রাজধানীর সব ভবনে ছাদ বাগানের হাজারো কোটি টাকার উপরে আয় এবং অতিরিক্ত অক্সিজেন প্রাপ্তিসহ বহুবিধ সুফলের পাশাপাশি প্রয়োজনীয়তাও অনেক। রাজধানীবাসীর উচিত স্বতঃস্ফূর্তভাবে ছাদ বাগান কার্যক্রমে এগিয়ে আসা।
, ২১ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০২ ছানী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ০১, মে, ২০২৪ খ্রি:, ১৮ বৈশাখ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
রাজধানীতে ছাদে বাগান করতে নগরবাসীর পক্ষ থেকে তেমন সাড়া মিলছে না। সংশ্লিষ্টরা বলছে, এক্ষেত্রে নগরবাসীকে উদ্বুদ্ধ করতে প্রচারের ব্যবস্থা করার পাশাপাশি ছাদে বাগান করা বাধ্যতামূলক করতে হবে। সংশ্লিষ্টরা বলছে, রাজধানীর আবাসিক-বাণিজ্যিক ও শিল্পপ্রতিষ্ঠানের লাখ লাখ ভবনের ছাদ খালি পড়ে আছে। নগরীর পরিবেশ ভালো রাখতে ভূমিকা রাখতে পারে ছাদ বাগান। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষও (রাজউক) ছাদে বাগান করা বাধ্যতামূলক করার চিন্তা করছে। ইমারত নির্মাণ বিধিমালায় বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা হবে বলে জানা গেছে।
উল্লেখ্য, অপরিকল্পিত নগরায়নের ফলে মহানগরী ঢাকার পরিবেশ দিন দিন বিষিয়ে উঠছে। এক্ষেত্রে গ্রীষ্মকালের অস্বাভাবিক তাপমাত্রা এবং বাতাসে দূষণ মাত্রা বৃদ্ধি রোধে ছাদে বাগান হতে পারে উত্তম সমাধান।
ছাদে বাগান বিস্তারের মাধ্যমে ভূমির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত হবে। স্বাস্থ্য ও মন সুরক্ষায় রাখবে অসামান্য ভূমিকা। তাপমাত্রা বৃদ্ধি রোধ ও শব্দদূষণ উল্লেখযোগ্য মাত্রায় কমিয়ে আনা যাবে। জার্মানীতে শতকরা ১২ ভাগ ছাদ ‘সবুজ’ এবং টোকিও আইনে সব নতুন ছাদের অন্তত শতকরা ২০ ভাগ সবুজ হতে হয়। টোকিও সরকারের হিসাব মতে, যদি তাদের অর্ধেক ছাদ সবুজ হয়, তাহলে প্রতিদিন এয়ার কন্ডিশনে ব্যবহৃত জ্বালানি বাবদ এক মিলিয়ন ডলার সাশ্রয় হয়। সিঙ্গাপুরে এক গবেষণায় দেখা যায়, যে ৫ তলা বাণিজ্যিক ভবনের ছাদে প্রতিষ্ঠিত বাগান দ্বারা বছরে জ্বালানি খরচের ০.৬-১৪.৫% সাশ্রয় হয়। অনেক প্রযুক্তিসমৃদ্ধ দেশে ভবন গরম ও শীতলকরণে শতকরা ৩০ ভাগ বেশি কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গমন হয়ে থাকে। ছাদ বাগানের মাধ্যমে কম খরচে স্থায়ীভাবে জ্বালানি ব্যবহার কমানো, ভবনের বাহ্যিকরূপের উন্নতি ও তাপমাত্রা হ্রাস করা সম্ভব।
‘গার্ডেন সিটি প্রোগ্রাম’ শিরোনামে ষাটের দশকে গৃহীত একটি পরিকল্পনার আওতায় ক্ষুদ্র দ্বীপরাষ্ট্র সিঙ্গাপুর ‘সবুজ ও পরিচ্ছন্ন সিঙ্গাপুর’ গড়ে তোলার লক্ষ্যকে সামনে রেখে টানা তিন দশক ধরে তারা বহুমুখী প্রচেষ্টা চালিয়েছে। রাস্তার পাশে পরিকল্পিতভাবে গাছ লাগানো হয়েছে। গড়ে তোলা হয়েছে পার্ক ও মুক্তাঞ্চলের সুবিস্তৃত নেটওয়ার্ক। পাশাপাশি এসব বৃক্ষ ও পার্ক সুরক্ষার জন্য প্রণীত ও গৃহীত হয়েছে যথাযথ আইনি বর্মও।
ঢাকা শহরের বাড়ির ছাদে সবজি চাষ করে বছরে হাজার কোটি টাকা আয় করা সম্ভব। এতে শুধু রাজধানীর পরিবেশই রক্ষা পাবে না, মানুষের পুষ্টির উন্নয়ন ঘটবে এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
এক হিসাবে আড়াই কাঠার একটি বাড়ির ছাদে বাগান করে নিজস্ব চাহিদা পূরণ করে বছরে ৫০ হাজার টাকা বাড়তি আয় করা সম্ভব। বলাবাহুল্য, এটা করা সম্ভব হলে ইট-পাথরের মহানগরী ‘সিটি গার্ডেনে’ পরিণত হবে।
