নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের যারা মানহানী করবে, তাদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড। তারা নামধারী মুসলমান হোক বা কাফির হোক অথবা নাস্তিক হোক কিংবা যেকোনো ধর্মেরই অনুসারী হোক না কেন। তাদের তাওবা গ্রহণযোগ্য হবে না। এমনকি যারা তাদেরকে সমর্থন করবে, তাদেরও একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড’
, ৭ই শা’বান শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১০ তাসি’, ১৩৯২ শামসী সন , ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রি:, ২৪ মাঘ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ

শায়েখ আল্লামা হযরত ইমাম মুহম্মদ ইবনে মুহম্মদ ইবনে শিহাব ইবনে ইঊসুফ আল বায্যাযী আল হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ৮২৭ হিজরী শরীফ) তিনি উনার বিশ্বখ্যাত কিতাব ‘আল ফাতাওউল বায্যাযিয়্যাহ আওইল জামি‘উল ওয়াজীয শরীফ’ উনার মধ্যে বলেন-
اِذَا سَبَّ الرَّسُوْلَ عَلَيْهِ الصَّلـٰوةُ وَالسَّلَامُ اَوْ وَاحِدًا مِّنَ الْاَنْۢبِيَاءِ عَلَيْهِمُ الصَّلـٰوةُ وَالسَّلَامُ فَاِنَّهٗ يُقْتَلُ حَدًّا وَّلَا تَوْبَةَ لَهٗ اَصْلًا سَوَاءٌ بَعْدَ الْقُدْرَةِ عَلَيْهِ وَالشَّهَادَةِ اَوْ جَاءَ تَائِبًا مِّنْ قِبَلِ نَفْسِهٖ كَالزِّنْدِيْقِ لِاَنَّهٗ حَدٌّ وَّجَبَ فَلَا يَسْقُطُ بِالتَّوْبَةِ كَسَائِرِ حُقُوْقِ الْاٰدَمِيِّيْنَ وَكَحَدِّ الْقَذْفِ لَا يَسْقُطُ بِالتَّوْبَةِ
অর্থ: “যখন কোনো ব্যক্তি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অথবা অন্য সকল হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্য থেকে যে কোনো একজন নবী-রসূল আলাইহিস সালাম উনাকে গাল-মন্দ করবে, উনার মানহানী করবে, অবশ্যই তাকে হদ্দ বা শরঈ শাস্তিস্বরূপ মৃত্যুদন্ড দিতে হবে। প্রকৃতপক্ষে তার কোনো তাওবা নেই। চাই তাকে বন্দি করার পর তার উপর সাক্ষী পেশ করা হোক অথবা সে স্বেচ্ছায় তাওবাকারীরূপে আসুক সমান কথা। তার হুকুম জিন্দিকের হুকুমের অনুরূপ। কেননা, তার উপর হদ্দ অর্থাৎ শরঈ শাস্তি ওয়াজিব হয়ে গেছে। কাজেই, তার তাওবার দ্বারা তার হদ্দ অর্থাৎ শরঈ শাস্তি রহিত হবে না। যেমনিভাবে মানুষের যাবতীয় হক্বসমূহ এবং অপবাদের হদ্দ অর্থাৎ শাস্তি তাওবার দ্বারা রহিত হয় না। ” সুবহানাল্লাহ! (ফাতাওয়ায়ে বায্যাযিয়্যাহ ২/৪৪২)।
শায়েখ আল্লামা হযরত ইমাম মুহম্মদ ইবনে মুহম্মদ ইবনে শিহাব ইবনে ইঊসুফ আল বায্যাযী আল হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আরো বলেন-
قُلْنَا اِذَا شَتَمَهٗ عَلَيْهِ الصَّلـٰوةُ وَالسَّلَامُ سَكْرَانُ لَا يُعْفٰى وَيُقْتَلُ اَيْضًا حَدًّا وَّهٰذَا مَذْهَبُ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ اَبِىْ بَكْرِ ۣ الصِّدِّيْقِ عَلَيْهِ السَّلَامُ وَحَضْرَتْ اَلْاِمَامِ الْاَعْظَمِ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ وَحَضْرَتْ اَلثَّوْرِىِّ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ وَاَهْلِ الْكُوْفَةِ وَالْمَشْهُوْرُ مِنْ مَذْهَبِ حَضْرَتْ مَالِكٍ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ وَاَصْحَابِهٖ قَالَ حَضْرَتْ اَلْـخَطَّابِـىُّ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ لَا اَعْلَمُ اَحَدًا مِّنَ الْمُسْلِمِيْنَ اخْتَلَفَ فِـىْ وُجُوْبِ قَتْلِهٖ اِذَا كَانَ مُسْلِمًا وَّقَالَ حَضْرَتْ اِبْنُ سَحْنُوْنَ الْمَالِكِىُّ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ اَجْمَعَ الْعُلَمَاءُ اَنَّ شَاتِـمَهٗ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَافِرٌ وَّحُكْمُهُ الْقَتْلُ وَمَنْ شَكَّ فِىْ عَذَابِهٖ وَكُفْرِهٖ كَفَرَ قَالَ اللهُ تَعَالـٰى فِيْهِ ﴿مَلْعُوْنِيْنَ اَيْنَمَا ثُقِفُوْاۤ اُخِذُوْا وَقُتِّلُوْا تَقْتِيْلًا﴾ وَرَوٰى حَضْرَتْ عَبْدُ اللهِ بْنُ مُوْسَى بْنِ جَعْفَرٍ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ عَلِىِّ بْنِ مُوْسٰى رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ اَبِيْهِ عَلَيْهِ السَّلَامُ عَنْ جَدِّهٖ عَلَيْهِ السَّلَامُ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عَلِىِّ بْنِ حُسَيْنٍ عَلَيْهِمُ السَّلَامُ عَنْ اَبِيْهِ عَلَيْهِ السَّلَامُ عَنِ الْـحُسَيْنِ بْنِ عَلِىٍّ عَلَيْهِمَا السَّلَامُ عَنْ اَبِيْهِ عَلَيْهِ السَّلَامُ اَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَنْ سَبَّ نَبِيًّا فَاقْتُلُوْهُ وَمَنْ سَبَّ اَصْحَابِـىْ فَاضْرِبُوْهُ وَاَمَرَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِقَتْلِ كَعْبِ بْنِ الْاَشْرَفِ بِلَا اِنْذَارٍ وَّكَانَ يُؤْذِيْهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَكَذَا اَمَرَ بِقَتْلِ اَبِىْ رَافِعِ ۣ الْيَهُوْدِىِّ وَكَذَا اَمَرَ بِقَتْلِ ابْنِ خَطَلٍ لِّـهٰذَا وَاِنْ كَانَ مُتَعَلِّقًا بِاَسْتَارِ الْكَعْبَةِ
অর্থ: “আমরা বলি যখন কোনো ব্যক্তি মাতাল বা নেশাগ্রস্ত অবস্থায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে গাল-মন্দ করবে, উনার মানহানী করবে, না‘ঊযুবিল্লাহ! তাকেও ক্ষমা করা যাবে না। তাকেও হদ্দ অর্থাৎ শরঈ শাস্তিস্বরূপ অবশ্যই মৃত্যুদন্ড দিতে হবে। সুবহানাল্লাহ! এটাই খলীফাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার, হযরত ইমামে আ’যম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার, হযরত ইমাম সুফিয়ান ছাওরী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার এবং কূফাবাসী উনাদের অভিমত। এবং তা হযরত ইমাম মালিক রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ও উনার অনুসারীদের অভিমত হিসেবে প্রসিদ্ধ। হযরত ইমাম খত্তাবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন-
لَا اَعْلَمُ اَحَدًا مِّنَ الْمُسْلِمِيْنَ اخْتَلَفَ فِـىْ وُجُوْبِ قَتْلِهٖ اِذَا كَانَ مُسْلِمًا
‘আমি এমন কোনো মুসলমান পাইনি, যিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে গাল-মন্দকারীর ক্বতল অর্থাৎ মৃত্যুদন্ড আবশ্যক হওয়ার ব্যাপারে মতবিরোধ করেছেন, যদি সে মুসলমান হয়ে থাকে। ’ সুবহানাল্লাহ!
