বেশির ভাগই কিশোরী ও তরুণী।
সংসারে অভাব অনটনের সুযোগ নিয়ে দালাল চক্রের হাতে প্রতিবছর দেশের বিভিন্ন সীমান্ত পথে প্রায় হাজার হাজার নারী-শিশু ভারতে পাচারের শিকার হচ্ছে বলে এক সভায় জানানো হয়েছে। সভায় জানানো হয়, নানা প্রলোভনে প্রতিনিয়ত আমাদের আশপাশ থেকে পাচারের শিকার হচ্ছে শত শত নারী-শিশু। দেশে এসব নারী, শিশুদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি আর প্রশাসনিক নজরদারি এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে পারলে পাচার প্রতিরোধ সহায়ক হবে। বাংলাদেশের একটি মানবপাচারকারী সিন্ডিকেট ভারতে নারী পাচার করছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে প্রতিবছর ভারতে অনেক নারী পাচার হচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি নারী পাচার হয় যশোর, নড়াইল ও খুলনা থেকে। ভারতের মুম্বাই, হায়দরাবাদ ও কলকাতায় দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাদেশি নারী ও মেয়েশিশুদের পাচার করা হচ্ছে। পাচারের শিকার ৬০ ভাগেরই বয়স ১২ থেকে ১৬ বছরের মধ্যে। বাংলাদেশের পাচারকারী সিন্ডিকেট নানা প্রলোভন দেখিয়ে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকার বিনিময়ে নারী-শিশুদের তুলে দিচ্ছে ভারতীয় সিন্ডিকেটের কাছে। হাতবদলের পর কলকাতা, মুম্বাই ও হায়দরাবাদের পাচারকারীরা নারী-শিশুদের সেখানকার পতিতালয়ে তুলে দিচ্ছে। চীনের কিছু নাগরিক বিয়েসহ মিথ্যা প্রলোভন দেখিয়ে বাংলাদেশি নারীদের পাচারের সঙ্গে যুক্ত। ভারতে চাকরি দেয়ার কথা বলেও অনেক মেয়েকে পাচার করা হচ্ছে। গত ছয় বছরে শুধু খুলনাসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে পাচারের শিকার ৩১১ জন নারী-শিশুকে ভারত থেকে ফেরত আনা সম্ভব হয়েছে। আর গত আট বছরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও মহারাষ্ট্র থেকে পাচার হওয়া ১ হাজার ৭৫০ বাংলাদেশি নারীকে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ঢাকা থেকে শুরু করে পুরো বাংলাদেশেই দালালদের একটা শক্ত নেটওয়ার্ক রয়েছে। যেটা শেষ হয়েছে সীমান্তবর্তী জেলাগুলোর একেবারে শেষ গ্রাম পর্যন্ত। নিজেদের কাজের সুবিধার খাতিরেই সীমান্তবর্তী ওই গ্রামগুলোর মানুষদের সঙ্গে খুব ভাল সম্পর্ক রয়েছে দালালদের। এজেন্ট ও সাব-এজেন্ট’ দালালরা মূলত এই দুইটি ভাগে কাজ করে। দৈনিক আল ইহসান শরীফ উনার সূত্রে জানা যায়- সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে পাচারের পরই পাচারকৃত ওই নারী, তরুণী বা শিশুদের ভারতীয় পাচার চক্রের হাতে তুলে দেয়া হয় না। তাদের সীমান্তবর্তী গ্রামেই কিছুদিনের জন্য রেখে দেয়া হয়। এরপর সময়-সুযোগ বুঝে ভারতের অন্য শহরগুলোতে তাদের পাঠিয়ে দেয়া হয়। পথে বিভিন্ন স্তরেই সম্ভ্রমহরণের শিকার হয় তারা। এমনকি খোদ বিএসএফ জওয়ানদের দ্বারাও নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে।