ছাদে বাগান করলে পানি ব্যবহারের কারণে বাড়ির দেয়াল ও মেঝে নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা নিরসনে সবচেয়ে বড় হাতিয়ার হতে পারে ওয়াটারপ্রুফ সলিউশন। বাগান করার আগে ওয়াটারপ্রুফ সলিউশন দিয়ে দেয়াল ও মেঝে ট্রিটমেন্ট করিয়ে নিলে দেয়াল ও মেঝে নষ্ট হয়ে যাওয়ার কোনো আশঙ্কাই থাকবে না। ইতোমধ্যে ছাদকৃষি কিছুটা হলেও শুরু হয়েছে এবং সবচেয়ে বড় কথা, এটা ক্রমশই সম্প্রসারিত হচ্ছে। আর এটা রুফ গার্ডেনার কনসেপ্ট হিসেবে ইতোমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছে।
ইতোমধ্যে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ঘোষণা দিয়েছে যে, ছাদে বাগান করলে ১০ শতাংশ হোল্ডিং ট্যাক্স মওকুফ করা হবে। পাশাপাশি ছাদে বাগান করতে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা- মাটি, টব ও সার দিয়েও সহায়তা করার প্রতিশ্রুতি দেয়া হচ্ছে সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে। ২০১৬ সালেও ঢাকা সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে ঢাকা শহরকে সবুজায়নের জন্য বাসাবাড়ির ছাদ ও বেলকনিতে রুফ গার্ডেন গড়ে তোলার জন্য প্রচারণা চালানো শুরু হয়েছিলো। যা বর্তমানেও অব্যাহত রয়েছে। গ্রিন ঢাকা কর্মসূচির মাধ্যমে রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমিয়ে আনা সম্ভব। আর রুফ গার্ডেন করলে ওই ভবনের তাপমাত্রা ১ ডিগ্রি কমবে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় প্রায় দেড় লাখ হোল্ডিং আছে। এর মধ্যে অসংখ্য অ্যাপার্টমেন্ট আছে। এসব ছাদে বাগান করে ঢাকার চেহারাই পাল্টে দেয়া সম্ভব। ইনশাআল্লাহ!
উল্লেখ্য, পৃথিবীর অনেক শহরের চেয়ে ঢাকার ভৌগোলিক অবস্থা ভালো। শহরের চারপাশে নদী রয়েছে। এখন এটাকে কাজে লাগাতে হবে রুফ গার্ডেন ধারণা বাস্তবায়নের মাধ্যমে ঢাকা শহরকে পরিবেশবান্ধব ও বাসযোগ্য করে গড়ে তোলার মাধ্যমে।
বিশেষ করে সরকারি ও বাণিজ্যিক ভবন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের ছাদে বাগান বাধ্যতামূলক করা যায়। এক্ষেত্রে সিটি করপোরেশনের মার্কেটসমূহকে মডেল গার্ডেন হিসেবে গড়ে তোলা যায়। তবে সত্যিকার ফলপ্রসূ করতে চাইলে সরকারকে অনতিবিলম্বে আইনের মাধ্যমে রাজউকের বিল্ডিং কোডে ছাদে বাগান বাধ্যতামূলকভাবে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে এবং রিহ্যাব ও সিটি করপোরেশনকে তা বাস্তবায়নে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে হবে। ব্যাপক প্রশিক্ষণ ও ফলোআপের ব্যবস্থা করতে হবে।
এজন্য প্রয়োজন শুধু সরকারের সঠিক সিদ্ধান্ত ও কার্যকর ব্যবস্থা। আর তা হলো রাজউকের প্লান পাসের সময় বাড়ির ছাদে বাগান করার বাধ্যতামূলক শর্ত জুড়ে দিতে হবে। তাহলে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ঢাকা শহর ‘গ্রিন রুফ গার্ডেন সিটি’তে পরিণত হবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইতিহাসের নিরীখে, বর্তমান সংবিধান প্রণেতা গণপরিষদেরই কোন আইনী ভিত্তি বা বৈধতা ছিল না। গত ৫৫ বৎসর দেশবাসীকে যে অবৈধ সংবিধানের অধীনে বাধ্যগত করে রাখা হয়েছিলো এর প্রতিকার দিবে কে? ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দ্বীন ইসলামের প্রতিফলন ব্যাতীত কোন সংবিধানই বৈধ হতে পারে না কারণ দেশের মালিক ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাজারে নতুন আলু উঠলেও দাম চড়া, কেজিতে ২০০ টাকা পুরোনো আলু নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উদ্যোগ জরুরি আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)












