দেশে কয়েক বছরে ধনী-গরীব বৈষম্য প্রকট আকার ধারণ করেছে পূজিবাদী অর্থ ব্যবস্থায় জাতীয় সম্পদ কুক্ষীগত হচ্ছে গুটিকয়েক ব্যক্তির হাতে ধনী গরীব বৈষম্য দুরীকরণে যাকাত ব্যবস্থাই একমাত্র সমাধান।
, ২৩ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৪ হাদী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ০৩ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রি:, ২০ চৈত্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
![দেশে কয়েক বছরে ধনী-গরীব বৈষম্য প্রকট আকার ধারণ করেছে পূজিবাদী অর্থ ব্যবস্থায় জাতীয় সম্পদ কুক্ষীগত হচ্ছে গুটিকয়েক ব্যক্তির হাতে ধনী গরীব বৈষম্য দুরীকরণে যাকাত ব্যবস্থাই একমাত্র সমাধান।](https://www.al-ihsan.net/uploads/1712088970_pen-clipart.png)
গত এক যুগে দেশে অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি যেমন বেড়েছে, সঙ্গে দ্রুতগতিতে বৈষম্যও বেড়েছে। বৈষম্যের নির্দেশক গিনি সহগ সূচক এখন দশমিক ৪৯৯ পয়েন্ট। দশমিক ৫০০ পয়েন্ট পেরোলেই উচ্চ বৈষম্যের দেশ হিসেবে ধরা হয়। অর্থাৎ উচ্চ বৈষম্যের দেশ থেকে অতি সামান্য দূরত্বে আছে বাংলাদেশ।
সাধারণত গিনি (কেউ কেউ জিনি বলেন) সহগ দিয়ে একটি দেশে আয়বৈষম্য কেমন, তা বিচার-বিশ্লেষণ করা হয়। এটি বৈষম্য মাপার একটি পদ্ধতি। ১৯১২ সালে ইতালির সংখ্যাতত্ত্ববিদ কোরাদো গিনি বা জিনি এর উদ্ভাবক। সবার আয় সমান হলে গিনি সূচক হবে শূন্য। এর অর্থ হলো চরম সাম্য অবস্থা বিরাজ করছে। আর সব আয় একজনের হাতে গেলে সূচকটি হবে ১। এটি আবার চরম অসাম্য অবস্থা। এই দুই সীমার মধ্যে সূচক যত বাড়ে, অসাম্য তত বেশি। বাংলাদেশে এই বৈষম্য দিন দিন বেড়েছে।
সব মিলিয়ে এবারের জরিপে দেখা গেছে, দেশের তিন ভাগের দুই ভাগ আয় যাচ্ছে দেশের ধনী ৩০ শতাংশ মানুষের হাতে। বাকি ৭০ শতাংশ মানুষের আয় মোট আয়ের বাকি এক ভাগ।
দেশে মাথাপিছু আয় প্রায় তিন হাজার ডলারের কাছাকাছি। ২০১৫ সালে নিম্ন আয়ের দেশ থেকে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে বাংলাদেশ। জাতিসংঘের হিসাবে, স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা (এলডিসি) থেকে পুরোপুরি উন্নয়নশীল দেশ হবে ২০২৬ সালের পর। সুতরাং অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি বাড়লেও আয় ও সম্পদের সুষম বণ্টন হচ্ছে না। অতি ধনী শ্রেণির সৃষ্টি হয়েছে। বৈধ-অবৈধভাবে বিপুল বিত্তবৈভবের মালিক হয়েছেন একশ্রেণির মানুষ।
গত এক যুগে দেশে ধনী-গরীব বৈষম্য বেড়েছে ৮০ গুণ। গত ৫০ বছরে দেশে উন্নয়নের আদর্শ স্থাপন হলেও আয় ও ব্যয়ে বৈষম্য, সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর অদক্ষতা, দুর্নীতি, জবাবদিহিতার অভাবসহ বিভিন্ন কারণে উন্নয়নের সুফল সবার কাছে পৌঁছায়নি। যা আগামীতে টেকসই উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করবে।
