নিজস্ব সংবাদদাতা:
স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী রাজনৈতিক দলের প্রতি ইঙ্গিত করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছে, মুক্তিযুদ্ধের সময় যারা আলবদর ও রাজাকার হিসেবে পরিচিত ছিল, তারা আবার ভোট চাইছে এবং বড় বড় কথা বলছে। আওয়ামী লীগ এটা অসভ্য দল। তাদের (রাজাকার ও আল বদর) জন্য আওয়ামী লীগই ঠিক ছিল।
গতকাল ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) রাজধানীর সিদ্ধেশ্বরী বালুর মাঠে একটি মেডিকেল ক্যাম্পের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সে এসব কথা বলেছে।
সে বলেছে, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় যারা আল বদর ও রাজাকার হিসেবে পরিচিত ছিল, তারা স্বাধীনতার সময় বাংলাদেশের বাকি অংশ পড়ুন...
চৌকিদার ও চৌকিদারনী উভয়ে স্বঘোষিত ‘রাজা ও রানী’ পদবী দাবী করে কোন যুক্তিতে সাধারণ পাহাড়ী জনগোষ্ঠীর কাছ থেকে চাঁদা আদায় করে একর প্রতি জুম ফসলের ৪২ পয়সা? এই অধিকার বাংলাদেশের ঠিক কোন আইনে সিদ্ধ? কে দিয়েছে তাদের?
বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে আমি তাই উচ্চকিত চিৎকারে বলি, “এই সমস্ত সন্ত্রাসী সিস্টেম আমি মানিনা।” আমি পাহাড়ে এই রক্তচোষা সমস্ত সন্ত্রাসী সিস্টেমের বিলুপ্তি চাই।
একজন গরীব কৃষক রক্ত পানি করে ফসল ফলান। সেই ফসলের ৪২ পয়সা যায় রাজাকার ত্রিদিবের সন্তান দেবাশীষের ঘরে। ইয়ায়ন ইয়ান সেই অর্থ দিয়ে হাতে উল্কি আঁকে। জেনে রাখো ওট বাকি অংশ পড়ুন...
গত ২১শে এপ্রিল সন্ত্রাসী সন্তু লারমার নাতি জাতিসংঘ অধিবেশনে, বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, সেনাবাহিনী এবং বাংলাদেশীদের বিরুদ্ধে চরম ষড়যন্ত্রমূলক বক্তব্য দিয়েছে
বাংলাদেশী উপজাতিদের আদিবাসী দাবী করে সংবিধান বিরোধী ও রাষ্ট্রদ্রোহী অপরাধ করেছে
বিশেষ করে পার্বত্য এলাকা থেকে বাঙালীদেরই তাড়িয়ে দেয়ার জোর দাবী তুলেছে।
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
জাতিসংঘের আদিবাসী ঘোষণাপত্র ২০০৭- স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ।
পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশী উপজাতিদের আদিবাসী দাবী করে সংবিধান বিরোধী ও রাষ্ট্রদ্রোহী অপরাধ করেছে
বিশেষ করে পার্বত্য এলাকা থেকে বাঙালীদেরই তাড়িয়ে দেয়ার জোর দাবী তুলেছে।
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
জাতিসংঘের আদিবাসী ঘোষণাপত্র ২০০৭- স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ।
পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা যে আদিবাসী নয় তাও ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।
ষড়যন্ত্রমূলকভাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে জোরদার হচ্ছে আদিবাসী অপপ্রচার।
সঙ্গতকারণেই প্রত্যাহারকৃত ১৫৯টি সেনাক্যা বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
জাতিসংঘের আদিবাসী ঘোষণাপত্র ২০০৭- স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ।
পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা যে আদিবাসী নয় তাও ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।
ষড়যন্ত্রমূলকভাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে জোরদার হচ্ছে আদিবাসী অপপ্রচার।
সঙ্গতকারণেই প্রত্যাহারকৃত ১৫৯টি সেনাক্যাম্প পূন:স্থাপনই কেবল নয় বরং পার্বত্য এলাকায় সেনাক্যাম্প আরো বেশী স্থাপন করা জরুরী দরকার।
এবং বর্তমান গোয়েন্দা ব্যার্থতার বিপরীতে শক্তিশালী গোয়েন্দা নেটও বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশী উপজাতিদের আদিবাসী দাবী করে সংবিধান বিরোধী ও রাষ্ট্রদ্রোহী অপরাধ করেছে
বিশেষ করে পার্বত্য এলাকা থেকে বাঙালীদেরই তাড়িয়ে দেয়ার জোর দাবী তুলেছে।
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
জাতিসংঘের আদিবাসী ঘোষণাপত্র ২০০৭- স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ।
পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা যে আদিবাসী নয় তাও ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।
ষড়যন্ত্রমূলকভাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে জোরদার হচ্ছে আদিবাসী অপপ্রচার।
সঙ্গতকারণেই প্রত্যাহারকৃত ১৫৯টি সেনাক্যা বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশী উপজাতিদের আদিবাসী দাবী করে সংবিধান বিরোধী ও রাষ্ট্রদ্রোহী অপরাধ করেছে
বিশেষ করে পার্বত্য এলাকা থেকে বাঙালীদেরই তাড়িয়ে দেয়ার জোর দাবী তুলেছে।
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
জাতিসংঘের আদিবাসী ঘোষণাপত্র ২০০৭- স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ।
পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা যে আদিবাসী নয় তাও ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।
ষড়যন্ত্রমূলকভাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে জোরদার হচ্ছে আদিবাসী অপপ্রচার।
সঙ্গতকারণেই প্রত্যাহারকৃত ১৫৯টি সেনাক্যা বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশী উপজাতিদের আদিবাসী দাবী করে সংবিধান বিরোধী ও রাষ্ট্রদ্রোহী অপরাধ করেছে
বিশেষ করে পার্বত্য এলাকা থেকে বাঙালীদেরই তাড়িয়ে দেয়ার জোর দাবী তুলেছে।
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
জাতিসংঘের আদিবাসী ঘোষণাপত্র ২০০৭- স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ।
পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা যে আদিবাসী নয় তাও ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।
ষড়যন্ত্রমূলকভাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে জোরদার হচ্ছে আদিবাসী অপপ্রচার।
সঙ্গতকারণেই প্রত্যাহারকৃত ১৫৯টি সেনাক্যা বাকি অংশ পড়ুন...
