সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ এবং পূর্ববর্তী সম্মানিত আসমানী কিতাব মুবারক উনাদের মধ্যে বর্ণিত ১০ম খলীফা
, ১৯ই রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৩ ছামিন, ১৩৯২ শামসী সন , ২০ জানুয়ারী, ২০২৫ খ্রি:, ০৬ মাঘ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ

১০ম খলীফা সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা মুবারক:
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَبَعَثْنَا مِنْهُمُ اثْنَيْ عَشَرَ نَقِيْبًا
অর্থ: “আর আমি তাদের মাঝে ১২ জন সম্মানিত নক্বীব অর্থাৎ সম্মানিত খলীফা প্রেরণ করেছি। ” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ১২)
এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার ব্যাখ্যায় বিশ্বখ্যাত মুফাসসির আল্লামা ইবনে কাছীর রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বিশ্বখ্যাত ও সর্বজনমান্য তাফসীরগ্রন্থ ‘তাফসীরে ইবনে কাছীর’ উনার মধ্যে উল্লেখ করেন-
عَنْ حَضْرَتْ مَسْرُوْقٍ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ قَالَ كُنَّا جُلُوْسًا عِنْدَ حَضْرَتْ عَبْدِ اللهِ بْنِ مَسْعُوْدٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰی عَنْهُ وَهُوَ يُقْرِئُنَا الْقُرْاٰنَ فَقَالَ لَهٗ رَجُلٌ يَا حَضْرَتْ اَبَا عَبْدِ الرَّحْمٰنِ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰی عَنْهُ هَلْ سَأَلْتُمْ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَمْ يَـمْلِكُ هٰذِهِ الْأُمَّةَ مِنْ خَلِيْفَةٍ فَقَالَ حَضْرَتْ عَبْدُ اللهِ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰی عَنْهُ مَا سَاَلَنِىْ عَنْهَا اَحَدٌ مُنْذُ قَدِمْتُ الْعِرَاقَ قَبْلَكَ ثُـمَّ قَالَ نَعَمْ وَلَقَدْ سَأَلْنَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ اثْنَا عَشَرَ كَعِدَّةِ نُقَبَاءِ بَنِيْ اِسْرَائِيْلَ
অর্থ: “বিশিষ্ট তাবিয়ী হযরত মাসরূক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা একদা ফক্বীহুল উম্মত হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার তা’লীমী মজলিস মুবারক-এ বসা ছিলাম। আর তিনি আমাদেরকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করে শুনাচ্ছিলেন, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত শিক্ষা দিচ্ছিলেন। (যখন তিনি উপরোক্ত সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ তিলাওয়াত মুবারক করলেন,) তখন এক ব্যক্তি উনাকে বললেন, হে আবূ আব্দুর রহমান হযরত ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু! আপনারা কি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এই বিষয়ে সুওয়াল করেছিলেন যে, এই উম্মত উনাদের মাঝে কতজন সম্মানিত খলীফা আলাইহিমুস সালাম উনারা সম্মানিত খিলাফত মুবারক পরিচালনা করবেন? জবাবে হযরত ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বললেন, আমি ইরাকে তাশরীফ মুবারক নেয়ার পর আপনার আগে ইতোপূর্বে আমাকে আর কেউ এই বিষয়ে সুওয়াল করেনি। অতঃপর তিনি বললেন, হ্যাঁ; অবশ্যই আমরা এই বিষয়ে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সুওয়াল করেছিলাম। তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, বনী ইসরাইলের ১২ জন নাক্বীব উনাদের ন্যায় এই উম্মত উনাদের মাঝে ১২ জন মহাসম্মানিত খলীফা আলাইহিমুস সালাম উনারা সম্মানিত খিলাফত আলা মিনাহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক পরিচালনা করবেন। ” সুবহানাল্লাহ! (মুসনাদে আহমাদ ৬/৩২১, বাযযার, হাকিম ৪/৫৪৬, মুসনাদে আবী ইয়া’লা ৮/৪৪৪, মাজমাউয যাওয়াইদ ৫/২২৮, জামিউল আহাদীছ ২৪/২৪৮, জাম‘উল জাওয়ামি’, গয়াতুল মাক্বছাদ, আছ ছওয়াইকুল মুহরিক্বাহ্ ১/৫৪, ফাতহুল বারী ১৩/২১২, তোহফাতুল আহওয়ায ৫/৬, তারীখুল খুলাফা ৮, ইবনে কাছীর ২/৫৩, মুখতাছারে তাফসীরে ইবনে কাছীর ১/৪৯৫ ইত্যাদি)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ جَابِرِ بْنِ سَـمُرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰی عَنْهُ قَالَ سَـمِعْتُ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُوْلُ لَا يَزَالُ الْاِسْلَامُ عَزِيْزًا اِلَى اثْنَىْ عَشَرَ خَلِيْفَةً كُلُّهُمْ مّـِنْ قُرَيْشٍ وَفِىْ رِوَايَةٍ لَا تَزَالُ أُمَّتِىْ عَلَى الْحَقِﹼ ظَاهِرِيْنَ ولَا يَزَالُ اَمْرُ أُمَّتِىْ صَالِـحًا لَا يَضُرُّهُمْ عَدَاوَةُ مَنْ عَادَاهُمْ حَتّٰى يَلِيَهُمُ اثْنَا عَشَرَ خَلِيْفَةً كُلُّهُمْ مّـِنْ قُرَيْشٍ وَفِىْ رِوَايَةٍ لَا يَزَالُ الدِّيْنُ قَائِمًا حَتّٰى تَقُوْمَ السَّاعَةُ أَوْ يَكُوْنَ عَلَيْهِمُ اثْنَا عَشَرَ خَلِيْفَةً كُلُّهُمْ مّـِنْ قُرَيْشٍ
অর্থ: “হযরত জাবির ইবনে সমুরাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি শুনেছি- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ততদিন পর্যন্ত পরাক্রমশালী থাকবেন, কুওওয়াতশালী থাকবেন, যতদিন পর্যন্ত ১২ জন মহাসম্মানিত খলীফা আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুবারক আবির্ভাব ঘটবেন। উনারা প্রত্যেকেই সম্মানিত কুরাঈশ বংশীয় হবেন। ” সুবহানাল্লাহ!