রাজধানীর অভিজাত এলাকা গুলশান। যেখানে বাস করেন ধনী শ্রেণি। তবে আভিজাত্যের চাকচিক্যের মাঝেই অবস্থান কড়াইল বস্তির। এখানেই ১৫ বছর ধরে সপরিবারে বসবাস বরিশালের দুলাল মাঝির। বস্তি আর গুলশানের মধ্যবর্তী লেকে চালান নৌকা।
দুলাল মাঝি বলেন, ১৫ বছর আগে ৩০০ টাকা উপার্জন করলে ২০০ টাকার বাজার করতাম। তাতেই ভালোভাবে চলে যেতো। ফলে হাতে ১০০ টাকা থাকতো। এখন দিনে ৫০০ টাকা আয় করলেও কিছু থাকে না। বরং আরও ধার করতে হয়।
একই অবস্থা এখানকার অন্য মাঝিদেরও। ধার-দেনা করে চলছে অধিকাংশের সংসার। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে শহরাঞ্চলের পরিবারপ্রতি গড় ঋণ ১ লাখ ৩৭ হাজার টাকার বেশি।
খানা জরিপের চূড়ান্ত প্রতিবেদনেও উঠে এসেছে চরম বৈষম্যের বিষয়টি। আয়, ভোগ ও সম্পদের বৈষম্য নির্দেশক সূচক শহরাঞ্চলে ছাড়িয়েছে বিপদসীমার ঘর।
কনজুমারস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি বলেন, ধনীদের আয় বৃদ্ধি অনেক। কারও কারও ১০০ গুণ পর্যন্ত ও সম্পদ বেড়েছে। এটা ভালো না।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ খানার আয় ও ব্যয় নির্ধারণ জরিপে দেখা গেছে, দেশের মোট ৩৮.১৬% আয় করে উপরের দিকে থাকা ১০ শতাংশ ধনী। ৬ বছর আগে এর পরিমাণ ছিল ৩৫.৮৪%। গরীবদের আয় বৃদ্ধির সুযোগ কমে গেছে আর বেড়েছে ধনীদের। দেশের সব মানুষের যত আয় এর মাত্র ১.০১% আয় করে ১০% মানুষ। ৬ বছর আগেও মোট আয়ের ২% এই শ্রেণির মানুষের দখলে ছিল। বিবিএস জরিপে আরো বলা হয়েছে, দেশের মোট আয়ের দুই তৃতীয়াংশের মালিক উপরের দিকে থাকা ৩০ শতাংশ মানুষ। বাংলাদেশে অঞ্চলভেদেও ধনী দরিদ্রের বৈষম্য বেড়েছে। কুড়িগ্রাম জেলায় দারিদ্র্যের হার ৭০.৮%। অর্থাৎ কুড়িগ্রামে প্রতি ১০০ জনে ৭০ জনের বেশি গরীব। জরিপ অনুযায়ী সবচেয়ে দারিদ্র্যপ্রবণ এলাকা উত্তরবঙ্গ। সবচেয়ে বেশি গরীব মানুষ থাকে রংপুর বিভাগে। দারিদ্র্যের হার সবচেয়ে বেশি এমন ১০টি জেলার মধ্যে ৫টিই রংপুর বিভাগে।
অন্যদিকে, আয় বৈষম্যের পাশাপাশি দেশে জাতীয় সম্পদ বন্টনের ক্ষেত্রেও তীব্র বৈষম্যের সৃষ্টি হয়েছে। এক জরীপে দেখা গিয়েছে, বাংলাদেশের ৯৫ ভাগ জাতীয় সম্পদ মাত্র ২ লাখ তথা এক শতাংশেরও কম লোকের দখলে রয়েছে। যে ২ লাখ লোক দেশের ৯৫ ভাগ সম্পদের মালিক তাদের মধ্যে আবার কেউ কেউ শত থেকে সহগ্রাধিক কোটি টাকার মালিক। অবশিষ্ট ৫ ভাগ সম্পদ রয়েছে ২৯ কোটি ৯৮ লাখ লোকের আয়ত্তে। এই পরিসংখ্যান থেকেই বোঝা যায় যে, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশের উপরে গেলেও জাতীয় সম্পদ বণ্টনের ক্ষেত্রে অসাম্য বা বৈষম্য কত প্রবল!
