পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
, ২৬ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৭ হাদী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ০৬ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রি:, ২৪ চৈত্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
আমি যদি মুসলমান দাবি করি তা কী রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ? আমি যদি মহান আল্লাহ পাক উনার বান্দা দাবি করে ইবাদত-বন্দেগী করি; তবে কী তা রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ?
আমি যদি আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উম্মত দাবি করে সুন্নত মুবারক পালন করি; তবে তা কী রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ? আমি কী পবিত্র কুরআন শরীফ উনার পবিত্র আয়াত শরীফ উনার আমল করতে পারবো না?
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আমল করতে গেলে কী রাষ্ট্রযন্ত্র আমাকে বাধা দিবে? আমি কী পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনার আমল করতে পারবো না?
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে যা করতে নিষেধ করা হয়েছে- রাষ্ট্রযন্ত্র কী তা পালন করতে আমাকে বাধ্য করবে? রাষ্ট্রযন্ত্র কী তা পারে? রাষ্ট্রযন্ত্রের পরিচালনা নীতি হচ্ছে সংবিধান। আর সংবিধানের ৪১(১)(ক) ধারায় বর্ণিত হয়েছে, প্রত্যেক নাগরিকের যে কোনো ধর্ম অবলম্বন, পালন বা প্রচারের অধিকার রয়েছে। যদি তাই হয়ে থাকে, তবে মুসলমান হিসেবে আমার পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশের এবং পালনের পূর্ণ অধিকার রয়েছে।
কিন্তু আমি মুসলমান হলাম কী করে? পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মধ্যে পরিপূর্ণভাবে পালন করলেই তবে আমি মুসলমান।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে মহিলারা! তোমরা তোমাদের ঘরে অবস্থান করো; এবং আইয়্যামে জাহিলিয়াতের মেয়েদের ন্যায় সৌন্দর্য প্রদর্শন করে রাস্তায় বেড়িও না।” নাউযুবিল্লাহ! (পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৩৩)
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত আম্মার ইবনে ইয়াসির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে বর্ণনা মুবারক করেন। তিনি বলেছেন- “দাইয়্যুস ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে না।” নাউযুবিল্লাহ! (কানযুল উম্মাল)
এ প্রসঙ্গে আরো বর্ণিত হয়েছে, হযরত ইমাম হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমার নিকট বিশ্বস্ত সূত্রে পৌঁছেছে যে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি লা’নত করেন, (ইচ্ছাকৃত) দৃষ্টিকারী এবং যে (ইচ্ছাকৃতভাবে) দৃষ্টিতে পতিত হয় তার প্রতি।” নাউযুবিল্লাহ! (বায়হাক্বী শরীফ)
উপরে উল্লিখিত পবিত্র আয়াত শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের আলোকে আমার প্রশ্ন হলো- আমি যদি বেপর্দা হই; তাহলে কী আমার দ্বারা পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন হবে?
আমি কী পবিত্র কুরআন শরীফ উনার উপর আমল করেছি- একথা বলা যাবে? আমি কী পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাকে পালন করেছি সে কথা বলা যাবে? আর আমি যদি পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদেরকে পালন না করি, তাহলে আমাকে মুসলমান বলা যাবে কি? আর আমাকে যদি পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের বিরোধী আমল করতে রাষ্ট্রযন্ত্র বাধ্য করে, তাহলে রাষ্ট্রযন্ত্র আমাকে মুসলমান থাকতে সহায়তা করেছে- একথা বলা যাবে কি?
রাষ্ট্রযন্ত্র আমাকে পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের অধিকার দিয়েছে- একথা বলা যাবে কি? রাষ্ট্রযন্ত্র আমাকে আমার ধর্ম পালনের সুযোগ দিয়েছে- একথা বলা যাবে কি? রাষ্ট্রযন্ত্র আমার ধর্মীয় অধিকার দিয়েছে- সে কথা বলা যাবে কি? রাষ্ট্রযন্ত্র সংবিধানের ৪১(১) ধারা পালন করেছে- সে কথা বলা যাবে কি? অপরদিকে শুধু বেপর্দার বিরুদ্ধেই নয়; ছবি তোলার বিরুদ্ধেও হাজার হাজার পবিত্র হাদীছ শরীফ রয়েছে।
মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মানুষের মধ্যে ওই ব্যক্তিকে মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠিন শাস্তি দেবেন, যে ব্যক্তি প্রাণীর ছবি তোলে বা আঁকে।”
উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে বলতে হয়- একজন নারী হিসেবে আমি শুধু যে বেপর্দা হতে পারি না, তাই নয়। পাশপাশি আমি ছবিও তুলতে পারি না। আর ছবি তুললে আমার জন্য শুধু ছবি তোলার মতো জঘন্য গুনাহই হবে না; পাশাপাশি হাজার হাজার বেপর্দা কবীরাহ গুনাহও হবে। কারণ যতজন পুরুষ আমার ছবি দেখবে, যতক্ষণ দেখবে, ততক্ষণ তত মারাত্মক কবীরাহ গুনাহ আমার হতে থাকবে। তাতে কী আমার দ্বারা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আমল পালিত হবে? অবশ্যই না। আর তাতে আমি মুসলমান থাকতে পারবো না। কারণ পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে ঈমানদারগণ! তোমরা পরিপূর্ণভাবে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে প্রবেশ করো।” তাহলে আমার উপায় কী? এ বিষয়ে রাষ্ট্রযন্ত্র ভেবে দেখবে কী?
