সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এবং ব্যাপক বাজেট বরাদ্দ দিয়ে, অনেক বেশী জাঁকজমক এবং শান শওকত সহকারে যথাযথভাবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ বা পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করতে সরকারকে স্বতঃস্ফূর্ত ব্যবস্থা নিতে হবে ইনশাআল্লাহ
, ০৫ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১২ রবি , ১৩৯২ শামসী সন , ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ২৫ ভাদ্র , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম

সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এবং ব্যাপক বাজেট বরাদ্দ দিয়ে, অনেক বেশী জাঁকজমক এবং শান শওকত সহকারে যথাযথভাবে আগামী ১৬ই সেপ্টেম্বর সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ বা পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করতে সরকারকে স্বতঃস্ফূর্ত ব্যবস্থ নেয়ার দাবিতে রাজধানীর মালিবাগ মোড়ে এক মানববন্ধনে বক্তারা এ দাবি তোলেন। গতকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)
ইনসাফকারী ছাত্র জনতা এই মানববন্ধনের আয়োজন করে।
বক্তারা বলেন, দেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের তথা ছাত্র জনতা সকলের জন্য সবচেয়ে বড় ঈদ হলে ঈদে আ’যম, ঈদে আকবর, ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহ ওয়া সাল্লাম।
অথচ এ মহান ঈদ পালন নিয়েও বিগত সরকার মহা বৈষম্য করেছে। তারা হিন্দুদের পূজার জন্য পাঁচশত কোটি টাকার বেশী খরচ করেছে ব্যাপক পৃষ্ঠপোষকতা করেছে। কিন্তু মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ঈদ- ঈদে আ’যম, ঈদে আকবর, ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে নামকাওয়াস্তে ২/১ কোটি টাকা খরচ করেছে।
বক্তারা বলেন, এ বৈষম্য এবার বৈষম্য বিরোধী তথা ইনসাফকারী ছাত্র-জনতা কিছুতেই মেনে নিবে না।
তাই এবারে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় ব্যাপক আয়োজন করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
বক্তারা বলেন, বর্তমান নতুন সরকারের মাথায় কাঠাল ভেঙ্গে কিছু ষড়যন্ত্রকারীরা ঈদে আ’যম, ঈদে আকবর, ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালনে বাধা দেয়ার অপচেষ্টা করছে। উদযাপন সংকুচিত করার পায়তারা করছে এবং জনমনে বিভ্রান্তি ও বিভক্তি করার চেষ্টা করছে কিন্তু বৈষম্যবিরোধী-ইনছাফকারী ছাত্র-জনতা তা কিছুতেই বরদাশত করবে না। কাজেই বর্তমান উপদেষ্টা সরকারকে এ বিষয়ে বিশেষ সচেতন থাকতে হবে।
১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ বা পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-উনার এ দেশের ১৮ কোটি মুসলমান পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করেন, ঈদ পালন করেন তা মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে প্রচারের জন্য সরকারকে ব্যবস্থা নিতে হবে। এবং সরকারের নিজস্ব খরচে ও সার্বিক ব্যবস্থাপনায় এক সাথে দেশের সমস্ত মুসলমানের জন্য পবিত্র মীলাদ শরীফ তথা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ বা পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মাহফিল ও বিশেষ তাবারুকের ব্যবস্থাপনা করতে হবে।
বক্তারা বলেন, ২০১১ সালে রবীন্দ্রনাথের সার্ধশত বার্ষিকী ব্যাপকভাবে পালন করা শুরু হয়। রবীন্দ্রনাথের নামে বিশ্ববিদ্যালয় করা হচ্ছে। বছরব্যাপী অনুষ্ঠান করা হয়। এতে কোটি কোটি টাকার বাজেট বরাদ্দ করা হয়। অথচ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ উপলক্ষে এভাবে সরকারীভাবে এতো বাজেট বরাদ্দ করা হয়না। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কয়েকদিনের আলোচনা, বই মেলা ইত্যাদি যৎসামান্য আয়োজনেই পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা হয়। যা বিশ্বের ২য় বৃহত্তম মুসলিম দেশের জন্য অত্যন্ত লজ্জাজনক। যা বৈষম্যবিরোধী ইনসাফকারী ছাত্র জনতা কিছুতেই বরদাশত করবে না ইনশাআল্লাহ।
তাই রাষ্ট্রীয়ভাবে সর্বোচ্চ বাজেট বরাদ্দ করতে হবে এবং সর্বোচ্চ মর্যাদায় পালন করতে হবে। পাশাপাশি দ্বীনি মন্ত্রণালয়, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, অন্যান্য সকল মন্ত্রণালয়, দেশের সব সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভাসহ সরকারী বেসরকারী সব ধরনের প্রতিষ্ঠানকে ব্যাপকভাবে পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালনের নির্দেশনা সম্বলিত গেজেট প্রকাশ করতে হবে। সর্বস্তরে পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জারী করতে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মতো স্বতন্ত্র শক্তিশালী গবেষণা কেন্দ্র এবং পৃথক মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
সমাবেশে বক্তারা পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ অর্থাৎ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ পবিত্র ১২ই শরীফ উপলক্ষে বিশ্বের সকল দেশের প্রত্যেক সরকারের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো- ১২টি বিষয় পালন করা ও জারী করার আহবান জানায়।
.........
পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ অর্থাৎ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ পবিত্র ১২ই শরীফ উপলক্ষে
বিশ্বের সকল দেশের প্রত্যেক সরকারের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো-
১২টি বিষয় পালন করা ও জারী করা
১. সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে প্রত্যক্ষভাবেই হোক আর পরোক্ষভাবেই হোক অর্থাৎ যেভাবেই হোকনা কেন যেই মানহানীকর বিষয় প্রচার, প্রসার করবে অথবা প্রকাশ করবে তাদেরকে এবং তাদের সংশ্লিষ্ট সকলের শরঈ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
২. সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ ব্যাপকভাবে পালনে সরকারীভাবে সর্বোচ্চ বাজেট বরাদ্দ করতে হবে।
৩. সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহুরিল আ’যম, মহাপবিত্র রবিউল আউওয়াল শরীফ মাসে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সরকারী-বেসরকারী সকল প্রতিষ্ঠানে মাসব্যাপী ছুটি ঘোষণা করতে হবে। একই সাথে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ মহাপবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ দিবসকে বিশ্ব ছুটির দিবস হিসেবে ঘোষণা করতে হবে।
৪. সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহুরিল আ’যম, মহাপবিত্র রবিউল আউওয়াল শরীফ মাসে সরকারী পৃষ্ঠপোষকতায় ব্যাপকভাবে মাসব্যাপী বিশেষ মাহফিলের আয়োজন করতে হবে।
৫. সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ মহাপবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার সম্মানার্থে সর্বপ্রকার অশ্লীল ও অশালীন কাজ বন্ধ করতে হবে।
৬. সব শ্রেণীর পাঠ্যপুস্তকে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সুমহান জীবনী মুবারক বাধ্যতামূলক করতে হবে।
৭. সরকারী-বেসরকারী সকল প্রতিষ্ঠান ও মসজিদ-মাদরাসায় সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ মহাপবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ দিবসে বিশেষ এন্তেজামে বিশেষভাবে মীলাদ শরীফ মাহফিল ও বিশেষ তাবারুকের আয়োজন করতে হবে।
৮. সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ ব্যাপকভাবে পালনে সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগে সরকারীভাবে আবশ্যিক নির্দেশনা জারী করা, সরকারী-বেসরকারী স্থাপনাসমূহ মনোরম সাজে সজ্জিত করা, প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতি এবং নিজ নিজ এলাকায় মন্ত্রী-এমপি কর্তৃক সর্বস্তরের জনগণের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করা, বছরব্যাপী ইসলামী অনুষ্ঠানসূচী ঘোষণা করা, বই প্রদর্শনী, সামরিক প্রদর্শনী, পতাকা উত্তোলন, অস্বচ্ছল ও বেকারদের চাকুরী এবং গৃহহীনদের গৃহ দেয়ার ঘোষণা দেয়াসহ বিভিন্ন শরঈ কর্মসূচী বাস্তবায়িত করতে হবে।
৯. পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে সকল সরকারী প্রতিষ্ঠানে ছাড় দেয়া এবং বিশেষ পণ্য সামগ্রী তৈরী করা।
১০. সর্বস্তরে পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে জারী করতে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মতো স্বতন্ত্র শক্তিশালী গবেষণা কেন্দ্র এবং পৃথক মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
১১. পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে ‘পবিত্র না’তু উম্মি রসূলিনা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উনাকে জাতীয় না’ত শরীফ হিসেবে ঘোষনা করতে হবে। দেশের সরকারী-বেসরকারী সকল প্রতিষ্ঠান ও মসজিদ-মাদরাসায় তা প্রতিদিন পাঠের আয়োজন করতে হবে।
