পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণায় মহারুগ্ন দশা।
গবেষণায় বরাদ্দ খুবই অপ্রতুল থাকার পরেও গবেষণা বিমুখতায় তাও ব্যয়িত হতে পারছেনা। অথচ গবেষণা সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ আর এর সুফলে ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশ হতে পারে বিশ্বের প্রথম ধনী দেশ।
, ২৮শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২৪ সামিন, ১৩৯০ শামসী সন, ২২ই জানুয়ারি, ২০২৩ খ্রি:, ০৭ মাঘ, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম
অথচ মানসম্মত জ্ঞান সৃষ্টিতে প্রকাশনা অন্যতম একটি সূচক। কিন্তু অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরাও চাকরির প্রমোশনের ক্ষেত্রে দায়সারাভাবে পাবলিকেশন প্রকাশ করে থাকেন, যা বৈশ্বিক বিভিন্ন সূচকে গুরুত্ব পায় না। এ বিষয়েও গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান জানান শিক্ষাবিদরা।
তথ্য মতে, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য আর্থিক বাজেট বরাদ্দ দিয়ে থাকে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন। কিন্তু তা খাতওয়ারি বরাদ্দ করে থাকে বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট ও অর্থ কমিটি।
অভিজ্ঞমহল বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা, শিক্ষার্থীর সংখ্যা চিন্তা করলে অনেক দূর এগিয়েছি আমরা। কিন্তু মানের দিকে নজরটা কম দেওয়া হয়েছে। গবেষণা খাতটি মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিতের জন্য জরুরি। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় গবেষণায় বরাদ্দও যেমন কম, আবার যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে বরাদ্দ রয়েছে তারা যথাযথভাবে খরচও করতে পারছে না। কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো বরাদ্দও রাখা হয়নি। আবার কিছু বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে যাদের গবেষণা ও প্রকাশনা থাকলেও সংখ্যায় খুবই সীমিত।
অথচ গবেষণা না বাড়লে বৈশ্বিক র্যাংকিংয়ে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ভালো করতে পারবে না। ইউজিসির বার্ষিক প্রতিবেদন অনুযায়ী- গবেষণায় কোনো বরাদ্দ রাখেনি এমন তালিকায় রয়েছে নবীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। এগুলোর মধ্যে কিশোরগঞ্জে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়সহ নতুন স্থাপন করা কয়েকটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে।
এ ছাড়া খুব কম বরাদ্দ রেখেছে এমন বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় রয়েছে- ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়, রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়সহ আরও বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়। অনেক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বছরেও কোনো প্রকাশনা নেই। ইউজিসির বার্ষিক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ১৫টি বিশ্ববিদ্যালয় কোনো প্রকাশনা বের করেনি।
সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, নতুন উদ্ভাবনের জন্য গবেষণায় বরাদ্দ বাড়াতে হবে। একই সঙ্গে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের গবেষণালব্ধ জ্ঞান দেশি-বিদেশি জার্নালে প্রকাশের প্রতিও মনোযোগী হতে হবে কর্তৃপক্ষকে। রেগুলেটরি অথরিটির উচিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণার প্রতি জোর দিতে উৎসাহ দেয়া। একই সঙ্গে যারা বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বশীল পদে আছেন, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের গবেষণালব্ধ জ্ঞান দেশ-বিদেশি জার্নালে প্রকাশের প্রতি মনোযোগ দেয়ার ক্ষেত্রে তাদেরও উৎসাহ দিতে হবে।
