সাবধান! হানাফী আক্বীদার মোড়কে ইবনে তাইমিয়াপন্থীর আক্বীদা ঢোকানো হচ্ছে
, ০৪ রবীউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১০ খ্বমিস , ১৩৯২ শামসী সন , ০৮ অক্টোবর , ২০২৪ খ্রি:, ২৩ আশ্বিন, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মহিলাদের পাতা
কোন পণ্যের মোড়ক দেখেই আকৃষ্ট হলে অনেক সময় যেমন বিপদে পড়তে হয় তেমনি কোন কিতাবের বিষয়ে বিভিন্ন গ্রহনযোগ্য নামের সংযুক্তি দেখে আস্থা রাখতে গেলেও বিপদ আরো বেশি হতে পারে। কারন এখানে জড়িত থাকে ঈমান ও আমলের সংশ্লিষ্টতা।
শরহে আক্বীদাতু তাহাবী বইটা তেমনই একটা বিষয়। যার লেখক হচ্ছে ইবনে আবিল ইয (মৃত্যু: ৭৩১ হিজরী) এই বইয়ের নাম মোটামুটি আলেম সমাজের সবার শোনার কথা। বইটার একটা বিষয় আমাকে সব সময় ভাবাতো। এই বইটা বাংলাদেশে প্রচার ও প্রসার করে থাকে লা’মাযহাবীরা। বইটা বাংলায় অনুবাদ করলো বাংলাদেশের লা মাযহাবী মৌলবী আব্দুল্লাহ শাহেদ আল মাদানী। সে মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় সৌদি আরব থেকে ডিগ্রী নিয়ে এসেছে। এই মদীনা বিশ্ববিদ্যালয় যে লা মাযহাবীদের প্রসূতিগার এটা অনেকে জেনে থাকবেন। আরো ভায়বহ বিষয় হচ্ছে লা মাযহাবী গুরুরা শরহে আক্বীদাতু তাহাবীর দরস দিয়ে থাকে ও কিতাবটির প্রচার প্রসার করে থাকে। রহস্যটা কি!!! কৌতুহল হয়েছে কি কখনো? হানাফী ফক্বীহ হযরত আবু জাফর তাহাবী রহমতুল্লাহি আলাইহির (ওফাত: ৩২১ হিজরী) ‘আক্বীদাতুত তাহাবী’ কিতাবের ব্যাখ্যা গ্রন্থ লা’মাযহাবীরা প্রচার করে, কিভাবে সম্ভব?
হানাফী মাতুরিদী আক্বীদার প্রচারের ঠিকাদারি লা মাযহাবী নিলো এটা চিন্তার বিষয় নয়কি?
প্রথমে আমাদের জানা দরকার-
১) হানাফীদের আক্বীদার ইমাম হচ্ছেন হযরত আবুল মানছুর মাতুরিদী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি।
২) হানাফী ধারার আক্বীদা নাম হচ্ছে মাতুরিদী আক্বীদা।
লা’মাযহাবী বাতিল ফির্কার লোকেরা মাতুরিদী আক্বীদায় বিশ্বাসীদের মুসলমানই মনে করে না। নাউযুবিল্লাহ! তাহলে বর্তমানে ‘শরহে আক্বীদাতুত তাহাবী’ প্রচার প্রসার করে হানাফী মাতুরিদী আক্বীদার চরম বিদ্বেষী লা মাযহাবীরা কি তওবা করে মাতুরিদী আক্বীদায় ফিরে যাচ্ছে? না, বরং তাদের উদ্দেশ্য আরো ভয়ানক। তারা হানাফী নাম ব্যবহার করে তাদের বাতিল আক্বীদা প্রবেশ করানোর চেষ্টাই করছে।
এখন জানার বিষয় হলো,
১) ‘শরহে আক্বীদাতু তাহাবী’ কিতাবের লেখক ইবনে আবিল ইয আসলেই এই কিতাব লিখেছিলো কিনা?
২) আর ইবনে আবিল ইয আসলে মাতুরিদী হানাফী ছিলো কিনা?
