রেসিপি: তিন স্বাদের চা বানাবেন যেভাবে
, ২৪ ছফর শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১২ রবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ২৭ ভাদ্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মহিলাদের পাতা
দম চা:
বড় মগের দেড় মগ পানি চুলায় দিন। তিনটি এলাচ গুঁড়া, ৫-৬টি লবঙ্গ গুঁড়া, অল্প আদা কুচি, স্বাদ মতো চিনি ও ২ চা চামচ চা পাতা দিয়ে দিন পানিতে। পাত্র ঢাকনা দিয়ে ঢেকে উপরে ভারি কিছু দিয়ে দিন। অল্প আঁচে ১০ থেকে ১৫ মিনিটের জন্য এভাবেই রেখে দিতে হবে দম চা। আরেকটি চুলায় দুধের প্রিপারেশন করে নিন। এজন্য এক মগ তরল দুধ জ্বাল দিয়ে খানিকটা ঘন করে নামিয়ে রাখুন। চা চুলা থেকে নামিয়ে ছেঁকে একটি কাপে ঢালুন। অর্ধেক কাপ পর্যন্ত ঢালবেন। এরপর ১ চা চামচ ফ্রেশ ক্রিম ও বাকি অর্ধেক অংশ দুধ ঢেলে খুব ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে নিন। গরম গরম পরিবেশন করুন দম চা।
তান্দুরি চা:
একটি মাটির পাত্র লো আঁচে গরম করে নিন চুলায়। ছোট কিংবা মাঝারি সাইজের পাত্র নিতে পারেন। চায়ের পরিমাণের উপর নির্ভর করবে পাত্রের আকার। চিমটার সাহায্যে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে ভালো করে গরম করুন মাটির পাত্র। পাত্রের রঙ বদলে যাওয়া পর্যন্ত গরম করতে হবে। চুলায় মাটির পাত্র গরম দিয়ে অন্য চুলায় চা বসিয়ে দিন। প্যানে ১ কাপ গরুর দুধ, আধা কাপ পানি, ৩টি এলাচ ও এক টুকরো আদা দিন। বলক আসলে দেড় টেবিল চামচ চা পাতা ও চিনি দিয়ে দিন। ৫ মিনিট পর ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে একটি বড় পাত্রে নিয়ে নিন চা। এবার চায়ে তান্দুরি ফ্লেভার নিয়ে আসার জন্য একটি বড় প্যান নিন। চুলা থেকে মাটির গরম পাত্র উঠিয়ে বসান প্যানে। মাটির পাত্রে গরম চা ঢেলে দিন। সঙ্গে সঙ্গেই বলক এসে চা পড়ে যাবে প্যানের মধ্যে। যতক্ষণ পর্যন্ত ফেনা উঠবে ততক্ষণ রেখে দিন এভাবে। পরিবেশনের আগে চুলায় দিয়ে আরেকটি বলক উঠিয়ে নিন। চমৎকার স্বাদের তান্দুরি চা তৈরি!
মসলা চা:
১ কাপ দুধ ও আধা কাপ পানি জ্বাল দিন। ফুটে উঠলে আধা চা চামচ চা পাতা, ২টি লবঙ্গ, ১টি স্টার মসলা, ৩টি এলাচ, আধা চা চামচ গোলমরিচ, আধা চা চামচ আদা কুচি ও ১/৪ চা চামচ দারুচিনি গুঁড়া দিন। ৫ মিনিট জ্বাল দিন মাঝারি আঁচে। চিনি দিয়ে আরও ২ মিনিট জ্বাল দিন। নামিয়ে ছেঁকে পরিবেশন করুন গরম গরম মসলা চা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
হযরত উম্মে সুরাইকা দাওসিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহা
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা বেমেছাল ফযীলত মুবারকের অধিকারী
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সর্বক্ষেত্রে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে প্রাধান্য দিতে হবে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সৃষ্টির শুরুতেই মহান আল্লাহ পাক উনার কুদরত মুবারক উনার মধ্যে ছিলেন, আছেন এবং অনন্তকাল থাকবেন
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি তওবাকারীকে পছন্দ করেন (৩)
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ক্বলবী যিকির জারী না থাকলে শয়তানের ওয়াসওয়াসা থেকে বেঁচে থাকা সম্ভব নয়
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
দোযখে বেপর্দা হওয়া নারীদের শাস্তির বর্ণনা (১০)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
জামায়াতের জন্য মহিলাদের মসজিদে ও ঈদগাহে যাওয়া হারাম ও কুফরী (৪)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্বোধন মুবারক করার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ আদব-শরাফত বজায় রাখতে হবে
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের দায়িত্ব-কর্তব্য
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
তিন ধরনের লোক বেহেশতে প্রবেশ করবে না
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সর্বাবস্থায় আজল বা তাড়াহুড়া না করে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)












