হযরত ফুজায়েল বিন আয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সম্পর্কে বলা হয়, তিনি একটা সময় ডাকাত সর্দার ছিলেন। তিনি তওবা করলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী হলেন, তিনি মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার পাবন্দ হয়ে গেলেন। একদিন হযরত ফুজায়েল বিন আয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি পবিত্র ইশার নামাযের ওযূ করলেন। ওযূ করার সময় প্রত্যেক অঙ্গ তিনবার ধোয়া মহাসম্মানিত সুন্নত মুবরক উনার অন্তর্ভূক্ত। কিন্তু তিনি তিনবার ধোয়ার জায়গায় ভুলে হাত ধোয়ার সময় দু’বার ধুয়ে ওযূ করে পবিত্র ইশার নামায পড়ে শুয়ে রইলেন।
শোয়ার সাথে সাথে তিনি স্বপ্নে দেখতে লাগলেন- মহান আল্লাহ পা বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি বাংলাদেশে নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে জোরেশোরে। কিছু কথিত ইসলামীক দল এবং লেবাসধারী ওলামায়ে সু'গং সেই প্রস্তুতিতে নিজেদের সর্বস্ব বিলীয়ে দিচ্ছে। কাফিরদের প্রবর্তিত কুফরী গণতন্ত্রের জন্য দিন-রাত এককরে রাজনীতির ময়দানে ব্যাপক জান-মাল, সময়, শ্রম ব্যয় করছে।
মসজিদের মিম্বর, মাহফিলের মঞ্চ থেকে শুরু করে প্রতিটি রাজপথে তারা গণতন্ত্রের প্রচারণায় চরম ব্যাস্ত। এ সমস্ত উলামায়ে সু'দের খায়েশ হচ্ছে, তারা সংসদে গিয়ে নাকি ‘ইসলামী হুকমত’ কায়িম করবে। আর এই খায়েশ পূরণের জন্য তারা ভোট চাইতে বির্ধমীদের দারে দারে ধর্ণা দিচ্ছে। হিন্দু বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের পর উম্মতের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব মুবারক হচ্ছেন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা। স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাদের প্রতি সন্তুষ্টি মুবারক প্রকাশ করে ইরশাদ মুবারক করেছেন-
رَضِىَ اللهُ عَنْهُمْ وَرَضُوْا عَنْهُ
অর্থ : মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের প্রতি সন্তুষ্ট এবং উনারাও মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক হাক্বীক্বীভাবে অর্জন করেছেন। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা বাইয়্যিনাহ্ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ০৮)
নূরে মুজাসসাম হাব বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা ছিলেন মোট ১৩ জন। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦াতামুন নাব বাকি অংশ পড়ুন...
প্রত্যেক মুসলমানের জন্য আবশ্যক হলো, মাথার তালু থেকে পায়ের তলা, হায়াত থেকে মউত পর্যন্ত প্রত্যেক ক্ষেত্রে সম্মানিত সুন্নত মুবারক সূক্ষাতিসূক্ষ্ম-পুঙ্খানুপুঙ্খ অনুসরণ-অনুকরণ করা।
মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার মাক্বাম সর্বোচ্চ। মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার মাধ্যমেই সর্বপ্রকার নেয়ামত মুবারক হাছিল করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত-মা’রিফত মুবারক ও উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব ও মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবা বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তাশরীফ মুবারক উনার প্রায় দুই বছর পর মুবারক হিজরতপূর্ব ৫১ স বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে ত্বহারাত অর্থাৎ পবিত্রতা হাছিলের গুরুত্ব অপরিসীম। চুল, গোফ, নখ ইত্যাদি কেটে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা প্রত্যেকের জন্য আবশ্যক। নিয়মিত এসব কেটে পবিত্রতা হাছিল করা মহাসম্মানিত মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। বিশেষ করে, নখ কেটে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা একটি স্বাভাবজাত মহাসম্মানিত মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক।
এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ الْفِطْرَةُ خَمْسٌ الِاخْتِتَانُ وَالِ বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খ্বালিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বলে দিচ্ছেন-
إِنِ اتَّقَيْتُنَّ فَلا تَخْضَعْنَ بِالْقَوْلِ فَيَطْمَعَ الَّذِي فِي قَلْبِهِ مَرَضٌ وَقُلْنَ قَوْلاً مَّعْرُوفًا.
“যদি আপনারা মুত্তাক্বী হয়ে থাকেন তাহলে মানুষের সাথে কথা বলার সময় নরম স্বরে কথা বলবেন না। (যার জন্য হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা যখন কারো সাথে কথা বলতেন কোন প্রয়োজনে, উনারা হাত মুবারক জবান মুবারকে রেখে কথা বলতেন যেন স্বরটা স্পষ্ট বুঝা না যায়। এভাবে উনারা কথা মুবারক বলতেন। ) যাদের অন্তরে গালিজ রয়ে গেছে (তারা চু-চেরা করতে পারে। তারা নানাভাবে লালায়িত হতে পারে। ) বর বাকি অংশ পড়ুন...
- Pre
- 1
- 2
- 3
- 4
- 5
- 6
- 7
- 8
- 9
- 10
- 11
- 12
- 13
- 14
- 15
- 16
- 17
- 18
- 19
- 20
- 21
- 22
- 23
- 24
- 25
- 26
- 27
- 28
- 29
- 30
- 31
- 32
- 33
- 34
- 35
- 36
- 37
- 38
- 39
- 40
- 41
- 42
- 43
- 44
- 45
- 46
- 47
- 48
- 49
- 50
- 51
- 52
- 53
- 54
- 55
- 56
- 57
- 58
- 59
- 60
- 61
- 62
- 63
- 64
- 65
- 66
- 67
- 68
- 69
- 70
- 71
- 72
- 73
- 74
- 75
- 76
- 77
- 78
- 79
- 80
- 81
- 82
- 83
- 84
- 85
- 86
- 87
- 88
- 89
- 90
- 91
- 92
- 93
- 94
- 95
- 96
- 97
- 98
- 99
- 100
- 101
- 102
- 103
- 104
- 105
- 106
- 107
- 108
- 109
- 110
- 111
- 112
- 113
- 114
- 115
- 116
- 117
- 118
- 119
- 120
- 121
- 122
- 123
- 124
- 125
- 126
- 127
- 128
- 129
- 130
- 131
- 132
- 133
- 134
- 135
- 136
- 137
- 138
- 139
- 140
- 141
- 142
- 143
- 144
- 145
- 146
- 147
- 148
- 149
- 150
- 151
- 152
- 153
- 154
- 155
- 156
- 157
- 158
- 159
- 160
- 161
- 162
- 163
- 164
- 165
- 166
- 167
- 168
- 169
- 170
- 171
- 172
- 173
- 174
- 175
- 176
- 177
- 178
- 179
- 180
- 181
- 182
- 183
- 184
- 185
- 186
- 187
- 188
- 189
- 190
- 191
- 192
- 193
- 194
- 195
- 196
- 197
- 198
- 199
- 200
- 201
- 202
- 203
- 204
- 205
- 206
- 207
- 208
- 209
- 210
- 211
- 212
- 213
- 214
- 215
- 216
- 217
- 218
- 219
- 220
- 221
- 222
- 223
- 224
- 225
- 226
- 227
- 228
- 229
- 230
- 231
- 232
- 233
- 234
- 235
- 236
- 237
- 238
- 239
- 240
- 241
- 242
- 243
- 244
- 245
- 246
- 247
- 248
- 249
- 250
- 251
- 252
- 253
- 254
- 255
- 256
- 257
- 258
- 259
- 260
- 261
- Next












