সংবিধান মতে দেশের মালিক জনগণ এবং রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম হলেও কার্যত: ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের মালিকানা এবং রাষ্ট্র দ্বীন ইসলাম এর পৃষ্ঠপোষকতা নিয়ে ঘোরতর ছিনিমিনি করা হচ্ছে। বহুদিন যাবত গণমাধ্যমে এবারের ঈদের ছুটি ১০ দিন প্রচার করা হলেও এমনকী বিষয়টি মন্ত্রীসভার সুপারিশ সত্ত্বেও মুসলমানদের ইচ্ছা আকাঙ্খা চাওয়া পাওয়াকে চপেটাঘাত করে ৯ই এপ্রিল ছুটি বাদ করা হলো।
ইসলামী বিশেষজ্ঞদের মতে- “ঈদের ছুটি বেশী হওয়া এবং মুসলমানদের দুর্ঘটনা মুক্ত স্বস্তির ঈদযাত্রা” বিধর্মীদের পছন্দ নয়। বিধর্মীদের পছন্দকে অগ্রাধিকার দিয়েই ৯ই এপ্রিল ছুটি বাদ করা হয়েছে। সমালোচকদের এমন মন্তব্য সরকারকেই খন্ডন করতে হবে।
, ২৪ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৫ হাদী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ০৪ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রি:, ২১ চৈত্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
![সংবিধান মতে দেশের মালিক জনগণ এবং রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম হলেও কার্যত: ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের মালিকানা এবং রাষ্ট্র দ্বীন ইসলাম এর পৃষ্ঠপোষকতা নিয়ে ঘোরতর ছিনিমিনি করা হচ্ছে। বহুদিন যাবত গণমাধ্যমে এবারের ঈদের ছুটি ১০ দিন প্রচার করা হলেও এমনকী বিষয়টি মন্ত্রীসভার সুপারিশ সত্ত্বেও মুসলমানদের ইচ্ছা আকাঙ্খা চাওয়া পাওয়াকে চপেটাঘাত করে ৯ই এপ্রিল ছুটি বাদ করা হলো।](https://www.al-ihsan.net/uploads/1712175766_.jpg)
পাশাপাশি সরকারের কর্তাব্যক্তিরা দেশের মালিক জনগণের মালিকানা নিয়ে বরাবরই ছিনিমিনি খেলে তা এবারের ঈদের ছুটি নিয়ে রীতিমত উপহাস, জুলুম করে প্রতারণা তাই প্রমাণ সরূপ।
গণমাধ্যমে গত ২১শে মার্চ হতে বেশ কয়েকদিন যাবত পত্রস্থ হচ্ছিল “এবারের ছুটি মিলতে পারে টানা ১০ দিন। গণমাধ্যমের শিরোনাম ছিলো- “এবারের ঈদে ছুটি মিলতে পারে টানা ১০ দিন”।
খবরে বলা হয়, জানা গেছে, সরকারি কর্মচারীরা দুদিনের বাড়তি ছুটি নিলে এবার তাদের ঈদের ছুটি শুরু হবে ৫ এপ্রিল থেকে। কারণ, সরকারি ক্যালেন্ডারের হিসাব অনুসারে ৫ ও ৬ এপ্রিল জুমুয়াবার ও সাবতি বা শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি। ৭ এপ্রিল পবিত্র শবে কদরের সরকারি ছুটি। ৮ এবং ৯ এপ্রিল সরকারি অফিস আদালত ব্যাংক বিমা খোলা থাকবে। তবে সে ক্ষেত্রে ৮ ও ৯ এপ্রিল দুই দিনের ছুটি নিলেই ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত টানা ১০ দিনের ছুটি ভোগের সুযোগ রয়েছে।
দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমান আরো আশান্বিত হচ্ছিল যখন গণমাধ্যমে আরো শিরোনাম হলো ঈদের ছুটি এক দিন বাড়ানোর সুপারিশ আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক মন্ত্রিসভা কমিটির।
