সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম তিনি বাংলাদেশতো অবশ্যই; এমনকি সারা পৃথিবীতে, সারা কায়িনাতে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠা করবেনই করবেন ইনশাআল্লাহ
, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ

কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন, হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম উনাকে যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি জানালেন যে, আপনার জন্য দু’টি সম্মানিত নিয়ামত মুবারক রয়েছেন। আপনি এখান থেকে একটি গ্রহণ করুন। কী নিয়ামত মুবারক? একটা হচ্ছে- সম্মানিত ইলিম মুবারক, আর একটা হচ্ছে- সারা পৃথিবীর কর্তৃত্ব। এই দু’টি সম্মানিত নিয়ামত মুবারক থেকে একটি আপনাকে গ্রহণ করতে হবে। হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, বারে এলাহী! সারা পৃথিবীর যে কর্তৃত্ব রয়েছে, সেটা যদি আমি গ্রহণ করি, এতে কী আপনার হাক্বীক্বী রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক লাভ করতে পারবো? যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন যে, সারা পৃথিবীর কর্তৃত্ব গ্রহণ করলে, এর মাধ্যম দিয়ে রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক যেটা হাছিল করা, সেটা সম্ভব হতেও পারে, নাও হতে পারে। এটা যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করার কোনো মাধ্যম নয়। তবে এই কর্তৃত্ব গ্রহণ করলে, সারা পৃথিবীর জিন-ইনসান আপনাকে জানবে, চিনবে, আপনার নাম-ধাম হবে, সুনাম হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। তখন তিনি পুণরায় জিজ্ঞাসা করলেন, বারে এলাহী! সম্মানিত ইলিম মুবারক যদি আমি গ্রহণ করি, তাহলে এর মাধ্যম দিয়ে কী আপনার হাক্বীক্বী রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করতে পারবো? যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন, হ্যাঁ; যদি সম্মানিত ইলিম মুবারক গ্রহণ করেন, তাহলে উনার মাধ্যম দিয়ে অবশ্যই আপনি আমার হাক্বীক্বী রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করতে পারবেন। সুবহানাল্লাহ! এটা শুনে হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, বারে এলাহী! তাহলে আপনি আমাকে সম্মানিত ইলিম মুবারক দান করুন। আমিতো আপনার রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক চাই। সুবহানাল্লাহ! যখন তিনি এই কথা বললেন, যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি অত্যন্ত সন্তুষ্ট হলেন। সুবহানাল্লাহ! তিনি সন্তুষ্ট হয়ে বললেন, হ্যাঁ; অবশ্যই আমি আপনাকে সম্মানিত ইলিম মুবারক হাদিয়া মুবারক করবো। তবে, যেহেতু আপনি আমার রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক চেয়েছেন। সেজন্য আপনাকে সম্মানিত ইলিম মুবারক উনার সাথে সাথে সারা পৃথিবীর কর্তৃত্ব মুবারকও দিয়ে দিলাম। সুবহানাল্লাহ!
হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম তিনি সম্মানিত ইলিম মুবারক তলব করার কারণে সম্মানিত ইলিম মুবারক তো লাভ করলেনই, সাথে সাথে সারা পৃথিবীর কর্তৃত্ব মুবারকও লাভ করলেন। সুবহানাল্লাহ! সেটাই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خُيّـِرَ حَضْرَتْ سُلَيْمَانُ عَلَيْهِ السَّلَامُ بَيْنَ الْمَالِ وَالْمُلْكِ وَالْعِلْمِ فَاخْتَارَ الْعِلْمَ فأُعْطِىَ الْمُلْكَ وَالْمَالَ لِاِخْتِيَارِهِ الْعِلْمَ
অর্থ: “হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম উনাকে ইখতিয়ার মুবারক দেয়া হলো- ধন-সম্পদ, সারা পৃথিবীর কর্তৃত্ব এবং সম্মানিত ইলিম মুবারক উনাদের মধ্য থেকে যে কোনো একটি গ্রহণ করার জন্য। হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম তিনি সম্মানিত ইলিম মুবারক গ্রহণ করলেন। হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম তিনি সম্মানিত ইলিম মুবারক গ্রহণ করার কারণে উনাকে মহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত ইলিম মুবারক হাদিয়া মুবারক করার সাথে সাথে সারা পৃথিবীর কর্তৃত্ব মুবারক এবং ধন-সম্পদ মুবারকও হাদিয়া মুবারক করলেন। ” সুবহানাল্লাহ! (জামিউছ ছগীর ১/৩৯০, আল ফাতহুল কাবীর ২/৯৯, দায়লামী শরীফ ২/১৯২, জামিউল আহাদীছ ১২/৩৭২, ইবনে আসাকির ২২/২৭৪, জামউল জাওয়ামি’ ইত্যাদি)
হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম তিনি একজন সম্মানিত নবী এবং রসূল আলাইহিস সালাম। তিনি মনোনীত। তিনি সম্মানিত ইলিম মুবারক তলব করেছেন। উদ্দেশ্য ছিলো- যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করা। সুবহানাল্লাহ! তিনি সম্মানিত ইলিম মুবারক তলব করলেন, এর বদৌলতে কী হলো? তিনি সম্মানিত ইলিম মুবারক তো লাভ করলেনই; সাথে সাথে তিনি সারা পৃথিবীর কর্তৃত্ব মুবারকও লাভ করলেন। সুবহানাল্লাহ!
