দেশের ৪ কোটি মানুষ না খেয়ে থাকে। অথচ দেশে মাথাপিছু খাদ্য অপচয় হয় প্রায় ৯০ কেজি। বছরে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকা। খাদ্য অপচয় রোধ করতে ‘নিশ্চয়ই অপব্যয়কারীরা শয়তানের ভাই’- পবিত্র কুরআন শরীফ উনার এই নির্দেশ সমাজের সর্বাত্মক প্রতিফলন ব্যতীত কোনো বিকল্প নেই।
, ১৯ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ৩১ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ৩০ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ১৬ চৈত্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
জাতিসংঘ পরিবেশ কর্মসূচির (ইউএনইপি) প্রকাশিত 'ফুড ওয়েস্ট ইনডেক্স রিপোর্ট ২০২৪' অনুযায়ী বাংলাদেশে প্রতি বছর ১৪.১০ মিলিয়ন টন খাবার নষ্ট হয়।
সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীনে একজন ব্যক্তি বাড়িতে ৭৬ কেজি খাবার নষ্ট করেন, বেলজিয়ামে ৭১ কেজি, নিউজিল্যান্ডে ৬১ কেজি এবং রাশিয়ায় ৩৩ কেজি।
অপরদিকে পৃথিবীর এক তৃতীয়াংশের বেশি মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতেও প্রতিদিন ১০০ কোটি মানুষের এক বেলার সমান খাবার নষ্ট হচ্ছে। বিশ্বজুড়ে পাঁচ ভাগের একভাগ খাবার ফেলে দেওয়া হচ্ছে। জাতিসংঘের পরিবেশ সংস্থার (ইউএনইপি) এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
খাদ্যের অপচয় নিয়ে ইউএনইপির ফুড ওয়াস্ট ইনডেক্স শীর্ষক ২০২৪ সালের প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০২২ সালে ১০৫ কোটি টন খাবার নষ্ট হয়েছে, যা বিশ্ববাজারে আসা উৎপাদিত খাদ্যদ্রব্যের প্রায় এক-পঞ্চমাংশ।
সম্প্রতি প্রকাশিত আন্তর্জাতিক ফুড ওয়েস্ট ইনডেক্সের রিপোর্টে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে প্রতি বছর যত খাবার উৎপাদন হয়, তারও একটি বড় অংশ ভাগাড়ে নষ্ট হয়। মূলত; যে কোনো খাদ্য উৎপাদনের শুরু থেকে অর্থাৎ মাঠে শস্য উৎপাদন হোক কিংবা সবজি, ফল, গোশত, ডিম বা দুধ যাই হোক না কেন, তা মানুষের খাবারের প্লেটে যদি না পৌঁছায়, অথবা প্লেটে পৌঁছেও নষ্ট হয়; তবে সাধারণভাবে তাকে খাদ্য অপচয় বলা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দক্ষিণ এশিয়ায় ভারত ও পাকিস্তানের পর তৃতীয় সর্বোচ্চ খাদ্য অপচয় হয় বাংলাদেশে। বছরে বাংলাদেশিরা মাথাপিছু প্রায় ৯০ কেজি খাদ্য অপচয় করে। সে হিসেবে বাংলাদেশে বছরে এক কোটি ৬ লাখ টন খাদ্য অপচয় হয়। গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলাদেশে উচ্চ আয়ের পরিবারে এক মাসে মাথাপিছু ২৬ কেজি খাদ্য অপচয় হয়। তুলনামূলক মধ্য এবং নিম্ন আয়ের পরিবারে অপচয় কম হয়।
বাংলাদেশে মূলত কয়েকটি ধাপে বিপুল পরিমাণ খাদ্যের অপচয় হয়। তবে ফসলের ক্ষেত থেকে খাদ্যসামগ্রী বাজারে এসে পৌঁছানোর মধ্যবর্তী পর্যায়ে সবচেয়ে বড় অপচয়টি হয়। এর মধ্যে ফসল তোলার পর্যায়ে এক ধরণের অপচয় হয়, এরপর মজুদ বা সংরক্ষণ করা এবং ব্যাপারীর মাধ্যমে সেটি বাজারজাত করার সময় আরেকবার অপচয় হয়। এরপর দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে যখন বড় শহরে ফসল, সবজি ও ফল, গোশত, ডিম, বা দুগ্ধ ও দুগ্ধজাত পণ্য আসে তখন আরেক দফায় অপচয় হয়। গবেষণায় দেখা গেছে, শস্যদানা মানে চাল, গম ও ডাল এসব উৎপাদন থেকে মানুষের প্লেট পর্যন্ত পৌঁছানোর আগেই প্রায় ১৮% অপচয় হয়। ফল আর সবজির ক্ষেত্রে অপচয় হয় ১৭-৩২% পর্যন্ত। বার্ষিক আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ বছরে প্রায় ৪৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৩৫ হাজার কোটি টাকা। দেশের জনসংখ্যা যদি ৩০ কোটির বেশি হয় তাহলে বাৎসরিক খাদ্যের চাহিদা ৫ কোটি টন ধরে হিসেব করলে অপচয় হওয়া এ ১ কোটি ৬ লাখ টন দিয়ে দেশের ৬ কোটিরও বেশি মানুষকে ১ বছর খাওয়ানো সম্ভব।
উল্লেখ্য, দেশে যখন প্রতিবছর ৩৫ হাজার কোটি টাকার খাদ্য অপচয় হচ্ছে তখন দেশে প্রায় ৪ কোটি মানুষ না খেয়ে থাকছে। আর খাবার অপচয় শুধু খাবারের অপচয় না, একই সাথে অর্থ, শ্রম, শক্তির অপচয়।
মূলত, বাংলাদেশে খাদ্য উৎপাদন আর ভোক্তার মাঝামাঝি পর্যায়েও অনেক সময় খাবার নষ্ট হয়। হঠাৎ করে কোনো ফসলের দাম বেড়ে গেলে সেটি অনেক সময় বিক্রি কমে যায়। ফল বা সবজি যেহেতু পচনশীল এবং বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয়ভাবে পর্যাপ্ত হিমাগারের ব্যবস্থা করা হয়নি তাই এরকম পরিস্থিতিতে খাদ্য নষ্ট হয়। আবার ফসলের দাম কমে গেলেও অনেক সময় কৃষকরা প্রতিবাদস্বরূপ ফসল নষ্ট করে। আমাদের দেশে প্রায়ই দেখা যায় ফসলের দাম কমে গেলে কৃষকরা রাস্তায় ফসল ফেলে প্রতিবাদ করে। আবার অনেক বড় বড় খাদ্য প্রক্রিয়াজাত কোম্পানি তাদের কাঁচামাল সংগ্রহের ক্ষেত্রে খুবই খুঁতখুঁতে হয়। এতে দেখা যায় তারা একজন কৃষকের উৎপাদিত সব ফসল না নিয়ে কিছু অংশ নেয়। বাংলাদেশের বিজ্ঞাপনগুলোতে প্রায়ই বলতে শোনা যায় ‘বিশেষভাবে বাছাইকৃত দিয়ে তৈরি’। এই বিশেষভাবে বাছাইয়ের পর বেঁচে যাওয়া ফসল বা ফলগুলোর বেশিরভাগই নষ্ট হয়। আর এভাবেই উৎপাদন পর্যায়ে বা ভোক্তার দ্বারা খাবার নষ্ট বা অপচয় না হয়েও খাবার নষ্ট হচ্ছে।
উল্লেখ্য, দেশে যখন প্রতিবছর ৩০ হাজার কোটি টাকা খাদ্য অপচয় হচ্ছে তখন দেশে প্রায় ৪ কোটি মানুষ পুষ্টিহীনতার শিকার। প্রায় ৪৪% নারী রক্তস্বল্পতায় ভোগে। দেশে প্রতি পাঁচজনে একজন মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে। বিশেষ করে প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চল দুর্গম এলাকার প্রান্তিক মানুষ ও শহরের নিম্নআয়ের মানুষের মধ্যে পুষ্টিহীনতা বেশি।
‘শুধুমাত্র গরীবেরা খাবার পাচ্ছে না বা পুষ্টিহীনতায় ভুগছে খাবারের অভাবে তাই খাবার অপচয় বন্ধ করা বা কমানো দরকার’ এককভাবে এমনটা মনে করার কোনো কারণ নেই। কারণ, খাবার অপচয় শুধু খাবারের অপচয় না, একই সাথে অর্থ, শ্রম, শক্তির অপচয়। ফসল ফলানো থেকে খাবার কেনা পর্যন্ত প্রচুর মানুষ জড়িত। এতে তারা তাদের অর্থ দেয়, শ্রম দেয়। কিন্তু তাদের দেয়া অর্থ আর শ্রমের খাবার যদি নষ্ট হয় তাহলে সেই অর্থ আর শ্রমও নষ্টই হয় শেষ পর্যন্ত। রান্না করা খাবার তৈরিতেও কিন্তু জ্বালানী ও পানির প্রয়োজন হয়। খাবার যদি নষ্টই হয় শেষ পর্যন্ত তাহলে একই সাথে প্রচুর জ্বালানী নষ্ট হচ্ছে আবার অন্যদিকে খাবার সাথে পানিরও অপচয় হচ্ছে। ফলে একদিকে খাবার যেমন নষ্ট হলো, পরিবেশেরও ক্ষতি হলো।