ভারতীয় সিন্ডিকেট এসব নারীদের পতিতালয়, নিম্নমানের হোটেলে বেশ্যাবৃত্তি, ড্যান্সবার, ম্যাসাজ পার্লার, গৃহপরিচারিকা কাজে লাগায়। বেশিরভাগ নারীকেই পতিতালয়ে বিক্রি করে দেয়া হয়। দালাল-ফঁড়িয়াদের হাতেও নির্যাতিত হতে হয় এদের। সীমান্তের ওপার থেকে নারী পাঁচার বন্ধ না হওয়ায় কত শত মেয়েকে এই ভয়ংকর অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়- তার সঠিক সংখ্যাটি অবশ্য অজানা। কারণ, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এসব মেয়ের হদিস মেলে না। অনুপ্রবেশকারী হিসেবে পুলিশের কাছে গিয়ে অভিযোগ জানিয়েও সুরাহা হবে না বলে আশংকা থাকে এই মেয়েদের।
বাংলাদেশ থেকে নারী, তরুণীদের বেশির ভাগটাই যশোর এবং সাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে উত্তরচব্বিশ পরগনা জেলার ঘোজাডাঙ্গা দিয়ে ভারতে প্রবেশ করছে। কারণ এই অঞ্চল দিয়ে সীমান্ত পুরোপুরি অরক্ষিত এবং মানুষরাও জিরো লাইনে বসবাস করে। ফলে খুব সহজেই দালালরা সীমান্তের ওপার থেকে ভারতে মানব পাচার করতে পারে। এর পাশাপাশি দক্ষিণ-পশ্চিম ট্রানজিট পয়েন্ট হিসাবে পরিচিত বেনাপোল সীমান্তও ব্যবহার করছে দালালরা। এসব জায়গা দিয়ে তাদের পাচার করে এরপর দালালরাই তাদের নির্দিষ্ট জায়গায় রাখার ব্যবস্থা করে। সেখান থেকে তাদের পাঠানো হয় মুম্বাই, পুনে, গোয়া, দিল্লিসহ ভারতের বড় শহরগুলোতে।
ভারতের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার একাংশের বক্তব্য বাংলাদেশ থেকে আসা মেয়েদের বেশিরভাগেরই পারিবারিক অবস্থা খুব খারাপ। ভালো কাজের টোপ দিয়ে নিয়ে আসা হয় তাদের। তারপর এ দেশে এসে শুরু হয় অত্যাচার। বিভিন্ন পর্যায়ে তাদের উপর শারীরিক নির্যাতন চালানো হয়। ভয়ে তারা সে কথা কাউকে বলতে পারে না। দেশে ফেরার পথও বন্ধ হয়ে যায়। কিছু মেয়ে স্বেচ্ছায় তা মেনেও নেয়। কিন্তু ভয়ে তারা কাউকে সে কথা বলতেও পারে না। যারা মানতে চায় না তাদের উপর শারীরিক নির্যাতন করা হয়। ভয়-ভীতি দেখানো হয়। তারপর তারা নিজে থেকেই ওই কাজে যুক্ত হয়ে যায়।
উল্লেখ্য, বেশিরভাগ নারী বিয়ে বা চাকরির প্রলোভনে পড়ে পাচার হয়ে থাকে। পাচার হওয়ার আগে বোঝার কোনো উপায় থাকেনা। কারণ সবার চলার স্বাধীনতা আছে। এক্ষেত্রে প্রয়োজন ভারতে দায়িত্ব পালনকারী বাংলাদেশের দূতাবাসকে খোঁজ রাখতে হবে বাংলাদেশিরা কে কি আবস্থায় আছে। এদিকে সম্প্রতি সর্বোচ্চ মৃত্যুদ-ের বিধান রেখে মানবপাচার প্রতিরোধ আইন করা হয়েছে। কিন্তু তারপরেও বন্ধ হয়নি মানব পাচার।
প্রসঙ্গত, আমরা মনে করি যে, শুধু আইনের বল প্রয়োগেই মানবপাচার রোধ করা যাবে না। কারণ মানুষের তৈরি আইনের গোলকধাঁধায় মানুষ সহজেই পার পেয়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে অত্যাবশ্যকীয় হলো- মানুষের সৃষ্টিকর্তা, খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি অনুগত হওয়া ও উনার প্রতি অন্তরে ভয় লালন করা এবং এ সম্পর্কিত মূল্যবোধ ও চেতনা জাগ্রত করা।
মূলত, আজকের যুগে ধর্মব্যবসায়ী তথা উলামায়ে সূ’দের ব্যাপক প্রাদুর্ভাব থাকায় বাঞ্ছিত সম্মানিত ইসলামী চেতনা কারো মাঝে নেই বললেই চলে। বরং উলামায়ে সূ’রাও যেভাবে অসততায় আর দুর্নীতিতে লিপ্ত হয়েছে তা দেখেই মানব পাচারকারীরা আরো সাহসী ও সক্রিয় হয়ে উঠেছে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
প্রসঙ্গ: মুসলিম দেশগুলোর সাথে সম্পর্ক জোরদারের আহবান প্রধানমন্ত্রীর।
