কাট্টা কাফির কা’ব বিন আশরাফকে হত্যা করার বিস্তারিত ঘটনা:
হযরত মুহম্মদ ইবনে মাসলামাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি হযরত আবূ নায়িলাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে সাথে নিয়ে এক রাতে কা’ব বিন আশরাফের নিকট গেলেন। সে উনাদেরকে দুর্গের ভিতরে আসতে বললো। তার বাড়িটা ছিলো দুই তলা। সে উপর তলা থেকে নিচে নেমে আসতে লাগলো। তখন তার স্ত্রী তাকে বললো, ‘এই সময় তুমি কোথায় যাচ্ছো?’ সে বললো, ‘কোনো অসুবিধা নেই। হযরত মুহম্মদ ইবনে মাসলামাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি এবং আমার ভাই হযরত আবূ নায়িলাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি অর্থা বাকি অংশ পড়ুন...
কাট্টা কাফির কা’ব বিন আশরাফকে হত্যা:
হযরত মুহম্মদ ইবনে মাসলামাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি এবং হযরত আবূ নায়িলাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি অর্থাৎ উনারা উনাদের সাথে আরো ৩ জন হযরত ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদেরকে নিয়ে সেখানে গিয়েছিলেন। হযরত মুহম্মদ ইবনে মাসলামাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বাকী হযরত ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদেরকে আগেই বলে রেখেছিলেন যে,
إِذَا مَا جَاءَ فَإِنِّي قَائِلٌ بِشَعَرِهِ فَأَشَمُّهُ فَإِذَا رَأَيْتُمُونِي اسْتَمْكَنْتُ مِنْ رَأْسِهِ فَدُونَكُمْ فَاضْرِبُوهُ وَقَالَ مَرَّةً ثُمَّ أُشِمُّكُمْ
‘যখন স বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আজকাল মুসলমানদেরকে দেখা যায়- তারা অনেক ক্ষেত্রেই বেদ্বীন-বদদ্বীন, ইহুদী-নাছারা, কাফির-মুশরিক, হিন্দু-বৌদ্ধ ও ফাসিক-ফুজ্জারদেরকে অনুস বাকি অংশ পড়ুন...
মুরতাদ তকী উসমানী তার মুরুব্বীর বক্তব্যের বরাত দিয়েছে। অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি মুরুব্বীর বরাত দিতে নিষেধ করেছেন। পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
وَإِذَا قِيْلَ لَـهُمُ اتَّبِعُوْا مَا أَنْـزَلَ اللهُ قَالُوْا بَلْ نَـتَّبِعُ مَا أَلْفَيْـنَا عَلَيْهِ اٰبَاءَنَا ۗ أَوَلَوْ كَانَ اٰبَاؤُهُمْ لَا يَـعْقِلُوْنَ شَيْـئًا وَّلَا يَـهْتَدُوْنَ
অর্থ: যখন তাদেরকে বলা হয়, মহান আল্লাহ পাক তিনি যা নাযিল করেছেন সেগুলোর অনুসরণ করো। তখন তারা বলে, আমরা আমাদের পূর্ব পুরুষদেরকে যার উপর পেয়েছি তার অনুসরণ করবো। যদিও তাদের পূর্বপুরুষরা জ্ঞানীও ছিলো না এবং হিদায়েতপ্রাপ্তও ছিলো না। বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যমীনে এবং পানিতে যত ফিতনা-ফাসাদ সৃষ্টি হয়ে থাকে সব মানুষের হাতের কামাই।” আর সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে ঈমানদারগণ! তোমরা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণরূপে দাখিল হও। তোমরা কখনো শয়তা বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা নিসা শরীফ উনার ৭৭নং পবিত্র আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, “আপনি বলুন, দুনিয়াবী সম্পদ সামান্য। আর মুত্তাকীগণ উনাদের জন্য পরকালই উত্তম এবং তোমাদের প্রতি সামান্য অবিচারও করা হবে না।”
সাইয়্য বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা নিসা শরীফ উনার ৭৭নং পবিত্র আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, “আপনি বলুন, দুনিয়াবী সম্পদ সামান্য। আর মুত্তাকীগণ উনাদের জন্য পরকালই উত্তম এবং তোমাদের প্রতি সামান্য অবিচারও করা হবে না।”
সাইয়্য বাকি অংশ পড়ুন...
আর স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
بُعِثْتُ لِاُتِـمَّ مَكَارِمَ الْاَخْلَاقِ.
অর্থ: “আমি সমস্ত চারিত্রিক গুণাবলীসমূহকে, উত্তম গুণাবলীসমূহকে পূর্ণতা দানের জন্য প্রেরিত হয়েছি। ” সুবহানাল্লাহ! (‘উকূদুয্ যাবারজুদ লিস সুয়ূত্বী ২/৪৬৮)
কাজেই, যারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ইত্তিবা’ তথা অনুসরণ-অনুকরণ করবে, তারা অবশ্যই সর্বোত্তম গুণাবলির অধিকারী হবে। সুবহানাল্লাহ!
যারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি বাকি অংশ পড়ুন...
(১৮৩)
وكذا للعامى الانتقال من مذهب الى مذهب فى زماننا لا يجوز لظهور الخيانة.
অর্থ: বর্তমান যুগে সর্বসাধারণের জন্য এক মাযহাব ছেড়ে অন্য মাযহাব গ্রহণ করা নাজায়িয। কেননা, এমনটি করার দ্বারা দ্বীন ইসলাম উনার সাথে খিয়ানত বা ইহানত করা প্রকাশ পায়। (আত্ তাহরীর-হযরত আল্লামা মাওলানা বাহরুল উলূম রহমতুল্লাহি আলাইহি)
(১৮৪)
کہ مخالفت صاحب مذھب خود کردن نزد ھیچ کس روا نبود
অর্থ: আপন ইমাম উনার মাযহাবের খিলাফ করা কারো মতেই জায়িয নেই। এ কারণে সে পাপী হবে এবং এমনটি করা হারাম হবে। (কিমিয়ায়ে সায়াদাত- হযরত ইমাম গাযালী শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি ২৩৫ পৃষ্ঠা)
(১৮৫)
اتفاق محصلات امت کہ ہو کہ بخلاف اجت বাকি অংশ পড়ুন...