১২. দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে ইসলামী তাহযীব-তামাদ্দুন নিয়ে মাসব্যাপী বিশেষভাবে প্রতিযোগীতার আয়োজন করতে হবে।
প্রচার-প্রসারে: আন্তর্জাতিক পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উদযাপন মজলিস
৫/১ আউটার সার্কুলার রোড, রাজারবাগ শরীফ, ঢাকা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অবহেলায় কৃষিতে ব্যবহৃত হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ও রাসায়নিক; বাড়ছে ক্যান্সারের ঝুঁকি। বিলুপ্তির পথে ১৯২ জাতের উপকারী পোকা। সরকারের উচিত অবিলম্বে কীটনাশক ও রাসায়নিকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করে জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও কৃষিকে বিষমুক্ত করা।
১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
অন্তর্বর্তী সরকারেও দেশে ব্যবসা পরিস্থিতির উন্নতি তো হয়ইনি বরং পতিত জালিম সরকারের চেয়েও অবনতি হচ্ছে অথচ ব্যবসায়ীরা দেশের অর্থনীতির মূল চালিকা শক্তি ব্যবসায়ীদের একান্ত প্রয়োজনগুলো এবং চরম ক্ষতিকর ও বাধাগ্রস্থ দিকগুলোও নির্ণয় করতে ব্যর্থ হচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার দেশ বাঁচাতে হলে ব্যবসাকে বাঁচাতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম অন্যান্য ধর্মের সাথে সমমর্যাদার ভিত্তিতে সহাবস্থানে থাকতে পারে না। পবিত্র দ্বীন ইসলাম কখনোই কথিত ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’র অধীন হতে পারে না।
১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সংবিধান, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য বিরোধী আপত্তিকর শব্দ প্রকাশের বিপরীতে মহান আল্লাহ পাক উনার ‘কুদরত’ ও ‘রহমত’ এ ছিফত মুবারক দ্বয়ের ব্যাপক প্রচলন ঘটাতে হবে
১১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
দেশে ভেজাল ওষুধের দৌরাত্ম বাড়ছেই। ১২ হাজার কোটি টাকার ওষুধের এক-দশমাংশই নিম্নমানের। ভেজাল ওষুধে বহুবিধ রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। সরকার এখনই প্রতিরোধ না করলে দেশের জনস্বাস্থ্য মহাবিপর্যয়ের মুখে পড়বে।
১০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
দেশের লবণচাষীরা হাজার কোটি টাকার লবণ আমদানী ঠেকিয়ে রেখেছে লবণচাষীদের উপর বিভিন্ন চাপ, বাধা ও নিয়ন্ত্রণ তৈরী করছে সিন্ডিকেট অপরদিকে দেদারছে নিষিদ্ধ ও ক্ষতিকর সোডিয়াম সালফেট আমদানী করে লবণ বলে বাজারজাত করা হচ্ছে
০৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
০৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নিজেদের জীবন পঙ্গু করে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে যারা ক্ষমতায় বসিয়েছে, সেই ছাত্র-জনতা এখন চিকিৎসা পাচ্ছে না। তাদের বিক্ষোভ করতে হচ্ছে, রাস্তায় নামতে হচ্ছে! নিয়মের জটিলতায় ক্ষতিপূরণ পেতে দেরি আহত ও নিহতদের পরিবারের লালফিতায় আটকা গণঅভ্যুত্থানে আহতদের ক্ষতিপূরণ
০৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নিজেদের জীবন পঙ্গু করে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে যারা ক্ষমতায় বসিয়েছে, সেই ছাত্র-জনতা এখন চিকিৎসা পাচ্ছে না। তাদের বিক্ষোভ করতে হচ্ছে, রাস্তায় নামতে হচ্ছে! এর চেয়ে দুঃখজনক ঘটনা এর চেয়ে বড় বিশ্বাসঘাতকতা এই অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য আর কি হতে পারে?
০৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)