২৭ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
অপারেশনের ওষুধের টাকা জোগাড় করতে করতে ক্লান্ত রোগীরা ওষুধ আর পরীক্ষার জন্য রোগী পাঠানো হয় বাইরে সব হাসপাতালে দালালচক্র সক্রিয়
২৬ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশের শিক্ষার মান ক্রমশই নিম্নমুখী। সার্টিফিকেট ও মুনাফা অর্জনের ক্ষেত্রতে পরিণত হচ্ছে শিক্ষা। কর্মমূখী ও বাস্তবিক শিক্ষার অভাবে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে উঠছে না বাংলাদেশে। সরকারের উচিত, এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
২৫ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার
১৭ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ
১৬ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নমরুদের মশা আর এডিস মশার মধ্যে যেমন পার্থক্য নেই তেমনি পার্থক্য নেই নমরুদবাদ আর ধর্মনিরপেক্ষতাবাদের মধ্যে। নমরুদ মশার ও এডিস মশার গযব থেকে বাঁচতে হলে অবিলম্বে নমরুদবাদ তথা ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ প্রত্যাহার করতে হবে।
১৫ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
‘২০৪১ সালে মাছ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৮৫ লাখ মেট্রিক টন’ ৩৯ বছরের ব্যবধানে মাছের উৎপাদন বেড়েছে ৬ গুণ উৎপাদন বাড়ছে মাছের, তবুও নাগালে নেই দাম
১৪ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম মদের বিরুদ্ধে দিয়েছে অসংখ্য সতর্কবাণী ও নির্দেশনা। অথচ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশে দেয়া হবে মদের লাইসেন্স! মদ-জুয়ার প্রসার মহান আল্লাহ পাক উনার চরম অসন্তুষ্টির কারণ। যার পরিণতি হতে পারে খোদায়ী গযব। নাউযুবিল্লাহ!
১৩ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে আবেদনের যোগ্যতা ৩.৭৫, তবুও ২.৯৫ পেয়ে অধ্যাপক অন্যান্য দেশে অধ্যাপক হতে ২০ বছর লাগলেও বাংলাদেশে লাগে মাত্র ১২ বছর! গবেষণায় যোগ্যতা না থাকার পরও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নিয়োগ পাচ্ছে নামধারী অধ্যাপকরা। গবেষণা কমছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে, প্রশিক্ষণ না পেয়ে দেশ ছাড়ছে গবেষণায় উৎসাহী মেধাবীরা।
১২ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
১১ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
কর্মক্ষম জনশক্তি তথা কর্মক্ষমতার স্বর্ণযুগে বাংলাদেশ অথচ যথাযথ মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বিদেশে কর্মরত দেশীয় শ্রমিক স্বদেশে তো ফিরবেই পাশাপাশি বিদেশি কর্মশক্তি বাংলাদেশের শ্রমবাজারে প্রবেশ করবে।
১০ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
কমিশনের লোভে ১০০ টাকার ওষুধের পরিবর্তে ১৫০০ টাকার বিদেশী ওষুধ লেখেন চিকিৎসকরা রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়নই চিকিৎসক দুর্বৃত্তায়নকে পালন ও প্রসার করছে ওপেন সিক্রেট ডাক্তারদের কমিশন বাণিজ্য বন্ধে চাই ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবন
০৯ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)