দেখা গেছে, প্রতি বছর বাজেটের সময় বিভিন্ন বড় বড় প্রকল্পে হাজার হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ হলেও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর গবেষণায় তেমন কোনো বরাদ্দ প্রদান করা হয়না। যাও হয় সেগুলোও গবেষণায় ঠিকমতো খরচ করা হয়না। সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যে বরাদ্দ দেয়া হয়, তার ৮০ হতে ৮৫ ভাগ টাকা চলে যায় শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা খাতে। তদুপরি অবকাঠামোসহ মৌলিক কিছু কাজও করতে হয় প্রতি বছর। ফলে গবেষণার জন্য যথোপযুক্ত অর্থ বরাদ্দের সুযোগই থাকে না। ইতোপূর্বে, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণা খাতে বরাদ্দের বিষয়ে উদ্বেগজনক তথ্য প্রকাশ করেছে। এটার এক পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ২০১৫ সালে সরকারি ও বেসরকারি ১২৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ৩৯টি বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা খাতে এক পয়সাও ব্যয় করা হয়নি। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণার চিত্র খুবই করুন ও নিদারুণ লজ্জাকর বলতে হবে।
গবেষণায় বরাদ্দ না রাখায় এসব বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা বাদ দিয়ে চলছে মুখস্থ নির্ভর পড়াশোনা। গবেষণার এমন বেহালদশাকে উদ্বেগজনক মন্তব্য করে প্রবীণ শিক্ষাবিদরা বলছেন, গবেষণা করতে না পারলে স্কুল আর বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে কোনো পার্থক্য থাকে না। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে পাঠদান ও জ্ঞান চর্চা হলেও নতুন জ্ঞানের আবিষ্কার বা মৌলিক গবেষণা হচ্ছে না।
অথচ বিশ্ববিদ্যালয়ের দুটি কাজ। প্রথমটি হলো জ্ঞান বিতরণ করা, যা ক্লাস পরীক্ষার মাধ্যমে হয়। দ্বিতীয়টি হলো নতুন জ্ঞান তৈরি করা। নতুন জ্ঞান তৈরির জন্য গবেষণা অপরিহার্য। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা বরাবরই অবহেলিত। বহির্বিশ্বে গবেষণার ব্যাপারে কোনো ধরনের প্রশ্ন ও ঘাটতি না থাকলেও আমাদের দুটিতে যথেষ্ট ঘাটতি আছে। এর মূল কারণ শিক্ষকদের অতিমাত্রায় রাজনীতিতে জড়িয়ে যাওয়া। কারণ পদোন্নতির জন্য গবেষণার চেয়ে রাজনৈতিক মনোভাবকে বেশি ফলপ্রসূ মনে করে। গণহারে বিশ্ববিদ্যালয় অনুমোদন দেয়ার চেয়ে যেগুলো আছে সেগুলোকে বিশ্বমানে নিয়ে যাওয়াই হবে স্বার্থকতা। গবেষণা নামে এক ধরনের প্রতারণা হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ একটি মহাসম্ভাবনাময় দেশ। আর বাংলাদেশে বিভিন্ন সম্ভাবনাকে বিকশিত করতে প্রয়োজন উপযুক্ত গবেষণা। এক্ষেত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা কেন্দ্রগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। বাংলাদেশে রয়েছে অঢেল প্রাকৃতিক সম্পদ। যদি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বাংলাদেশের তেল, গ্যাসসহ অন্যান্য প্রাকৃতিক সম্পদ নিয়ে যথাযথ গবেষণার ব্যবস্থা করা যায় তাহলে তা দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। সেইসাথে সৌরবিদ্যুতসহ অন্যান্য প্রাকৃতিক উৎস সম্পর্কেও গবেষণা চালালে অন্যান্য দেশের চেয়ে বাংলাদেশ অনেক বেশি সফলতা অর্জন করবে। এমনকি বিশ্বের প্রথম ধনী দেশে পরিণত হবে। ইনশাআল্লাহ!
অথচ শিক্ষা ও গবেষণা খাতে ব্যয় কম কেবল বাংলাদেশেই। এইখাতে মোট জাতীয় আয়ের দশমিক এক শতাংশও বরাদ্দ থাকে না। অথচ উন্নত বিশ্বে এইখাতে অনেক বেশি ব্যয় করা হয়। আর বিশ্বের মান-সম্পন্ন বিশ্ববিদ্যালয়গুলি গবেষণাকে প্রাধান্য দান করলেও আমাদের দেশে এই খাতের চিত্র উল্টো।
কিন্তু বিশ্বের কথিত উন্নত দেশগুলোতে শিক্ষা পর্যায়ে গবেষণার উপর প্রচুর বরাদ্দ এবং সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা দেয়া হয়। চীন, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, নেদারল্যান্ড প্রভৃতি দেশে শিক্ষা পর্যায়ে এইসব গবেষণার উপর প্রতি বছর আলাদা বাজেট করা হয়। সরকারের উচিত বাংলাদেশের মতো একটি উন্নয়নশীল দেশকে বিশ্বের বুকে প্রতিষ্ঠিত করতে শিক্ষা পর্যায়ে গবেষণার উপর উপযুক্ত পৃষ্ঠপোষকতা করা। গবেষক ও শিক্ষকদের সচল এবং আলাদা নীতিমালা প্রণয়ন করে গবেষণাতে উদ্বুব্ধ করা। সেইসাথে প্রতি বছর গবেষণা খাতে যে বরাদ্দ ঘোষণা করা হয়, তা যাতে মঞ্জুরি কমিশনে কোনো প্রকার কাটছাঁট করা এবং অপর্যাপ্ত না হয়ে পড়ে সেদিকে সরকারের তীক্ষè দৃষ্টি প্রদান করা।