যদি বিষয়টা এরকম হয়, তাহলে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ফযীলত মুবারক উনার বিষয়টা কিরূপ হবেন? সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজেই ইরশাদ মুবারক করেছেন। যেটা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أُعْطِيْتُ جَوَامِعَ الْعِلْمِ
অর্থ: “হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমাকে সৃষ্টির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সমস্ত প্রকার সম্মানিত ইলিম মুবারক হাদিয়া মুবারক করা হয়েছে। ” সুবহানাল্লাহ! (সুনানে দারাকুত্বনী ৫/২৫৪, দায়লামী শরীফ ১/৪০০)
অন্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
أُعْطِيْتُ جَوَامِعَ الْكَلِمِ
অর্থ: “আমাকে সৃষ্টির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সমস্ত প্রকার সম্মানিত ইলিম-কালাম মুবারক হাদিয়া মুবারক করা হয়েছে। ” সুবহানাল্লাহ! (মুসলিম শরীফ, তিরমিযী শরীফ, মুসনাদে আহমাদ ২/৪১১, মুসনাদে আবী ইয়া’লা ১১/৩৭৭, দালাইলুন নুবুওওয়াহ্ লিল বাইহাক্বী ৫/৪৭২, সুনানে দারু কুত্বনী ১০/১০০, মিশকাত শরীফ ইত্যাদি)
আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بُعِثْتُ بِجَوَامِعِ الْكَلِمِ
অর্থ: “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি সমস্ত প্রকার সম্মানিত ইলিম-কালাম মুবারকসহ প্রেরিত হয়েছি। ” সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ, নাসায়ী শরীফ, মুসনাদে আহমাদ ২/২৬৪, মুসনাদে বাযযার ১৪/২১৪, দালাইলুন নুবুওওয়াহ্ ৫/৪৭১, মিশকাত শরীফ ইত্যাদি)
আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ أَبِىْ مُوسٰى رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أُوتِيْتُ جَوَامِعَ الْكَلِمِ وَفَوَاتِحَه وَخَوَاتِمَه
অর্থ: “হযরত আবূ মূসা আশয়ারী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমাকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সমস্ত প্রকার সম্মানিত ইলিম-কালাম মুবারক হাদিয়া মুবারক করা হয়েছে। ” সুবহানাল্লাহ! (মুছন্নাফে ইবনে আবী শায়বাহ্ ১১/৪৮০, মাজমাউয যাওযায়িদ ১/২২৩, ফাতওয়ায়ে হাদীছিয়্যাহ্ ১/১৬৬, জামিউল আহাদীছ ১২/২৭, মাত্বালিবুল আলিয়াহ্ ১৫/৬৩৪ ইত্যাদি)
(অপেক্ষায় থাকুন। )
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র মহাসম্মানিত ৪ খানা বিশেষ খুছুছিয়ত মুবারক:
২৯ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
২৯ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
২৯ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালনের জন্য আক্বীক্বাহ্ মুবারক করা খাছ সুন্নত মুবারক (১)
২৯ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ উনাকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ বিষয়ে আপত্তি ও তার খন্ডনমূলক জবাব (১২)
২৮ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালনকারী উনাদের প্রতি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সন্তুষ্টি মুবারক প্রকাশ
২৮ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল কায়িনাত, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বতে পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা ও তা’যীমার্থে ক্বিয়াম শরীফ করা সুন্নত হওয়ার অকাট্য প্রমাণ
২৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ উনাকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ বিষয়ে আপত্তি ও তার খন্ডনমূলক জবাব (১১)
২৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিশেষ যিয়ারত ও ঈমান মুবারক লাভ:
২৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ উনাকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ বিষয়ে আপত্তি ও তার খন্ডনমূলক জবাব (১০)
২৬ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তরফ থেকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালনকারী উনাদেরকে সম্মানিত রহমত, বরকত, সাকীনাহ্ এবং বিশেষ দীদার মুবারক দান:
২৬ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ উনাকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ বিষয়ে আপত্তি ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৯)
২৫ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)