আমরা মনে করি, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ এই দেশে ৪ কোটি মানুষ না খেয়ে থাকছে এবং বিপরীতে ১ কোটি ৬ লাখ টন খাদ্যশস্য নষ্ট হবে এটা কোনোভাবেই বরদাশতযোগ্য নয়। সরকারের উচিত হবে খাদ্যশস্যের এই অপচয় রোধে কার্যকর কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা। এসব অপচয় রোধ করতে কৃষিকে যান্ত্রিকীকরণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও আধুনিক বিজ্ঞানসম্মত পথ অবলম্বন করা। এছাড়া খাদ্য সংগ্রহ, পরিবহন ও সংরক্ষণ ব্যবস্থার ধাপগুলোর আধুনিকায়নও করা। এর ফলে খাদ্যপণ্যের অপচয় কমে আসবে। সেই সাথে বর্তমানে বিশ্ববাজারে খাদ্যপণ্যের দাম অনেক বেড়েছে। এক্ষেত্রে অপচয় রোধ করে যদি এই বিপুল পরিমাণ খাদ্য রফতানি করা সম্ভব হয় তাহলে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা জাতীয় অর্থনীতিতে যোগ হবে।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্র। বাংলাদেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান। বাংলাদেশের সংবিধানে রাষ্ট্রদ্বীন সম্মানিত ইসলাম। কিন্তু গভীর পরিতাপের বিষয় হলো, মুসলিম দেশ হলেও বাংলাদেশের ক্ষমতাসীনরা কখনই দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ-অনুভূতি থেকে শিক্ষা গ্রহণ করেনা। ৩৫ হাজার কোটি টাকার খাদ্য অপচয় হলেও এটি রোধে সরকারের কার্যকর কোনো পদক্ষেপ লক্ষনীয় নয়। অথচ, পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে খাদ্য অপচয় রোধে কঠোর নির্দেশনা মুবারক দেয়া হয়েছে। পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই অপচয়কারীরা শয়তানের ভাই।” পাশাপাশি পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “বিনা প্রয়োজনে গাছের একটি পাতাও ছিঁড়ো না।” পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে এমনও ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “অযু করতে গিয়ে নদীর পানিও বিনা প্রয়োজনে ব্যবহার করা জায়িয নেই।” অথচ দেশের সরকার সংশ্লিষ্টদের এ ব্যাপারে কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। যা চরম অমানবিকও বটে। কাজেই খাদ্য অপচয়ে ইসলামী অনুভূতি ও অনূশাসন মেনে চলা আবশ্যকীয়।
আমরা মনে করি, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ এই দেশে ৪ কোটি মানুষ সুষম খাদ্যের অভাবে পুষ্টিহীনতায় ভুগবে এবং বিপরীতে ১ কোটি টন খাদ্যশস্য নষ্ট হবে এটা কোনোভাবেই বরদাশতযোগ্য নয়। সরকারের উচিত হবে খাদ্যশস্যের এই অপচয় রোধে কার্যকর কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা। এসব অপচয় রোধ করতে কৃষিকে যান্ত্রিকীকরণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও আধুনিক বিজ্ঞানসম্মত পথ অবলম্বন করা। এছাড়া খাদ্য সংগ্রহ, পরিবহন ও সংরক্ষণ ব্যবস্থার ধাপগুলোর আধুনিকায়নও করা। এর ফলে খাদ্যপণ্যের অপচয় কমে আসবে। সেই সাথে বর্তমানে বিশ্ববাজারে খাদ্যপণ্যের দাম অনেক বেড়েছে। এক্ষেত্রে অপচয় রোধ করে যদি এই বিপুল পরিমাাণ খাদ্য রফতানি করা সম্ভব হয় তাহলে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা জাতীয় অর্থনীতিতে যোগ হবে।
ফসলের উদ্বৃত্ত উৎপাদন নিয়ন্ত্রণের জন্য কৃষকদের মাঝে আন্তঃ যোগাযোগ এবং সমন্বয় বাড়ানো যেতে পারে। এটা করা গেলে একদিকে যেমন একই ফসলের উৎপাদন নিয়ন্ত্রণ করা যাবে তেমনি অন্যদিকে এক ফসলের ঘাটতি অন্য ফসলের দ্বারা মেটানোর মাধ্যমে খাদ্যের অপচয় রোধ করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি, ভৌত অবকাঠামো এবং পরিবহন ব্যবস্থার উন্নয়ন আমাদের দেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সরকারকে অবশ্যই রাস্তাঘাট, নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং বাজার ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য দ্রুত এবং কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে। তাছাড়া প্রাইভেট সেক্টরকেও সংরক্ষণাগার, হিমাগার এবং পরিবহন ব্যবস্থার উন্নয়নে বিনিয়োগ করার জন্য এগিয়ে আসতে হবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