বলার অপেক্ষা রাখেনা, একটি দেশের উন্নয়ন এবং নতুন জ্ঞান নিশ্চিত করার জন্য দরকার প্রচুর গবেষণা। কিন্তু এর বিপরীতে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর গবেষণার মান ও প্রক্রিয়া কেন্দ্রগুলোর নিষ্ক্রিয়তা খুবই হতাশা ও দুঃখজনক। কিছুদিন আগে শিক্ষামন্ত্রী বলেছিলো ‘মানসম্মত গবেষণা না থাকলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়োজন নেই’। আমরা এক্ষেত্রে বলতে চাই, শিক্ষামন্ত্রীর এই বক্তব্য শুধু কাগুজে ও মৌখিক হলেই চলবে না। এর বাস্তবায়ন করতে শিক্ষামন্ত্রণালয়কেই উদ্যোগ নিতে হবে। পাশাপাশি দেশের জনগণকেও এ বিষয়ে বিশেষ সচেতন ও সোচ্চার হতে হবে।
-মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অবহেলায় কৃষিতে ব্যবহৃত হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ও রাসায়নিক; বাড়ছে ক্যান্সারের ঝুঁকি। বিলুপ্তির পথে ১৯২ জাতের উপকারী পোকা। সরকারের উচিত অবিলম্বে কীটনাশক ও রাসায়নিকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রন করে জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও কৃষিকে বিষমুক্ত করা।
২৬ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
২৫ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও চিকিৎসকরা লাভবান হলেও চিকিৎসার উচ্চ ব্যয় মেটাতে গিয়ে প্রতিবছর দারিদ্রসীমায় চলে যাচ্ছে অর্ধকোটি মানুষ চিকিৎসার সরকারি ব্যয় আগের তুলনায় বেড়েছে। তারপরও মানুষের চিকিৎসা ব্যয় বেড়েই চলেছে। যার বড় একটি কারণ চিকিৎসকদের একটি অংশের অনৈতিক সুবিধা গ্রহণ সরকারকে সত্ত্বর ব্যবস্থা নিতে হবে।
২৪ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খাবারের নামে আমরা কী খাচ্ছি? ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
২৩ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
রক্ত নিয়ে বাণিজ্য- মেশানো হচ্ছে স্যালাইন, লবণ পবিত্র দ্বীন ইসলামী মূল্যবোধের প্রসার ব্যতীত রক্ষা নেই
২২ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
তথাকথিত ইসলামী ব্যাংকগুলো আদৌ ইসলামী নয়। সুদবিহীন ব্যাংক নয়। দ্বীনদার, পরহেজগার মুসলমানের জন্য সুদবিহীন ইসলামী ব্যাংকের সুবিধা ও সেবা নিশ্চিত করতে হবে।
২১ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রসঙ্গঃ জবরদখলে থাকা সরকারি সম্পত্তি, পরিত্যক্ত সম্পত্তি, খাস জমি অথবা রেলওয়ের বেহাত জমি। পরিত্যক্ত জমির হিসাব ভূমি মন্ত্রণালয়ে নেই। উদ্ধারেও সক্রিয় ও জোরদার তৎপরতা নেই।
২০ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সবজি উৎপাদন ১২ বছরে ৭ গুন বাড়লেও বাড়ছেনা বিষমুক্ত সবজি উৎপাদন। উৎপাদন পর্যায়েই সবজিতে মিশছে ২০ গুন বিষাক্ত কীটনাশক। ক্যান্সার, প্যারালাইসিস, কিডনি রোগ, হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসের প্রকোপ বাড়ছেই।
১৯ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ভূমি সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় আইন-কানুন জানেনা দেশের সিংহভাগ মানুষ পাঠ্যপুস্তকে ভূমি বিষয়ক আইন ও নিয়মকানুন এখন সময়ের দাবিতে পরিণত হয়েছে।
১৮ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্ভাবনাময় স্ট্রবেরি চাষ সমৃদ্ধি অর্জনের নতুন সোপান। অশিক্ষিত-শিক্ষিত সব বেকারেরই ভাগ্য বদলের উছীলা।
১৭ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
শুধু অর্থনৈতিক উন্নতিই মুসলমানদের জন্য উন্নয়ন হিসেবে গৃহীত হতে পারেনা। আমরা মধ্যম আয়ের দেশ নয়; নিদেন পক্ষে মধ্যম ত্বাকওয়ার মুসলমানের দেশ চাই।
১৬ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সংবিধান, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য বিরোধী আপত্তিকর শব্দ প্রকাশের বিপরীতে মহান আল্লাহ পাক উনার ‘কুদরত’ ও ‘রহমত’ এ ছিফত মুবারক দ্বয়ের ব্যাপক প্রচলন ঘটাতে হবে
০৯ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)