প্রকাশিত আরবী ‘শরহে আক্বীদাতু তাহাবী’র ভূমিকায় লেখা আছে, ‘আমাদের কাছে বিদ্যমান বিভিন্ন জীবনীগ্রন্থ ও রিজালের কিতাবে আমরা অনুসন্ধান চালিয়েছি। আমরা এমন কোন তথ্য পাইনি, যার আলোকে সুনিশ্চিতভাবে ব্যাখ্যাগ্রন্থটিকে সুনির্দিষ্ট কোন লেখকের দিকে সম্পৃক্ত করা সম্ভব। আক্বীদাততু তাহাবীর ৭ জন ব্যাখ্যাকার আছে, ধারনা করা হয় তাদের একজন হচ্ছে ইবনে আবিল ইয। ’
বিভিন্ন কিতাবের তাহকীককারী মিশরের আহমাদ শাকের এই কিতাবের একটি তাহকীক বের করে লেখেন, এ কিতাবের যে মাখতুতা বা হস্তলিপি আমি পেয়েছি, সেখানে মূল লেখকের নাম নেই। সুতরাং কিতাবের লেখক আসলে কে সেটা জানা সম্ভব হয়নি। ’
এই কিতাবের ৯ম সংষ্করনের ভূমিকায় লেখা আছে, ‘আমাদের মূল হস্তলিপীতে লেখকের নাম প্রথম পৃষ্ঠায় লেখা ছিল। তবে অজ্ঞাত কেউ উক্ত নাম কয়েকবার ঘষা-মাজা করে নতুনভাবে লিখেছে। অবশেষে আমি আহমাদ শাকেরের তথ্য অনুযায়ী লেখকের নাম (ইবনে আবিল ইয) উল্লেখ করেছি। মোটকথা, এই ব্যাখ্যাগ্রন্থের মূল হস্তলিপীতে লেখকের নাম উল্লেখই নেই। ’
অর্থাৎ অনেকে অনেক জোড়া তালি দিয়ে বিভিন্ন চিন্তা ফিকির করে প্রমাণ ছাড়াই পরিশেষে শরহে আক্বীদাতু তাহাবীর লেখককের নামের সাথে ইবনে আবিল ইযকে সম্পৃক্ত করে দেয়া হয়েছে।
প্রমাণিত হলো এই বইটাই একটি সংশয়যুক্ত বই যার লেখক কে সুনিশ্চিতভাবে সেটাই নির্ধারন করা যায়নি। অথচ এটা আমাদেরকে হানাফী মাযহাবের আক্বীদার কিতাব হিসাবে গেলানো হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
এখন তর্কের খাতিরে ইবনে আবিল ইযকে কিতাবের লেখক ধরে নিলেও দেখার বিষয় হচ্ছে ইবনে আবিল ইয আদৌ হানাফী মাতুরিদী আক্বীদার ব্যাক্তি ছিলো কিনা?
কিতাবের পা-ুলিপী বিশেষজ্ঞ, বিভিন্ন কিতাবের তাহকীককারী সিরিয়ার শুয়াইব আরনাউত উক্ত ‘শরহে আক্বীদাতুত তাহাবী’র তাহকীক করতে গিয়ে ইবনে আবিল ইযকে হানাফী হিসাবে অস্বীকৃতি দিয়েছেন এবং তাকে মাযহাব অমান্যকারী হিসাবে উল্লেখ করেছেন।
ইবনে আবিল ইযের একটা বইয়ের নাম হচ্ছে ‘আল-ইত্তেবা’। এখানে সে নিদিষ্ট একটি মাজহাবের অনুসারীকে শিয়াদের সাথে তুলনা করেছে। ’ চিন্তার বিষয় হচ্ছে এ লোক কিভাবে হানাফী হবে? মাতুরিদী হবে?
