প্রসঙ্গ: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের
বেমেছাল মহাসম্মানিত বুলন্দী শান মুবারক এবং উনাদের শানের খিলাফ বর্ণিত মওযূ হাদীছ ও তার খণ্ডনমূলক জবাব (৯)
, ১১ শা’বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০৪ ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ০৪ মার্চ, ২০২৩ খ্রি:, ১৮ ফাল্গুন, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) বরকতময় জিবনী মুবারক
গ¦রানীক্ব ও তৎসংশ্লিষ্ট ঘটনা এবং মুসলমানদের সাথে মুশরিকদের সিজদাহ্ বিষয়ে মওযূ হাদীছ ও তার খ-নমূলক জবাব:
(২) ‘বুখারী শরীফ ও তিরমিযী শরীফ’-এ আরো বর্ণিত রয়েছে,
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَـعَالـٰى عَنْهُ اَنَّ النَّبِىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سَجَدَ بِالنَّجْمِ وَسَجَدَ مَعَهُ الْمُسْلِمُوْنَ وَالْمُشْرِكُوْنَ وَالْجِنُّ وَالْاِنْسُ
অর্থ: “হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত ও পবিত্র সূরা নজম শরীফ সম্মানিত তিলাওয়াত মুবারক করে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সিজদাহ্ মুবারক করেন এবং উনার সাথে সমস্ত হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা সিজদাহ্ করেন এবং মুশরিকরা ও জিন-ইনসান সবাই সিজদাহ্ করে।” (বুখারী শরীফ- হাদীছ নং ১০৭১, ৪৮৬২, তিরমিযী শরীফ- হাদীছ নং ৫৭৫)
হযরত ইমাম মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা এই হাদীছকে ‘গ¦রানীক্বের ঘটনার’ সাথে সম্পৃক্ত করেছেন এবং মুশরিকদের সিজদার কারণ হিসেবে ‘গ¦রানীক্বের ঘটনা’ উল্লেখ করেছেন। (ফাতহুল বারী, মিরক্বাত, শরহুল মাছাবীহ লি ইবনে মালাক ইত্যাদি)
যেমন- আল্লামা হযরত ইমাম আবুল হাসান ইবনে বাত্তাল মালিকী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ৪৪৯ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন,
لِاَنَّ سُجُوْدَ الْمُشْرِكِيْنَ لَمْ يَكُنْ عَلٰى وَجْهِ الْعِبَادَةِ لِلّٰهِ وَالتَّعْظِيْمِ لَهٗ وَاِنَّمَا كَانَ لما اَلْقَى الشَّيْطَانُ عَلٰى لِسَانِ الرَّسُوْلِ مِنْ ذِكْرِ اٰلِهَتِهِمْ مِنْ قَوْلِهٖ (اَفَرَاَيْتُمُ اللّٰتَ وَالْعُزّٰى وَمَنٰوةَ الثَّالِثَةَ الْاُخْرٰى) فَقَالَ تِلْكَ الْغَرَانِيْقُ الْعُلٰى وَاِنَّ شَفَاعَتَهُمْ لَتُرْتَجٰى فَسَجَدُوا لَمَّا سَمِعُوْا مِنْ تَعْظِيْمِ اٰلِهَتِهِمْ
অর্থ: “মুশরিকদের সিজদাহ্ মহান আল্লাহ পাক উনার ইবাদত এবং উনার তাযীমের উদ্দেশ্যে ছিলো না। বরং এটার কারণ ছিলো নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুস সালাম মুবারক-এ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জবান মুবারক-এ) শয়তান মুশরিকদের মূর্তির প্রশংসা প্রবেশ করিয়ে দিয়েছিলো। না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালাম মুবারক-
اَفَرَاَيْتُمُ اللّٰتَ وَالْعُزّٰى وَمَنٰوةَ الثَّالِثَةَ الْاُخْرٰى
‘তোমরা কি লাত ও উয্যা সম্পর্কে লক্ষ্য করো না? ফিকির করো না? এবং ৩য় অপর একটি মানাত সম্পর্কে কি লক্ষ্য করো না? ফিকির করো না?’ তারপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন,
تِلْكَ الْغَرَانِيْقُ الْعُلٰى وَاِنَّ شَفَاعَتَهُنَّ لَتُرْتَجٰى
‘এগুলো (এই মূর্তিগুলো) খুব সুন্দর, খুব ছূরত পাখির মতো এবং আশা করা যায় যে, এগুলো অবশ্যই (মুশরিকদের জন্য) সুপারিশ করবে।’ না‘ঊযুবিল্লাহ! মুশরিকরা যখন তাদের মূর্তিগুলোর সম্মানের কথা শুনলো, তখন তারা সিজদাহ্ করলো।” (শারহু ছহীহিল বুখারী লিইবনে বাত্তাল ৩/৫৭)
আল্লামা হযরত ইমাম কুস্ত¡লানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন,
وَالظَّاهِرُ اَنَّ سَبَبَ سُجُوْدِهِمْ مَا اَخْرَجَهٗ حَضْرَتْ اِبْنُ اَبِىْ حَاتِمٍ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ وَحَضْرَتْ اَلطَّبَرِىُّ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ وَحَضْرَتْ اِبْنُ الْمُنْذِرِ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ مِنْ طُرُقٍ عَنْ حَضْرَتْ شُعْبَةَ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ حَضْرَتْ اَبِىْ بِشْرٍ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ جُبَيْرٍ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَـعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَرَاَ رَسُوْلُ اللهُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِمَكَّةَ وَالنَّجْمِ فَلَمَّا بَلَغَ {اَفَرَاَيْتُمُ اللّٰتَ وَالْعُزّٰى وَمَنٰوةَ الثَّالِثَةَ الْاُخْرٰى} [النجم ১৯]