দিন দিন বাড়ছে পারিবারিক সহিংসতা, খুন আর আত্মহত্যা মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ সরকারের উচিত জাতীয়ভাবে দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ ও শিক্ষা প্রচার ও প্রসার করে এই সামাজিক সমস্যাটি দূরিকরণ করা।
১৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
যথাযথ পদক্ষেপ নিলে ইনশাআল্লাহ আগামী ৫ বছরে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের প্রথম ধনী দেশ। এক উত্তারাঞ্চলের খনিজ উত্তোলন করলেই গোটা দেশের চেহারা পাল্টে যাবে। সরকারের নিষ্ক্রিয়তা বরদাশতযোগ্য নয়।
১৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অবহেলায় কৃষিতে ব্যবহৃত হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ও রাসায়নিক; বাড়ছে ক্যান্সারের ঝুঁকি। বিলুপ্তির পথে ১৯২ জাতের উপকারী পোকা। সরকারের উচিত অবিলম্বে কীটনাশক ও রাসায়নিকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করে জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও কৃষিকে বিষমুক্ত করা।
১৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি?
১২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রতি বছর ১ কোটি মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক “অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স নতুন আশঙ্কা এবং বেশিরভাগ অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা কমেছে”- এ তথ্যকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। নচেৎ সাধারণ অসুখেই প্রাণনাশ হতে পারে
১১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে নাটক-সিনেমা করা ও দেখা হারাম- ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র তা মানে না। ভারতীয় অপরাধমূলক টিভি সিরিজ দেখে হত্যা, ব্যাংক ডাকাতি, পরকিয়ার মতো অপরাধ আয়ত্ত্ব করছে দেশবাসী। কিন্তু নাটক-সিনেমার ভয়াবহ কুফল রাষ্ট্র অস্বীকার করতে পারছে না। ডিশ এন্টেনার প্রসারে হিন্দি সিরিয়ালের কুপ্রভাবে দেশ জাতি বিপর্যস্ত।
০৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে নাটক-সিনেমা করা ও দেখা হারাম- ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র তা মানে না। ভারতীয় অপরাধমূলক টিভি সিরিজ দেখে হত্যা, ব্যাংক ডাকাতি, পরকিয়ার মতো অপরাধ আয়ত্ত্ব করছে দেশবাসী। কিন্তু নাটক-সিনেমার ভয়াবহ কুফল রাষ্ট্র অস্বীকার করতে পারছে না। ডিশ এন্টেনার প্রসারে হিন্দি সিরিয়ালের কুপ্রভাবে দেশ জাতি বিপর্যস্ত।
০৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে নাটক-সিনেমা করা ও দেখা হারাম- ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র তা মানে না। ভারতীয় অপরাধমূলক টিভি সিরিজ দেখে হত্যা, ব্যাংক ডাকাতি, পরকিয়ার মতো অপরাধ আয়ত্ত্ব করছে দেশবাসী। কিন্তু নাটক-সিনেমার ভয়াবহ কুফল রাষ্ট্র অস্বীকার করতে পারছে না। ডিশ এন্টেনার প্রসারে হিন্দি সিরিয়ালের কুপ্রভাবে দেশ জাতি বিপর্যস্ত।
০৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)