গণমাধ্যমে সংবাদ শিরোনাম হয়, “ঈদের ছুটি এক দিন বাড়ানোর সুপারিশ আইন-শৃঙ্খলাবিষয়ক মন্ত্রিসভা কমিটির। ” ২১ শে মার্চ, ২০২৪।
সাংবাদিকদের এই কথা জানিয়েছেন কমিটির সভাপতি মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
৩১ মার্চ ২০২৪ তারিখে মন্ত্রী বলেন, ছুটির ব্যাপারে কালকে (আগামীকাল সোমবার) অর্থাৎ ১লা এপ্রিল তারিখে একটি সুপারিশ যাবে সরকারের কাছে, এক দিন বাড়ানো যায় কি না; মানুষ যাতে নির্বিঘেœ যাতায়াত করতে পারে, সে জন্য এই সুপারিশ করা হচ্ছে। আগামী ৯ এপ্রিল থেকে ছুটির আওতায় আনা যায় কি না, সেটির সুপারিশ মন্ত্রিসভায় যাবে। আগামীকাল মন্ত্রিসভার বৈঠক আছে। সেই বৈঠকে এই কমিটির সুপারিশ যাবে।
৯ এপ্রিল যদি নির্বাহী আদেশে ছুটি দেওয়া হয়, তাহলে পবিত্র ঈদুল ফিতরে এবার লম্বা ছুটি পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠানেও লম্বা ছুটি থাকবে।
কিন্তু পরের দিন সংবাদ শিরোনাম হলো ‘ঈদের ছুটি বাড়ছে না’
কিন্তু খবরে বলা হলো, ঈদুল ফিতরের আগে ৯ এপ্রিল (মঙ্গলবার) ছুটি থাকছে না। সরকারের আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি ঈদের আগে ৯ এপ্রিল ছুটির যে সুপারিশ করেছিল তা নাকচ করে দিয়েছে মন্ত্রিসভা। ফলে সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী ৯ এপ্রিল মঙ্গলবার সরকারি অফিস আদালত খোলা থাকবে।
সোমবার (১লা এপ্রিল) সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানেই ছুটি না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়।
কিন্তু এই সিদ্ধান্তে পূর্বে সুপারিশকৃত নির্বিঘেœ যাতায়াত এর বিষয়ে কোনো নির্দেশনা দেয়া হয়নি। অর্থাৎ জনগণের নির্বিঘেœ যাতায়াতের বিষয়টি সম্পূর্ণই উপেক্ষিত থাকলো। উল্লেখ্য যাত্রীকল্যাণ সমিতি ও দুর্ঘটনা রোধে ১ দিন ছুটি বাড়ানোর সুপারিশ করেছিল। কিন্তু তাও আমলে নেয়া হলো না।
অর্থাৎ পর্যবেক্ষক মহলের মতে সরকারের কর্তাব্যক্তিদের কাছে জনগণের জানমালের নিরাপত্তা এবং স্বস্তিতে ঈদযাত্রার বিষয়টির কোনো পাত্তাই পেলো না। সরকারের গণনার মধ্যেই আসলো না। সরকারের বিবেচনার মধ্যেই এলো না।
অথচ দেশটা জনগণের। মালিক জনগণ। সরকার সেবকমাত্র। কিন্তু সরকার জনগণের ইচ্ছা-আশা-চাওয়া-পাওয়ার অনুভূতি সব নির্মমভাবে নস্যাত করলো।
ঈদে সরকারি ছুটি থাকে মাত্র তিন দিন। অথচ ঠাকুরগাঁও-পঞ্চগড় জেলার মানুষকে ঈদের আগের দিন ঢাকা থেকে বাড়ি যেতে সময় লাগে প্রায় ২০ থেকে ২৫ ঘণ্টা। যানজট বাড়লে সময় আরো বেশি লাগে। ফলে কোনো রকমে রাত পার করে ঈদের পরদিন আবার ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিতে হয়।
বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে কর্মরত ঠাকুরগাঁও-পঞ্চগড় জেলার কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারী কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘প্রায় এক যুগ ধরে শুনছি ঈদের ছুটি বাড়ানো হবে। কিন্তু এখনো বাড়েনি। অথচ চাকরিতে যোগদানের পর বাড়িতে গিয়ে ভালোভাবে ঈদ উদযাপন করতে পারিনি। ’
সরকার সাধারণত ২৯ রোজা ধরেই বর্ষপঞ্জি তৈরি করে।
চাঁদের কারণে ২৯ রোজা শেষে ঈদ না হলে সরকার নির্বাহী আদেশে এক দিন ছুটি বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু এবার ৩০ রোজা ধরেই বর্ষপঞ্জি করা হয়েছে। এ কারণে বর্ষপঞ্জিতে ঈদের সম্ভাব্য তারিখ দেখানো হচ্ছে ১১ এপ্রিল বৃহস্পতিবার। বর্ষপঞ্জি অনুসরণ করতে গিয়ে জটিলতায় পড়েছেন সরকারি চাকরিজীবীরা।
সরকারের হিসেবে এবারের ঈদের ছুটিতে ১ কোটি ২০ লাখের বেশি মানুষ ঢাকা ছাড়বে। বাস্তবে এ সংখ্যা ২ কোটিরও বেশী হবে। অপরদিকে ঢাকার বাইরে এক জেলা থেকে অন্য জেলায় স্বজন-সান্নিধ্যে যেতে পারে আরও প্রায় ৭ কোটি মানুষ।
অভিজ্ঞমহল বলেন, সরকারের নীতিনির্ধারকরা যখন জুনিয়র পদে চাকরি করে তখন ছুটি বৃদ্ধির পক্ষে থাকে। কিন্তু তারা যখন নীতিনির্ধারক হয়ে যায় তখন ব্যক্তিগতভাবে আর বেশি ছুটির পক্ষে থাকে না। তারা সরকারের মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীকে বোঝাতে চেষ্টা করে, বেশি দিন ছুটি দিলে কর্মহীনতার সংস্কৃতিকে উৎসাহিত করা হবে। যদিও এটি সঠিক নয়।
ইউরোপ, আমেরিকা ও চীনে সে দেশগুলোর বড় উৎসবে তারা দীর্ঘ ছুটি দিয়ে থাকে। চীনা নববর্ষ ও বসন্ত উৎসবে টানা ১৫ দিন ছুটি দেওয়া হয়। আর ইউরোপ-আমেরিকা জুড়ে ক্রিসমাসের ছুটিও প্রায় দুই সপ্তাহের।
পশ্চিমা দেশগুলোয় ‘লং উইক অ্যান্ড’ বলতে বোঝায় দীর্ঘ সাপ্তাহিক বিরতি। দুই দিন সাপ্তাহিক বিরতির সঙ্গে কমপক্ষে এক দিন ছুটি যোগ হয়ে তা অন্তত তিন দিনে দাঁড়ায়। অনেক দেশে আবার টানা চার দিনের ছুটিও আছে। সাপ্তাহিক ছুটির আগে ও পরে কথিত ইস্টার মানডে ও গুড ফ্রাইডে মিলে তাদের দেশে টানা ছুটি দাঁড়ায় চার দিনে। আবার ২৫শে ডিসেম্বর ও বক্সিং ডে এবং সাপ্তাহিক ছুটি মিলেও ‘লং উইক অ্যান্ড’ সৃষ্টি হয়।
জাপানে ২৯ এপ্রিল এবং ৩ থেকে ৫ মে পর্যন্ত ছুটির কারণে ওই সপ্তাহটিকে বলা হয় ‘গোল্ডেন উইক’। দুই দিন ছুটির মাঝখানে কর্মদিবস থাকলে সেটিকেও ছুটি ঘোষণা করা হয়। খ্রিস্টানদের ২৫ ডিসেম্বর উপলক্ষে পশ্চিমা দেশগুলো তো বটেই, খ্রিস্টানদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে এমন প্রায় সব দেশেই বেশ বড় মাপের ছুটি বরাদ্দ করা হয় কর্মজীবীদের জন্য।
তবে অনেক মুসলিমপ্রধান দেশেও ঈদে দীর্ঘ ছুটি থাকে। আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, সৌদি আরবে ২০১৭ সালে ঈদুল ফিতরের ছুটি ছিল ২৩ দিন। এ ছাড়া এ বছরও মুসলিমপ্রধান আরব আমিরাতে ঈদের ছুটি টানা ৯ দিন। কাতারে ঈদের ছুটি ১১ দিন। ওমানে ৯ দিন ছুটি ছিল। মিসর, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও কুয়েতে ৫ দিন করে ছুটি ছিল। সৌদি আরব ও কাতারে ২০১৬ সালেও ১১ দিন ছুটি ছিল। তুরস্কে ছিল ৯ দিন।