আল্লামা ইবনে হাজার আসকালানী রহমতুল্লাহি আলাইহি লিখেছেন,
وأن العلماء بالديار المصرية خصوصا أهل مذهبة من الحنفية أنكرواذلك عليه
‘মিশরের আলেমগণ বিশেষভাবে তার মাজহাব তথা হানাফী মাজহাবের উলামায়ে কেরাম তার বক্তব্যের প্রতিবাদ করেন। ’ (ইমবাউল গুমর ২/৯৬)
হযরত মোল্লা আলী ক্বারী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার “শরহে ফিক্বহুল আকবরে” ইবনে আবিল ইযকে বিদয়াতি ও ভ্রান্ত আক্বীদার অনুসারি বলেছেন।
হযরত আল্লামা মোর্তজা যাবিদি রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ‘ইতহাফুস সাদাতিল মুত্তাকিন’ কিতাবে ২/১৪৬ পৃষ্ঠায় ইবনে আবিল ইয সম্পর্কে লিখেছেন,
‘আমি তার (ইবনে আবিল ইযের) বক্তব্য সম্পর্কে পরিপূর্ণ চিন্তা ভাবনা করে দেখেছি, তার বক্তব্য তার ইমামের মাজহাবের মৌলিক নীতিমালার সম্পূর্ণ বিরোধী। বরং প্রকৃতপক্ষে তার বক্তব্য যেন আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের ইমামগণের বক্তব্যের খন্ডনে লিখিত। তার বক্তব্য থেকে প্রতিয়মান হয়, সে যেন আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের ইমামগণের সাথে প্রতিপক্ষ হিসেবে কথা বলেছে। সে মারাত্মক বিকৃতির শিকার হয়েছে এবং সীমা অতিক্রম করেছে। এমনকি সে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের ইমামগণের বক্তব্যকে খ্রিষ্টানদের বক্তব্যের সাথে তুলনা করেছে। সুতরাং তার বিষয়ে সর্তক থেক। ’
আল্লামা হযরত যাহিদ আল কাউসারী রহমতুল্লাহি আলাইহি আকিদাতুত ত্বহাবীর ব্যাখ্যাকার ইবনে আবিল ইয সম্পর্কে বলেন,
“আকিদাতুত ত্বহাবীর ব্যাখ্যা হিসেবে একজন অজ্ঞাত ব্যক্তির একটি ব্যাখ্যাগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। যাকে বানোয়াটী করে হানাফী মাজহাবের দিকে সম্পৃক্ত করা হয়েছে। এ লোকের লেখনী দ্ব্যর্থহীনভাবে প্রমাণ করে যে সে আকিদা সম্পর্কে অজ্ঞ। সে একজন হাশাবী বা দেহবাদী আক্বীদার লোক এবং মারাত্মক বিচ্যুতির শিকার। ’ (আল হাবী ফি সিরাতিল ইমামিত ত্বহাবী পৃষ্ঠা ৩৮)
বর্তমানে লা’মাযহাবীরা ইবনে আবিল ইযের আরেকটি কিতাব প্রকাশ করেছে। কিতাবের নাম হল, আত-তাম্বীহ আলা মুশকিলাতিল হিদায়া। সালাফীরা ইবনে আবিল ইযের উক্ত কিতাবকে হেদায়ার ব্যাখ্যা হিসেবে প্রচারের চেষ্টা করলেও এটি মূলত: হেদায়া কিতাবের উপর তার অভিযোগ সংকলন। নাউযুবিল্লাহ!
যে কারনে হানাফী মাজহাবের বিখ্যাত ইমাম কাসেম ইবনে কুতলুবুগা ইবনে হেদায়া কিতাবের উপর ইবনুল ইযের অভিযোগ খন্ডন করে কিতাব লিখেছেন। কিতাবের নাম হচ্ছে,
صنّف أجوبةً عن اعتراضات ابن العزّ على الهداية
একইভাবে বাহরুর রায়েকে উল্লেক আছে, ফাতহুল কাদীরে আল্লামা ইবনুল হুমাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ইবনে আবিল ইযের বাতিল বক্তব্য খন্ডন করেছেন।
এছাড়া ইবনে আবিল ইযের বাতিল বক্তব্য হানাফী ফক্বীহ আল্লামা হাসকাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি ও আল্লামা ইবনে আবিদীন শামী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনারা খন্ডন করেছেন।
এই হলো ইবনে আবিল ইযের অবস্থা এবং তার শরহে আক্বীদাতু তাহাবীর অবস্থা। এটা কোন ভাবেই হানাফী মাযহাবের প্রতিনিধিত্ব করে না, যদি করতো তাহলে লা’মাযহাবীরা এই বই প্রচার ও প্রকাশ করতো না। সেই সাথে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হচ্ছে ইবনে আবিল ইযের এই শরহে আক্বীদাতু তাহাবীর ব্যাখ্যা ও টীকা করেছে নাসিরুদ্দীন আলবানী, কট্টর ওহাবী বিন বায, সালাফী সালেহ আল ফাওজান সহ অনেক লা’মাযহাবীরা। এর থেকে কি প্রমাণ হয়?
