প্রসঙ্গ: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের
বেমেছাল মহাসম্মানিত বুলন্দী শান মুবারক এবং উনাদের শানের খিলাফ বর্ণিত মওযূ হাদীছ ও তার খণ্ডনমূলক জবাব (৬)
, ০৮ শা’বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০১ ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ০১ মার্চ, ২০২৩ খ্রি:, ১৫ই ফাল্গুন, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) বরকতময় জিবনী মুবারক
১. নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক উনার খিলাফ বর্ণিত মওযূ হাদীছ ও তার খণ্ডনমূলক জবাব:
গরানীক্ব ও তৎসংশ্লিষ্ট ঘটনা এবং মুসলমানদের সাথে মুশরিকদের সিজদাহ্ বিষয়ে মওযূ হাদীছ ও তার খণ্ডনমূলক জবাব:
আল্লামা হযরত ইমাম মুহম্মদ ইবনে আবী বকর ইবনে উমর ইবনে আবী বকর ইবনে মুহম্মদ আল মাখযূমী আল কুরাইশী বদরুদ্দীন আদ দামামীনী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ৮২৭ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন,
(قال حَضْرَتْ ابْنُ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَـعَالـٰى عَنْهُ) {إِذَا تَمَنَّى أَلْقَى الشَّيْطَانُ فِي أُمْنِيَّتِهِ} [الحج ৫২] إذا حَدَّثَ ألقى الشيطانُ في حديثه فيُبْطِل اللهُ ما يلقي الشيطان ويُحْكِمُ الله آياته) يعني أن النبي صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إذا تلا شيئًا من الآيات المنزلة عليه (১) من ربه فقد يوقع الشيطان في مسامع أهلِ الشرك ما يوافق آراءهم الباطلة فيتوهمون أنه مما تلاه النبي صلى الله عليه وسلم وهو مُبَرَّأٌ (২) عن ذلك ومُنَزَّهٌ عنه لا يخلِطُ حقًا بباطل
অর্থ: “(আর হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনিإِذَا تَمَنَّى أَلْقَى الشَّيْطَانُ فِي أُمْنِيَّتِهِ এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার তাফসীরে বলেন, إِذَا حَدَّثَ أَلْقَى الشَّيْطَانُ فِي حَدِيثِهِ فَيُبْطِلُ اللَّهُ مَا يُلْقِي الشَّيْطَانُ وَيُحْكِمُ آيَاتِهِ ‘যখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কথা মুবারক বলেছিলেন, তখন শয়তান উনার কথা মুবারক উনার সঙ্গে নিজের কথা মিলিয়ে দেয়। এরপর মহান আল্লাহ পাক তিনি শয়তানের সে মিলানো কথা মিটিয়ে দিয়ে উনার সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনাকে সুদৃঢ় করেন)। অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে উনার উপর নাযিলকৃত সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ সম্মানিত তিলাওয়াত মুবারক করেন, তখন শয়তান মুশরিক শ্রোতাদের মধ্যে তাদের বাতিল মতের কিছু কথা ঢুকিয়ে দেয়। তখন মুশরিকরা ধারণা করে যে, এটা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজেই সম্মানিত তিলাওয়াত মুবারক করেছেন। না‘ঊযুবিল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এ সমস্ত বিষয় থেকে মুক্ত এবং পবিত্র। শয়তান হক্বকে বাতিল দ্বারা বিভ্রান্তিতে ফেলতে পারে না।” (মাছাবীহুল জামি’ ৮/৩০৫)
‘তুহ্ফাতুল আহ্ওয়াযী’ কিতাবের ২য় খ-ের ১১২ পৃষ্ঠায় উল্লেখ রয়েছে,
قَالَ الْحَافِظُ فِي الْفَتْحِ وَعَلَى تَأْوِيلِ حَضْرَتْ ابْن عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَـعَالـٰى عَنْهُ هَذَا يُحْمَلُ مَا جَاءَ عَنْ حَضْرَتْ سَعِيدِ بْنِ جُبَيْرٍ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ وَقَدْ أَخْرَجَهُ حَضْرَتْ اِبْنُ أَبِي حَاتِمٍ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ وَحَضْرَتْ الطَّبَرِيُّ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ وَحَضْرَتْ ابْنُ الْمُنْذِرِ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ مِنْ طُرُقٍ عَنْ حَضْرَتْ شُعْبَةَ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ حَضْرَتْ أَبِي بِشْرٍ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْهُ قَالَ قَرَأَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِمَكَّةَ {وَالنَّجْمِ} فَلَمَّا بَلَغَ {أَفَرَأَيْتُمْ اللَّاتَ وَالْعُزَّى وَمَنَاةَ الثَّالِثَةَ الْأُخْرَى} أَلْقَى الشَّيْطَانُ عَلَى لِسَانِهِ تِلْكَ الْغَرَانِيقُ الْعُلَى وَإِنَّ شَفَاعَتَهُنَّ لَتُرْتَجَى فَقَالَ الْمُشْرِكُونَ مَا ذَكَرَ آلِهَتَنَا بِخَيْرٍ قَبْلَ الْيَوْمِ فَسَجَدَ وَسَجَدُوا فَنَزَلَتْ هَذِهِ الْآيَةُ