অর্থ: “আর এটা স্পষ্ট যে, নিশ্চয়ই মুশরিকদের সিজদার কারণ যেটা হযরত ইবনে আবী হাতিম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি, হযরত ইমাম ত্ববারী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি এবং হযরত ইবনে মুনযির রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি অর্থাৎ উনারা বিভিন্ন পন্থায় হযরত শু’বাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে হযরত আবূ বিশ্র রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে হযরত ইবনে জুবাইর রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণনা করেছেন। হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেছেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ উনার মধ্যে সম্মানিত ও পবিত্র সূরা নজম শরীফ সম্মানিত তিলাওয়াত মুবারক করতে করতে, যখন তিনি এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ সম্মানিত তিলাওয়াত মুবারক করলেন-
اَفَرَاَيْتُمُ اللّٰتَ وَالْعُزّٰى وَمَنٰوةَ الثَّالِثَةَ الْاُخْرٰى
‘তোমরা কি লাত ও উয্যা সম্পর্কে লক্ষ্য করো না? ফিকির করো না? এবং ৩য় অপর একটি মানাত সম্পর্কে কি লক্ষ্য করো না? ফিকির করো না’?” (তারপর হযরত ইমাম কুস্ত¡লানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি গরানীক্বের ঘটনা উল্লেখ করেন।) (ইরশাদুস সারী ৭/৩৬২, ত্ববারী, ইবনে আবী হাতিম, দুররে মানছূর ইত্যাদি)
আর হযরত ইমাম আহমদ ইবনে ইসমাঈল ইবনে উছমান ইবনে মুহম্মদ কাওরানী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ৮৯৩ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন,
وَاَمَّا حَدِيْثُ الْغَرَانِيْقِ كَمَا رَوَاهُ حَضْرَتْ اَلْبَزَّارُ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ وَحَضْرَتْ اِبْنُ اَبِىْ حَاتِمٍ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ وَحَضْرَتْ اَلطَّبَرِىُّ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ مَوْضُوْعٌ
অর্থ: “আর গরানীক্বের হাদীছ যেটা হযরত ইমাম বায্যার রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি, হযরত ইমাম ইবনে আবী হাতিম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি এবং হযরত ইমাম ত্ববারী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি অর্থাৎ উনারা বর্ণনা করেছেন, এটা মওযূ।” (আল কাওছারুল জারী ইলা রিয়াদ্বি আহাদীছিল বুখারী ৮/১৯৫)
আল্লামা হযরত ইমাম বদরুদ্দীন আইনী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ৮৫৫ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন,
وَقَالَ حَضْرَتْ اِبْنُ الْعَرَبِىُّ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ ذَكَرَ حَضْرَتْ اَلطَّبَرِىُّ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ فِىْ ذٰلِكَ رِوَايَاتٍ كَثِيْرَةً بَاطِلَةً لَا اَصْلَ لَهَا
অর্থ: “হযরত ইবনে আরাবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেছেন, ইমাম ত্ববারী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি এ বিষয়ে অনেক বাতিল বর্ণনা উল্লেখ করেছেন, যেগুলোর কোনো ভিত্তি নেই।” (উমদাতুল ক্বারী ১৯/৬৬)
আল্লামা হযরত ইমাম ইবনে মুলক্বিন সিরাজুদ্দীন আবূ হাফ্ছ উমর ইবনে আলী ইবনে আহমদ শাফিয়ী মিশরী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ৮০৪ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন,
لِاَنَّ سُجُوْدَهُمْ لَمْ يَكُنْ عَلٰى وَجْهِ الْعِبَادَةِ لِلّٰهِ وَالتَّعْظِيْمِ لَهٗ وَاِنَّمَا كَانَ لما اَلْقَى الشَّيْطَانُ عَلٰى لِسَانِ الرَّسُوْلِ مِنْ ذِكْرِ اٰلِهَتِهِمْ
অর্থ: “মুশরিকদের সিজদাহ্ মহান আল্লাহ পাক উনার ইবাদত এবং উনার তা’যীমের উদ্দেশ্যে ছিলো না। বরং এটার কারণ ছিলো নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুস সালাম মুবারক-এ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জবান মুবারক-এ) শয়তান মুশরিকদের মূর্তির প্রশংসা প্রবেশ করিয়ে দিয়েছিলো। না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! (আত তাওদ্বীহ্ লিশারহিল জামিয়িছ ছহীহ্ ৮/৪০০)
এরূপ অনেক ইমাম-মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা মুশরিকদের সিজদার কারণ হিসেবে ‘গ¦রানীকের ঘটনা’ উল্লেখ করেছেন।
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২২৯৭)
১০ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২২৯৬)
০৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২২৯৫)
২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২২৯৪)
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২২৯৩)
১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২২৯২)
২২ আগস্ট, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২২৯১)
১৫ আগস্ট, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২২৯০)
০৮ আগস্ট, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২২৮৮)
২৫ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২২৮৭)
০৪ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম কর্তৃক কাট্টা কাফির আমর ইবনে আব্দকে হত্যা:
২৭ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২২৮৪)
১৩ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)