রাষ্ট্রযন্ত্র যদি মুসলমান হিসেবে আমার দ্বীনি অধিকার দিতে চায়, তবে রাষ্ট্রযন্ত্র যেন ছবি তোলার বাধ্যবাধকতা না রাখে।
বরং সরকার এক্ষেত্রে দুটি ব্যবস্থা রাখতে পারে- একটি ছবি অন্যটি ফিঙ্গারপ্রিন্ট। যার ইচ্ছা সে ছবি তুলুক। আর যে ব্যক্তি সম্মানিত শরীয়ত উনাকে পরিপূর্ণভাবে মানতে চান, তিনি ছবি না তুলে ফিঙ্গারপ্রিন্টের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় কাজ করতে পারেন।
আমরা বহির্বিশ্বের দিকে তাকালে দেখতে পাই- বিধর্মীরা যারা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে স্বীকার করে না, তাদের মত অনুযায়ী ছবি তুললে কোনো গুনাহ নেই (নাঊযুবিল্লাহ), তারপরেও তারা ছবি না তুলে প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে ফিঙ্গারপ্রিন্টের মাধ্যমে কাজ করে। আর আমরা তো মুসলমান। আমরা কেন পারবো না- ছবি না তুলে ফিঙ্গারপ্রিন্টের মাধ্যমে কাজ করতে। সরকারের প্রতি আমরা মহিলাদের আবেদন- সরকার যেন ছবি না তুলে ফিঙ্গারপ্রিন্টের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় সার্বিক কাজ করার সুযোগ দেন। আর এই সুযোগের সুবিধার মাধ্যমে আমার মতো হাজার লক্ষ নারী তাদের ইজ্জত আবরু হিফাযত করে রাষ্ট্রযন্ত্র তথা সংবিধান কৃর্তক দেয়া মৌলিক অধিকারসহ সার্বিক সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারবে। ফিঙ্গারপ্রিন্টের মাধ্যমে পর্দানশীন নারীরা তাদের স্বামীর নমীনী বা ওয়ারিসস্বত্বে প্রাপ্ত সম্পদের মালিক হতে পারবে। তাদের নামে সম্পত্তি রেজিষ্ট্রি হতে পারবে, নামজারি হতে পারবে। যা এখন পারছে না।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
চলচ্চিত্র নামক জাহান্নামী সংস্কৃতির ফাঁদে মুসলিম উম্মাহ। নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। সিনেমার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বিস্তার ঘটছে ইসলামোফোবিয়ার।
২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বাংলাদেশ কার্যত গ্যাসের উপর ভাসছে তাই আমদানির চিন্তা বাদ দিয়ে তেল গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনের যথাযথ উদ্যোগ নিতে হবে ইনশাআল্লাহ
২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
শুধু অর্থনৈতিক উন্নতিই মুসলমানদের জন্য উন্নয়ন হিসেবে গৃহীত হতে পারেনা। আমরা মধ্যম আয়ের দেশ নয়; নিদেন পক্ষে মধ্যম ত্বাকওয়ার মুসলমানের দেশ চাই।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম মদের বিরুদ্ধে দিয়েছে অসংখ্য সতর্কবাণী ও নির্দেশনা। অথচ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশে দেয়া হবে মদের লাইসেন্স! মদ-জুয়ার প্রসার মহান আল্লাহ পাক উনার চরম অসন্তুষ্টির কারণ। যার পরিণতি হতে পারে খোদায়ী গযব। নাউযুবিল্লাহ!
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
খোলা চিঠি দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, স্কুলসহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান এ বছরের জন্য “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
“পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম”
১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান: আসন্ন “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণ তথা বিশেষ ছাড়সহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক কর্মসূচি গ্রহণ করা প্রসঙ্গে
১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান: ‘সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আকবর’ ‘পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’। বৎসরের সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য বিশ্বের সকল মুসলমানসহ এ দেশের ৩০ কোটি মুসলমানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান
১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এবং ব্যাপক বাজেট বরাদ্দ দিয়ে, অনেক বেশী জাঁকজমক এবং শান শওকত সহকারে যথাযথভাবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ বা পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করতে সরকারকে স্বতঃস্ফূর্ত ব্যবস্থা নিতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)