অর্থ: “হাফিয ইবনে হাজার আসক্বালানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ‘ফাতহুল বারী’ উনার মধ্যে বলেন, হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা হজ্জ শরীফ উনার ৫২ নং সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার) ব্যাখ্যা (যখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কথা মুবারক বলেন, তখন শয়তান উনার কথা মুবারক উনার সঙ্গে নিজের কথা মিলিয়ে দেয়। না‘ঊযুবিল্লাহ!) যেটা (বুখারী শরীফ-এ) এসেছে, সম্ভবত সেটা হযরত সাঈদ ইবনে যুবাইর রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে এসেছে। আর এটা হযরত ইবনে আবী হাতিম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি, হযরত ইমাম ত্ববারী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি এবং হযরত ইবনে মুনযির রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি অর্থাৎ উনারা কতিপয় সূত্রে হযরত শু’বা রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে তিনি হযরত আবূ বাশীর রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে তিনি হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণনা করেছেন। ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ উনার মধ্যে ‘সম্মানিত ও পবিত্র সূরা নজম শরীফ’ সম্মানিত তিলাওয়াত মুবারক করতে করতে যখন এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ পর্যন্ত পৌঁছলেন-
أَفَرَأَيْتُمُ اللَّاتَ وَالْعُزَّى وَمَنَاةَ الثَّالِثَةَ الْأُخْرَى
‘তোমরা কি লাত ও উয্যা সম্পর্কে লক্ষ্য করো না? ফিকির করো না? এবং ৩য় অপর একটি মানাত সম্পর্কে কি লক্ষ্য করো না? ফিকির করো না?’ তখন শয়তান উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুস সালাম মুবারক-এ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র যবান মুবারক-এ) নিক্ষেপ করলো,
تِلْكَ الْغَرَانِيقُ الْعُلَى وَإِنَّ شَفَاعَتَهُنَّ لتُرْتَجَى
‘এগুলো (এই মূর্তিগুলো) খুব সুন্দর, খুব ছূরত পাখির মতো এবং আশা করা যায় যে এগুলো অবশ্যই (মুশরিকদের জন্য) সুপারিশ করবে।’ না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! তখন মুশরিকররা বললো- ‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আজকের পূর্বে কখনো আমাদের দেব-দেবীদের সম্পর্কে উত্তম কিছু আলোচনা করেন নি। অতঃপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত সিজদাহ্ মুবারক করলেন এবং তারাও সিজদাহ্ করলো। তখন এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল হন।”
আর ‘গ¦রানীক্বের ঘটনা’ সম্পর্কে হযরত ইমাম ফখরুদ্দীন রাযী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন,
أَمَّا أَهْلُ التَّحْقِيقِ فَقَدْ قَالُوا هَذِهِ الرِّوَايَةُ بَاطِلَةٌ مَوْضُوعَةٌ وَاحْتَجُّوا عَلَيْهِ بِالْقُرْآنِ وَالسُّنَّةِ وَالْمَعْقُولِ
অর্থ: “মুহাক্কিকগণ উনারা বলেছেন যে, এই সকল বর্ণনাগুলো বাতিল, মওযূ এবং উনারা তা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ এবং আক্বলী দলীল দ্বারা খ-ন করেছেন।” (তাফসীরে কবীর ২৩/২৩৭)
এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা সামনে আসছে।
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২২৯৭)
১০ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২২৯৬)
০৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২২৯৫)
২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২২৯৪)
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২২৯৩)
১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২২৯২)
২২ আগস্ট, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২২৯১)
১৫ আগস্ট, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২২৯০)
০৮ আগস্ট, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২২৮৮)
২৫ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২২৮৭)
০৪ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম কর্তৃক কাট্টা কাফির আমর ইবনে আব্দকে হত্যা:
২৭ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২২৮৪)
১৩ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)