হযরত ইমাম ইবনে সাহ্নূন মালিকী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন-
اَجْمَعَ الْعُلَمَاءُ اَنَّ شَاتِـمَهٗ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَافِرٌ وَّحُكْمُهُ الْقَتْلُ وَمَنْ شَكَّ فِىْ عَذَابِهٖ وَكُفْرِهٖ كَفَرَ
‘সমস্ত হযরত ইমাম-মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা এই বিষয়ে ইজমা’ অর্থাৎ ঐকমত্য পোষণ করেছেন যে, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে গাল-মন্দকারী, উনার মানহানীকারী কাফির। তার হুকুম হলো- তাকে শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড দিতে হবে। আর যে ব্যক্তি এ ধরণের লোকদের কাফির হওয়ার ব্যাপারে এবং শাস্তিযোগ্য হওয়ার বিষয়ে সন্দেহ করবে, সে নিজেও কাফির হবে (এবং তাকেও ক্বতল করতে হবে, মৃত্যুদন্ড দিতে হবে)। ’ সুবহানাল্লাহ!
এ সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
مَلْعُوْنِيْنَ اَيْنَمَا ثُقِفُوْاۤ اُخِذُوْا وَقُتِّلُوْا تَقْتِيْلًا
‘লা’নতগ্রস্ত অবস্থায় তাদেরকে যেখানেই পাওয়া যাবে, সেখানেই পাকড়াও করা হবে এবং অবশ্যই তাদেরকে শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড দেয়া হবে। ’ সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৬১)
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মূসা ইবনে জা’ফর আলাইহিমুস সালাম তিনি হযরত আলী ইবনে মূসা আলাইহিমাস সালাম উনার থেকে, তিনি উনার মহাসম্মানিত পিতা আলাইহিস সালাম উনার থেকে, উনার মহাসম্মানিত পিতা আলাইহিস সালাম তিনি উনার মহাসম্মানিত দাদা আলাইহিস সালাম উনার থেকে, তিনি মুহম্মদ ইবনে আলী ইবনে হুসাইন আলাইহিমুস সালাম উনার থেকে, তিনি উনার মহাসম্মানিত পিতা আলাইহিস সালাম উনার থেকে, তিনি সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল খ¦মিস সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনার থেকে, তিনি উনার মহাসম্মানিত পিতা ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণনা করেন- নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
مَنْ سَبَّ نَبِيًّا فَاقْتُلُوْهُ وَمَنْ سَبَّ اَصْحَابِـىْ فَاضْرِبُوْهُ
‘যে ব্যক্তি কোনো নবী-রসূল আলাইহিস সালাম উনাকে গাল-মন্দ করবে, উনার মানহানী করবে, আপনারা তাকে ক্বতল করুন, মৃত্যুদন্ড দিন। আর যে ব্যক্তি আমার হযরত ছাহাবায়ে রদ্বিয়াল্লাহু আনহুম উনাদেরকে গাল-মন্দ করবে, উনাদের মানহানী করবে, আপনারা তাকে প্রহার করুন। ’ সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কষ্ট দেয়ার কারণে তিনি কোনো সতর্কীকরণ ছাড়াই কা’ব ইবনে আশরাফকে শরঈ শাস্তিস্বরূপ মৃত্যুদন্ড দেয়ার জন্য সম্মানিত নির্দেশ মুবারক দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! একই কারণে তিনি আবূ রফে’ ইহুদীকেও শরঈ শাস্তিস্বরূপ মৃত্যুদন্ড দেয়ার জন্য সম্মানিত নির্দেশ মুবারক দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! অনুরূপভাবে তিনি একই কারণে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফ উনার গিলাফ মুবারক উনার সাথে ঝুলন্ত থাকা সত্ত্বেও ইবনে খত্বালকে শরঈ শাস্তিস্বরূপ মৃত্যুদন্ড দেয়ার জন্য সম্মানিত নির্দেশ মুবারক দিয়েছেন। ” সুবহানাল্লাহ! (ফাতাওয়ায়ে বায্যাযিয়্যাহ ২/২৪২-২৪৩)
(অপেক্ষায় থাকুন। )
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সিবতু রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আর রবি’ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত খিলাফতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস
১৯ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ
১৯ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
এক নযরে ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত পরিচিতি মুবারক
১৮ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
এক নযরে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত পরিচিতি মুবারক
১৮ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে ঊলা বা প্রথমা, কুবরা বা মূল, বড়, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মূল এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনারও মূল
১৮ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা সমস্ত কায়িনাতের মহাসম্মানিতা মাতা আলাইহিন্নাস সালাম
১৮ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড (৮)
১৭ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন, সাইয়্যিদু শাবাবি আহলিল জান্নাহ, সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আর রবি’ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার একখানা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ই’জায শরীফ
১৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড (৭)
১৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড (৬)
১৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড (৫)
১৪ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার বেমেছাল ফযীলত মুবারক
১৩ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)