যুল ওয়াসীলাহ, খইরুল আলামীন, সাইয়্যিদুছ ছাক্বালাইন, ছাহিবুল কাওছার, যিকরুল্লাহ, খইরু খলক্বিল্লাহ, আস সিরাজুল মুনীর, মালিকুল কায়িনাত, আবূ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার একক অনন্য বেমেছাল শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান ও খুছূছিয়াত বা বৈশিষ্ট্য মুবারক
, ০২ রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৭ সামিন, ১৩৯১ শামসী সন , ১৫ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ৩১ পৌষ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
![যুল ওয়াসীলাহ, খইরুল আলামীন, সাইয়্যিদুছ ছাক্বালাইন, ছাহিবুল কাওছার, যিকরুল্লাহ, খইরু খলক্বিল্লাহ, আস সিরাজুল মুনীর, মালিকুল কায়িনাত, আবূ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার একক অনন্য বেমেছাল শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান ও খুছূছিয়াত বা বৈশিষ্ট্য মুবারক](https://www.al-ihsan.net/uploads/1705280864_ রজব.png)
সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ সম্পর্কে পূর্ববর্তী আসমানী কিতাব মুবারক-এ আলোচনা মুবারক:
‘নুযহাতুল মাজালিস’ কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
فَعَلِمَتْ اَحْبَارُ الشَّامِ بِـسَيِّـدِنَـا حَضْرَتْ ذَبِيْحِ اللهِ عَلَيْهِ السَّلَامُ (سَيِّـدِنَـا حَضْرَتْ عَبْدِ اللهِ عَلَيْهِ السَّلَامُ) لِاَنَّ فِـىْ كُتُبِهِمْ اِذَا قَطَرَتْ جُبَّةُ حَضْرَتْ يَـحْيٰـى عَلَيْهِ السَّلَامُ فَقَدْ وُلِدَ وَالِدُ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্থ: “শাম দেশের পাদ্রীরা সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার ব্যাপারে জানতো। কেননা তাদের আসমানী কিতাবসমূহে লিখা ছিলো যে, যখন হযরত ইয়াহইয়া আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত জুব্বা মুবারক থেকে ফোঁটা ফোঁটা করে রক্ত মুবারক ঝরতে থাকবে, তখন বুঝতে হবে যে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আব্বাজান সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন।” সুবহানাল্লাহ! (নুযহাতুল মাজালিস ২/৭৫)
আল্লামা হুসাইন ইবনে মুহম্মদ ইবনে হাসান দিয়ার বাকরী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ: ৯৬৬ হিজরী শরীফ) তিনি উনার বিশ্বখ্যাত কিতাব ‘তারীখুল খমীস শরীফ’ উনার মধ্যে উল্লেখ করেন, “যেই দিন আবূ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন, সেই দিনই উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ সম্পর্কে শাম দেশের সকল পাদ্রীরা জেনেছিলো। আর তা এই কারণে যে, তাদের নিকট একটি সাদা পশমী জুব্বা মুবারক ছিলো। উক্ত জুব্বা মুবারকখানা হযরত ইয়াহইয়া ইবনে যাকারিয়া আলাইহিস সালাম উনার রক্ত মুবারক-এ সিক্ত হয়েছিলো। তারা তাদের আসমানী কিতাবসমূহে পেয়েছিলো যে, যখন তোমরা দেখবে উক্ত সাদা জুব্বা মুবারক থেকে ফোঁটা ফোঁটা করে রক্ত মুবারক ঝরছে, তখন তোমরা নিশ্চিতভাবে জানবে যে, ওই রাতেই সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আব্বাজান সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন।” সুবহানাল্লাহ! (তারীখুল খমীস শরীফ ১/৮২)
তাহলে এখান থেকেই স্পষ্ট হয়ে যায় যে, সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক কতো বেমেছাল। সুবহানাল্লাহ! যেটা ভাষায় প্রকাশ করা কস্মিনকালেও সম্ভব নয়। সুবহানাল্লাহ!
আবূ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত বিশেষ শান মুবারক উনার বহিঃপ্রকাশ:
এই সম্পর্কে কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন, “সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি যে সকল আশ্চর্যজনক ও বিস্ময়কর বিষয় মুবারক দেখতেন, সেগুলো তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আব্বাজান সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বলতেন। একদা তিনি বলেন, হে আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আব্বাজান আলাইহিস সালাম! আমি যখন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ উনার সমভূমি থেকে বের হয়ে ছাবীর পর্বতের উপর পৌঁছি, তখন আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল আত্বহার মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পৃষ্ঠ মুবারক) থেকে দুইখানা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক বের হয়ে একখানা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক পৃথিবীর পূর্ব প্রান্ত ঘেরাও করে নেন, অপরখানা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক পৃথিবীর পশ্চিম প্রান্ত ঘেরাও করে নেন। অতঃপর নিশ্চয়ই ওই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দুইখানা নূর মুবারক গোলাকার হয়ে ঘুরতে ঘুরতে মেঘের মতো হয়ে যান। তারপর উক্ত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দুইখানা নূর মুবারক উনাদের জন্য আসমান ফেটে যায় এবং উক্ত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দুইখানা নূর মুবারক আসমানের ভিতর প্রবেশ করেন। অতঃপর আবার এক নিমিষে আমার নিকট প্রত্যাবর্তন করেন। অর্থাৎ পুনরায় আমার মাঝে অবস্থান মুবারক করেন।” সুবহানাল্লাহ! (তারীখুল খমীস ১/১৮২)
আবূ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে কুল কায়িনাতের সকলেই চিনতো এবং বৃক্ষরাজী উনাকে সিজদাহ্ করতো:
এই সম্পর্কে সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি নিজেই উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আব্বাজান সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট বর্ণনা করেন, “নিশ্চয়ই আমি যখন কোনো স্থানে বসি, তখন আমি সেখানে শুনতে পাই, আমার নিচ থেকে কে যেন বলছেন, আপনার উপর সালাম। হে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সংরক্ষণকারী! আপনার মাঝে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র অবস্থান মুবারক করছেন। সুবহানাল্লাহ! আর আমি যখন কোনো শুষ্ক স্থান অথবা শুকনো (বা মৃত) গাছের নিচে বসি, তখন উক্ত শুষ্ক স্থানটা সজীব হয়ে যায় আর শুকনো বা মৃত গাছটা সতেজ হয়ে যায়, প্রাণ ফিরে পায় এবং তার ডালপালাগুলো আমার দিকে ঝুঁকিয়ে দেয়। অর্থাৎ গাছ আমাকে সিজদাহ্ করে। সুবহানাল্লাহ! আর যখন আমি দাঁড়িয়ে যাই এবং তা ছেড়ে চলে যাই, তখন গাছ তার পূর্বের অবস্থায় ফিরে যায়। সুবহানাল্লাহ! তখন সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আওলাদ সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে বলেন, হে আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আওলাদ আলাইহিস সালাম! আপনি সম্মানিত সুসংবাদ মুবারক গ্রহণ করুন। সুবহানাল্লাহ! নিশ্চয়ই আমি এটা আশা করছি যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি আপনার থেকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আমানত মুবারক অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বের করবেন অর্থাৎ আপনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আব্বাজান আলাইহিস সালাম হবেন। সুবহানাল্লাহ! কেননা আমরা অর্থাৎ আমি এবং আমার পূর্বপুরুষ আলাইহিমুস সালাম আমরা সকলেই এই বিষয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছিলাম। সুবহানাল্লাহ! আর নিশ্চয়ই আমি আপনার পূর্বে (এই বিষয়ে) সমস্ত প্রকার নিদর্শন মুবারক দেখেছি। সুবহানাল্লাহ! যা প্রমাণ করে যে, নিশ্চয়ই আপনার থেকেই অর্থাৎ আপনার মাধ্যমেই আকরামুল আলামীন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক রাখবেন। অর্থাৎ আপনার মাধ্যমে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করবেন। আপনি হবেন উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আব্বাজান আলাইহিস সালাম।” সুবহানাল্লাহ! (তারীখুল খমীস ১/১৮২)
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
প্রায় সাড়ে ১৪০০ বছর পর আহলু বাইতি রসূলল্লিাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়মি মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্ললি আলামীন মামদূহ র্মুশদি ক্ববিলা সাইয়্যদিুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহসি সালাম উনার মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি নূরুস সালাম মুবারক-এ মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে র্বণতি اِسْتَـوٰى (ইস্তাওয়া) শব্দ মুবারক উনার হাক্বীক্বত মুবারক প্রকাশ (১৫)
২৭ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল কাওনাইন, সাইয়্যিদুছ ছাক্বালাইন, ছাহিবু ক্বাবা ক্বাওসাইনি আও আদনা, ফখরুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক-এ শুধুমাত্র একবার বুছা দিয়ে সবচেয়ে বড় নাফরমান সর্বোচ্চ জান্নাতী (১)
২৭ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আইয়্যামুল্লাহ শরীফ পালন করা মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আদেশ মুবারক
২৭ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ উনার সুমহান সম্মানার্থে ৯০ দিনব্যাপী বিশেষ মাহফিলে আজিমুশান নসীহত মুবারক:
২৬ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সামান্য সময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার কারণে সবচেয়ে বড় নাফরমান সর্বোচ্চ জান্নাতী
২৬ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মুজাসসাম মুবারক উনার মধ্যে যা কিছু ছিলেন, সমস্ত কিছু ছিলেন পূত-পবিত্র থেকে পূত-পবিত্রতম ও মেশক-আম্বরসহ অন্যান্য সুগন্ধী থেকে কোটি কোটি গুণ বেশি সুগন্ধীময় এবং যাঁরা উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুন নাজাত মুবারক অথবা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুশ শিফা’ মুবারক পান করতে পেরেছেন উনারা প্রত্যেকেই সর্বোচ্চ জান্নাতী (৬)
২৬ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মুজাসসাম মুবারক উনার মধ্যে যা কিছু ছিলেন, সমস্ত কিছু ছিলেন পূত-পবিত্র থেকে পূত-পবিত্রতম ও মেশক-আম্বরসহ অন্যান্য সুগন্ধী থেকে কোটি কোটি গুণ বেশি সুগন্ধীময় এবং যাঁরা উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুন নাজাত মুবারক অথবা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুশ শিফা’ মুবারক পান করতে পেরেছেন উনারা প্রত্যেকেই সর্বোচ্চ জান্নাতী (৬)
২৬ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ উনার সুমহান সম্মানার্থে ৯০ দিনব্যাপী বিশেষ মাহফিলে আজিমুশান নসীহত মুবারক:
২৫ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ উনার সুমহান সম্মানার্থে ৯০ দিনব্যাপী বিশেষ মাহফিলে আজিমুশান নসীহত মুবারক:
২৫ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নফসের অনুসারী এবং মন্দ আমলের কারণে সকলের নিকট নিন্দনীয় হওয়া সত্ত্বেও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালনকারী উনাকে ইন্তেকালের পর মহান আল্লাহ পাক উনার বিশেষ ওলী হিসেবে ঘোষণা এবং সম্মানিত জান্নাত মুবারক-এ বিশেষ সম্মান লাভ
২৫ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার বেমেছাল ফযীলত মুবারক (৪)
২৫ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
‘আমি অনেক খুশি হয়েছি। আরো বেশি করলে, আরো বেশি খুশি হবো।’ (২)
২৫ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)