রাজাকার এসকে সিনহাকে দেশে এনে বিচার করা জরুরী (১)
এডমিন, ০৩ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২১ রবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ০৪ আশ্বিন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) বিশেষ প্রতিবেদন

সাবেক প্রধান বিচারক এস কে সিনহা নিজেই স্বীকারোক্তি দিয়েছে সে রাজাকার যুদ্ধাপরাধীদেরা সংগঠন ‘শান্তি কমিটি’র একজন সদস্য ছিলো। সিনহা ১০ই সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে নিজের এক বক্তব্যে তখন বলেছে, “মুক্তিযুদ্ধের সময় আমি নিজেও শান্তি কমিটির সদস্য ছিলাম।”
তাছাড়াও তার সম্পর্কে আরো অভিযোগ আছে, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সংখ্যালঘুদের ভেতর বেশ কয়েকটি স্বাধীনতার বিপক্ষে সক্রিয় ছিলো। এদের মধ্যে উপজাতি চাকমা নেতা ত্রিদিব রায় তার অন্যতম। সিনহার বাড়ি ভারত সীমান্তবর্তী সে চাইলে সহজে ভারতে যেতে পারতো। তা না গিয়ে সে রাজাকার শিরোমণি গো. আযমের সৃষ্ট শান্তি কমিটিতে যোগ দেয়। তাছাড়া সে সময়ে ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী গ্রুপ, মণিপুর লিবারেশন আর্মি, ইউনাইটেড লিবারেশন আর্মি অব অসম (আলফা), ত্রিপুরা টাইগার এদের আন্দোলনেও সমর্থন ছিল বাংলাদেশের সংখ্যালঘু উপজাতি ও হিন্দুগোষ্ঠীর অনেকের। এসকে সিনহা ছিলো তাদের অন্যতম। দেশের বাইরে থেকেও এ সকল দেশবিরোধী রাজাকারগুলো দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র করা থেকে বিরত থাকবে না। তাই সিনহাকে দ্রুত দেশে এনে উপযুক্ত বিচারের আওতায় আনা জরুরী।