অন্য বর্ণনায় এসেছেন, “আমার সম্মানিত উম্মত উনারা ততদিন পর্যন্ত সম্মানিত হক্ব উনার উপর অবিচল থাকবেন, উনাদের সম্মানিত শাসন ব্যবস্থা অর্থাৎ সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক ততদিন পর্যন্ত সুপ্রতিষ্ঠিত থাকবেন এবং উনাদের শত্রুরা উনাদের বিরোধিতা করে কোনো ক্ষতি সাধন করতে পারবে না, যতদিন পর্যন্ত উনাদের মাঝে ১২ জন মহাসম্মানিত খলীফা আলাইহিমুস সালাম উনারা সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক পরিচালনা করবেন। উনারা প্রত্যেকেই সম্মানিত কুরাঈশ বংশীয় হবেন। ” সুবহানাল্লাহ!
অন্য বর্ণনায় এসেছেন, “ক্বিয়ামত অবধি সময়ের মধ্যে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম শক্তিশালী থাকবেন ১২ জন মহাসম্মানিত খলীফা আলাইহিমুস সালাম উনাদের মাধ্যমে। উনারা প্রত্যেকেই সম্মানিত কুরাঈশ বংশীয় হবেন। ” সুবহানাল্লাহ! {দলীল সমূহ : (১) বুখারী শরীফ, (২) মুসলিম শরীফ, (৩) আবূ দাঊদ শরীফ, (৪) তিরমিযী শরীফ, (৫-১০) মুসনাদে আহমাদ ৫/৮৭, ৮৮, ৮৯, ৯২, ১০৬, ১০৭, (১১-১৪) মুসনাদে বাযযার ৫/৩২০, ১০/১৫৮, ১৯৪, ১৯৭, (১৫) মুসনাদে আবূ ইয়া’লা ১৩/৩৭৯, (১৬Ñ১৭) মু’জামুছ ছাহাবাহ্ ১/১৪৪, ৩/২৩৪, (১৮-২২) মুসতাখরাজে আবী আওয়ানা ৮/১৪০, ১৪২, ১৪৫, ১৪৬, ১৪৭, (২৩-২৪) মুস্তাদরকে হাকিম ৩/৭১৫, ৭১৬, (২৫) মুসনাদে ইবনে জা’দ ১/৩৯০, (২৬-২৭) মুসনাদে ত্বয়ালসী ১/১০৫, ১৮০, (২৮) দায়লামী ৫/১০২, (২৯) মুছান্নাফে ইবনে আবী শায়বাহ্ ৬/৩৬৩, (৩০) দালাইলুন নুবুওওয়াহ্ লিল বাইহাক্বী ৬/৫২০, (৩১-৩৯) আল মু’জামুল কাবীর ২/২৭৪, ২৭৫, ২৭৮, ২৭৯, ২৯৩, ৩০৩, ৩৬৩, ৩৬৭, ১৫/৪৯৫, (৪০) আল মু’জামুল আওসাত্ব ৬/২৬৮, (৪১) মু’জামুশ শুয়ূখ ১/৩২৭, (৪২) আল আহাদ ওয়াল মাছানী ৩/১৫৩, (৪৩) আস সুন্নাহ্ ২/৫৩২, (৪৪) শরহুস সুন্নাহ্ ১৫/৩০, (৪৫) মা’রিফাতুছ ছাহাবাহ্ লিআবী নাঈম ১/৭৭, (৪৬) তাসমিয়াতু মা রওয়াহু সাঈদ ইবনে মানছূর লিআবী নাঈম ১/১৫, (৪৭) হাদীছুল আনছারী ১/৭১, (৪৮) ফাদ্বাইলুল খুলাফাইর রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম লি আবী নাঈম ১/৩২৩, (৪৯) কিতাবুল ফাওয়াইদ ১/৪১১, (৫০-৫১) সুনানুল ওয়ারিদা ফিল ফিতান ২/৪৯২, ৫/৯৫৫, (৫২-৫৩) ইবনে হিব্বান ১৫/ ৪৩-৪৪, (৫৪) ইবনে জা’দ, (৫৫-৬০) জামিউল আহাদীছ ১৬/১২৯, ১৭/১২৯, ১৩৩, ১৪৭, ১৫১, ১৯০, (৬১-৬৮) জামউল জাওয়ামি’ ১/১৮০৪৪, ১৯৩৮৮, ১৯৩৮৯, ১৯৩৯৮, ১৯৩৯৯, ১৯৪৪১, ১৯৪৪৮, ১৯৫৫৬, (৬৯-৭০) আল ইস্তিআব ১/১৯৮, ২/৬৫৬, (৭১) জামি‘উল উছূল ৪/২০২২, (৭২) খছাইছুল কুবরা ২/১৭৫, (৭৩) তারীখুল খুলাফা ৮ নং পৃষ্ঠা, (৭৪-৭৬) মুখতাছারু তারীখি দিমাশক্ব ১/৩৯২, ৩/৩২১, ৮/১৪৮, (৭৭) তারীখে বাগদাদ, (৭৮) ফাতহুল কাবীর ৩/৩৪৮, (৭৯) মাজমাউয যাওয়াইদ ৫/২২৮, (৮০) মাত্বালিবুল আলিয়া, (৮১) দালাইলুন নুবুওওয়াহ্ লিআবী নাঈম ২/৭৯, (৮২-৮৩) সুবুলুল হুদা ওয়ার রশাদ ১০/৮৩, ১২৩, (৮৪) ক্বছাছুল আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম লি ইবনে কাছীর ১/২০১, (৮৫) আছ ছওয়াইকুল মুহরিক্বাহ্ ১/৫৪, (৮৬) ইযালাতুল খফা ১/৩২৩, (৮৭-৯১) আল বিদায়াহ্ ওয়ান নিহায়াহ্ ১/১৭৭, ৬/২১৫, ২২১, ২৭৮, ২৭৯, (৯২-৯৩) আন নিহায়া ফিল ফিতান ১/৫, ১৫, (৯৪) আত্ তারীখ লিআবী নাঈম ১/২৭৩, (৯৫) তারীখে ইবনে খালদুন ১/৩২৫, (৯৬) মিশকাত শরীফ, (৯৭) মিরকাত শরীফ, (৯৮) আশয়াতুল লুমাত, (৯৯) শরহুত ত্বিবী, (১০০-১০১) আত তারীখুল কাবীর লিল বুখারী ১/৪৪৬, ৮/৪১১, (১০২) আছ ছিক্বাত ৭/২৪২, (১০৩) তাহযীবুল কামাল ৩/২২৪, (১০৪) সিয়ারু আ’লামিন নুবালা ১৯/৩৯৮, (১০৫) আল হাওই ২/৮০, (১০৬-১০৭) ফাতহুল বারী ১৩/২১১, ২১২, (১০৮) উমদাতুল ক্বারী ৩৫/৩২৭, (১০৯) আল ইকমাল ৬/১১১, (১১০) আল মুফহিম ১২/৬৮, (১১১) শরহুন নববী ৬/২৮৫, (১১২) আদ দীবাজ ৪/৪৪০, (১১৩) কাশফুল মুশকিল ১/২৮৯, (১১৪-১১৫) তুহফাতুল আহওয়ায ৬/৫, ৮, (১১৬) ফখরিল আরব ১/৩, (১১৭) আওনুল মা’বূদ, (১১৮) আল ‘উরফ ১/১৫১, (১১৯) ফী কিতাবিল আহকাম ২/৫৩৮, (১২০-১২২) তুহফাতুল আশরাফ ২/১৪৮, ১৫১, ১৬১, (১২৩-১২৬) কানযুল উম্মাল ১১/১৩৫, ১৫২, ১২/৩২, ১২/৩৩, (১২৭) তারীখুল খুলাফা ৪৬ নং পৃষ্ঠা। এছাড়াও পৃথিবীর আরো অন্যান্য বিশ্বখ্যাত কিতাব মুবারক উনাদের মধ্যে আলোচ্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফখানা রয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!}
(অপেক্ষায় থাকুন। )
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন, সাইয়্যিদু শাবাবি আহলিল জান্নাহ, সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আর রবি’ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার একখানা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ই’জায শরীফ
১৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড (৭)
১৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড (৬)
১৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড (৫)
১৪ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার বেমেছাল ফযীলত মুবারক
১৩ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, জান্নাতী ইমাম, সাইয়্যিদুল উমাম সাইয়্যিদুনা হযরত শাহনাওয়াসা আছ ছানী আলাইহিস সালাম উনাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মুহব্বত মুবারক করার বেমেছাল ফযীলত মুবারক
১২ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড (৪)
১২ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে নিজেদের মতো ‘বাশার’ বা মানুষ বলা কাট্টা কুফরী
১২ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড(৩)
১১ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ‘আল মানছূর’ লক্বব মুবারক উনার অর্থ মুবারক
১০ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যদিুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহসি সালাম উনার এবং মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহমিুস সালাম উনাদরে বশিষে শান মুবারক
১০ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড(২)
০৯ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)