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ ৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশ। বাংলাদেশের সরকার নিজেদের মুসলমান দাবী করে। আর স্বাধীনতাত্তোর সব সরকারই আয়বৈষম্য ও সম্পদ বন্টন বৈষম্যের প্রতিকারস্বরূপ বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করার কথা বলে আসছে। কিন্তু অতীতকাল থেকে বাংলাদেশের বর্তমান সরকারসহ অতীত হয়ে যাওয়া কোনো সরকারই দেশের এই ধনী-গরীব বৈষম্য রূখতে পারেনি। আর রূখতে পারাটাও স্বাভাবিক নয়। কারণ, দেশের ধনী গরীব বৈষম্যের একমাত্র সমাধান হচ্ছে সম্মানিত যাকাত ব্যবস্থা। মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন “নিশ্চয়ই ধনীদের সম্পদে গরীবদের হক্ব রয়েছে”। আর এই পবিত্র আয়াত শরীফ উনার বাস্তবিক রূপ হচ্ছে পবিত্র যাকাত। পবিত্র যাকাত ব্যবস্থার মাধ্যমে গরীবদের সম্পদ থেকে গরীবদের ন্যায্য হক্ব আদায়ের মাধ্যমে গরীবরা আর্থিকভাবে সাবলম্বী হয়ে উঠে। বর্তমান সরকার রাজস্ব ও কর আদায়ের মাধ্যমে দেশকে আর্থিকভাবে উন্নত করার কার্যক্রম গ্রহণ করে।
এনবিআরের সর্বশেষ হিসাব মতে, দেশে ৪৬ লাখ করদাতা রয়েছে, যারা দুই কোটি টাকার বেশি সম্পদের মালিক। এমন সংখ্যা চরম অবিশ্বাস্য। শুধু ধানমন্ডি, গুলশান, বনানী, উত্তরা, ডিওএইচএস, নিকুঞ্জসহ অভিজাত এলাকায় ৫০ হাজারের বেশি প্লট রয়েছে। এর প্রতিটি প্লটের বর্তমান বাজারমূল্য কমপক্ষে দশ কোটি টাকার বেশি। অন্যদিকে, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় প্রায় সাড়ে তিন লাখ বাড়ি বা হোল্ডিং রয়েছে। যেসব বাড়ির প্রতিটির বর্তমান বাজার মূল্য দুই কোটি টাকার কম নয়।
এরদ্বারা বোঝা যাচ্ছে, কর ফাঁকি দিচ্ছে অধিকাংশ করযোগ্যরাই। সেইসাথে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দেয়ার প্রবণতাও বাড়ছে। অর্থাৎ কর এবং রাজস্ব দেয়ার মধ্যেও অনিয়ম ঢুকে গিয়েছে। যার কারণে কর ও রাজস্ব আদায়ের সুফল দেশের সাধারণ মানুষ পাচ্ছে না। ধনী ধনীই থেকে যাচ্ছে অপরদিকে গরীব আরো অতিগরীব হচ্ছে।
অথচ এই সবের বিপরীতে যদি দেশে যাকাত ব্যবস্থা কায়েম করা যায় তাহলে দেখা যাবে যে, ধনীদের মধ্যে কর-ফাঁকি ইত্যাদির প্রবণতা থাকবে না। কারণ বর্তমানে সরকারি ট্যাক্স কয়েকগুণ বেড়ে গিয়েছে। যার কারণে ধনীরা ট্যাক্স ফাঁকি দেয়। কিন্তু সম্মানিত যাকাত বছরে একবার দিতে হয় এবং তার যাকাতযোগ্য সম্পদের মাত্র আড়াই ভাগ। এতে করে দেখা যাবে ধনীরা যাকাত দিতে প্রবলভাবে উৎসাহিত হবে এবং কর-রাজস্বের চাইতেও অনেক বেশি অর্থ গরীবের হক্ব হিসেবে সংগ্রহ করা যাবে।
যাকাত ব্যবস্থা নিয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন সংগঠনের গবেষণায়, বাংলাদেশে যাকাতযোগ্য অর্থের পরিমাণ প্রায় ১ কোটি কোটি টাকা। আর এতে আড়াই শতাংশ হারে হিসেব করলে যাকাত আসে আড়াই লাখ কোটি টাকা।
অর্থাৎ যাকাতের টাকার পরিমাণ ইনকাম ট্যাক্সের চেয়েও অনেক বেশি, যার দ্বারা দেশের স্বার্থে সামাজিক উন্নতি এক বৎসরেই পরিপূর্ণ করা সম্ভব ইনশাআল্লাহ।
অর্থাৎ পবিত্র যাকাত আদায়ের মাধ্যমেই দেশের ধনী-গরীব বৈষম্য দুর করে সত্যিকার অর্থে উন্নয়নের অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলা সম্ভব। কাজেই সরকারের উচিত আয়করভিত্তিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা পরিহার করে সম্মানিত যাকাত ব্যবস্থা সারাদেশে পূর্নাঙ্গরূপে বাস্তবায়ন করা এবং এই বিপুল পরিমাণ যাকাত সম্পদ হক্ব জায়গায় প্রদান করা।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