বাংলাদেশের ঈদযাত্রায় সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়তে হয় নিম্ন আয়ের মানুষকে, যারা গণপরিবহনে গ্রামের বাড়িতে যাওয়া-আসা করে। শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা নিজেদের গাড়িতে বা ভাড়া করা প্রাইভেটকারে চড়ে। তারা গরিবের দুঃখ বুঝতে পারে না। তাই ছুটির বিষয়ে তাদের মাথাব্যথা নেই। আমরা চাই, ঈদের ছুটি অন্তত ১৫ দিন করা হোক।
ঈদের তিন দিনের ছুটিতে পরিবার-পরিজন নিয়ে বাড়িতে গেলে যানজটের কারণে রাস্তাতেই বেশিরভাগ সময় কেটে যায়। ফলে উৎসবের আমেজ আর পাওয়া যায় না। এতে মানুষের কর্মস্পৃহায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। কর্মজীবীরা ভালোভাবে ছুটি কাটাতে পারলে তার ইতিবাচক প্রভাব কর্মক্ষেত্রে পড়বে।
দেশে ঈদের ছুটির সঙ্গে নির্বাহী আদেশে এক দিন ছুটি দেওয়ার রেওয়াজ রয়েছে। ২০১৬ সালে এ ধরনের ছুটি দেওয়া হয়েছিল। সেবার সব মিলিয়ে ঈদুল ফিতরে ৯ দিন ছুটি ছিল। এবারও সরকার ইচ্ছা করলেই ৯ই এপ্রিল নির্বাহী আদেশে ছুটি দিতে পারতো। কার্যত ৯ই এপ্রিল অফিস আদালতে কিছুই কাজ হবে না, শুধুমাত্র হাজিরা দেয়া আর মহা ভোগান্তিতে পরা। ইসলামী বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ৯ই এপ্রিল ছুটি দিলে ঈদুল ফিতরে বেশী ছুটি দেয়া হয় এবং মুসলমান শান্তিতে থাকে- যা মূলত বিধর্মীদের পছন্দ নয় সেই বিধর্মীদের পছন্দকে লক্ষ্য করেই মুসলমানদের ইচ্ছা আশা আকাঙ্খা চটেপোখাত করা হয়েছে এবং তাদের মহা ভোগান্তিতে ফেলে দেয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত আমরা মনে করি সরকারের জন্য এরূপ সমালোচনার বিষয় খুলে দেয়া প্রজ্ঞাপূর্ণ এবং প্রজাহিতৈষী কাজ নয়।
আমরা মনে করি, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশ বাংলাদেশের সরকার সংশ্লিষ্টদের উচিত, পবিত্র ঈদুল ফিতর নির্বিঘেœ এবং পরিবার পরিজন নিয়ে সাবলীলভাবে ঈদ পালনের স্বার্থে ঈদের ছুটি বৃদ্ধি করা। মানুষের দুর্ভোগ লাঘবে ঈদের ছুটি কমপক্ষে ১৫ দিন করা। যা ঈদযাত্রার ভোগান্তির নিরসনের পাশাপাশি ক্ষমতাসীনদের ভাবমর্যাদাও বৃদ্ধি করবে ইনশাআল্লাহ।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
প্রসঙ্গ: মুসলিম দেশগুলোর সাথে সম্পর্ক জোরদারের আহবান প্রধানমন্ত্রীর।
২৭ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
অপারেশনের ওষুধের টাকা জোগাড় করতে করতে ক্লান্ত রোগীরা ওষুধ আর পরীক্ষার জন্য রোগী পাঠানো হয় বাইরে সব হাসপাতালে দালালচক্র সক্রিয়