বিশেষ করে পার্বত্য এলাকা থেকে বাঙালীদেরই তাড়িয়ে দেয়ার জোর দাবী তুলেছে।
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
জাতিসংঘের আদিবাসী ঘোষণাপত্র ২০০৭- স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ।
পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা যে আদিবাসী নয় তাও ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।
ষড়যন্ত্রমূলকভাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে জোরদার হচ্ছে আদিবাসী অপপ্রচার।
সঙ্গতকারণেই প্রত্যাহারকৃত ১৫৯টি সেনাক্যাম্প পূন:স্থাপনই কেবল নয় বরং পার্বত্য এলাকায় সেনাক্যাম্প আরো বেশী স্থাপন করা জরুরী দ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বাংলাদেশের জনগণ কোনো দালালদের কাছে রাজপথ ইজারা দেয়নি। দেশবিরোধী কাজ যারা করবে, তাদের পিঠের চামড়া তুলে নেয়া হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন।
গত মঙ্গলবার অনলাইন পেজে এক পোস্টে তিনি এ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
পোস্টে দুটি পয়েন্ট উল্লেখ করে ইশরাক হোসেন লেখেন- একটি রাজনৈতিক দল এই মুহূর্তে কেন সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) এর জন্যে মরিয়া হয়ে উঠতে পারে, অনেকের মতো সেটা আমারও প্রশ্ন?
প্রথমত- যদি একটি দলের সম্ভাব্য ভোটের শতাংশ দেশের নিবন্ধিত মোট ভোটারের একটি নগণ্য অংশ হয়। তাহলে পিআর পদ্ধতির মাধ বাকি অংশ পড়ুন...
কিশোরগঞ্জ সংবাদদাতা:
বাঁচব না হয় মরব, কোনো রাজাকার-আলবদরের বাচ্চা মুক্তিযুদ্ধকে এ দেশ থেকে মুছতে পারবে না- এমন মন্তব্য করেছেন পদ স্থগিত হওয়া বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান।
গত বুধবার সন্ধ্যায় কিশোরগঞ্জের মিঠামইন বাজার শেডে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ফজলুর রহমান বলেন, যখন দেখছি মুক্তিযুদ্ধ রাখবে না। যখন দেখছি মুক্তিযুদ্ধকে কবর দিয়ে দিবে। যখন দেখছি ৩০ লাখ মানুষের রক্ত এ দেশে বৃথা যাবে। যখন দেখছি দুই লাখ মা-বোনের ইজ্জতের মূল্য থাকবে না।
‘ত বাকি অংশ পড়ুন...
মুহতারাম,
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ।
কঠোর আইন প্রণয়নের পরও, ভ্রাম্যমাণ ম্যাজিস্ট্রেট আদালত করার পরও, হাতেনাতে আসামি ধরে সাথে সাথে বিচারকার্য করার পরও নারী টিজিং থামানো যাচ্ছে না। বরং প্রতিবাদকারীরাও একের পর এক খুন হচ্ছেন।
মুহতারাম,
সামাজিক অবক্ষয় এখন এত বেড়েছে যে, বাবা কর্তৃক নিজ হাতে ছেলেকে পিটিয়ে খুন করার ঘটনা ঘটছে। সাম্প্রতিক একটি ঘটনায় দেখা গেছে, মা পরকীয়া প্রেমের জন্য আপন কিশোরী মেয়েকে গরম পানি দিয়ে ঝলসে হত্যা করেছে। পরকীয়ার জন্য আপন মা টুকটুকে শিশুপুত্রকে গলা টিপে হত্যা করেছে। মায়ের আহাল বা স¦ামীকে আপন মেয় বাকি অংশ পড়ুন...












