সর্বক্ষেত্রেই হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুসরণ করেছেন। তবে যেক্ষেত্রে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পক্ষ হতে কোন বিষয়ে অনুসরণ না করার নির্দেশ রয়েছে, তা ব্যতীত সকলক্ষেত্রেই অনুসরণ করতেন। তবে নিষেধকৃত বিষয় আমল না করাটাও অনুসরণ-অনুকরণের অন্তর্ভুক্ত।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত রয়েছে, একদিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্ বাকি অংশ পড়ুন...
মাস শুরু এবং শেষ, বিশেষ দিন নির্বাচনে চাঁদের ক্যালেন্ডারের যেমন প্রয়োজনীয়তা রয়েছে; তেমনি ওয়াক্ত নির্ণয়ে প্রয়োজন রয়েছে সৌর ক্যালেন্ডারের। কিন্তু ইতিহাসে মুসলমানগণের রচিত কোনো সৌর ক্যালেন্ডারের তথ্য পাওয়া যায় না। ফলে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহারে মুসলমানগণ অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। কিন্তু অনেক কারণেই মুসলমানগণের গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহার করা উচিত নয়।
গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জির মাধ্যমে অজান্তেই প্রতিদিন অনেক দেব-দেবীর নাম স্মরণ হয়। এই বর্ষপঞ্জির ৬টি মাসের নামকরণ করা হয়েছে দেব-দেবীর নামে (জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ, এপ বাকি অংশ পড়ুন...
২য় মাস হচ্ছে صفر ‘ছফর’: অর্থাৎ শূন্য, খালী মাস। যেহেতু এ মাসে আরবগণ যুদ্ধ ও ছফরের উদ্দেশ্যে গৃহ ত্যাগ করতো এবং এ কারণে তাদের ঘর-বাড়ীগুলো খালী থাকতো, এজন্য এ মাসকে صفر ‘ছফর’ নামে অভিহিত করা হয়। যেমন: কোন ঘর খালি হলে বলা হয়- صفر الـمكان অর্থাৎ স্থানটি খালি হয়েছে। صفر শব্দের বহুবচন اصفار যেমন: جمل শব্দের বহুবচন اجمال।
৩য় মাস হচ্ছে ربيع الاول রবীউল আউওয়াল শরীফ’: অর্থাৎ বসন্ত ঋতুর প্রথম মাস।
৪র্থ মাস হচ্ছে ربيع الثانى ‘রবীউছ ছানী বা ربيع الاخر ‘রবীউল আখির’: অর্থাৎ বসন্ত ঋতুর দ্বিতীয় মাস। এ মাস দুটিতে যেহেতু আরবে বসন্ত কাল ছিলো, তাই এ মাস দুটির নামকরণ ربيع الاو বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরতুল আল্লামা হাফিয আবূ বকর ইবনে আবী শায়বাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ছহীহ সনদ সহকারে বর্ণনা করেছেন- “হযরত আফফান রহমতুল্লাহি আলাইহি বাকি অংশ পড়ুন...
মিশরে বয়নশিল্প:
বস্ত্রের অন্তর্দিকে লিনেন ব্যবহারের রীতি তখনও বিদ্যমান ছিলো। তবে সিল্কের সাথে বুটিদার (যিনি বুটিক তৈরী করেন) লিনেন ব্যবহারকে অগ্রাধিকার দিতো। ফাতেমীয় যুগে বস্ত্রের প্রান্তে বোটাসহ পুষ্পাদির বুনন মনোরমভাবে সম্পন্ন হতো, কিন্তু মামলুক সালতানাত যুগে অত্যন্ত যতেœর সাথে বয়নসেলাই অব্যাহত রাখা হয়েছিলো যা তার পরিপূর্ণতার ক্ষেত্রে চমক বলে মনে হতো। বুননের চেয়ে বস্ত্রাদির প্রান্তরেখায় প্যাটার্নে সংমিশ্রিত অথচ টিকসই রং ব্যবহৃত হয়েছে।
মামলুক সালতানাত যুগে এই জাতীয় চলমান মটিফের বিভিন্ন প্রকরণ সøাভ ও স্কান্ডিনে বাকি অংশ পড়ুন...
সেলযুক গালিচা ও বয়নশিল্প:
তুর্কিস্তানের কিরগিজ পার্বত্য অঞ্চল থেকে সেলযুক সেনাপতির নেতৃত্বে ঘোজ যাযাবর তুর্কিদের পারস্য ও মধ্য এশিয়ার ভূমিতে দশম শতাব্দীতে (৯৫৬ খৃ:) আগমন রাজনীতি এবং শিক্ষা ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে বিরাট পরিবর্তন সাধন করেছিলো। প্রথমে তারা বুখারায় স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করে এবং পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনার মতাদর্শ গ্রহণ করেন। ক্রমান্বয়ে উনারা সমগ্র ইরাক ও পারস্যে প্রাধান্য প্রতিষ্ঠিত করে তুঘরিল বেগের নেতৃত্বে ১০৫৫ খৃ: এর দিকে আব্বাসীয় সালতানাতের রাজধানী বাগদাদে উপনীত হয়ে আল-কাইয়ুম বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্কে গেছে অন্তর্র্বতী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস। তার সফরকে ঘিরে এবার আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এসেছে সফরসঙ্গীদের সংখ্যা ও এর যৌক্তিকতা।
সরকারি নথি বলছে, সফরসঙ্গীর সংখ্যা ১০৪, অথচ প্রকাশিত পুস্তিকায় সংখ্যা দেখানো হয়েছে ৬২। এই অমিল এবং প্রতিনিধিদলের আকার নিয়ে বিভিন্ন মহলে সমালোচনা শুরু হয়েছে।
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) এক বিবৃতিতে এই পরিস্থিতিতে তীব্র হতাশা প্রকাশ করেছে। সংস্থাটি মন্তব্য করেছে, পতিত কর্তৃত্ববাদী সরক বাকি অংশ পড়ুন...
সর্বক্ষেত্রেই হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুসরণ করেছেন। তবে যেক্ষেত্রে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পক্ষ হতে কোন বিষয়ে অনুসরণ না করার নির্দেশ রয়েছে, তা ব্যতীত সকলক্ষেত্রেই অনুসরণ করতেন। তবে নিষেধকৃত বিষয় আমল না করাটাও অনুসরণ-অনুকরণের অন্তর্ভুক্ত।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত রয়েছে, একদিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
لَوْلَاكَ لَمَا خَلَقْتُ الْأَفْلَاكَ
পবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন যে, “আমি (মহান আল্লাহ পাক) আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সৃষ্টি না করলে আসমান-যমীন কিছুই সৃষ্টি করতাম না।”
আরো ইরশাদ মুবারক করেন, আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর বাকি অংশ পড়ুন...