২৬ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশের শিক্ষার মান ক্রমশই নিম্নমুখী। সার্টিফিকেট ও মুনাফা অর্জনের ক্ষেত্রতে পরিণত হচ্ছে শিক্ষা। কর্মমূখী ও বাস্তবিক শিক্ষার অভাবে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে উঠছে না বাংলাদেশে। সরকারের উচিত, এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
২৫ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার
১৭ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ
১৬ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নমরুদের মশা আর এডিস মশার মধ্যে যেমন পার্থক্য নেই তেমনি পার্থক্য নেই নমরুদবাদ আর ধর্মনিরপেক্ষতাবাদের মধ্যে। নমরুদ মশার ও এডিস মশার গযব থেকে বাঁচতে হলে অবিলম্বে নমরুদবাদ তথা ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ প্রত্যাহার করতে হবে।
১৫ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
‘২০৪১ সালে মাছ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৮৫ লাখ মেট্রিক টন’ ৩৯ বছরের ব্যবধানে মাছের উৎপাদন বেড়েছে ৬ গুণ উৎপাদন বাড়ছে মাছের, তবুও নাগালে নেই দাম
১৪ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম মদের বিরুদ্ধে দিয়েছে অসংখ্য সতর্কবাণী ও নির্দেশনা। অথচ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশে দেয়া হবে মদের লাইসেন্স! মদ-জুয়ার প্রসার মহান আল্লাহ পাক উনার চরম অসন্তুষ্টির কারণ। যার পরিণতি হতে পারে খোদায়ী গযব। নাউযুবিল্লাহ!
১৩ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে আবেদনের যোগ্যতা ৩.৭৫, তবুও ২.৯৫ পেয়ে অধ্যাপক অন্যান্য দেশে অধ্যাপক হতে ২০ বছর লাগলেও বাংলাদেশে লাগে মাত্র ১২ বছর! গবেষণায় যোগ্যতা না থাকার পরও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নিয়োগ পাচ্ছে নামধারী অধ্যাপকরা। গবেষণা কমছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে, প্রশিক্ষণ না পেয়ে দেশ ছাড়ছে গবেষণায় উৎসাহী মেধাবীরা।
১২ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
১১ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
কর্মক্ষম জনশক্তি তথা কর্মক্ষমতার স্বর্ণযুগে বাংলাদেশ অথচ যথাযথ মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বিদেশে কর্মরত দেশীয় শ্রমিক স্বদেশে তো ফিরবেই পাশাপাশি বিদেশি কর্মশক্তি বাংলাদেশের শ্রমবাজারে প্রবেশ করবে।
১০ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
কমিশনের লোভে ১০০ টাকার ওষুধের পরিবর্তে ১৫০০ টাকার বিদেশী ওষুধ লেখেন চিকিৎসকরা রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়নই চিকিৎসক দুর্বৃত্তায়নকে পালন ও প্রসার করছে ওপেন সিক্রেট ডাক্তারদের কমিশন বাণিজ্য বন্ধে চাই ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবন
০৯ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)