এই লেখক ইবনে আবিল ইয তার বইতে যদি ইমামে আযম ইমাম আবু হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহির নামে কিছু কথা বলে তা কখনোই দলীলযোগ্য হতে পারে না। কারন বুঝতে হবে তারা ইমামে আযম ইমাম আবু হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার নাম ভাঙ্গিয়ে নিজেদের চক্রান্ত বাস্তবায়ন করতে চাইছে।
বাতিল ইবনে আবিল ইয তার ‘শরহে আক্বীদাতুত তাহাবীর’ শুরুতেই লিখেছে,
وَلِهَذَا سَمَّى الْإِمَامُ أَبُو حَنِيفَةَ رَحْمَةُ اللَّهِ عَلَيْهِ مَا قَالَهُ وَجَمَعَهُ فِي أَوْرَاقٍ مِنْ أُصُولِ الدِّينِ: " الْفِقْهَ الْأَكْبَرَ "
‘ইমাম আবু হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি দীনের মূলনীতিগুলো একত্র করে যে কিতাব লিখেছেন, তার নাম দিয়েছেন الفقه الأكبر আল-ফিকহুল আকবার’।
গভীর ভাবে চিন্তা করে দেখুন, বাতিল আক্বীদার ইবনে আবিল ইয হানাফী মোড়কে মুড়িয়ে কথিত ‘ফিক্বহুল আকবর’ কিতাবকে ইমাম আবু হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার কিতাব হিসাবে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছে। আর সে যে ফিক্বহুল আকবর কিতাবের নাম উল্লেখ করেছে এটা মূল ফিক্বহুল আকবর নয়, বরং এটা উনার নামে চালিয়ে দেয়া এক ভিন্ন কিতাব। মূল ফিক্বহুল আকবরকে গোপন করে কথিত এই ফিক্বহুল আকবরকে আলোচনায় নিয়ে আসা হয় ইবনে আবিল ইযের জামানাতে।
ইবনে আবিল ইযের উদ্দেশ্য নিশ্চয়ই পরিষ্কার হয়েছে? ইমামে আযম, ইমাম আবু হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে প্রশ্নবিদ্ধ করা। যাতে এ বই পড়ে হানাফি সাধারণ মানুষ ধোঁকায় পরে যায়। অথচ ইবনে আবিল ইযের আক্বীদা মোটেও ইমাম আবু হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহির না ,উনার মাযহাবের না, মাতুরিদী আক্বীদারও অন্তর্ভূক্ত না। বরং এটা দেহাবাদী, বাতিল, মাযহাব বিদ্বেষী, বদ আক্বীদা। লা’মাযহাবীরা ইহুদীদের অনুকরনে হানাফী মাযহাবের মোড়কে ইবনে আবিল ইযের বইকে হানাফীদের কাছে প্রচার করার চেষ্টা করছে।
তাই হানাফি মোড়ক দেখে লম্ফ না দিয়ে বিবেক দিয়ে চিন্তা করতে হবে। মহান আল্লাহ পাক আমাদের দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করুন। আমীন।
-খাজা মুহম্মদ নুরুদ্দীন পলাশ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সর্বক্ষেত্রে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে প্রাধান্য দিতে হবে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সৃষ্টির শুরুতেই মহান আল্লাহ পাক উনার কুদরত মুবারক উনার মধ্যে ছিলেন, আছেন এবং অনন্তকাল থাকবেন
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি তওবাকারীকে পছন্দ করেন (৩)
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ক্বলবী যিকির জারী না থাকলে শয়তানের ওয়াসওয়াসা থেকে বেঁচে থাকা সম্ভব নয়
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
দোযখে বেপর্দা হওয়া নারীদের শাস্তির বর্ণনা (১০)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
জামায়াতের জন্য মহিলাদের মসজিদে ও ঈদগাহে যাওয়া হারাম ও কুফরী (৪)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্বোধন মুবারক করার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ আদব-শরাফত বজায় রাখতে হবে
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের দায়িত্ব-কর্তব্য
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
তিন ধরনের লোক বেহেশতে প্রবেশ করবে না
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সর্বাবস্থায় আজল বা তাড়াহুড়া না করে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যে ৪ শ্রেণীর লোকদের জন্য ক্বিয়ামতের দিন সুপারিশ ওয়াজিব হবে
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
হাশরের ময়দানে যে ৫টি প্রশ্নের উত্তর প্রত্যেককেই দিতে হবে
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