প্রসঙ্গ: মুসলিম দেশগুলোর সাথে সম্পর্ক জোরদারের আহবান প্রধানমন্ত্রীর।
২৭ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
অপারেশনের ওষুধের টাকা জোগাড় করতে করতে ক্লান্ত রোগীরা ওষুধ আর পরীক্ষার জন্য রোগী পাঠানো হয় বাইরে সব হাসপাতালে দালালচক্র সক্রিয়
২৬ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশের শিক্ষার মান ক্রমশই নিম্নমুখী। সার্টিফিকেট ও মুনাফা অর্জনের ক্ষেত্রতে পরিণত হচ্ছে শিক্ষা। কর্মমূখী ও বাস্তবিক শিক্ষার অভাবে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে উঠছে না বাংলাদেশে। সরকারের উচিত, এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
২৫ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার
১৭ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ
১৬ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নমরুদের মশা আর এডিস মশার মধ্যে যেমন পার্থক্য নেই তেমনি পার্থক্য নেই নমরুদবাদ আর ধর্মনিরপেক্ষতাবাদের মধ্যে। নমরুদ মশার ও এডিস মশার গযব থেকে বাঁচতে হলে অবিলম্বে নমরুদবাদ তথা ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ প্রত্যাহার করতে হবে।
১৫ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
‘২০৪১ সালে মাছ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৮৫ লাখ মেট্রিক টন’ ৩৯ বছরের ব্যবধানে মাছের উৎপাদন বেড়েছে ৬ গুণ উৎপাদন বাড়ছে মাছের, তবুও নাগালে নেই দাম
১৪ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম মদের বিরুদ্ধে দিয়েছে অসংখ্য সতর্কবাণী ও নির্দেশনা। অথচ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশে দেয়া হবে মদের লাইসেন্স! মদ-জুয়ার প্রসার মহান আল্লাহ পাক উনার চরম অসন্তুষ্টির কারণ। যার পরিণতি হতে পারে খোদায়ী গযব। নাউযুবিল্লাহ!
১৩ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে আবেদনের যোগ্যতা ৩.৭৫, তবুও ২.৯৫ পেয়ে অধ্যাপক অন্যান্য দেশে অধ্যাপক হতে ২০ বছর লাগলেও বাংলাদেশে লাগে মাত্র ১২ বছর! গবেষণায় যোগ্যতা না থাকার পরও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নিয়োগ পাচ্ছে নামধারী অধ্যাপকরা। গবেষণা কমছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে, প্রশিক্ষণ না পেয়ে দেশ ছাড়ছে গবেষণায় উৎসাহী মেধাবীরা।
১২ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
১১ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
কর্মক্ষম জনশক্তি তথা কর্মক্ষমতার স্বর্ণযুগে বাংলাদেশ অথচ যথাযথ মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বিদেশে কর্মরত দেশীয় শ্রমিক স্বদেশে তো ফিরবেই পাশাপাশি বিদেশি কর্মশক্তি বাংলাদেশের শ্রমবাজারে প্রবেশ করবে।
১০ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
কমিশনের লোভে ১০০ টাকার ওষুধের পরিবর্তে ১৫০০ টাকার বিদেশী ওষুধ লেখেন চিকিৎসকরা রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়নই চিকিৎসক দুর্বৃত্তায়নকে পালন ও প্রসার করছে ওপেন সিক্রেট ডাক্তারদের কমিশন বাণিজ্য বন্ধে চাই ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবন
০৯ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)